Tumgik
#bestdhikir
myreligionislam · 1 year
Photo
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহর পরিচয়, নাম ও গুণাবলী
আল্লাহ একমাত্র সত্য উপাস্য।
আ���াদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ অদ্বিতীয়, সর্বশক্তিমান, একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য ইলাহ'/ 'সত্য উপাস্য' নেই। আল্লাহ তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্ব-কর্তৃত্বে, উপাস্যের যোগ্যতা-অধিকারে এক, অদ্বিতীয় অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ তায়ালা আসমানে আরশের ঊরধে (সকল সৃষ্টির ঊরধে) সমুন্নত আছেন। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দর নাম 'আসমাউল হুসনা' ও পরিপূর্ণ সিফাত দ্বারা। আল্লাহর নাম ৯৯ এর অধিক। কোরআন আল্লাহর বাণী। মানবজাতির জন্য চুড়ান্ত পথ নির্দেশনা।
https://www.youtube.com/watch?v=OGi050sOjXU
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
https://www.youtube.com/watch?v=ghu2UKv0GLE&t=383s
https://www.youtube.com/watch?v=LjIBmRl08BI
https://www.youtube.com/watch?v=6K2sHNhGG-w
https://www.youtube.com/watch?v=f6b902_pBDI
  সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
https://www.youtube.com/watch?v=4a9qNsYFd5A
https://www.youtube.com/watch?v=4a9qNsYFd5A
https://www.youtube.com/watch?v=jPr9Jv0VmZQ&t=103s
 ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
https://www.youtube.com/watch?v=_XJXmVSEMvI
1 note · View note
ilyforallahswt · 7 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
#ইসলামের জন্য দাওয়াতি কাজ করবেন যেভাবে
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
0 notes
allahisourrabb · 7 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
ইসলামের জন্য দাওয়াতি কাজ করবেন যেভাবে
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদ���রমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
0 notes
mylordisallah · 7 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
#ইসলামের জন্য দাওয়াতি কাজ করবেন যেভাবে
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
0 notes
myreligionislam · 7 months
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
#লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ - বাক্যের অর্থ ও ব্যাখ্যা : #লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
#ইসলামের জন্য দাওয়াতি কাজ করবেন যেভাবে
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
তাওহীদের দাওয়াত দেওয়া ফরজ
সকল নবী-রাসুলদের দাওয়াত ছিল তাওহীদের
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদের দাওয়াত ছিল সকল নবী-রাসুলদের
0 notes
ilyforallahswt · 8 months
Text
The Highest of Politics is 'La ilaha IllAllah'.
'La Ilaha IllAllah' or #Tawheed is to knowing, believing, proclaiming and obeying the Oneness and Uniqueness of Allah. The Oneness of Allah i.e. Tawheed consists of three parts. (i) Tawheed ar-Rububiyyah (Maintaining the Oneness of Allah's Lordship). (ii) Tawheed al-Asma-Was-Sifat (Maintaining the Oneness of Allah's Names and Attributes). (iii) Tawheed al-Ibadah (maintaining unity of worship). Allah is the only 'true Lord'. In all matters related to Allah, Allah is the One, Sole, Unique, Perfect and without partners. He has no peer or equivalent. Know Allah by His most Beautiful Names and Perfect Attributes. From the first man and the first Prophet Adam (a.s.) to the last Prophet Muhammad, may Allah bless him and grant him peace, the basic call of all prophets and messengers was 'La ilaha illAllah' (there is no 'true God' but Allah). Namely: 'La Ilaha IllAllah Adamu Shafiullah'', 'La Ilaha IllAllah Nuhun Naziullah'', 'La Ilaha IllAllah Ibrahim Khalilullah', 'La Ilaha IllAllah Muhammadur Rasulullah'. Rejecting Taghut is the root of Tawheed.
