Tumgik
#ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কম্পিউটার
techseeker360 · 8 months
Text
youtube
Welcome to our RAM Buying Guide! In this Bangla tutorial video, we will provide you with the best RAM options for your PC in 2023. Whether you're a gaming enthusiast or simply looking to upgrade your system, our 5 tips on how to choose the right RAM will ensure you make the perfect selection. We'll address common questions like "Does RAM speed matter?" and guide you on how to select and pick RAM for your PC. By the end of this video, you'll be a RAM expert, capable of buying the most suitable RAM for your needs and helping out your friends as well. So sit back, enjoy the video, and don't forget to hit the Like button to support our channel!
0 notes
bbit-brahmanbariait · 4 months
Text
Tumblr media
কোর্স শেষে নিশ্চিত ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার এবং ইনকাম।
কি অবিশ্বাস্য লাগছে? হুম প্রথমে একটু অবাক হওয়ার ই কথা। তবে এটাই সত্য যে যথেষ্ট পরিশ্রম, ইচ্ছা, ধৈর্য ও সময় নিয়ে লেগে থেকে আমাদের কোর্স সম্পন্ন করতে পারলে, অবশ্যই আপনিও ইনকাম পর্যন্ত যেতে পারবেন। ইনশাআল্লাহ।
আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইটি আপনার শহরে নিয়ে এসেছি ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়ে উপার্জনের জন্য উপযুক্ত কোর্স কারিকুলাম। চলুন কিভাবে আমাদের প্রতিষ্ঠান শিখায় এবং কাজ করে, সেটা প্রথমে জেনে নেই।
প্রথমে আসুন জেনে নেই- ফ্রিল্যান্সিং করতে আপনার কি কি প্রয়োজন।
যথাঃ-
(১) একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ।
(২) উপযুক্ত ইন্টারনেট কানেকশন (WIFI হলে খুবই ভালো)।
(৩) যথেষ্ট সময় দেওয়ার সক্ষমতা।
(৪) পরিশ্রম করার আগ্রহ ও সক্ষমতা।
(৫) কোর্স ভেদে কোর্স ফি প্রদান।
(৬) যথেষ্ট ধৈর্য (আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইটি মনে করি, এই ধৈর্য ই ফ্রিল্যান্সিং করার অন্যতম হাতিয়ার। অন্যদের কাছে অন্য কোনো বিষয় গুরুত্বপূর্ণ মনে হতে পারে)। কারণ অনেক ছাত্রছাত্রী ই প্রথম ৫ টি দেওয়ার জন্য সক্ষম থাকেন, কিন্তু শুধুমাত্র ধৈর্যের অভাবে তারা এই সেক্টরে সফল হতে পারেন না। কারণ একটা বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে, উপার্জনের মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়তে হলে অবশ্যই যথেষ্ট ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হয়।
আপনার যদি উপরের ৬টি বিষয় ক্লিয়ার থেকে থাকে, তাহলে আপনি আমাদের ফ্রি সেমিনারে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনার জন্য উপযুক্ত কোর্সে ভর্তি হয়ে ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। আমরা আপনাকে যথাযথ সাহায্য ও পরামর্শ প্রদান করবো।
★ প্রথমত আপনার যদি ইচ্ছা থাকে ২.৫ মাস, ৩ মাস বা ৪ মাসের কোনো একটা কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়বো। তাহলে আমাদের এখানে ভর্তি হতে না আসা ই ভালো। কারণ ৩ মাস বা ৪ মাসে আপনি ফ��রিল্যান্সিংয়ের ইনকাম তো দূরের কথা আপনি কোনো কাজে এক্সপার্ট ই হতে পারবেন না। অর্থাৎ এই কয়েক মাসে আপনি শুধু কোনো কোর্সের শিখার ক্ষেত্রে বেসিক থেকে জাস্ট এডভান্স লেভেলে পা রাখতে পারবেন। ( আর এই ৩ থেকে ৪ মাসের কোর্সের বেসিক থেকে এডভান্সে যাওয়ার বিষয় গুলো আপনি YouTube বা online এর যেকোনো ফ্রি কোর্স দেখে নিজে নিজেই শিখতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কোনো প্রতিষ্ঠানে এতো টাকা দিয়ে ভর্তি হওয়ার কোনো প্রয়োজনীয়তা ই নেই)। আপনাকে হয়তো অনেকেই বলবে ৩ মাস বা ৪ মাসে কোর্স করে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় মানে ইনকাম করা যায়। সেটা সম্পূর্ণ লোভ দেখানো কথা। (তবে হাজারে ১ বা ২ জন পেতে পারেন, যারা ৩ মাস বা ৪ মাস কোনো কোর্স করে দুই একটা কাজ পেয়েছেন। সেটা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। এখন কেউ যদি ৩ মাস বা ৪ মাস কোর্স করে হাজারে ১ জনের লটারি ধরতে চায় সেটাও আলাদা বিবেচনা)।
একটি কোর্স ছাড়া আমাদের বাকি সব কোর্স ই মিনিমান ৯ মাসের। এখন ভাবতে পারেন, এতো সময় লাগে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে? হুম আসলেই এতো সময় লাগে। যারা ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে এখন সফল সবাই এতো দীর্ঘ সময় নিয়ে শিখেই এই পেশায় সফল হয়েছেন। (এজন্যই তো প্রথমেই বলেছিলাম, ফ্রিল্যান্সিং শিখার মূল হাতিয়ার হলো ধৈর্য। আপনি ধৈর্য নিয়ে একটি কাজে এক্সপার্ট হতে পারলে, অবশ্যই আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন। সেটা কিভাবে হবে, তা আমাদের কোর্স ইন্সট্রাক্টররা আপনাকে হাতে কলমে দেখিয়ে দিবেন।
তবে আপনাকে বিষয়গুলো ভালো করে বুঝতে হবে যে- দেশের সেরা সেরা আইটি ইন্সটিটিউট গুলোর কোর্স কারিকুলাম কেমন এবং এসব প্রতিষ্ঠান কত দিনে শিখায়।
আমরা কয়েকটা উদাহরণ দেই, আপনি Google এ সার্চ করে এইসব প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে বা ফেইসবুক পেইজে SMS করে জেনে নিতে পারেন।
★ ঢাকার- Creative IT Institute. CodersTrust Bangladesh.
★ সিলেটের- Times IT, Freelancer Sahed Afridi, Freelancer Farjuk Ahmed.
