Tumgik
#Allah's Identity
myreligionislam · 1 year
Photo
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আ���াদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চুড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
https://www.youtube.com/watch?v=OGi050sOjXU
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
https://www.youtube.com/watch?v=ghu2UKv0GLE&t=383s
https://www.youtube.com/watch?v=LjIBmRl08BI
https://www.youtube.com/watch?v=6K2sHNhGG-w
https://www.youtube.com/watch?v=f6b902_pBDI
  সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
https://www.youtube.com/watch?v=4a9qNsYFd5A
https://www.youtube.com/watch?v=4a9qNsYFd5A
https://www.youtube.com/watch?v=jPr9Jv0VmZQ&t=103s
 ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
https://www.youtube.com/watch?v=_XJXmVSEMvI
1 note · View note
ilyforallahswt · 8 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন  কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের  বোধোদয়ের  জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব‍্যতীত। তিনি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন‍্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ‍্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র। 
[আল-ওসিয়‍্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ‍্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন‍্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি।  আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন‍্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়। 
কোন জায়গার অংশ ব‍্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই।  যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা। 
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন।  সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি। 
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ‍্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ‍্যমান তাহলে সে অবশ‍্যই কাফের। 
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন‍্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ‍্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন‍্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি। 
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে  অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব‍্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী। 
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।”   আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব‍্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব‍্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না। 
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্��ন
youtube
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা 
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
 
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন 
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
 
 
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
 
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
allahisourrabb · 8 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন  কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের  বোধোদয়ের  জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব‍্যতীত। তিনি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন‍্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ‍্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র। 
[আল-ওসিয়‍্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ‍্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন‍্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি।  আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন‍্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়। 
কোন জায়গার অংশ ব‍্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই।  যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা। 
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন।  সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বে�� কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি। 
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ‍্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ‍্যমান তাহলে সে অবশ‍্যই কাফের। 
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন‍্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ‍্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন‍্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি। 
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে  অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব‍্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী। 
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।”   আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব‍্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব‍্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না। 
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
youtube
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা 
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
 
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন 
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
 
 
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
 
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
mylordisallah · 8 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন  কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের  বোধোদয়ের  জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব‍্যতীত। তিনি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন‍্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ‍্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র। 
[আল-ওসিয়‍্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ‍্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন‍্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি।  আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন‍্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়। 
কোন জায়গার অংশ ব‍্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই।  যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা। 
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন।  সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি। 
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ‍্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ‍্যমান তাহলে সে অবশ‍্যই কাফের। 
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন‍্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ‍্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন‍্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি। 
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে  অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব‍্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী। 
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।”   আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব‍্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব‍্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না। 
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার ��িচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
youtube
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা 
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
 
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন 
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
 
 
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
 
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
fallahifag · 3 months
Note
when talking about the Palestinians who died, maybe don’t use religious terms. some may be atheist and I think saying “may god have mercy on them” (that’s what google translate tells me you’re saying) might feel like imposing on some people
when talking to palestinians about palestinian issues, maybe don’t tell them what they should or should not do. some might not be atheist and i think you saying “don’t use religious terms” (bullshit) might feel like you are imposing your beliefs on some palestinians actually . <3
410 notes · View notes
voidingintotheshout · 2 years
Text
Tumblr media
I’m taking a mental health break from the Internet.
I think that I’ve been doomscrolling about all of the worst parts about Islam and all of the awful things that Muslims have ever done in history. It’s a habit of doomscrolling about anti-LGBT activities by my fellow Muslims and I think the best instinct in this case of doomscrolling is to just take some time away from the Internet and do off-line activities like reading and drawing and writing. I don’t know how long it’ll last, maybe a few days but I think that I need A break so that my psyche can heal and I can stop obsessing over people who hate me.
3 notes · View notes
myreligionislam · 8 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন  কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের  বোধোদয়ের  জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব‍্যতীত। তিনি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন‍্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ‍্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র। 
[আল-ওসিয়‍্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ‍্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন‍্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি।  আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন‍্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়। 
কোন জায়গার অংশ ব‍্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই।  যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা। 
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন।  সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি। 
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ‍্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ‍্যমান তাহলে সে অবশ‍্যই কাফের। 
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন‍্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ‍্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন‍্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি। 
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে  অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব‍্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী। 
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।”   আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব‍্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব‍্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না। 
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
youtube
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা 
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
 