Allah's indivisible unicity is Tawhid
Tawhid: At the centre of all Islamic belief is the belief in one God-Allah. There is no other God but Allah and there is no one comparable to Him. We will never understand Allah as His nature supersedes our limited minds. We are created by Allah but He is not Himself created. Allah is the Unique,Omnipotent and Only Deity and Creator of the universe. Our Lord is Allah SWT. There is no 'True God' / 'True Deity' except Allah. Allah is Exalted Above His ‘Arsh (Mighty Throne’). Know Allah by His Most Beautiful Names & Lofty Attributes (Asma Was Sifat). Holy Qur'an is Allah's Word. Qur'an is final revelation & guidance for mankind.
Tawheed - The first call of the Messengers
Tawheed is to knowing, believing, declaring, obeying the oneness and uniqueness of Allah. The Oneness of Allah i.e. Tawheed consists of three parts. (i) Tawheed ar-Rububiyyah (Maintaining the Oneness of Allah's Lordship). (ii) Tawheed al-Asma-Was-Sifat (Maintaining the Oneness of Allah's Names and Attributes). (iii) Tawheed al-Ibadah (maintaining unity of worship). Allah is the only 'true Lord'. In all matters related to Allah, Allah is One, Sole, Final, Perfect and without partners. He has no peer or equivalent. Allah is to be known by His most beautiful Names and Perfect Attributes. From the first man and the first Prophet Adam (a.s.) to the last Prophet Muhammad, may Allah bless him and grant him peace, the basic call of all prophets and messengers was 'La ilaha illAllah' (there is no 'true God' but Allah). Namely: 'La Ilaha IllAllah Adamu Shafiullah'', 'La Ilaha IllAllah Nuhun Naziullah'', 'La Ilaha IllAllah Ibrahim Khalilullah', 'La Ilaha IllAllah Muhammadur Rasulullah'. Rejecting Taghut is the root of Tawheed.
The true Meaning of "La ilaha illAllah" 
The Highest of Politics is LailahaIllAllah #Tawheed - The first call of the Messengers
0 notes
myreligionislam · 8 months
Text
The Highest of Politics is 'La ilaha IllAllah'.
'La Ilaha IllAllah' or #Tawheed is to knowing, believing, proclaiming and obeying the Oneness and Uniqueness of Allah. The Oneness of Allah i.e. Tawheed consists of three parts. (i) Tawheed ar-Rububiyyah (Maintaining the Oneness of Allah's Lordship). (ii) Tawheed al-Asma-Was-Sifat (Maintaining the Oneness of Allah's Names and Attributes). (iii) Tawheed al-Ibadah (maintaining unity of worship). Allah is the only 'true Lord'. In all matters related to Allah, Allah is the One, Sole, Unique, Perfect and without partners. He has no peer or equivalent. Know Allah by His most Beautiful Names and Perfect Attributes. From the first man and the first Prophet Adam (a.s.) to the last Prophet Muhammad, may Allah bless him and grant him peace, the basic call of all prophets and messengers was 'La ilaha illAllah' (there is no 'true God' but Allah). Namely: 'La Ilaha IllAllah Adamu Shafiullah'', 'La Ilaha IllAllah Nuhun Naziullah'', 'La Ilaha IllAllah Ibrahim Khalilullah', 'La Ilaha IllAllah Muhammadur Rasulullah'. Rejecting Taghut is the root of Tawheed.
Allah's indivisible unicity is Tawhid
Tawhid: At the centre of all Islamic belief is the belief in one God-Allah. There is no other God but Allah and there is no one comparable to Him. We will never understand Allah as His nature supersedes our limited minds. We are created by Allah but He is not Himself created. Allah is the Unique,Omnipotent and Only Deity and Creator of the universe. Our Lord is Allah SWT. There is no 'True God' / 'True Deity' except Allah. Allah is Exalted Above His ‘Arsh (Mighty Throne’). Know Allah by His Most Beautiful Names & Lofty Attributes (Asma Was Sifat). Holy Qur'an is Allah's Word. Qur'an is final revelation & guidance for mankind.