এই কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের খোঁজ নিলেই আপনি বুঝতে পারবেন, আসলেই ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে হলে কতদিনের কোর্সে ভর্তি হতে হয়।
আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো- আপনি এই কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের স্টুডেন্টদের সফলতার হার আর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অন্য সব প্রতিষ্ঠানের স্টুডেন্টদের সফলতার হার পর্যালোচনা করলেই বুঝতে পারবেন আসলেই আপনার কি করা উচিত।
(১) প্রথমত আমাদের কোর্স কারিকুলাম মিনিমাম ৯ মাসের (একটি কোর্স বাদে)। অর্থাৎ আমরা আপনাকে যথেষ্ট সময় নিয়ে শিখাবো, যেনো আপনি ইনকাম পর্যন্ত যেতে পারেন।
(২) আমাদের এই ৯ মাসের কোর্স শেষে আরো ৩ মাস থাকবে ইন্টেন্সিভ সাপোর্ট। অর্থাৎ মোটামুটি ১ বছর আপনাকে আমাদের এইখানে সময় দিতে হবে। (সাধারণ ভাবেই বুঝা যায় ১ টা বছর আপনি একটা কাজে লেগে থাকলে, আর যথাযথ গাইড লাইন পেলে, আপনি সফল হতে আর কি বাধা আছে?)।
(৩) আমাদের একটা ব্যাচে ২৫ থেকে ৩০ জন স্টুডেন্ট থাকে। এই স্টুডেন্টদের মধ্যে যাদের দক্ষতা, পরিশ্রম ও ধৈর্য যথাযথ থাকে। প্রতিটি কোর্স শেষে তাদেরকে নিয়ে আমাদের আইটি টিম গড়ে তোলা হয়।
এই আইটি টিমকে মূলত আমরা কাজ দিয়ে থাকি। এবং তারা এখানে বেতন ভিত্তিক বা মুনাফার অংশীদার ভিত্তিক চাকরি অর্থাৎ কাজ করে থাকেন। (অর্থাৎ ভালো করে দক্ষতার সহিত কোর্স সম্পন্ন করতে পারলে, আমাদের আইটি এজেন্সিতেই নিশ্চিত চাকরি)।
(৪) আমাদের স্টুডেন্টদেরকে শুধুমাত্র মার্কেটপ্লেস ভিত্তিক কাজ শিখায় না। কারণ মার্কেটপ্লেস আমাদের কাছে সেকেন্ড অপশন। অর্থাৎ স্টুডেন্টদের কাজ পাওয়ার স্থায়ী সমাধানের জন্য আমরা ডিরেক্ট ক্লায়েন্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে জোর দিয়ে থাকি। এবং আমাদের কোর্স কারিকুলাম সেভাবেই সাজানো। যথাযথ ভাবে কোর্স করতে থাকলে, আশা করা যায় কোর্স চলাকালীন সময়েই অনেক স্টুডেন্ট ডিরেক্ট ক্লায়েন্ট পেয়ে থাকেন।
তাছাড়া আমরা সেকেন্ড অপশন হিসেবে মার্কেটপ্লেসে স্টুডেন্টদেরকে সফল হতে যথাযথ প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকি। মার্কেটপ্লেস ভিত্তিক আমাদের আলাদা টিম রয়েছে, যারা মার্কেটপ্লেসে সফল হতে ইন্টেন্সিভ কেয়ার দিয়ে থাকেন।
(৫) আমাদের নিজস্ব আইটি এজেন্সি রয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে আমরা ই প্রথম যে, ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শিখানোর পাশাপাশি দেশে ও বিদেশে আমাদের নিজস্ব আইটি এজেন্সি রয়েছে। আমাদের স্টুডেন্টরা তাদের কোর্স শেষ করে নিজে ফ্রিল্যান্সিং করার পাশাপাশি আমাদের নিজেদের এজেন্সিতেই চাকরির আবেদন করতে পারবেন। (আমাদের এজেন্সি অফিস- সিলেট, বাংলাদেশ। দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত)।
(৬) আমরা স্টুডেন্টদেরকে এমন ভাবে গাইডলাইন দিয়ে থাকি। যেনো স্টুডেন্টরা ইন্টারন্যাশনাল ক্লায়েন্টের কাজ করার পাশাপাশি নিজেরা লোকালি নিজেদের বিভিন্ন বিজনেস সেটআপ করতে পারে।
এখন ভাবুন, আমরা স্টুডেন্টদেরকে যে কাজ গুলো শিখাবো এবং প্রোপার ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে যেসব দিক দিয়ে প্রশিক্ষণ দিবো, তা কি ৩ মাস বা ৪ মাসে সম্ভব?
অবশ্যই সম্ভব না। এজন্যই আমাদের কোর্স গুলো শিখাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে থাকি। যা অন্তত ৯ মাস। কারণ আমরা জানি, স্টুডেন্টদেরকে প্রোপার ফ্রিল্যান্সার তথা এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে একটা দীর্ঘ সময়ের প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। তাই আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে এই প্রথম দেশের সেরা আইটি ট্রেনিং সেন্টার গুলোর মতো কার্যকরী আর্নিং কোর্স নিয়ে এসেছি।
তাই ৩ মাস বা ৪ মাসের কোর্সে ভর্তি না হয়ে, যথাযথ প্লান ও ধৈর্য নিয়ে আমাদের প্রোপার ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হলে অবশ্যই এখানে আপনি সফল হতে পারবেন।
★ প্রশ্ন জাগতে পারে- আমাদের শহরে তো অনেকেই ৪ মাসে কোর্স শিখায়। উনাদের ডিজাইনও তো দেখি। সুন্দর ই তো বানায়।
এখানে কথা হলো- আগেই উল্লেখ করেছি, অন্যরা কিভাবে ৪ মাসের মধ্যে শিখিয়ে নিতে পারে, সেটা তাদের বিবেচনা। তবে আমরা আপনাকে একটা বিষয় ক্লিয়ার করি, সেটা হলো- ৩ মাস বা ৪ মাসে যেকোনো কাজের টুলস সম্পর্কে ধারণা বা ব্যবহার শিখানো সম্ভব। অর্থাৎ আপনি এই অল্প সময়ে যেকোনো কাজের বেসিক কাজ ও টুলস সম্পর্কে ভালো ধারণা পেয়ে যেতে পারেন। এবং কপি ডিজাইন বা মোটামুটি লেভেলের ডিজাইনও করতে পারবেন। এটা আমরাও স্বীকার করি। কিন্তু কথা হলো- কোনো কাজের টুলস আর মোটামুটি ধারণা থাকলেই ফ্রিল্যান্সার হয়ে যায়? উত্তর হইলো- না একদম ই না। হওয়া যায় না।
(১) কাজ সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝা।
(২) কাজের যাবতীয় টুলস সম্পর্কে এক্সপার্ট হওয়া।
(৩) ভালো ডিজাইন আইডিয়া জেনারেট করতে পারা।
(৪) নিজের পোর্টফোলিও উপযুক্ত ভাবে রেডি করা।
(৫) মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে যাবতীয় রিসার্চ করা ও নিজের প্রোফাইল গুছানো।
(৬) ডিরেক্ট ক্লায়েন্ট পাওয়ার কৌশল রপ্ত করা।
(৭) কিভাবে নিজের সিভি ও কাভার লেটার সহ আবেদন করে চুক্তিভিত্তিক জব নেওয়া যায়, সেটা শিখা।
(৮) ডিরেক্ট ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে কাজ পেতে প্রোপার দক্ষতা অর্জন করা।
(৯) ভয়েস কলে ও ভিডিও কলে ক্লায়েন্টের সাথে কিভাবে কথা বলে কাজ নিতে হয় সেটা শিখা।
(১০) ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে শিখতে শুরু করা। (এখানে ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট শিখা না বলে কেনো শিখতে শুরু করা বলেছি? এর কারণ হলো- এটা বৃহৎ একটা বিষয়। এইটা আপনাকে কোর্স করিয়ে সম্পূর্ণ শিখিয়ে দেওয়া যাবে না। আমরা নিজেরাই বলি যে- ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট কোনো নির্দির্ষ্ট কোর্স করে একদম সম্পূর্ণ ভাবে শিখা যায় ��া। আপনি যত সময় দিতে থাকবেন এবং এই বিষয়ে কাজ করতে থাকবেন, ততই ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে আপনি দক্ষ হয়ে উঠতে পারবেন। আমরা আপনাকে এই বিষয়ে পথ দেখিয়ে দিবো যে কিভাবে আপনি দক্ষ হবেন। কারণ ৯ মাস কোর্স করা খুবই অল্প সময় এই সবগুলো বিষয় শিখার ক্ষেত্রে)।
আমাদের স্টুডেন্টরা যেনো বর্তমান প্রতিযোগিতা মূলক মার্কেটের সাথে খাপ খাইয়ে টিকতে পারে এবং নিশ্চিত উপার্জনের মাধ্যমে এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ক্যারিয়ার বিল্ডআপের দিকে এগিয়ে যেতে পারে, আমরা সেভাবেই আমাদের কোর্স কারিকুলাম সাজিয়েছি। তাই যথেষ্ট সময় ও ধৈর্য নিয়ে আমাদের সাথে থেকে শিখতে পারলে, আপনি নিশ্চয় সফল হতে পারবেন।
★★ দ্বিতীয়ত- প্রথমেই হাজার হাজার ডলার ইনকাম হবে, এরকম চিন্তা মাথায় ই আনা যাবে না। কোর্স শেষ করার সাথে সাথে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করবেন, এমন নিশ্চয়তা কেউ ই দিতে পারবে না।
তবে আমাদের সম্পূর্ণ কোর্স শেষে আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন এটা নিশ্চিত করে বলা যায়। (মনে রাখতে হবে- এই সেক্টরটা হলো এমন যে- আপনি যত দিন যাবে, তত আপনার দক্ষতা বাড়বে এবং ইনকামও বাড়বে। একটা সময় হাজার হাজার ডলার ইনকাম হবে, তবে সেটা কোর্স শেষ হওয়ার সাথে সাথে নয়। বছর দুই এক লেগে থেকে দক্ষতা অর্জন করার পর ইনশাআল্লাহ)।
ধন্যবাদ।
2 notes · View notes
projuktirpathshalabd · 4 months
Text
🖥️কম্পিউটার বেসিক মাস্টার কোর্স : ব্যক্তি ও কর্মজীবনকে 💻সহজ ও দক্ষ করুন
🌐এখন কার যুগের কম্পিউটার বেসিক জেনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ন । প্রতিটি 🏛️ইন্ড্রাস্টি থেকে শুরু করে সরকারি জবের ক্ষেত্রেও অফিশিয়াল যত কাজ করা হয় তা এই কম্পিউটার ব্যবহার করে । 💥যারা বেসিক কম্পিউটার ব্যবহার ♨️করে যাদের নিজের জড়তা কাটাতে চান এবং অফিশিয়াল কাজ করতে গেলে অনেক সমস্যা সম্মুখীন হন তাদের জন্য আমাদের এই বেসিক কম্পিউটার অফিস প্রোগ্রাম কোর্স টি। 
Tumblr media
✅আপনার দৈনন্দন কম্পিউটারের কাজ ঘন্টার পর ঘন্টা না করে যদি একটি অর্গানাইজ ওয়েতে করা যেত তার জন্য দরকার শর্টকাট এবং কম্পিউটার বেসিক আইডিয়া। সেটা জানা আছে 🤔তো?
