ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর
মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে বলেছেন আল্লাহ
“আল্লাহ্তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।“
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য গড়
“এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।“
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য বিষয়ে আয়াত
ইসলামের পক্ষের সকল শক্তিকে আল্লাহতায়ালা ঐক্যবদ্ধ জীবনযাপনের জন্য তাগিদ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘মুমিনরা পরস্পর ভাই’। কখনও বলেছেন-‘তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো, পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না’। তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩) আবার বলেছেন, ‘মুহাম্মদ সা.-এর সাথীরা কাফিরদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পর রহমদিল’। নিজেদের ঐক্য নষ্ট করে যারা পরস্পর দলাদলি করে তাদেরকে কাফির আখ্যায়িত করে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত আয়াতে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। ‘তোমরা যেন তাদের মত হয়ে যেয়ো না, যারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে গেছে এবং সুস্পষ্ট ও প্রকাশ্য হিদায়াত পাওয়ার পরও মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। যারা এ নীতি অবলম্বন করেছে তারা সেদিন কঠিন শাস্তি পাবে। সেদিন কিছু লোকের মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠবে এবং কিছু লোকের মুখ কালো হয়ে যাবে। যাদের চেহারা কালো হয়ে যাবে তাদেরকে বলা হবে, ঈমানের নিয়ামত লাভ করার পরও তোমরা কুফুরি নীতি অবলম্বন করলে? ঠিক আছে, তাহলে এখন এই নিয়ামত অস্বীকৃতির বিনিময়ে আজাবের স্বাদ গ্রহণ করো। আর যাদের চেহারা উজ্জ্বল হবে, তারা আল্লাহর রহমতের আশ্রয় লাভ করবে এবং চিরকাল তারা এই অবস্থায় থাকবে। এগুলো আল্লাহর বাণী, তোমাকে যথাযথভাবে শুনিয়ে যাচ্ছি। কারণ দুনিয়াবাসীদের প্রতি জুলুম করার কোন এরাদা আল্লাহর নেই।’ (সূরা আল ইমরান : ১০৫-১০৮) আল্লাহতায়ালা আরো বলেন- ‘এবং তোমাদের এ জাতি একই জাতি এবং আমিই তোমাদের প্রতিপালক; অতএব আমাকে ভয় কর। কিন্তু তারা নিজেদের মধ্যে তাদের দ্বীনকে বহুধা বিভক্ত করেছে, প্রত্যেক দলই তাদের নিকট যা আছে তা নিয়ে আনন্দিত।’ (সূরা মু’মিনুন : ৫২-৫৩) ‘যারা দ্বীন সম্বন্ধে নানা মতের সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন দায়িত্ব তোমার নয়; তাদের বিষয় আল্লাহর ইখতিয়ারভুক্ত। আল্লাহ তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে অবহিত করবেন।’ (সূরা আন’আম : ১৫৯)
তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩) মুসলিম উম্মাহর ঐক্য জরুরী বিষয় ঐক্যের ভিত্তি হবে "হাবলুল্লাহ্''- ইসলাম আল্লাহর প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থা। একমাত্র ইসলামই মানুষের জন্যে নির্ভুল জীবন-দর্শন ও জীবনাদর্শ। আল্লাহ এই জীবনাদর্শ প্রেরণ করেছেন পৃথিবীর বুকে এটিকে প্রবর্তিত ও বিজয়ী করতে এবং বিজয়ী রাখতে। আর এই কাজের জন্যে মুসলিমদের সর্বদা সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ থাকা চাই।
মোহাম্মদ সাঃ কোন মাযহাবের অনুসারী ছিলেন।
ফিকহি ইখতেলাফি বিষয়ে উদার হোন
জরুরী বার্তা|
উম্মতের ঐক্য-
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও ঐক্যের দিকনির্দেশনা !