Tawheed - The first call of the Messengers
Tawheed is to knowing, believing, declaring, obeying the oneness and uniqueness of Allah. The Oneness of Allah i.e. Tawheed consists of three parts. (i) Tawheed ar-Rububiyyah (Maintaining the Oneness of Allah's Lordship). (ii) Tawheed al-Asma-Was-Sifat (Maintaining the Oneness of Allah's Names and Attributes). (iii) Tawheed al-Ibadah (maintaining unity of worship). Allah is the only 'true Lord'. In all matters related to Allah, Allah is One, Sole, Final, Perfect and without partners. He has no peer or equivalent. Allah is to be known by His most beautiful Names and Perfect Attributes. From the first man and the first Prophet Adam (a.s.) to the last Prophet Muhammad, may Allah bless him and grant him peace, the basic call of all prophets and messengers was 'La ilaha illAllah' (there is no 'true God' but Allah). Namely: 'La Ilaha IllAllah Adamu Shafiullah'', 'La Ilaha IllAllah Nuhun Naziullah'', 'La Ilaha IllAllah Ibrahim Khalilullah', 'La Ilaha IllAllah Muhammadur Rasulullah'. Rejecting Taghut is the root of Tawheed.
The true Meaning of "La ilaha illAllah" 
The Highest of Politics is LailahaIllAllah
Tawheed - The first call of the Messengers
0 notes
allahisourrabb · 8 months
Text
The Highest of Politics is 'La ilaha IllAllah'.
'La Ilaha IllAllah' or #Tawheed is to knowing, believing, proclaiming and obeying the Oneness and Uniqueness of Allah. The Oneness of Allah i.e. Tawheed consists of three parts. (i) Tawheed ar-Rububiyyah (Maintaining the Oneness of Allah's Lordship). (ii) Tawheed al-Asma-Was-Sifat (Maintaining the Oneness of Allah's Names and Attributes). (iii) Tawheed al-Ibadah (maintaining unity of worship). Allah is the only 'true Lord'. In all matters related to Allah, Allah is the One, Sole, Unique, Perfect and without partners. He has no peer or equivalent. Know Allah by His most Beautiful Names and Perfect Attributes. From the first man and the first Prophet Adam (a.s.) to the last Prophet Muhammad, may Allah bless him and grant him peace, the basic call of all prophets and messengers was 'La ilaha illAllah' (there is no 'true God' but Allah). Namely: 'La Ilaha IllAllah Adamu Shafiullah'', 'La Ilaha IllAllah Nuhun Naziullah'', 'La Ilaha IllAllah Ibrahim Khalilullah', 'La Ilaha IllAllah Muhammadur Rasulullah'. Rejecting Taghut is the root of Tawheed.
Allah's indivisible unicity is Tawhid
Tawhid: At the centre of all Islamic belief is the belief in one God-Allah. There is no other God but Allah and there is no one comparable to Him. We will never understand Allah as His nature supersedes our limited minds. We are created by Allah but He is not Himself created. Allah is the Unique,Omnipotent and Only Deity and Creator of the universe. Our Lord is Allah SWT. There is no 'True God' / 'True Deity' except Allah. Allah is Exalted Above His ‘Arsh (Mighty Throne’). Know Allah by His Most Beautiful Names & Lofty Attributes (Asma Was Sifat). Holy Qur'an is Allah's Word. Qur'an is final revelation & guidance for mankind.
Tawheed - The first call of the Messengers
Tawheed is to knowing, believing, declaring, obeying the oneness and uniqueness of Allah. The Oneness of Allah i.e. Tawheed consists of three parts. (i) Tawheed ar-Rububiyyah (Maintaining the Oneness of Allah's Lordship). (ii) Tawheed al-Asma-Was-Sifat (Maintaining the Oneness of Allah's Names and Attributes). (iii) Tawheed al-Ibadah (maintaining unity of worship). Allah is the only 'true Lord'. In all matters related to Allah, Allah is One, Sole, Final, Perfect and without partners. He has no peer or equivalent. Allah is to be known by His most beautiful Names and Perfect Attributes. From the first man and the first Prophet Adam (a.s.) to the last Prophet Muhammad, may Allah bless him and grant him peace, the basic call of all prophets and messengers was 'La ilaha illAllah' (there is no 'true God' but Allah). Namely: 'La Ilaha IllAllah Adamu Shafiullah'', 'La Ilaha IllAllah Nuhun Naziullah'', 'La Ilaha IllAllah Ibrahim Khalilullah', 'La Ilaha IllAllah Muhammadur Rasulullah'. Rejecting Taghut is the root of Tawheed.