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন 
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
 
 
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
 
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
ilyforallahswt · 8 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-    বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন  কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের  বোধোদয়ের  জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব‍্যতীত। তিনি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন‍্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ‍্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র। 
[আল-ওসিয়‍্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ‍্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন‍্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি।  আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন‍্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়। 
কোন জায়গার অংশ ব‍্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই।  যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা। 
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন।  সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি। 
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ‍্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ‍্যমান তাহলে সে অবশ‍্যই কাফের। 
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন‍্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ‍্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন‍্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি। 
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে  অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব‍্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী। 
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।”   আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব‍্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব‍্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না। 
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
youtube
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা 
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
 
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন 
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
 
 
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
 
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
allahisourrabb · 8 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-    বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন  কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের  বোধোদয়ের  জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব‍্যতীত। তিনি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন‍্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এ��রনের ধ‍্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র। 
[আল-ওসিয়‍্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ‍্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন‍্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি।  আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন‍্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়। 
কোন জায়গার অংশ ব‍্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই।  যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা। 
��মরা জানি, মহাবিশ্বের সকল ��ায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন।  সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি। 
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ‍্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ‍্যমান তাহলে সে অবশ‍্যই কাফের। 
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন‍্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ‍্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন‍্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি। 
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে  অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব‍্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী। 
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।”   আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব‍্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব‍্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না। 
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
youtube
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা 
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
 
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন 
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
 
 
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
 
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
mylordisallah · 8 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-    বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন  কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের  বোধোদয়ের  জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হানিফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব‍্যতীত। তিনি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন‍্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ‍্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র। 
[আল-ওসিয়‍্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ‍্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন‍্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি।  আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন‍্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়। 
কোন জায়গার অংশ ব‍্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই।  যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা। 
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন।  সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি। 
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ‍্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ‍্যমান তাহলে সে অবশ‍্যই কাফের। 
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন‍্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ‍্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন‍্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি। 
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে  অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব‍্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী। 
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।”   আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব‍্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব‍্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না। 
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
youtube
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা 
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
 
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন 
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
 