✅এক্সেল শিটে হাজারো ডাটার কাজ ও ফরম্যাটিং যদি নিমিষেই হয়ে যায় তাহলে কেমন হতো ? ড্যাসবোর্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন মান্থলি সেলস এবং ডাটা শো করার ক্ষেত্রে প্রফেশনালিজম টা বজায় থাকতে হবে । 
✅মাইক্রোসফটে অয়ার্ডে প্রফেশনালি নিজের সিভি তৈরি করতে পারতে হব,  প্রপোজাল রাইটিং এবং রিপোর্ট রাইটিং যে কোন কোম্পানির জন্য  প্লাস পয়েন্ট। আপনি কি পারবেন সেই প্রফেশনালিজম টা বজায় রাখতে ? 
✅মাইক্রোসওফট পাওয়ারপয়েন্ট এ আকর্ষনীয়  প্রেসেন্টেশন তৈরি করে মিটিংয়ে সবাইকে কম সময়ের মধ্যে সব কিছু বুঝিয়ে দেওয়ার স্কিল  থাকতে হবে। আপনার দারা কি সেটা সম্ভব ?
✅নিজের কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ আছে কম্পিউটারে কোন প্রবলেম হলে  ট্রাবলশুট নিজেই করতে পারাটা জরুরী। কেন অযথা আরেকজনকে বিরক্ত করবেন ?
🙂কেমন হয় যদি এতগুলো প্রশ্নের সলুশন একটি কোর্সের মধ্যে থাকে। ❤️ আপনাদের সুবিধার জন্যই আমরা নিয়ে এসেছি এডভ্যান্স হার্ডওয়ার এবং প্রফেশনাল অফিস আপ্লিকেশন কোর্স।  যাতে থাকছে একের ভিতরে সব। যেখানে আপনি শিখতে👨‍🎓 পারবেন একটি কম্পিউটারের যাবতীয় হার্ডওয়ার এর খুঁটিনাটি  বিষয়, জানতে পারবেন কিভাবে একটি প্রফেশনাল 📧ইমেইল পাঠাতে হয়, কিভাবে ইন্টারনেট ব্রাউসিং ইফেক্টিভলি কাজে লাগাতে হয় এবং শিখবেন মাইক্রোসফট অফিস এপ্লিকেশনে  প্রেফেশনলি কিভাবে কাজ করতে হয়।  
🥳আমদের  যেহেতু এজেন্সী আছে  সেহেতু আমরা জানি কিভাবে ট্রেনিং এর পাশা পাশি প্রেক্টিকাল এবং প্রফেশনাল  লাইফে  তা কাজে লাগাতে হয়। এখানে ট্রেনিং এর পাশা পাশি  আপনি দেখতে পারবেন কিভাবে আমরা সবকিছু অফিস ইনভিরনমেন্ট এ ইমপ্লিমেন্ট করব। 🖥️কম্পিউটার বেসিক শিখাঁর পাশা পাশি আমাদের আছে ফ্রিল্যাংসিং কোর্স যার মাধ্যমে আপনি আপনার ফ্রিল্যাংসিং কেরিয়ার ও গরতে পারবেন আমাদের প্রতিষ্ঠানেই । কিন্তু একজন সফল ফ্রিল্যাংসিং হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হলে আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার হার্ডওয়ার এবং এডভান্স অফিস  এপ্লিকেশন জানতে হবে।
📶আপনার কেরিয়ার গঠনের জন্য আমাদের দক্ষ কাউন্সলর দ্বারা আপনারা জন্য আছে ফ্রি কাউন্সেলিং।  যেখানে আমরা গাইডলাইন দিব কিভাবে আপনার ট্রেনিং আপনার ক্যারিয়ারে ইফেক্টিভলি কাযে লাগাবেন। 🔰আমরা যা শিখাবো তা প্রেক্টিকালি ইমোলিমেন্ট এর জন্য অবশ্যই আপনার একটা গাইডলাইন দর���ার।  আমাদের কাউনসেলোরের ইফেক্টিভ গাইডলাইন এর  মাধ্যমে আপনি তা ফ্রিতে পেয়ে যাবেন। 💥এছাড়া আমাদের এজেন্সির মাধমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর ট্রেনিং এর পাশা পাশি পেয়ে যাচ্ছেন  পেইড ইন্টার্নশিপ। 
💢তাহলে আর দেরি না করে ইনরোল হয়ে যান আমাদের এডভান্স হার্ডওয়ার এবং প্রফেশনাল অফিস এপ্লিকেশন কোর্স আপনার কেরিয়ার ডেভ্লোপের প্রথম স্টেপ হিসেবে আমরা আছি আপনার পাশে।
👨‍🏫মেন্টর: মোঃ হাসানুল ইসলাম সাকিব
🎓কোর্স ডিটেলস: https://www.projuktirpathshalabd.com/courses/office-application
📶বিস্তারিত জানতে আমাদের ফেসবুক পেইজে এসএমএস করুন অথবা ফোন করুন ও সরাসরি অফিস চলে আসুন
📲+8801733-662435 (Call & What’sapp)
📲+8801776-388899 (Call & What’sapp)
📧ইমেইল : [email protected]
🌐ওয়েবসাইটঃ projuktirpathshalabd.co
🏛️House 10, 6/A Level 7, Road 02, Sector 6,
🏛️House Building, Uttara 1230 Dhaka, Bangladesh
0 notes
cslit · 1 year
Text
নিজেকে একজন দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার কিংবা সফল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজন দক্ষতা।
ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ করতে ও নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে দক্ষতা ও পরিশ্রমের উপরে কোনো কথা নেই।
একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার নিজেকে একজন সফল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে গড়ে তুলতে নিজস্ব টেকনোলজির ব্যবহারিক কাজ জানা অপরিহার্য, শুধু মাত্র পুথিগত বিদ্যায় সার্টিফিকেট অর্জন করা যায়, সফল ইঞ্জিনিয়ার কিংবা নিজের স্বপ্ন পূরণ করা যায় না।
কম্পিউটার টেকনোলজি থেকে ডিপ্লোমা করে যদি নিজেকে জায়ান্ট কোনো কোম্পানির সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বা ওয়েব ডেভেলপার বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার কিংবা নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দেখতে চান। তাহলে আপনার নিজস্ব টেকনোলজির উপর সর্বোচ্চ ব্যবহারিক শিক্ষা থাকতে হবে।
কোনো জায়ান্ট কোম্পানি আপনার রপ্ত করা পুথিগত মুখস্ত বিদ্যা দিয়ে বই লিখাবে না কিংবা নিজে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে গেলে আপনার মুখস্ত বিদ্যা কাজে আসবে না।
প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনার স্বপ্ন পূরণে সহায়ক বন্ধু হবে আপনার নিজস্ব টেকনোলজির ব্যবহারিক জ্ঞান।
আপনারা যারা সদ্য ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি হয়েছেন, তারা সিজিপিএ- এর পিছনে না দৌড়ে নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য ব্যবহারিক শিক্ষায় নিজেকে সমৃদ্ধ করুন।
নিজস্ব টেকনোলজির কোর্স করুন, ট্রেনিং করুন এবং প্রচুর অনুশীলন করে নিজেকে সফল করুন।
আপনাদের সফল করার লক্ষ্যে আপনাদের পাশে আছে CSLiT।
আমরা আপনাদের মতো স্বপ্নবাজ ইঞ্জিনিয়াদের দিচ্ছি ১০০% স্কলারশিপ।
সুতরাং, সময় নষ্ট না করে আজই ভর্তি হয়ে যান।
বোনাসের মধ্যে বোনাস 😍😍
প্রতিটি কোর্সের সাথে সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কোর্স একদম ফ্রি.!!😍😍
Fiverr, Upwork, Freelancer মার্কেট প্লেসের A to Z শিখানো হবে।
কোর্স শেষে ১০০% ফ্রিল্যান্সিং সাপোর্ট এবং কোর্স কমপ্লিট সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করুন :
https://forms.gle/oTpwi17kqixM4HsY7
বিস্তারিত জানতে আমাদের অফিস ভিজিট করুন আথবা কল করুন:
☎️ +880 1614 404 404
🏪Office Address :
Hannan Plaza, Plot- 02, Road- 1/A, Sector- 09, Uttara, Dhaka- 1230.