The true meaning of "La ilaha illAllah" 
The Highest of Politics is LailahaIllAllah #Tawheed - The first call of the Messengers
0 notes
mylordisallah · 8 months
Text
The Highest of Politics is 'La ilaha IllAllah'.
The Highest Politics is 'La ilaha IllAllah'.
'La Ilaha IllAllah' or #Tawheed is to knowing, believing, proclaiming and obeying the Oneness and Uniqueness of Allah. The Oneness of Allah i.e. Tawheed consists of three parts. (i) Tawheed ar-Rububiyyah (Maintaining the Oneness of Allah's Lordship). (ii) Tawheed al-Asma-Was-Sifat (Maintaining the Oneness of Allah's Names and Attributes). (iii) Tawheed al-Ibadah (maintaining unity of worship). Allah is the only 'true Lord'. In all matters related to Allah, Allah is the One, Sole, Unique, Perfect and without partners. He has no peer or equivalent. Know Allah by His most Beautiful Names and Perfect Attributes. From the first man and the first Prophet Adam (a.s.) to the last Prophet Muhammad, may Allah bless him and grant him peace, the basic call of all prophets and messengers was 'La ilaha illAllah' (there is no 'true God' but Allah). Namely: 'La Ilaha IllAllah Adamu Shafiullah'', 'La Ilaha IllAllah Nuhun Naziullah'', 'La Ilaha IllAllah Ibrahim Khalilullah', 'La Ilaha IllAllah Muhammadur Rasulullah'. Rejecting Taghut is the root of Tawheed.
Allah's indivisible unicity is Tawhid
Tawhid: At the centre of all Islamic belief is the belief in one God-Allah. There is no other God but Allah and there is no one comparable to Him. We will never understand Allah as His nature supersedes our limited minds. We are created by Allah but He is not Himself created. Allah is the Unique,Omnipotent and Only Deity and Creator of the universe. Our Lord is Allah SWT. There is no 'True God' / 'True Deity' except Allah. Allah is Exalted Above His ‘Arsh (Mighty Throne’). Know Allah by His Most Beautiful Names & Lofty Attributes (Asma Was Sifat). Holy Qur'an is Allah's Word. Qur'an is final revelation & guidance for mankind.
Tawheed - The first call of the Messengers
Tawheed is to knowing, believing, declaring, obeying the oneness and uniqueness of Allah. The Oneness of Allah i.e. Tawheed consists of three parts. (i) Tawheed ar-Rububiyyah (Maintaining the Oneness of Allah's Lordship). (ii) Tawheed al-Asma-Was-Sifat (Maintaining the Oneness of Allah's Names and Attributes). (iii) Tawheed al-Ibadah (maintaining unity of worship). Allah is the only 'true Lord'. In all matters related to Allah, Allah is One, Sole, Final, Perfect and without partners. He has no peer or equivalent. Allah is to be known by His most beautiful Names and Perfect Attributes. From the first man and the first Prophet Adam (a.s.) to the last Prophet Muhammad, may Allah bless him and grant him peace, the basic call of all prophets and messengers was 'La ilaha illAllah' (there is no 'true God' but Allah). Namely: 'La Ilaha IllAllah Adamu Shafiullah'', 'La Ilaha IllAllah Nuhun Naziullah'', 'La Ilaha IllAllah Ibrahim Khalilullah', 'La Ilaha IllAllah Muhammadur Rasulullah'. Rejecting Taghut is the root of Tawheed.