 
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
 
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
ktkapil12 · 5 months
Text
#GodMorningFriday
#सनातनधर्म_का_पुनरुत्थान
Take initiation from the true Guru Saint Rampal Ji Maharaj
To receive free Initiation and spiritual books by Sant Rampal Ji Maharaj Ji, message us on WhatsApp:
+917496801823
Tumblr media
0 notes
zvaigzdelasas · 4 months
Text
Tumblr media
If America wanted to achieve the complete and near-total unity of the Yemeni people, they have surely succeeded. "Our disagreement with the Houthis will not make us Zionists. We will set aside the past and unite for what is to come. Our rifles beside the Houthis' rifles. We endorse all options in responding to the American and British aggression. We bear the full consequences of supporting the Palestinians. By Allah, we will not sleep while the children of Gaza are under bombardment. Those of us who die become martyrs, and those who live remain honorable."
Tumblr media
From an official in the US-backed "legitimate Yemeni government" "Despite our great rivalry with the Houthis, we will not accept American or British military intervention in our country."
Tumblr media
Another official from the US-backed Yemeni government in exile. Demented Biden has committed his greatest self-own. Decades of foreign policy reversed in 5 minutes. "Any Yemeni supporting the United States, Britain, and the countries of the Zionist ship protection alliance should reconsider their Yemeni identity and Arab roots. These countries protect and support the terrorist Zionist entity that has killed 30,000 children, women, and residents of Gaza. When the Red and Arabian Seas were closed to ships heading to this terrorist entity, this dirty alliance struck Yemen, punishing it for its honorable stance towards Gaza and Palestine. We may differ internally on many issues, but Palestine is our foremost cause and will remain so. Any aggression against Yemen by global terrorist states will be strongly opposed, with millions of the great Yemeni people at the forefront defending the soil of Yemen."
Tumblr media
Oh my god. Yeah, America screwed up big time with their airstrikes. If you can get Alhazmi to hate you, then you're truly lost. This guy is a long time affiliate of the US-backed Islah party. He joins the dozens of other nominally US-backed officials condemning the strikes.
[Machine Translation Follows]
From my point of view, no one will outdo me in my position on the Houthis, but I say what I really see: Attacking any inch of Yemen is considered blatant and condemnable hostility, and no rational person would accept it America and Britain are the main reason for the situation in the region and the crimes being committed there, and they, along with the Zionist entity, are violating all the laws of heaven and earth. Stop the genocide of #Gaza, you murderers.
3K notes · View notes
sissa-arrows · 2 months
Text
The French cops killed yet another other young man…
Wanys an 18 years old North African (Allah yarhmou) was on his scooter with a friend. A police car hit him from the front and killed him. The friend ended up on the floor he saw Wanys, his friend, dying in front of him and you know what the police did? They fucking handcuffed him before dragging him on the side and they eventually took him in police custody for being an accomplice of whatever lie they accused Wanys of (for the record you CANNOT be an accomplice of that it’s impossible).
In the video you see Wanys driving normally. On the side a taxi that was parked starts moving and instead of doing the normal thing and hitting the brake, the cops behind the taxi fucking turn on the other lane and end up facing Wanys and hitting him. Even if hitting the brake meant touching the taxi and breaking both cars it would have been way less risky for the two cars. The cops say they were there because Wanys refused to stop and was running away but in the video you see him FACING the police car and going towards it so he is clearly not running way. So after the video got out the cops changed their stories and said he wasn’t running away from them but from an other police car and they were called to help (for the record the 2nd police car is nowhere to be seen in the video and Wanys was driving normally).