মুসলিম উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ থাকার উপায়
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য
0 notes
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর
মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে বলেছেন আল্লাহ
“আল্লাহ্তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।“
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য গড়
“এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।“
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য বিষয়ে আয়াত
ইসলামের পক্ষের সকল শক্তিকে আল্লাহতায়ালা ঐক্যবদ্ধ জীবনযাপনের জন্য তাগিদ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘মুমিনরা পরস্পর ভাই’। কখনও বলেছেন-‘তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো, পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না’। তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩) আবার বলেছেন, ‘মুহাম্মদ সা.-এর সাথীরা কাফিরদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পর রহমদিল’। নিজেদের ঐক্য নষ্ট করে যারা পরস্পর দলাদলি করে তাদেরকে কাফির আখ্যায়িত করে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত আয়াতে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। ‘তোমরা যেন তাদের মত হয়ে যেয়ো না, যারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে গেছে এবং সুস্পষ্ট ও প্রকাশ্য হিদায়াত পাওয়ার পরও মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। যারা এ নীতি অবলম্বন করেছে তারা সেদিন কঠিন শাস্তি পাবে। সেদিন কিছু লোকের মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠবে এবং কিছু লোকের মুখ কালো হয়ে যাবে। যাদের চেহারা কালো হয়ে যাবে তাদেরকে বলা হবে, ঈমানের নিয়ামত লাভ করার পরও তোমরা কুফুরি নীতি অবলম্বন করলে? ঠিক আছে, তাহলে এখন এই নিয়ামত অস্বীকৃতির বিনিময়ে আজাবের স্বাদ গ্রহণ করো। আর যাদের চেহারা উজ্জ্বল হবে, তারা আল্লাহর রহমতের আশ্রয় লাভ করবে এবং চিরকাল তারা এই অবস্থায় থাকবে। এগুলো আল্লাহর বাণী, তোমাকে যথাযথভাবে শুনিয়ে যাচ্ছি। কারণ দুনিয়াবাসীদের প্রতি জুলুম করার কোন এরাদা আল্লাহর নেই।’ (সূরা আল ইমরান : ১০৫-১০৮) আল্লাহতায়ালা আরো বলেন- ‘এবং তোমাদের এ জাতি একই জাতি এবং আমিই তোমাদের প্রতিপালক; অতএব আমাকে ভয় কর। কিন্তু তারা নিজেদের মধ্যে তাদের দ্বীনকে বহুধা বিভক্ত করেছে, প্রত্যেক দলই তাদের নিকট যা আছে তা নিয়ে আনন্দিত।’ (সূরা মু’মিনুন : ৫২-৫৩) ‘যারা দ্বীন সম্বন্ধে নানা মতের সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন দায়িত্ব তোমার নয়; তাদের বিষয় আল্লাহর ইখতিয়ারভুক্ত। আল্লাহ তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে অবহিত করবেন।’ (সূরা আন’আম : ১৫৯)
তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩) মুসলিম উম্মাহর ঐক্য জরুরী বিষয় ঐক্যের ভিত্তি হবে "হাবলুল্লাহ্''- ইসলাম আল্লাহর প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থা। একমাত্র ইসলামই মানুষের জন্যে নির্ভুল জীবন-দর্শন ও জীবনাদর্শ। আল্লাহ এই জীবনাদর্শ প্রেরণ করেছেন পৃথিবীর বুকে এটিকে প্রবর্তিত ও বিজয়ী করতে এবং বিজয়ী রাখতে। আর এই কাজের জন্যে মুসলিমদের সর্বদা সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ থাকা চাই।
মোহাম্মদ সাঃ কোন মাযহাবের অনুসারী ছিলেন।
ফিকহি ইখতেলাফি বিষয়ে উদার হোন
জরুরী বার্তা|
উম্মতের ঐক্য-
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও ঐক্যের দিকনির্দেশনা !