The true meaning of "La ilaha illAllah" 
0 notes
ilyforallahswt · 8 months
Text
Tumblr media
রাজনীতির সর্বোচ্চ হল 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব বা তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
রাজনীতির সর্বোচ্চ হলো 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
The Maxim of Politics is 'LailahaIllaAllah
0 notes
myreligionislam · 8 months
Text
Tumblr media
রাজনীতির সর্বোচ্চ হল 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব বা তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদত��র ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
রাজনীতির সর্বোচ্চ হলো 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
The Maxim of Politics is 'LailahaIllaAllah
0 notes
allahisourrabb · 8 months
Text
Tumblr media
রাজনীতির সর্বোচ্চ হল 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে।
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই।
তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজা��় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
youtube
 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থাৎ তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব বা তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
রাজনীতির সর্বোচ্চ হলো 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
The Maxim of Politics is 'LailahaIllaAllah
0 notes
mylordisallah · 8 months
Text
Tumblr media
রাজনীতির সর্বোচ্চ হল 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ লা ইলাহা: কোন উপাস্য নেই, ইল্লাল্লাহ: আল্লাহ ব্যতীত। এই বাক্যটি সংক্ষেপে : #লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি আরবি ভাষার বিশেষ রীতিতে গঠিত। প্রথম অংশ না বাচক দ্বারা সব উপাস্যকে বাদ দেয়া হয়েছে। পরের অংশ দ্বারা আল্লাহকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এভাবে কোন বিষয়কে জোর দেয়া হয়। এর তাৎপর্য হচ্ছে - আল্লাহ একক ও একমাত্র উপাস্য। জীবনের প্রতিটি বিষয়ে একমাত্র আল্লাহর আদেশ-নিষেধের অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ প্রদত্ত কোন বিধানের বিপরীতে অন্য কারো বিন্দুমাত্র অনুসরণ করা যাবে না। এই বিষয়গুলো জেনে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বাক্যটি উচ্চারণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ইসলামে প্রবেশ করে। https://www.youtube.com/watch?v=ghu2UKv0GLE&t=383s https://www.youtube.com/watch?v=LjIBmRl08BI https://www.youtube.com/watch?v=6K2sHNhGG-w https://www.youtube.com/watch?v=f6b902_pBDI
আল্লাহ্‌ ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নাই। তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব অর্থাৎ তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাওহীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা। https://www.youtube.com/watch?v=jPr9Jv0VmZQ&t=103s
'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ ���র্থাৎ তাওহীদ হলো আল্লাহর একত্ব ও অদ্বিতীয়তা জানা, বিশ্বাস করা, ঘোষণা করা, মান্য করা। আল্লাহর একত্ব বা তাওহীদ তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত। (i) তাওহীদ আর-রুবুবিয়াহ (আল্লাহ্‌র প্রভুত্বের ঐক্য বজায় রাখা)। (ii) তাওহীদ আল-আসমা-ওয়াস-সিফাত (আল্লাহর নাম ও গুণাবলীর একত্ব বজায় রাখা)। (iii) তাও��ীদ আল-ইবাদাহ (ইবাদতের ঐক্য বজায় রাখা)। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্‌র সাথে সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে আল্লাহ্ এক, একক, চুড়ান্ত, পরিপূর্ণ ও অংশীদারমুক্ত। তাঁর কোনো সমকক্ষ বা সমতুল্য নেই। আল্লাহকে জানতে হবে তাঁর সুন্দরতম নাম ও পরিপূর্ণ গুণাবলী দ্বারা। প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ।) থেকে শেষনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত সকল নবী ও রাসুলদের মূল আহবান ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (আল্লাহ ব্যতীত কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই)। যথা: 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আদমু শফিউল্লাহ'', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ '', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ'। তাওহীদের মূল রোকন তাগুতকে প্রত্যাখ্যান করা।
রাজনীতির সর্বোচ্চ হলো 'লাইলাহা ইল্লাল্লাহ
The Maxim of Politics is 'LailahaIllaAllah
0 notes
mylordisallah · 11 months
Text
Tumblr media
আরাফাহ দিবস কি?