Cops are known to lie all the fucking time. Just a couple months ago while investigating on a female cop being corrupted and taking money to sell information from the police file to people who steal identities, they found text on her phone in which she admits and brag to her parents about hitting a Black man (he survived) on a scooter and how she was at fault but her and her coworkers lied on the report to make it look like the man was the one at fault. The judge ended up dismissing the case they found within the first corruption case saying without any investigation that the real lie wasn’t in the report, the real lie was her saying that she lied in the report… They lie all the fucking time so I don’t believe their version but EVEN if it was the reality, you don’t kill someone for refusing to show their fucking licence or ID.
485 notes · View notes
kaktus-tajam · 1 month
Text
I wrote this in July 2023. When a friend of mine said: daftar LPDP nggak, Hab?
Istikharah: A Facility from Allah
I had set an alarm for myself to start planning ahead on the life after internship upon entering stase puskesmas.
But I had been slacking off and making my chronic disease as my excuse. So alhamdulillah Allah guided me to start the self-rediscovery journey.
I am not as intelligent nor do I have all the privileges, but I know my identity as a Muslim is my biggest Why.
This one month of caveman period was full of discussions, readings, writings. But it was also full of tears.
It was full of questions and prayers to Allah swt. Uncertainty can be scary, right?
Uncertainty can be unimaginably dark. It eats you up eventually, if you have no Guidance.
I have so many aspirations and ambitions. But I asked Allah, with all the potentials He has given me, the knowledge He bestowed upon me, the people He surrounded me with and the life story He had decreed:
To what specific purpose I shall contribute?
We are fortunate as muslims to have the end goal: His acceptance, and mercy, to be able to finally see Him in His paradise.
So I asked and asked. The beauty of Islam, is how comprehensive this deen is. You see, there is even a specific prayer to ask for guidance in making choices!
To be protected from making “false” choices:
Choices that are khaiir leads to preservation of eeman, of deen, of family, of the good in this world and the hereafter.
“Wrong” choices, on the other hand, leads to turmoil.
I asked myself as simple as, what if I were to be involved in a research unknowingly utilized for the corruption of people, of environment and of this deen. How shall I ever repent?
Hence duaa of istikharah in this world full of hidden agendas, is a gift from Allah. A facility that Allah prepared for His servants to return in times of doubts and anxiety.
O Allah. How I longed for our meeting. I have sinned endless times to which You decreed a repentance that follows. How grateful am I to be your servant.
O Allah.. in this period of waiting that is full of uncertainty please grant upon me the tranquility of heart, the strength to practice husnudzan billah, to continuously have faith in your Plans. Guide me. Don’t let me be astray.
69 notes · View notes
myreligionislam · 8 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে আহলে সুন্নতের আক্বিদা-    বিশ্বাস
এটিই সমস্ত আহলে সুন্নতের আকিদা। যখন কোন স্থান ছিলো না, তখন আল্লাহ তায়ালা ছিলেন  কি না? অবশ্যই ছিলেন। আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি। তেমনি এখনও আল্লাহর অবস্থানের জন্য কোন স্থান বা দিকের প্রয়োজন নেই। কিছু অজ্ঞ লোক মনে করে থাকে, আল্লাহ তায়ালাকে স্থান ও দিক থেকে পবিত্র বিশ্বাস করলে তো আল্লাহ কোথাও নেই বলা হয়। এর দ্বারা আল্লাহ তায়ালার অস্তিত্বই না কি অস্বীকার করা হয়। এদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, যখন কোন স্থান বা দিকই ছিলো না,তখন আল্লাহ কোথায় ছিলেন? সে যদি এটা বিশ্বাস না করে যে, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক সৃষ্টির প��র্বে ছিলেন, তাহলে সে নিশ্চিতভাবে কাফের হয়ে যাবে। কোন সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে আল্লাহর অবস্থানের জন্য যখন কোন স্থানের প্রয়োজন হয়নি, তাহলে এখন কেন আল্লাহ তায়ালাকে স্থানের অনুগামী বানানো হবে? এসব লোকের  বোধোদয়ের  জন্য বিখ্যাত তাবেয়ী ও ইমাম আবু হান��ফা রহ. তার ছোট্র একটি বক্তব্য দ্বারা বুঝিয়ে দিয়েছেন, আল্লাহ তায়ালা স্থান ও দিক থেকে পবিত্র।
ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন,
“ولقاء الله تعالى لأهل الجنة بلا كيف ولا تشبيه ولا جهةٍ حقٌّ”
অর্থ: জান্নাতবাসীর জন্য কোন সাদৃশ্য, অবস্থা ও দিক ব্যতীত আল্লাহ তায়ালার দর্শন সত্য।
[কিতাবুল ওসিয়্যা, পৃ.৪, শরহে ফিকহুল আকবার, মোল্লা আলী কারী, পৃ.১৩৮]
ইমাম আবু হানিফা রহ. বলেন,
আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপর কতর্ৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। আরশের প্রতি কোনরূপ প্রয়োজন ও আরশের উপর স্থিতিগ্রহণ ব‍্যতীত। তিনি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের । এগুলোর প্রতি তিনি বিন্দুমাত্র মুখাপেক্ষী নন। তিনি যদি আরশ ও অন‍্যান‍্য মাখলুকের মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও লালন-পালন করতে পারতেন না। কোন মাখলুক যেমন অন‍্যের মুখাপেক্ষী হওয়ার কারণে কোন কিছু সৃষ্টি করতে পারে না। তিনি যদি আরশের উপর উপবেশন ও এর উপর স্থির হওয়ার মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূবর্ে তিনি কোথায় ছিলেন? মহান আল্লাহ এধরনের ধ‍্যান-ধারণা থেকে মহাপবিত্র। 
[আল-ওসিয়‍্যা, পৃ.২, তাহকীক, আল্লামা যাহিদ আল-কাউসারী রহ.]
উল্লেখ‍্য, দিকের ধারণা একটি আপেক্ষিক বিষয়। দিক বলতে আমাদের নিজেদের অবস্থানের সাপেক্ষে অন‍্য একটি স্থানকে আমরা বুঝিয়ে থাকি।  আমি যদি কোন বিল্ডিং এর দ্বিতীয় তলায় থাকি, তাহলে নীচের দিক বলতে আসলে আমার নীচের প্রথম তলার জায়গা বোঝায়। উপর বলতে আমার মাথার উপরের কোন একটি জায়গা বুঝিয়ে থাকি। এজন‍্য আরবীতে দিক বলতে আসলে তরফুল মাকান বা কোন জায়গার একটা অংশ বোঝায়। 
কোন জায়গার অংশ ব‍্যতীত দিকের পৃথক কোন অস্তিত্ব নেই।  যে দিকই বোঝানো হবে, সেটি মূলত: একটি জায়গা। 
আমরা জানি, মহাবিশ্বের সকল জায়গা আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছেন।  সকল জায়গার একটি অংশ বা দিকও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। মহাবিশ্বের কোন কিছুই ছিলো না। সব কিছুইকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দিয়েছেন। এমন কোন জায়গা নেই, যেটি আল্লাহর সৃষ্টি নয়। আবার কোন জায়গার এমন কোন অংশ বা দিকও নেই যাকে আল্লাহ তায়ালা অস্তিত্ব দেননি। 
সুতরাং যতো জায়গা, জায়গার অংশ বিশেষ বা দিক রয়েছে সব কিছুই মাখলুক বা আল্লাহর সৃষ্টি। কোন জায়গা বা দিকই অনাদি তথা অসীম থেকে বিদ‍্যমান নয়। কেউ যদি বিশ্বাস করে কোন জায়গা, জায়গার কোন অংশ তথা দিকও অসীম থেকে বিদ‍্যমান তাহলে সে অবশ‍্যই কাফের। 
আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। যখন কোন সৃষ্টি ছিলো না, তখনও আল্লাহ তায়ালা ছিলেন। আল্লাহর জন‍্য সৃষ্টির অস্তিত্ব আবশ‍্যক নয়। কেউ যদি মনে করে, আসমান-জমিন, আরশ-কুরসী ছাড়া আল্লাহর অস্তিত্ব সম্ভব নয়, তার জন‍্য তওবা করে ইমান নবায়ন করা জরুরি। 
কেউ যদি মনে করে, সৃষ্টির অস্তিত্বকে  অস্বীকার করলে আল্লাহরই কোন অস্তিত্ব থাকে না, তবে এ ব‍্যক্তিও আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকারকারী। 
কেউ যদি আল্লাহর অস্তিত্ব সম্পর্কে বলে, “যে জিনিষ উপরে নয়, নীচে নয়, ডানে নয়, বামে নয়, সামনেও নয় পিছনেও নেই, আসলে সেই জিনিষের অস্তিত্বই নেই।”   আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে এধরনের বক্তব‍্য কুফুরী। কেউ যদি বুঝে-শুনে এভাবে আল্লাহর অস্তিত্বকে সৃষ্টির অস্তিত্বের উপর নিভর্রশীল বানিয়ে দেয়, তবে তার কুফুরীর ব‍্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না। 
সুতরাং আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে আমাদের আক্বিদা হলো, তিনি মাখলুক থেকে মুক্ত এক মহান সত্ত্বা। তিনি সময়, স্থান ও দিক থেকে পবিত্র। মাখলুকের সঙ্গে সামান্যতম সাদৃশ্যও দেয়াও কুফুরী। কেননা তিনি ইরশাদ করেছেন, তার সদৃশ কিছু নেই। তিনি মহা বিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে যেমন ছিলেন,আরশ-কুরশী সৃষ্টির পূবের্ যেমন ছিলেন, এখনও আছেন। মহাবিশ্ব ধ্বংসের পরও থাকবেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে যেমন সময় ও স্থান থেকে পবিত্র অবস্থায় ছিলেন, এখনও তিনি সব ধরনের স্থান ও সময় থেকে মুক্ত। এই কথাটি সংক্ষেপে রাসূল স. বলেছেন,
” আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছু নেই। আপনিই শেষ, আপনার পরে কিছু নেই। আপনিই প্রকাশ্য, আপনার উপরে কিছু নেই। আপনিই গোপন, আপনার নিচে কিছু নেই” মুসলিম শরীফ, হাদীস নং২৭১৩
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত ও বাতিল আকিদার খন্ডন
youtube
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা 
https://www.youtube.com/watch?v=Umu2j1OFRYc
 
আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক আকিদা
https://www.youtube.com/watch?v=NZhlct_3lwU
আল্লাহ তায়ালা আকার না নিরাকার এবং তিনি কি সর্বত্র বিরাজমান ?
https://www.youtube.com/watch?v=RDtGkoy9gvo
আল্লাহ সম্পর্কে ভ্রান্ত আকিদার খন্ডন 
https://www.youtube.com/watch?v=F6nmnaYvjGY
 
 
আল্লাহ কোথায় | আল্লাহ কোথায় আছেন | আল্লাহ কি সব জায়গায় বিরাজমান?
https://www.youtube.com/watch?v=cQXSw01Ib8c&t=47s
 
আল্লাহ সম্পর্কে আকিদা
Beliefs about Allah
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
Allah's Identity, Names and Attributes
0 notes
ilyforallahswt · 14 days
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল আলীম অর্থ
আল আলীম অর্থ সর্বজ্ঞ, সর্বজ্ঞানী, অত্যন্ত জ্ঞানী, সব বিষয় সম্পর্কে জ্ঞাত, তাঁর জ্ঞান ও হিকমত থেকে কোনো কিছু বাদ পড়েনা।
আল-‘আলীম হলেন, যিনি প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য, গোপনীয়-রহস্যময়, ঘোষিত-অঘোষিত, অত্যাবশ্যকীয়-অনত্যবশ্যকীয়, সম্ভব-অসম্ভব, ঊর্ধ্বজগত-নিম্নজগত, অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ ইত্যাদি  সবকিছুই তিনি বেষ্টন করে রেখেছেন ও তিনি জ্ঞাত আছেন। তাঁর কাছে কোন কিছুই গোপন নয়।তিনি মহাজ্ঞানী, সর্বজ্ঞ। তিনি তাঁর জ্ঞান দ্বারা অত্যাবশ্যকীয়, সম্ভাব্য, অসম্ভব্য সব কিছুই বেষ্টন করে রেখেছেন। তিনি তাঁর নিজের সম্পর্কে, তাঁর পবিত্রতম গুণাবলী সম্পর্কে ও তাঁর মহান সিফাত সম্পর্কে জ্ঞাত আছেন। এগুলোর অস্তিত্ব বিরাজমান থাকা হলো ওয়াজিব তথা অত্যাবশ্যকীয়। তিনি অত্যাবশ্যকীয়-না হওয়া জিনিসগুলোও অবগত। তিনি জানেন যে, এগুলো অস্তিত্বে আসলে কী হত।
আল্লাহ তায়ালা আল আলিম, তিনি সকল বিষয়ে জ্ঞানী, সব বিষয় সম্পর্কে জানেন আল্লাহ, তিনিই সর্বজ্ঞানী। ইয়া আল আলীম! তোমার জ্ঞানে আকাশ জমিনে সব রেখেছ বেষ্টন করে, কোথাও কিছু থাকার সুযোগ নেই তোমার অগোচরে। হে আলেমুল গায়েব! তুমিই জানো আমার প্রকাশ্য ও গোপন পাপ, বিচার দিবসে গোপন রেখো তা, করে দিও আমায় মাফ। ..
আল আলীম অর্থ
সর্বজ্ঞ, সর্বজ্ঞানী, অত্যন্ত জ্ঞানী, সব বিষয় সম্পর্কে জ্ঞাত,
তাঁর জ্ঞান ও হিকমত থেকে কোনো কিছু বাদ পড়েনা। 
আল্লাহ তায়ালা আল আলিম, তিনি সকল বিষয়ে জ্ঞানী,
সব বিষয়  সম্পর্কে জানেন আল্লাহ, তিনিই সর্বজ্ঞানী।
ইয়া আল আলীম! তোমার জ্ঞানে আকাশ জমিনে সব রেখেছ বেষ্টন করে,
কোথাও কিছু থাকার  সুযোগ নেই  তোমার অগোচরে।
হে আলেমুল গায়েব! তুমিই জানো আমার প্রকাশ্য ও গোপন পাপ,
বিচার দিবসে গোপন রেখো তা, করে দিও আমায় মাফ।