মুসলিম উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ থাকার উপায়
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য
0 notes
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর
মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে বলেছেন আল্লাহ
“আল্লাহ্তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।“
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য গড়
“এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।“
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য বিষয়ে আয়াত
ইসলামের পক্ষের সকল শক্তিকে আল্লাহতায়ালা ঐক্যবদ্ধ জীবনযাপনের জন্য তাগিদ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘মুমিনরা পরস্পর ভাই’। কখনও বলেছেন-‘তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো, পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না’। তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩) আবার বলেছেন, ‘মুহাম্মদ সা.-এর সাথীরা কাফিরদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পর রহমদিল’। নিজেদের ঐক্য নষ্ট করে যারা পরস্পর দলাদলি করে তাদেরকে কাফির আখ্যায়িত করে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত আয়াতে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। ‘তোমরা যেন তাদের মত হয়ে যেয়ো না, যারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে গেছে এবং সুস্পষ্ট ও প্রকাশ্য হিদায়াত পাওয়ার পরও মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। যারা এ নীতি অবলম্বন করেছে তারা সেদিন কঠিন শাস্তি পাবে। সেদিন কিছু লোকের মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠবে এবং কিছু লোকের মুখ কালো ���য়ে যাবে। যাদের চেহারা কালো হয়ে যাবে তাদেরকে বলা হবে, ঈমানের নিয়ামত লাভ করার পরও তোমরা কুফুরি নীতি অবলম্বন করলে? ঠিক আছে, তাহলে এখন এই নিয়ামত অস্বীকৃতির বিনিময়ে আজাবের স্বাদ গ্রহণ করো। আর যাদের চেহারা উজ্জ্বল হবে, তারা আল্লাহর রহমতের আশ্রয় লাভ করবে এবং চিরকাল তারা এই অবস্থায় থাকবে। এগুলো আল্লাহর বাণী, তোমাকে যথাযথভাবে শুনিয়ে যাচ্ছি। কারণ দুনিয়াবাসীদের প্রতি জুলুম করার কোন এরাদা আল্লাহর নেই।’ (সূরা আল ইমরান : ১০৫-১০৮) আল্লাহতায়ালা আরো বলেন- ‘এবং তোমাদের এ জাতি একই জাতি এবং আমিই তোমাদের প্রতিপালক; অতএব আমাকে ভয় কর। কিন্তু তারা নিজেদের মধ্যে তাদের দ্বীনকে বহুধা বিভক্ত করেছে, প্রত্যেক দলই তাদের নিকট যা আছে তা নিয়ে আনন্দিত।’ (সূরা মু’মিনুন : ৫২-৫৩) ‘যারা দ্বীন সম্বন্ধে নানা মতের সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন দায়িত্ব তোমার নয়; তাদের বিষয় আল্লাহর ইখতিয়ারভুক্ত। আল্লাহ তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে অবহিত করবেন।’ (সূরা আন’আম : ১৫৯)
তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩) মুসলিম উম্মাহর ঐক্য জরুরী বিষয় ঐক্যের ভিত্তি হবে "হাবলুল্লাহ্''- ইসলাম আল্লাহর প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থা। একমাত্র ইসলামই মানুষের জন্যে নির্ভুল জীবন-দর্শন ও জীবনাদর্শ। আল্লাহ এই জীবনাদর্শ প্রেরণ করেছেন পৃথিবীর বুকে এটিকে প্রবর্তিত ও বিজয়ী করতে এবং বিজয়ী রাখতে। আর এই কাজের জন্যে মুসলিমদের সর্বদা সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ থাকা চাই।
মোহাম্মদ সাঃ কোন মাযহাবের অনুসারী ছিলেন।
ফিকহি ইখতেলাফি বিষয়ে উদার হোন
জরুরী বার্তা|
উম্মতের ঐক্য-
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও ঐক্যের দিকনির্দেশনা !