Website: www.cslitbd.com
Tumblr media
0 notes
junayed214 · 1 year
Text
'পলিটেকনিক' থেকে সফল ফ্রিল্যান্সার কিশোরগঞ্জের জুনায়েদ।
কিশোরগঞ্জ সদর  উপজেলার চরশোলাকিয়া বনানী মোড় এলাকায় গত অক্টোবর মাসে স্থানীয় কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারের সঙ্গে কথা হচ্ছিল এই প্রতিবেদকের। মোঃ জুনায়েদ আহমেদ নামের এক তরুণ এগিয়ে এসে বললেন, ‘মনে আছে আমার কথা? ২০১৫ সালে আপনার সঙ্গে কথা হয়েছিল। ফ্রিল্যান্সিং বিষয় নিয়ে, এরপর অনেকটা পথ পাড়ি দিয়েছি।’ 
কথা বলে দেখা গেল, জুনায়েদ অনেকটাই এগিয়ে গেছেন তাঁর পেশায়। জুনায়েদ পড়াশোনা করেছেন পলিটেকনিক থেকে। নিজে তথ্যপ্রযুক্তির ফ্রিল্যান্সার হিসেবে সফলতা পেয়েছেন। দাঁড়িয়েছেন অন্যদের পাশেও। জুনায়েদ জানান, এ পর্যন্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান সহ নিজ উদ্দোগ এ প্রায় শ, খানেক ছাত্রকে  কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়েছেন তিনি।
শুরুর কথা
মোঃ জুনায়েদ আহমেদ বাড়ি কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলায়। ১৯৯৬ সালে জন্ম তাঁর, শৈশব কেটেছে চরশোলাকিয়া বনানী মোড় এলাকায়। পরিবার তাঁকে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চায়। কিশোরগঞ্জের আইয়ূব-হেনা পলিটেকনিকে ভর্তি হন ২০১৬ সালে। সেখান থেকে ২০১৯ সালে ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং উত্তীর্ণ হন।  এর পর ২০২১ সালে ভর্তি হন রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা তে ( কস্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে)।
২০১৫ সালে তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিত হন জুনায়েদ। একদিন খবর পেলেন, কলেজ প্রাঙ্গণে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিভিত্তিক পেশা  তথা ফ্রিল্রান্সিং নিয়ে আয়োজন হবে। কিছু না বুঝেই নিবন্ধিত হলেন। সেই আয়োজনে সফল মানুষদের কথা শুনে জুনায়েদ আগ্রহী হয়ে উঠেন। 
জুনায়েদ বলেন, ‘সেই আয়োজনে শুনলাম, এলআইসিটি নামে একটা প্রকল্প শুরু হবে। সেটিতে বিনা মূল্যে তথ্যপ্রযুক্তির নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেওয়া যাবে। কম্পিউটার সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা ছিল। লিখিত পরীক্ষা দিয়ে আমি “সফট স্কিল ও ওয়বে ডিজাইন , এইও  ” প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি হয়ে যাই।’
ভর্তি হওয়ার পর কঠিন এক সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল জুনায়েদ কে। কারণ, তার পরিবার চেয়েছিল সে ইঞ্জিনিয়ারং পড়ে সরকারি চাকরি কিংবা  বেসরকরি ভালো কোম্পানিতে চাকরি করে পরিবারের হাল দরবে, তার পরিবাবের বাবা-মা তাকে এসব কম্পিউটার , ইন্টারনেট দুনিয়ার আসতে না করেছিল। কিন্তু তার নেশা সে ফ্রিল্যান্সিং শিখবে মায়ের সাথে আলাপ আলোচান করে তার বাবকে নিয়ে চলে গেলেন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ভর্তি হতে।
সেই থেকে শুরু হয়ে গেল জুনায়েদ এর আইটি পেশায় জার্নি 
বর্তমানে তার পেশা Digital Marketing Consultant & Web Developer Specialist
বর্তমান কর্মস্থলঃ ১৮১ হাতিরপুল, নিউ এলিফ্যান্ট রোড ঢাকা-১২০৫।
কাজ করছেন দেশের সনামধন্য প্রতিষ্ঠান যমুনা ইলেকট্রনিক্স এন্ড অটোমোবাইল লিমিটেড সহ, ওস্তাদজী ডট.কম লিমিটেড ,সাইলেন্ট হ্যান্ডস সাপোর্ট সোসাইটি।
এছাড়াও ফ্রিল্যান্সার হিসেবে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানিতে চুক্তিভিত্তিক কাজ করে থাকেন জুনায়েদ।
জুনায়েদ যেসব সেবা প্রদান করে থাকেন-
পেইজ প্রোমোশন বা টার্গেট কাস্টমার মার্কেটিং।
ফেসবুক মাকেটিং বা পোস্ট বুস্ট ।
গুগল এডভারটাইজিং।
প্রফেশনাল পেজ সেটআপ।
ডিজিটাল মার্কেটিং।
ওয়েব ডিজাইন।
ওয়েব ডেভলাপেমেন্ট।
আডভান্স মার্কেটিং গাইড।
গুগল নলেজ প্যানেল ক্রিয়েশনস, গুগল ভেরিফাইড প্রোফাইল ক্রিয়েশনস।
জুনায়েদ জানান, ফ্রিল্যান্সার হতে হলে প্রচুর ধৈর্যের প্রয়োজন। এ কারণে অনেক তরুণ কাজ শুরু করলেও শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারেন না। ফ্রিল্যান্সিংয়ে ইংরেজি জানা জরুরি। তিনি বিভিন্ন ইংরেজি সিনেমা, শো ইত্যাদি দেখাসহ নানাভাবে ইংরেজি শিখেছেন। বায়ারদের সঙ্গে কথা বলতে প্রথম প্রথম সমস্যা হতো। এখন অনেকটা আয়ত্তে এসে গেছে।
প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে নিজেকে প্রতিনিয়ত হালনাগাদ করা জরুরি বলে মনে করেন জুনায়েদ। তাই তিনি প্রতিদিনই নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করেন।
জুনায়েদ মতো যাঁরা জীবনসংগ্রামী, তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘কখনো ভাববেন না যে আপনি দুর্বল। কখনোই ভেঙে পড়া যাবে না। আমি কখনো নিজেকে দুর্বল ভাবি না৷ অন্য মানুষের মতোই নিজেকে মনে করি। পরিবারের জন্য উপার্জন করতে হবে ভেবেই কাজ করি।’
Tumblr media
0 notes
shongjogyou · 1 year
Text
মহিলাদের জন্য ঘরে বসে ব্যবসা!