আল আলীম অর্থ সর্বজ্ঞ, সর্বজ্ঞানী, অত্যন্ত জ্ঞানী, সব বিষয় সম্পর্কে জ্ঞাত, তাঁর জ্ঞান ও হিকমত থেকে কোনো কিছু বাদ পড়েনা। আল্লাহ তায়ালা আল আলিম, তিনি সকল বিষয়ে জ্ঞানী, সব বিষয় সম্পর্কে জানেন আল্লাহ, তিনিই সর্বজ্ঞানী। ইয়া আল আলীম! তোমার জ্ঞানে আকাশ জমিনে সব রেখেছ বেষ্টন করে, কোথাও কিছু থাকার সুযোগ নেই তোমার অগোচরে। হে আলেমুল গায়েব! তুমিই জানো আমার প্রকাশ্য ও গোপন পাপ, বিচার দিবসে গোপন রেখো তা, করে দিও আমায় মাফ।
আল্লাহ সবকিছু জানেন এর দ্বারা আসলে কী বোঝায়
আল্লাহ সবকিছু জানেন 
আল্লাহ তায়ালা আল আলিম
https://www.youtube.com/watch?v=jx0BjBqqjQQ
আল্লাহ ভাগ্য লিখেই রেখেছে, তাহলে দোয়া করে লাভ নেই? 
https://www.youtube.com/watch?v=nefvw29fEIQ
 
"আল্লাহ একমাত্র প্রশংসাযোগ্য ও সর্বশক্তিমান সত্তার প্রকৃত নাম এবং তার ইচ্ছা ও আদেশসমূহের প্রতি একনিষ্ঠ আনুগত্য প্রদর্শন ইসলামি ধর্মবিশ্বাসের মূলভিত্তি 
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity,Names and Attributes
আল্লাহ্‌:একমাত্র প্রশংসাযোগ্য, সর্বশক্তিমান উপাস্যের প্রকৃত নাম।
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টিস্রস্টা আল্লাহ্‌ একমাত্র ইলাহ, জগতসমুহের সকল নিদর্শনেসত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'।
আল্লাহ্‌ তায়ালা আছেন আসমানেমহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণেকোথাও কিছু নেই আল্লাহ্‌র মতো।
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্‌রসকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্‌রবিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা।  কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
আল্লাহকে জানা হল সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’।
আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান এবং একমাত্র উপাস্য। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। আল্লাহকে জানুন তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। কোরআন আল্লাহর বাণী। পবিত্র কুরআন মানবজাতির জন্য চূড়ান্ত প্রত্যাদেশ ও নির্দেশনা। আল্লাহকে জানা সেই স্তম্ভ যেখানে ইসলাম সম্পূর্ণভাবে আবদ্ধ।
youtube
 আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
Allah's Identity, Names and Attributes
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য
আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ’                        
আল আলীম অর্থ
0 notes