মুসলিম উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ থাকার উপায়
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য
0 notes
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর
মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে বলেছেন আল্লাহ
“আল্লাহ্তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।“
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য গড়
“এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।“
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য বিষয়ে আয়াত
ইসলামের পক্ষের সকল শক্তিকে আল্লাহতায়ালা ঐক্যবদ্ধ জীবনযাপনের জন্য তাগিদ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘মুমিনরা পরস্পর ভাই’। কখনও বলেছেন-‘তোমরা আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো, পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না’। তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩) আবার বলেছেন, ‘মুহাম্মদ সা.-এর সাথীরা কাফিরদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পর রহমদিল’। নিজেদের ঐক্য নষ্ট করে যারা পরস্পর দলাদলি করে তাদেরকে কাফির আখ্যায়িত করে সূরা আল ইমরানের নিম্নোক্ত আয়াতে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। ‘তোমরা যেন তাদের মত হয়ে যেয়ো না, যারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে গেছে এবং সুস্পষ্ট ও প্রকাশ্য হিদায়াত পাওয়ার পরও মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। যারা এ নীতি অবলম্বন করেছে তারা সেদিন কঠিন শাস্তি পাবে। সেদিন কিছু লোকের মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠবে এবং কিছু লোকের মুখ কালো হয়ে যাবে। যাদের চেহারা কালো হয়ে যাবে তাদেরকে বলা হবে, ঈমানের নিয়ামত লাভ করার পরও তোমরা কুফুরি নীতি অবলম্বন করলে? ঠিক আছে, তাহলে এখন এই নিয়ামত অস্বীকৃতির বিনিময়ে আজাবের স্বাদ গ্রহণ করো। আর যাদের চেহারা উজ্জ্বল হবে, তারা আল্লাহর রহমতের আশ্রয় লাভ করবে এবং চিরকাল তারা এই অবস্থায় থাকবে। এগুলো আল্লাহর বাণী, তোমাকে যথাযথভাবে শুনিয়ে যাচ্ছি। কারণ দুনিয়াবাসীদের প্রতি জুলুম করার কোন এরাদা আল্লাহর নেই।’ (সূরা আল ইমরান : ১০৫-১০৮) আল্লাহতায়ালা আরো বলেন- ‘এবং তোমাদের এ জাতি একই জাতি এবং আমিই তোমাদের প্রতিপালক; অতএব আমাকে ভয় কর। কিন্তু তারা নিজেদের মধ্যে তাদের দ্বীনকে বহুধা বিভক্ত করেছে, প্রত্যেক দলই তাদের নিকট যা আছে তা নিয়ে আনন্দিত।’ (সূরা মু’মিনুন : ৫২-৫৩) ‘যারা দ্বীন সম্বন্ধে নানা মতের সৃষ্টি করেছে এবং বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়েছে তাদের কোন দায়িত্ব তোমার নয়; তাদের বিষয় আল্লাহর ইখতিয়ারভুক্ত। আল্লাহ তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম সম্বন্ধে অবহিত করবেন।’ (সূরা আন’আম : ১৫৯)
তোমরা একত্রিত হয়ে আল্লাহর রজ্জুকে (আল-কোরআন তথা আল্লাহর দ্বীনকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধর এবং দলাদলিতে লিপ্ত হয়ো না।( সুরা আলে-ইমরান:১০৩) মুসলিম উম্মাহর ঐক্য জরুরী বিষয় ঐক্যের ভিত্তি হবে "হাবলুল্লাহ্''- ইসলাম আল্লাহর প্রদত্ত জীবন ব্যবস্থা। একমাত্র ইসলামই মানুষের জন্যে নির্ভুল জীবন-দর্শন ও জীবনাদর্শ। আল্লাহ এই জীবনাদর্শ প্রেরণ করেছেন পৃথিবীর বুকে এটিকে প্রবর্তিত ও বিজয়ী করতে এবং বিজয়ী রাখতে। আর এই কাজের জন্যে মুসলিমদের সর্বদা সংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ থাকা চাই।
মোহাম্মদ সাঃ কোন মাযহাবের অনুসারী ছিলেন।
ফিকহি ইখতেলাফি বিষয়ে উদার হোন
জরুরী বার্তা|
উম্মতের ঐক্য-
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও ঐক্যের দিকনির্দেশনা !
মুসলিম উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ থাকার উপায়
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য
0 notes
ময়মনসিংহ গিয়ে উরাধুরা নাচে গানে মঞ্চ কাঁপালেন তাসলিমা সরকার । জাদু জান...