স্ব-নির্ভরশীল হতে কে না ভালবাসে, আমাদের দেশে এমন অনেক উদ্যমী  নারী আছেন যারা নিজের শ্রম, দক্ষতা, মেধা ও সৃজনশীলতার মাধ্যমে নিজেকে স্বাবলম্বী করতে চান। আর স্বাবলম্বী হওয়ার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে নিজেকে নারী উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা। বিষয়টা যেহেতু নারী উদ্যোক্তা হওয়ার, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বিভিন্ন মানসিক, পারিবারিক  এবং সামাজিক কুসংস্কার রয়েছে সেগুলো সাহসিকতার সাথে মোকাবেলা করতে হবে। এর জন্য পরিবারের সহযোগিতা ও উৎসাহ প্রয়োজন। তাদের বুঝতে হবে আপনি কি নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন, আপনার পরিকল্পনা কি ইত্যাদি। বর্তমান সময়ে মহিলা উদ্যোক্তাদের প্রতি পারিবারিক দৃষ্টিভঙ্গিতে  আগের তুলনায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। এখন পরিবার থেকে তারা নানাভাবে সহায়তা পাচ্ছে। কারন একজন মহিলা উদ্যোক্তা শুধু নিজের জন্য কাজ করেন না বরং পরিবারের আর্থিক স্বচ্ছলতার পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখছেন।
বাংলাদেশে অনেক নবীন অনুপ্রাণিত মহিলা উদ্যোক্তা আছেন যারা  ব্যবসা শুরু করার পরিকল্পনা করলেও তাদের মনে প্রশ্ন জাগে তাদের জন্য ভালো ব্যবসা আইডিয়া কি হতে পারে যা তারা সহজেই ঘরে বসে অবসর সময়ে করতে পারেন। আজ এমনই কয়েকটি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে যা আপনি সহজে এবং কম পুঁজিতে শুরু করতে পারেন।
১. ঘরে তৈরী খাবারের ব্যবসা : বর্তমান সময়ে মহিলাদের জন্য জনপ্রিয় এবং ক্ষুদ্র ব্যবসা আইডিয়া গুলোর মধ্যে একটি হল ঘরে খাবার তৈরীর ব্যবসা। কারন হাতে তৈরী খাবার বিক্রি করার অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে। ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে খুব সহজেই খাবারের অর্ডার নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়া অনেকগুলো ফুড ডেলিভারি অ্যাপ যেমন- ফুডপান্ডা, ফুডপিওন, ফুডটং ইত্যাদির মাধ্যমে খাবার বিক্রি এবং ডেলিভারি দিতে পারবেন। 
২. কাপড়ের ব্যবসা : করোনা মহামারির এই ক্রান্তিকালে সবাই যখন লোকাল মার্কেট ঘুরে কেনাকাটা পরিহার করে অনলাইন শপিং এর দিকে ঝুঁকছে ঠিক সেই মুহূর্তেই অনলাইন ব্যবসা শুরু করা মহিলাদের জন্য যুগোপযগী সিদ্ধান্ত হতে পারে। অনলাইন  হচ্ছে এমন একটি প্লাটফর্ম যেটা আপনি নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী ঘরে বসে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনারা খুব সহজে ফেসবুক বা অন্যান্য প্লাটফর্ম ব্যবহার করে অল্প খরচে কাপড়ের ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন। তবে এই ব্যবসায় সফলতার জন্য প্রয়োজন পরিশ্রম, ধৈর্য্য এবং সততা।পাশাপাশি কাপড়ের মান ভালো এবং কাপড়ের দাম থাকতে হবে সহনীয় যাতে করে সকল শ্রেণীর মানুষ ক্রয় করতে পারে। কাপড়ের চাহিদা কখনো শেষ হবার নয়। তাই কাপড়ের ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা।
৩. প্রসাধনী বা কসমেটিক ব্যবসা : বর্তমানে আরো একটি লাভজনক ব্যবসার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে প্রসাধনী বা কসমেটিক এর ব্যবসা। সাজসজ্জার প্রতি নারীদের সৃষ্টিগত প্রবণতা রয়েছে। তাই তাদের অঙ্গসজ্জার জন্য বিভিন্ন প্রকার গহনার সঙ্গে চাই প্রসাধনী বা কসমেটিক। যেমন - কানের দুল, গলার হার , ব্রেসলেট, লিপষ্টিক,  ক্রিম, পাউডার, মেকআপ ইত্যাদি। আর এ খরচ করতে মেয়েরা কোনো প্রকার কার্পণ্যতা করে না। তাই প্রসাধনী ব্যবসা হতে পারে মেয়েদের জন্য লাভজনক আয়ের উৎস। 
৪. ক্রাফট ব্যবসার আইডিয়া : ক্রাফটিং কে ঘরের সৌখিন ব্যবসা বলা হয়। সংসার জীবনে অবসর সময়ে মহিলারা চাইলেই ঘরে বসে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসা করলে যেমন পরিবারের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা আসে তেমনি নিজের দক্ষতা ও গুণ বৃদ্ধি পায়। এই ব্যবসাগুলোর মধ্যে অন্যতম হল জামা কাপড় রং দিয়ে ডিজাইন, জুয়েলারি তৈরী, ছবির ফ্রেম, শো পিস তৈরী, ফ্লোর ম্যাট ইত্যাদি।
৫. ফ্রিল্যান্সিং : ফ্রিল্যান্সিং একটি স্বাধীন পেশা। উপরের কোনো কিছুতেই যদি আপনি আগ্রহী না হন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে আপনার জন্য একটি অনলাইন ভিত্তিক পেশা। যা আপনি ঘরে বসেই সামাল দিতে পারেন, শুধু প্রয়োজন একটি কম্পিউটার আর ইন্টারনেট সংযোগ। ওয়েব ডেবেলপমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি সহ নানা রকমের কাজ রয়েছে। এটা নির্দিষ্ট কোনো ধরা বাধা নিয়ম নেই। আপনি চাইলে একাধিক কাজের করতে পারেন। আপনি যদি এ পেশায় নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে আপনার কম্পিউটার, বিষয় ভিত্তিক প্রশিক্ষণ ও লেখালেখির উপর যথেষ্ট দক্ষতা থাকতে হবে। উপর��ক্ত ব্যবসা গুলোর মধ্য থেকে আপনার নিজের যোগ্যতা, কর্মদক্ষতা অনুযায়ী যে কোনো একটি ব্যবসা অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু করতে পারেন। তবে ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। অনেক মহিলারা আত্মবিশ্বাসী কিন্তু বাজার সর্ম্পকে সুস্পষ্ট ধারনা না থাকার কারনে সফলতা আসে না। আবার অনেকের আত্মবিশ্বাসের ঘাটতিও রয়েছে। এর জন্য প্রয়োজন প্রশিক্ষণ, সঠিক পরিকল্পনা, ইতিবাচক মনোভাব এবং পরিশ্রমী, পাশাপাশি থাকতে হবে ধৈর্য্য। নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়ে হাল ছেড়ে দিলে চলবে না বরং ধৈর্য্য ধরে এগিয়ে যেতে পারলে আসবে সফলতা।
নারী উদ্যোক্তা সহ সকল শ্রেণী পেশার মানুষের জন্য আর্থিক সার্ভিস প্রদানকারী ও গ্রাহকদের মধ্যে সরল যোগাযোগের মাধ্যম নিয়ে দেশে ১ম বারের মত ই-ফিন্যান্স সল্যুশন  নিয়ে কাজ করছে সংযোগইউ, যা সকল শ্রেনী পেশার মানুষের জন্য আর্থিক যোগাযোগকে সহজ করবে। সংযোগইউ অ্যাপের মাধ্যমে আপনি ঋণ সহ যে কোন আর্থিক সার্ভিস সম্পর্কিত তথ্য জানতে ও আবেদন, প্রসেসিং সহ সব করতে পারবেন ঘরে বসে অনলাইনে।  রেজিষ্ট্রেশন করতে ক্লিক করুন: https://shongjogyou.com/sign-up
Tumblr media
0 notes
seo-news-bangladesh · 3 years
Text
ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) কি ও ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন? ১০টি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর আদ্যোপান্ত
ফ্রিল্যান্সিং কি?