আরাফাহ দিবসটি এই মাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা এবং এটি 9 তারিখে ঝুল হিজ্জায় পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এ কথা বলার সাথে সাথে আরাফাহ দিবসে কি ঘটেছিল? হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর চূড়ান্ত আত্মত্যাগকে স্মরণ করার জন্য যুল হিজ্জাহ মাসে আরাফার দিনটি পালিত হয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কর্তৃক পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে বলা হলে ইব্রাহিম (আ.) ইসমাইল (আ.)-কে আরাফাহ পাহাড়ের চূড়ায় নিয়ে যান। ইসমাইল (আ.)-কে বাঁচানোর জন্য এবং তাঁর প্রতি এই জুটির অটল বিশ্বাসের পুরস্কার হিসেবে তাকে একটি মেষ দিয়ে প্রতিস্থাপন করার জন্য আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) অলৌকিক কাজটি করেছিলেন।
অতএব, আরাফার দিনটি অবিশ্বাস্যভাবে তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ এই দিনেই ইব্রাহিম (আ.)তাঁর জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটি আল্লাহ(সুবহানাহু ওয়া তায়ালার) নামে ত্যাগ করতে ইচ্ছুক ছিলেন। এই সদিচ্ছার কারণে তিনি আরাফাহ দিবসের ফজিলত অর্জন করতে পেরেছিলেন, কারণ আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) দেখতে পেয়েছিলেন যে এমন কিছুই নেই যা ইব্রাহিম (আ.) তার জন্য করবেন না। এভাবেই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত তাদের জীবন পরিচালনা করার চেষ্টা করা।
আরাফাহ দিবসকে স্মরণ করার জন্য, অনেক মুসলমান ওই স্থানে যাত্রা করবে এবং উকুফে অংশ নেবে। এটি হল যোহর এবং আসরের (দুপুর ও বিকাল) নামায পড়ার আগে সন্ধ্যা পর্যন্ত আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সামনে দাঁড়ানো। উপরন্তু, এই তীর্থযাত্রীরা এই সমুদ্রযাত্রার সময় আল্লাহর (SWT) কাছে রহমত চাইবে এবং তাদের পাপের জন্য অনুতপ্ত হবে।
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
জুল হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
0 notes
myreligionislam · 11 months
Text
Tumblr media
আরাফাহ দিবস কি?
আরাফাহ দিবসটি এই মাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা এবং এটি 9 তারিখে ঝুল হিজ্জায় পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এ কথা বলার সাথে সাথে আরাফাহ দিবসে কি ঘটেছিল? হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর চূড়ান্ত আত্মত্যাগকে স্মরণ করার জন্য যুল হিজ্জাহ মাসে আরাফার দিনটি পালিত হয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কর্তৃক পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে বলা হলে ইব্রাহিম (আ.) ইসমাইল (আ.)-কে আরাফাহ পাহাড়ের চূড়ায় নিয়ে যান। ইসমাইল (আ.)-কে বাঁচানোর জন্য এবং তাঁর প্রতি এই জুটির অটল বিশ্বাসের পুরস্কার হিসেবে তাকে একটি মেষ দিয়ে প্রতিস্থাপন করার জন্য আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) অলৌকিক কাজটি করেছিলেন।
অতএব, আরাফার দিনটি অবিশ্বাস্যভাবে তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ এই দিনেই ইব্রাহিম (আ.)তাঁর জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটি আল্লাহ(সুবহানাহু ওয়া তায়ালার) নামে ত্যাগ করতে ইচ্ছুক ছিলেন। এই সদিচ্ছার কারণে তিনি আরাফাহ দিবসের ফজিলত অর্জন করতে পেরেছিলেন, কারণ আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) দেখতে পেয়েছিলেন যে এমন কিছুই নেই যা ইব্রাহিম (আ.) তার জন্য করবেন না। এভাবেই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত তাদের জীবন পরিচালনা করার চেষ্টা করা।
আরাফাহ দিবসকে স্মরণ করার জন্য, অনেক মুসলমান ওই স্থানে যাত্রা করবে এবং উকুফে অংশ নেবে। এটি হল যোহর এবং আসরের (দুপুর ও বিকাল) নামায পড়ার আগে সন্ধ্যা পর্যন্ত আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সামনে দাঁড়ানো। উপরন্তু, এই তীর্থযাত্রীরা এই সমুদ্রযাত্রার সময় আল্লাহর (SWT) কাছে রহমত চাইবে এবং তাদের পাপের জন্য অনুতপ্ত হবে।
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
0 notes
ilyforallahswt · 11 months
Text
Tumblr media
আরাফাহ দিবস কি?