0 notes
https://mathgr.com/grpost.php?grtid=2
নির্ণায়ক কী? , নির্ণায়কের সারি এবং কলাম কী? , নির্ণায়কের বিস্তৃতি এবং মাণ কী? , নির্ণায়কের পদ কী? , নির্ণায়কের মূখ্য কর্ণ কী? , নির্ণায়কের মাধ্যমিক কর্ণ কী? , নির্ণায়কের অনুরাশি কী? , নির্ণায়কের সহগুণক কী? , নির্ণায়কের মাণ কী? , নির্ণায়কের ভুক্তি ও সহগুণক কী? , নির্ণায়কের ধর্মাবলি কী? , কোনো নির্ণায়কের একটি সারির (বা কলামের) সকল ভুক্তি শূন্য হলে নির্ণায়কটির মাণ শূন্য হবে, কোনো নির্ণায়কের দুইটি সারি (বা ���লাম) একই হলে নির্ণায়কটির মাণ শূন্য হবে, কোনো নির্ণায়কের সারিগুলিকে কলামে এবং কলামগুলিকে সারিতে স্থানান্তর করলে নির্ণায়কের মাণ অপরিবর্তিত থাকে, কোনো নির্ণায়কের দুইটিসারি (বা কলাম ) পরস্পর স্থান বিনিময় করলে নির্ণায়কের সাংখ্যিক মাণ একই থাকে কিন্তু চিহ্ন পরিবর্তিত হয়, কোনো নির্ণায়কের যেকোনো সারি (বা কলাম ) এর প্রত্যেক ভুক্তিকে যেকোনো সংখ্যা (m) দ্বারা গুণ করলে নির্ণায়কের মাণকে ঐ সংখ্যা ('m') দ্বারা গুণ বুঝায় , কোনো নির্ণায়কের একটি সারি (বা কলাম ) এর প্রত্যেক ভুক্তিকে দুই বা (ততোধিক) সংখ্যার যোগফলরূপে প্রকাশ করা সম্ভব হলে নির্ণায়কটিকেও দুইটি বা (ততোধিক) নির্ণায়কের যোগফলরূপে প্রকাশ করা যায়, একটি নির্ণায়কের একটি সারি (বা কলামের ) ভুক্তিগুলির সাথে ঐ নির্ণায়কের অপর এক বা একাধিক সারির বা (কলামের) ভুক্তিগুলির (m) গুনিতক যোগ করলে নির্ণায়কের মাণ অপরিবর্তিত থাকে, Definition of Determinants, Row and Column of Determinants, Expansion of Determinants, Terms of Determinants, Leading diagonal of Determinants, Secondary diagonal of Determinants, Minor of Determinants, Cofactor of Determinants, Value of Determinants, Properties of Determinants,
0 notes
oi cheye dekh puber ।। ঐ চেয়ে দেখ পুবের বেলা ।। ভিডিও পরিচালনায়ঃ রাজবাড়...
0 notes
ঐ যে দেখো ডাকছে তোমায় ✅কবরের মাটি মহিলা বক্তার ওয়াজ Nari bokta new wa...
0 notes
তারা ঝলমল ঐ আকাশ অতল / সাইফ আলি
তারা ঝলমল ঐ আকাশ অতল / সাইফ আলি
তারা ঝলমল ঐ আকাশ অতল..কোনো দৃষ্টি আজো যার পায়নি তল!তার দিকে তাকিয়ে ভাবতে গিয়েগভীর অনুরাগে দু’চোখ বুজেনিজেকেই কখন যে হারিয়ে ফেলি;সেজদায় পড়ে থাকি মাথা গুঁজে।।