ফ্রিল্যান্সিং (FREELANCING) বা বাংলায় মুক্ত পেশা বা স্বাধীন পেশা। অর্থাৎ, কোন প্রতিষ্ঠান বা ধরাবাধা নিয়ম কানুনের ভিতর না থেকে স্বাধীন বা মুক্ত ভাবে কাজ করা। অন্যান্য পেশার মানুষদের তুলনায় এই পেশার কাজের ধরন ও উপার্জন অনেকটাই ভিন্ন।
গতানুগতিক পেশা থেকে বেরিয়ে ভিন্ন ধারার এই মুক্তপেশা এখন তরুনদের অন্যতম সেরা পছন্দ। এখানে নেই কোন ধরাবাধা নিয়ম কানুন। নেই কোন সময়ের নির্দিষ্টতা। সব থেকে মজার বিষয় হল একটি কম্পিউটার/মোবাইল আর ইন্টারনেট হলেই অনায়াসে যেকোন জায়গায় বসে কাজ করা যায়।
আর ইনকাম? সেটা অন্য যেকোন পেশার চেয়ে দ্বিগুন, তিনগুন বা বহুগুন। তুলনামুলক কম সময় দিয়ে অনেক অর্থ উপার্জন সম্ভব তাই এটি অত্যন্ত আকর্ষনীয় পেশা। রয়েছে কাজের ভিন্নতা ও নিত্য নতুন মজার জিনিস শেখার ও জানার সুযোগ।
কেন করবেন ফ্রিল্যান্সিং?
আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় ও আকর্ষনীয় পেশা। কিন্তু কেন? আসুন জেনে নেই কেন করবেন ফ্রিল্যান্সিং।
ঘরে বসে কাজ করার সুযোগ
তুলনামুলক কম সময়ে বেশি ইনকাম
সময়ের বাধ্যবাধকতা নাই
নিজেই নিজের বস
যেকোন যায়গায় বসে কাজ করার সুযোগ
বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে কাজের সুযোগ
পার্ট-টাইম কাজের সুযোগ
অনলাইনে সব সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়
পরিবারকে সময় দেওয়া যায়
নিত্য নতুন বিষয় শেখার ও জানার সুযোগ
স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর সুযোগ
উপরোক্ত কারণ গুলোই ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয়তার মুল কারণ।
ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্র
বর্তমানে বিভিন্ন কাজ ফ্রিল্যান্সিং হিসাবে করা যায়। তাদের ভিতর বেশ কিছু তুমুল জনপ্রিয়। সেগুলো হল-
ওয়েব ডিজাইন
গ্রাফিক্স ডিজাইন
ডিজিটাল মার্কেটিং
এফিলিয়েট মার্কেটিং
ডাটা এন্ট্রি
এডমিন সাপোর্ট
ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট
কন্টেন্ট রাইটিং
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
কোল্ড কলিং
অনলাইন রিসার্চ, ইত্যাদি
কোথায় করবেন? মার্কেটপ্লেস-
বর্তমানে বেশ কিছু মার্কেটপ্লেস বা ফ্রিল্যান্সিং কাজের যায়গা রয়েছে। মার্কেটপ্লেস গুলোর রয়েছে ব্যভার ভিন্নতা। একেকটি একেক ধরনের হওয়ায় ফ্রিল্যান্সাররা তাদের চাহিদা অনুযায়ী বেছে নেয় পছন্দের মার্কেটপ্লেস। এগুলোর ভিতর কিছু মার্কেটপ্লেস তুমুল জনপ্রিয়। যেমন-
১। আপওয়ার্ক (
www.upwork.com
)
অনলাইনে বেশ কিছু মার্কেটপ্লেসের ভিতর জনপ্রিয়তার শীর্ষে আপওয়ার্ক। বাংলাদেশের বেশির ভাগ ফ্রিল্যান্সার দের অন্যতম পছন্দ আপওয়ার্ক। পুর্বে ইল্যান্স ও ওডেক্স সম্মিলিত ভাবে আপওয়ার্ক নামে যাত্রা শুরু করে। অন্য মার্কেটপ্লেসের চেয়ে এটি সর্বাপেক্ষা ফ্রিল্যান্সার বান্ধব। তাই ফ্রিল্যান্সারদের প্রথম পছন্দ আপওয়ার্ক।
বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্ট ও আপওয়ার্ক কে পছন্দ করে কারণ এটি আর্থিক সিকিউরিটি ও কাজের গুনমানের নিশ্চয়তা দেয়। ক্লায়েন্ট ও ফ্রিল্যান্সার দের মধ্যে খুব ভালো সমন্বয় করে। ফ্রিল্যান্সার দের দক্ষতা যাচাই করার জন্য মেসেজের পাশাপাশি রয়েছে অডিও ও ভিডিও কলের মাধ্যমে ইন্টারভিউ নেওয়ার ব্যবস্থা। মুলত এই কারনেই ক্লায়েন্টদের মাঝে এটি বেশি জনপ্রিয়।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। আপওয়ার্ক এর কার্যপদ্ধতি শুরু হয় ক্লায়েন্ট এর জব পোস্টের মাধ্যমে। ক্লায়েন্ট তার চাহিদা অনুযায়ী জব পোস্ট করে। জব পোস্টের সময় বিভিন্ন ফিল্টার যোগ করা যায়
যেমন-
কোন দেশের ফ্রিল্যান্সার রা আবেদন করতে পারবে
কত সময়ের ভিতর কাজ শেষ করতে হবে
বাজেট কত
কত লেভেল এর ফ্রিল্যান্সার রা আবেদন করতে পারবে
ফ্রিল্যান্সার এর কি কি যোগ্যতা থাকা আবশ্যক
ঘন্টা চুক্তি বা প্রজেক্ট চুক্তি
২। ক্লায়েন্ট জব পোস্ট করার পর তার ইচ্ছা মত ফ্রিল্যান্সারদের ইন্টারভিউ এর জন্য অফার পাঠাতে পারেন বা একই ক্যাটাগরির ফ্রিল্যান্সার জব পোস্ট টি দেখে আবেদন করতে পারেন
৩। ক্লায়েন্ট আবেদন গুলো পড়ে আগ্রহী হলে মেসেজ দেন এবং ঐ কাজের জন্য প্রোয়োজনীয় দক্ষতা যাচাই বাছাই করেন।
৪। যাচাই বাছাই শেষে ক্লায়েন্ট নির্বাচিত প্রার্থী কে অফার পাঠান কাজের।
৫। ফ্রিল্যান্সার অফার এক্সেপ্ট করলে কাজ শুরু হয়ে যায়
ঘন্টা চুক্তি হলে টাইম ট্রাকার নামক সফটওয়ার চালিয়ে কাজ করতে হয়। এটি প্রতি মিনিটে ক্লায়েন্টের পুর্বে জমা কৃত টাকা থেকে কাটতে থাকে এবং ফ্রিল্যান্সারের একাউন্টে জমা হতে থাকে। কাজ শেষ হওয়ার নির্দিষ্ট সময় পর এটি পর্যায়ক্রমে ফ্রিল্যান্সার এর উত্তোলন যোগ্য অর্থ হিসাবে জমা হয়।
প্রযেক্ট চুক্তি হলে কাজ জমা দেওয়ার পর ক্লায়েন্ট এক্সেপ্ট করলে বা নির্দিষ্ট সময় পর স্ব���ংক্রিয় ভাবে ফ্রিল্যান্সারের একাউন্টে অর্থ জমা হয়।
উভয় ক্ষেত্রেই কাজের গুনমান যাচাই বাছাইয়ের জন্য নির্দিষ্ট সময় থাকে। এবং নির্ধারিত হয় ফ্রিল্যান্সার পাবে কি না।
আবেদন প্রক্রিয়াঃ
ক্লায়েন্ট জব পোস্ট করার পর ফ্রিল্যান্সার কে আবেদন করতে হয়। তার জন্য প্রয়োজন কানেক্ট। অর্থাৎ, ফ্রিল্যান্সার কে আগে থেকে তার একাউন্টে কানেক্ট কিনে রাখতে হয়।
প্রতিটি জব এপ্লিকেশন এর জন্য কাজের বাজেট অনুযায়ী ২, ৪ বা ৬ টি করে কানেক্ট খরচ হয়। কানেক্ট কিনতে হয় Payoneer, Paypal বা অন্য ডুয়েল কারেন্সির একাউন্ট দিয়ে।
অবশ্যই জানুনঃ কিভাবে পেওনিয়ার (Payoneer) এ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন
অবশ্যই জানুনঃ EBL Aqua Card কি
আপওয়ার্ক কমিশনঃ
২০%
ফ্রিল্যান্সার র‍্যাঙ্কঃ
রাইজিং ট্যালেন্ট
টপ রেটেড
টপ রেটেড প্লাস
পেমেন্ট মেথডঃ
Payoneer, Paypal, etc.