আরাফাহ দিবসটি এই মাসে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা এবং এটি 9 তারিখে ঝুল হিজ্জায় পড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এ কথা বলার সাথে সাথে আরাফাহ দিবসে কি ঘটেছিল? হযরত ইব্রাহিম (আ.)-এর চূড়ান্ত আত্মত্যাগকে স্মরণ করার জন্য যুল হিজ্জাহ মাসে আরাফার দিনটি পালিত হয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কর্তৃক পুত্র ইসমাইল (আ.)-কে কোরবানি করতে বলা হলে ইব্রাহিম (আ.) ইসমাইল (আ.)-কে আরাফাহ পাহাড়ের চূড়ায় নিয়ে যান। ইসমাইল (আ.)-কে বাঁচানোর জন্য এবং তাঁর প্রতি এই জুটির অটল বিশ্বাসের পুরস্কার হিসেবে তাকে একটি মেষ দিয়ে প্রতিস্থাপন করার জন্য আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) অলৌকিক কাজটি করেছিলেন।
অতএব, আরাফার দিনটি অবিশ্বাস্যভাবে তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ এই দিনেই ইব্রাহিম (আ.)তাঁর জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসটি আল্লাহ(সুবহানাহু ওয়া তায়ালার) নামে ত্যাগ করতে ইচ্ছুক ছিলেন। এই সদিচ্ছার কারণে তিনি আরাফাহ দিবসের ফজিলত অর্জন করতে পেরেছিলেন, কারণ আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) দেখতে পেয়েছিলেন যে এমন কিছুই নেই যা ইব্রাহিম (আ.) তার জন্য করবেন না। এভাবেই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত তাদের জীবন পরিচালনা করার চেষ্টা করা।
আরাফাহ দিবসকে স্মরণ করার জন্য, অনেক মুসলমান ওই স্থানে যাত্রা করবে এবং উকুফে অংশ নেবে। এটি হল যোহর এবং আসরের (দুপুর ও বিকাল) নামায পড়ার আগে সন্ধ্যা পর্যন্ত আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সামনে দাঁড়ানো। উপরন্তু, এই তীর্থযাত্রীরা এই সমুদ্রযাত্রার সময় আল্লাহর (SWT) কাছে রহমত চাইবে এবং তাদের পাপের জন্য অনুতপ্ত হবে।
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্ণ করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন
আরাফাহ হল জুল-হিজ্জার নবম দিন, ইসলামিক ক্যালেন্ডারের 12তম এবং শেষ মাস। এটি মক্কায় (এবং এর আশেপাশের ধর্মীয় পথচিহ্ন) হজের তীর্থযাত্রার দ্বিতীয় দিনে ঘটে যে মুসলমানরা সক্ষম হলে তাদের জীবনে অন্তত একবার সম্পাদন করতে বাধ্য।
আরাফার দিনটি মুসলমানদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র ও পুণ্যময় দিন হিসেবে পরিচিত। এই দিনে নবী মুহাম্মদ আরাফাহ পর্বতে তাঁর বিদায়ী ভাষণ দিয়েছিলেন অনেক মুসলমান যাদের সাথে তিনি তাঁর জীবনের শেষের দিকে হজ সম্পন্ন করেছিলেন।
আরাফাহ হল সেই দিন যেদিন আল্লাহ (সুবহানাহু ওয়া তায়ালা) তাঁর দ্বীনকে পরিপূর্�� করেছিলেন, তাঁর প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর তাঁর অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করেছিলেন এবং ইসলামকে জীবন বিধান হিসাবে অনুমোদন করেছিলেন।
youtube
youtube
youtube
0 notes