এই ঘন সবুজ, এই নীল আসমানপ্রজাপতির পাখা, পাখিদের গানকার দান? বলো কার দান?কে সে মহান, রহিম রহমান?এ প্রশ্নের উত্তর পেয়েছি খুঁজে-তাঁর সেজদায় পড়ে থাকি মাথা গুঁজে।
আল্লাহু আহাদ, আল্লাহু আহাদআল্লাহু আহাদ, আল্লাহু আহাদ…কারো সন্তান নন তিনি, তাঁর…
View On WordPress
0 notes
মেঘের বিদ্যুৎ মেঘে যেমন
লুকালে না পায় অন্বেষণ
আমি কালারে হারায়ে তেমন
কালারে হারায়ে তেমন
ঐ রূপ হেরি-এ দর্পণে
আমার মনের মানুষেরও সনে
97 notes
·
View notes
বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য
#বাংলাবর্ণমালা #ইসলামিকবর্ণমালা #বাংলাস্বরবর্ণ #ইসলামীবাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ – উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ – ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য
Islamic sentences with Bengali vowels
0 notes
𝐈𝐕 ı𝗅ࣳ𝗎𝗌۪ı𝗈𝗇 𔕙̸ 𝐃𝖾ֶ֦𝗏֒𝗂𝗅ۛ𝖘࡙𝗁𝖾𝗅𝗅𝗌𝗌 𝗉ۭ𝖾͟𝖼ֻ͟𝖺͟𝖽᤻𝗈ۣ𝖘 㖫㜢
𝗜ࣻ𝗡̸ۣ𝗩ࣥ𝗜͞𝗦ۨۨ𝗜𝖡ֵ𝖫𝖤 ࣱ𝖣𝖤̸̷ࣲؓ͞𝖵𝗜ۣ𝗟 𝓐𝗅𝖾۪ࣳ𝗆͟𝖺͟𝗇ࣲ͟𝗁͟𝖺 𝗁ۣ𝗈𝗍 𝗀۪ؓ𝗂𝗋𝗅 𝟭𝟫ۭ𝟮𝟯 𔒰̷
𝟏𝟏. 𝗗ࣾ۫𝗘𝗠࡛ۛ𝗢̷̸𝗡 𓆃݃ 𝝠̸̷͞𝗧۪ۖ𝗟ۣ𝖠ࣥ𝗦 𝖺𝗉𝗋࣮ࣤ͟𝗁͟𝗈᤻͟𝖽᤻ıࣵ𝗍𝖾 ؓ𝗂𝗇ࣲ𝖽ı𝗀ۭ𝗈 𝟳̶𝟳̶ 𝗏ꪱֹ𝗈𝗅ֵ𝖾𝗇֓𝗍 בלםמ
𝓼ۨঈআ̣ۙষ 𝗽𝗮࡛𝗻𝗱ࣵ𝗈𝗋𝖺 𝖾𝗀۪𝗈𝖼ۨۨ𝖾𝗇𝗍𝗋ı𝖼 𝗗۪𝗜̶ۣۢ𝗢ۖ𝗥 𔐼 𝗝̸࣫𝗘ࣦ۠ࣼ𝖮̸̷ֻ𝅼𝖭 𝔰ۗ㙿㖫
𔓛̶̸ 𝖽𝗈 ꪱ 𝗐𝖺͟𝗇͟𝗇͟𝖺 𝗄𝗇𝗈𝗐 ── 𐓟𝗋𝖼𝗍𝗂𝖼 𝗆𝗈̣𝗇ۢ𝗄ᧉ۫𝗒𝗌 कؓছ݈ࣤख 𝖲ۨۨ𝝨𝗗̷̸ۣۛ𝗨𝗖̶݇𝗧̶𝖨̶𝅼𝖮ۖ𝖭 𝟣 𝟫 : 𝟬 𝟯 𝗣𝝠̷ۣ࡛ۨ𝗥𝝠̶̸𝖣ۢ𝖨࡛𝖲۫𝖤
𔒰̸ 𝗌𝖺𝖽ࣼ𝗂𝗌𝅼𝗍ࣳ𝗂𝖼 𝗉𝗌۪𝗒ۙ𝖼𝗁𝗈 𝖱𝝨ۣۖ𝗣𝗨ࣼ𝗧۪ؓ𝗔𝖳𝖨̷̶𝖮𝖭
𝓝ࣦ۠㦡㖫 𝖢ۣؓ𝖧𝝠̶̸ࣤ𝗡ۨۨ𝗘𝗟 ঐ 𝟫𝟬𝟬
@𝐓aylor ﷄֻ 𝐂𝖾ۣۛ𝗅֒𝗂𝗇𝖾
216 notes
·
View notes
বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ – উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ – ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
বাংলা বর্ণমালা দিয়ে ইসলামী বাক্য
Islamic sentences with Bengali vowels
0 notes
আমাদের এক ফেমিনিস্ট বান্ধবী একদিন সিগারেট খাইতে খাইতে বলতেসিলো, অমুকের বয়ফ্রেন্ড নাকি ওরে ক্যাম্পাসের কোন ছেলেদের সাথে মিশতে দেয় না। এতো টক্সিক বাবারে বাবা!!
আর এই যে আমারে দেখ, আমি বিড়ি খাইয়া আমার ছেলেবন্ধুদের সাথে রাতে কনসার্ট দেখতে গেলেও আমার বয়ফ্রেন্ড কিছু বলে না। এতো উদার।
আমি জিগাইসিলাম, তো, তুই রাইতের বেলা তোর ছেলে বেস্টুদের লগে কনসার্ট দেখতে যাস না কেন?