ওয়েবসাইট: www.upwork.com
সিক্রেট টিপ্সঃ
১। মধ্যরাত বিড করার উপযুক্ত সময় ২। ৫ স্টার রেটিং নতুন কাজ পেতে সাহায্য করে ৩। নতুন ক্লায়েন্ট দের জব এ বিড করলে নতুনদের কাজ পাবার সম্ভাবনা বেশি
২। ফাইভার (
www.fiverr.com
)
ফাইভার বিশ্বের অন্যতম আরেকটি মার্কেটপ্লেস। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে এটিকে দ্বিতীয় অবস্থানে ধরা হয়। বিশ্বের বহুসংখ্যক মানুষ তাদের কাজ ভার্চুয়ালি করিয়ে নিচ্ছে ফাইভারের সাহায্যে।
এই মার্কেটপ্লেসটি শুরুর দিকে ছিল ৫ ডলারের কাজের জন্য জনপ্রিয়। ক্রমশ তারা তাদের পরিসর বাড়িয়েছে। এখন হাজার হাজার ডলারের এ মার্কেটপ্লেস জনপ্রিয়তা ও বিশ্বাসের তুঙ্গে। অন্যান্য মার্কেটপ্লেস গুলোর মত এখানে কাজ পেতে গেলে কোন খরচ করতে হয়না তাই এটি ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে।
কার্যপদ্ধতিঃ
ফ্রিল্যান্সার দের এখানে একটি বাধ্যতামূলক একাউন্ট থাকতে হবে। এখানে সার্ভিস সেলিং এর প্রধান উপকরণ হল গিগ। অর্থাৎ, ধরুন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনার। আপনি লোগো ডিজাইন, ব্রোশার ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, ও ইনফোগ্রাফিক্স ডিজাইন করেন।
এগুলোকে আলাদা আলাদা ভাবে একেকটি গিগের মাধ্যমে সাজাতে পারেন। প্রতিটা গিগে থাকবে সার্ভিস এর নাম, সার্ভিসের বর্ণনা, মুল্য, সময়কাল, ইত্যাদি। প্রতিটা সার্ভিসের জন্য আলাদা আলাদা গিগ। একেকটি ক্যাটাগরিতে গিগ গুলো তৈরী করতে হয়।
স্যোশাল মিডিয়ায় শেয়ার ও অন্যান্য অনেক উপায়ে গিগ মার্কেটিং করা যায়। ফলে গিগ র‍্যাঙ্ক করে। ক্লায়েন্ট নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি তে সার্চ দেয় এবং তুলনামুলক সার্চ রেজাল্টের উপরের দিকের গিগ গুলো বেশি প্রায়োরিটি পায়। তাই সুন্দর ভাবে গিগ সাজানো অত্যাবশ্যক।
১। সমস্ত তথ্য দিয়ে প্রোফাইল তৈরী করা ও ১০০% সম্পন্ন করা ২। সঠিকভাবে তথ্য দিয়ে SEO ফ্রেন্ডলি কিওয়ার্ড দিয়ে গিগ বানানো ৩। দৃষ্টি আকর্ষনীয় গিগ ইমেজ তৈরী করা ৪। গিগ মার্কেটিং করা ৫। বায়ার রিকুয়েস্ট পাঠানো ৬। সব সময় একটিভ থাকা
পর্যায়ক্রমে উপরোক্ত প্রক্রিয়া গুলো ফলো করলে গিগ আস্তে আস্তে র‍্যাঙ্ক করে ও বায়ার বা ক্লায়েন্ট নক করে এবং কাজ পাওয়া যায়।
ফাইভার কমিশনঃ
২০%
ফ্রিল্যান্সার র‍্যাঙ্কঃ
নিউ সেলার
রাইজিং ট্যালেন্ট
লেভেল-১ সেলার
লেভেল-২ সেলার
টপ রেটেড সেলার
পেমেন্ট মেথডঃ
Payoneer, Paypal, etc.
ওয়েবসাইট: www.fiverr.com
সিক্রেট টিপসঃ
১। সবসময় একটিভ থাকা বাঞ্ছনীয় ২। ৫ স্টার রেটিং নতুন কাজ পেতে সাহায্য করে ৩। যত দ্রুত সম্ভব প্রথম কাজ পাওয়া উচিত ৪। গিগ মার্কেটিং নতুন কাজ পেতে সাহায্য করে
৩। ফ্রিল্যান্সার (
www.freelancer.com
)
ফ্রিল্যান্সার অন্যতম উল্লেখযোগ্য একটি মার্কেটপ্লেস যা ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। ফ্রিল্যান্সার মূলত নিখুঁত কাজের জন্যই বায়ার মহলে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
মূলত এখানে ক্লায়েন্ট জব পোস্ট করে ২ টি উপায়ে। কনটেস্ট বা প্রোজেক্ট। পুর্বে কনটেস্ট অধিকতর জনপ্রিয় থাকলেও বর্তমানে প্রোজেক্ট আকারেও অনেক কাজ পাওয়া যাচ্ছে।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। ক্লায়েন্ট দুটি ক্যাটাগরিতে জব পোস্ট করতে পারে। কনটেস্ট আকারে বা প্রজেক্ট আকারে। ২। কনটেস্ট আকারে জব পোস্ট করলে ফ্রিল্যান্সার রা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কন্টেস্ট এ অংশগ্রহন করে এবং কাজ সাবমিট করে। ক্লায়েন্ট কাজগুলোর ভিতর পছন্দমাফিক কাজ বেছে নেয়। ৩। প্রোজেক্ট আকারে জব পোস্ট করলে ফ্রিল্যান্সার সংশ্লিষ্ট কাভার লেটার সহ বিড করতে পারে। ফ্রিল্যান্সারের করা বিড থেকে ক্লায়েন্ট যোগ্য প্রার্থী কে বেছে নেয় এবং প্রোজেক্ট শেষ করার পর ফ্রিল্যান্সার অর্থ পায় ৪। ফ্রিল্যান্সার ফ্রি তে বা ডলার খরচ করে বিড করতে পারে। ৫। ফ্রিল্যান্সার ঘন্টা চুক্তি বা প্রোজেক্ট অনুযায়ী কাজ পেতে পারে।
ফ্রিল্যান্সার কমিশনঃ
১০% পর্যন্ত
পেমেন্ট মেথডঃ
Payoneer, Paypal, Skrill, etc.