বিড়ির ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে তার হতাশ উত্তর, কারণ, আমারে কেউ নিতে চায় না।
সুন্দরী মেয়েদের বয়ফ্রেন্ডরা কেন পজেসিভ বা প্রোটেক্টিভ হয়, আর বিড়ি বা গাঞ্জা খাওয়া মেয়েদের বয়ফ্রেন্ডরা কেন এতো উদার হয়, সেই প্রশ্নটার উত্তর সেদিন থেকে আমি জানি।
রাণী রাসমণি আর রইস্যার নানী দুইজনই মেয়ে। রাণী রাসমনি এলিট, তার প্রতি সবার আগ্রহ আছে, স্বাভাবিকভাবেই তার নিরাপত্তার কনসার্ন বেশি হবে, প্রচুর বডিগার্ড থাকবে, প্রোটোকল থাকবে।
এখন ঐটা দেখে যদি রইস্যার নানী নাক সিটকায়ে বলে, "এহহ, ঢং দেখে আর বাঁচি না। এই রাস্তা দিয়ে আমিও তো দিনে দশবার হাটি, কই, আমার তো এতো বডিগার্ড লাগে না? ওর লাগে মানে ঐ মেয়ের নিশ্চয়ই সমস্যা আছে" তাহলে কেমনে হবে?
মানুষ সবাইকে একভাবে ট্রিট করে না। যে যত স্পেশাল, তারে নিয়ে মানুষের কনসার্ন বেশি থাকে, বেশি থাকে হারানোর ভয়ও।
এইজন্য সবার আগে সক্রেটিসের কথাটা মাথায় রাখা জরুরি। নো দাইসেল্ফ। নিজেকে জানতে হবে। আপনি রইস্যার নানী, ঐটা সমস্যা না। কিন্তু আপনি নিজে রইস্যার নানী হয়ে যখন আপনি সবাইকেই আপনার মতো নানী ভেবে বসেন, এবং সবাইকে কেন আপনার মতো করে ট্রিট করে না, ঐ প্রশ্ন করে বসেন, তাহলে কেমনে হবে?
Know the difference.
Happy women's day y'all girlies out there ♡♡♡
@rozatherella girl you inspire me the most ♡lobe u loads 🥺🫶
24 notes
·
View notes
নাচে গানে স্টুডিওতে ঝড় তুললো বৃষ্টি সরকার । ঐ বাড়ির ঐ কদম আলী । Kodom A...
0 notes
বাহান্নটা তাস যদি আমার জীবনটাকেও ওইরকম পাল্টে দিতে পারত, আমার দুঃখ থাকত না কোনো। সেদিন হলো কি, আমি ফিরছিলাম বাড়িতে। সঙ্গে ছিল এক তাসুড়ে, যে শুধুই তাস নিয়ে বকবক বকবক করছিল। একটু রাত তো হয়েইছিল। পথঘাট ছিল নির্জন ও আনন্দদায়ক। চাঁদটাও ছিল বোধহয় পূর্ণিমার। চাঁদ সম্পর্কে সত্যিই আমার তেমন কোনো আদিখ্যেতা ছিল না কোনোকালেই। কিন্তু সেদিন, ঐ রাতে, আমার বন্ধু কী বলে চলেছিল আমার খেয়াল ছিল না। আমি শুধু বুঝতে পারছিলাম, বিস্ময়কর এক অনুভূতি জেগে উঠছে আমার মধ্যে। এমন এক অনুভূতি, সারাজীবনে মাথা খুঁড়েও যার এক মুহূর্তের জন্যও দেখা পাইনি আমি। প্রায় ঘুমন্ত রাস্তায় সেদিন চাঁদের টুকরো, জ্যোৎস্না, নিঃশব্দে ঝরে ঝরে পড়ছিল আমার শরীরে, চেতনায়, আমার জীবনে। জ্যোৎস্না যেন-বা ভিজিয়ে দিচ্ছিল আমাকে। আমি কি রাস্তায় দাঁড়িয়ে পড়েছিলাম দেড়-দু'মিনিট? হতেও পারে। এ কী উজ্জ্বলতা! এ কী উদ্ভাসন! জীবন যেন কাছে এসে বলছে আমাকেঃ বেঁচে থাকো বাপু, দ্যাখো, জীবন কী রহস্যময়, কী অবিশ্বাস্য রকমের আনন্দের।
- ভাস্কর চক্রবর্তী
12 notes
·
View notes