ওয়েবসাইট: www.freelancer.com
সিক্রেট টিপসঃ
১। আমেরিকান অফিশিয়াল টাইম একটিভ থাকা বাঞ্ছনীয় ২। ৫ স্টার রেটিং নতুন কাজ পেতে সাহায্য করে ৩। যত দ্রুত সম্ভব প্রথম কাজ পাওয়া উচিত
৪। পিপল পার আওয়ার (
www.peopleperhour.com
)
বাংলাদেশ তথা বিশ্বে পিপল পার আওয়ার অপর একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস। কার্যপ্রনালীতে এটি ফাইভার ও আপওয়ার্ক এর সম্মিলিত রুপ ও বলা যায়। অর্থাৎ এখানে সার্ভিস সেল ও করা যায় এবং ক্লায়েন্টের জব পোস্ট এ বিড ও করা যায়।
ডুয়েল মার্কেটপ্লেস হওয়ার কারনে পিপল পার আওয়ার দিন দিন অনেক জনপ্রিয় হচ্ছে। অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের চেয়ে এই মার্কেটপ্লেসের রেট তুলনামূলক বেশি।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। পদ্ধতি ২টি । আওয়ারলি ও জব পোস্ট ২। অপেক্ষাকৃত ছোট কাজের জন্য আওয়ারলি সেরা। সাধারণত ১-৫ দিনের কাজের জন্য আওয়ারলি সেরা। ৩। আওয়ারলি তে কাজের ধরণ বর্ননা, মুল্য, সময় ইত্যাদি উল্লেখ করে আওয়ারলি পোস্ট করতে হয়। বায়ার এটি দেখে অর্ডার করতে পারেন ৪। অন্য ভাবে বায়ার জব পোস্ট করেন তার চাহিদা অনুযায়ী এবং ফ্রিল্যান্সার উক্ত জব এ বিড করে কাজ নিতে পারেন।
পিপল পার আওয়ার কমিশনঃ
২৫০ পাউন্ড পর্যন্ত ২০%, ২৫০-৫০০০ পাউন্ড পর্যন্ত ৭.৫%, ৫০০০+ পাউন্ড ৩.৫%
পেমেন্ট মেথডঃ
Payoneer, Paypal, Skrill, etc.
ওয়েবসাইট: www.peopleperhour.com
সিক্রেট টিপসঃ
১। আমেরিকান অফিশিয়াল টাইম এ���টিভ থাকা বাঞ্ছনীয় ২। ৫ স্টার নতুন কাজ পেতে সাহায্য করে ৩। যত দ্রুত সম্ভব প্রথম কাজ পাওয়া উচিত ৪। নির্ধারিত সময়ের ভিতর ই কাজ শেষ করা উচিত
৫। ৯৯ডিজাইনস (
www.99designs.com
)
৯৯ডিজাইনস মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইন ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। দেশ বিদেশের গ্রাফিক্স ডিজাইনার রা এখানে কাজ করে থাকেন। শুধুমাত্র গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা কাজ করেন বলে এখানে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। প্রফেশনালদের মার্কেটপ্লেস হওয়ায় নিজেকে যাচাই করার অনেক সুযোগ রয়েছে এখানে।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। ৯৯ ডিজাইনস কনটেস্ট ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস। ২। বায়ার ডিজাইন কনসেপ্ট প্রস্তুত করে কনটেস্ট শুরু করে। ৩। ফ্রিল্যান্সার নির্ধারিত সময়ের পুর্বে এক বা একাধিক ডিজাইন জমা দিতে পারে ৪। বায়ার কনটেস্ট এ অংশগ্রহণকারী দের ডিজাইনের ভিতর থেকে পছন্দমত ডিজাইন নির্বাচন করে ও বিজয়ী ঘোষণা করে। ৫। কন্টেস্ট বিজয়ী হলেই কেবল মাত্র ফ্রিল্যান্সার ডলার পেতে পারে। ৬। কন্টেস্টের মাধ্যমে ১০০ থেকে ২০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। ৭। প্রতিযোগিতা ১-৭ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।
৯৯ ডিজাইনস কমিশনঃ
প্রযোজ্য নয়
পেমেন্ট মেথডঃ
Payoneer, Paypal, Skrill, etc.
ওয়েবসাইট: www.99designs.com
৯৯ডিজাইনস ফ্রিল্যান্সার র‍্যাঙ্কঃ
এন্ট্রি লেভেল
মিড্ লেভেল
টপ লেভেল
সিক্রেট টিপসঃ
১। ইউনিক ডিজাইন করুন ২। একাধিক ডিজাইন করুন ৩। বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টে ডিজাইন করতে পারেন।
৬। টপটাল (
www.toptal.com
)
টপটাল অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের মত আরেকটি বিশ্বাসযোগ্য জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস। বহির্বিশ্বে এর চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। ইতিমধ্যে টপটাল এইচপি, এয়ারবিএনবি, মটোরোলার এবং জেন্ডেস্ক এর মত শীর্ষ ব্র্যান্ড গুলোর সাথে কাজ করে অর্জন করেছে কোটি মানুষের আস্থা��� এখানে দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের অল্প সময়েই খুব ভালো করার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতিযোগিতা কম থাকায় স্বল্প সময়ে উন্নতি করা সম্ভব।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। ক্লায়েন্ট সরাসরি ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করতে পারে ২। সাধারণত তিনটি ক্যাটাগরিতে ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করা যায়। আওয়ারলি, পার্ট টাইম, ও ফুল টাইম। ৩। আওয়ারলি রেট $৬০ থেকে $২৫০। পার্ট টাইম রেট সপ্তাহে $১০০০ থেকে $৪০০০। ফুলটাইম রেট সপ্তাহে $২০০০ থেকে $৮০০০। ৪। ক্লায়েন্ট তার কাজের চাহিদা ও সময় সীমা অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করতে পারে।
টপটাল পেমেন্ট মেথডঃ
ক্রেডিট কার্ড, পেপাল, ব্যাঙ্ক ওয়ারস, ইত্যাদি
ওয়েবসাইট: www.toptal.com
টপটাল ফ্রিল্যান্সার র‍্যাঙ্কঃ
টপটাল প্রফেশনালদের মার্কেটপ্লেস হওয়ার কারনে আলাদা ভাবে এখানে র‍্যাঙ্কিং এর ব্যাবস্থা নাই। এখানে সব ফ্রিল্যান্সারই দক্ষ।
টপটাল সিক্রেট টিপসঃ
১। সকল কাজ সঠিক সময়ে ডেলিভারী দেওয়া ২। ৫ স্টার নতুন কাজ পেতে সাহায্য করে ৩। নিখুঁত কাজ বাঞ্ছনীয়।
৭। ক্রাউড সোর্স (
www.crowdsource.com
)
ক্রাউড সোর্স অন্যান্য ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস গুলোর চেয়ে ভিন্ন ধর্মী আকটি মাধ্যম। এখানে তুলনামূলক কম ধরনের ক্যাটাগরিতে কাজ হয়।  ইবে, কোকাকোলার মত নামী ব্র্যান্ড গুলো ক্রাউড সোর্স এর সাথে কাজ করে। নিঃসন্দেহে ক্রাউড সোর্স একটি ভালো প্লাটফর্ম।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। এখানে কাজ করতে গেলে ফ্রিল্যান্সার দের ট্রেনিং এবং টেস্ট বাধ্যতামুলক ২। শুধুমাত্র দক্ষ ফ্রিল্যান্সার রাই এখানে কাজ করার সুযোগ পায় ৩। প্রতিটি কাজ সুক্ষ ভাবে এবং ক্লায়েন্ট ফ্রেন্ডলি ভাবে করা হয়। ৪। প্রতিটি কাজের শেষে দুই ধাপে কোয়ালিটি চেক করে কমপ্লিট করা হয়। ৫। সফল ভাবে সম্পন্ন করতে পারলে ফ্রিল্যান্সার কে বিশেষ সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়। কাজে অসফল হলে পরবর্তী কাজ পাওয়া কঠিন। ৬। সরাসরি ক্লায়েন্ট ও ফ্রিল্যান্সারের সম্পর্ক থাকে না তাই এটা শুধু মাত্র দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সর্বোত্তম।
ক্রাউড সোর্স পেমেন্ট মেথডঃ
ক্রেডিট কার্ড, পেপাল, ব্যাঙ্ক ওয়ারস, ইত্যাদি
ওয়েবসাইট: www.crowdsource.com
ক্রাউড সোর্স সিক্রেট টিপসঃ
১। সকল কাজ সঠিক সময়ে ডেলিভারী দেওয়া ২। নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন করা ৩। নিখুঁত কাজ আবশ্যক
৮। গুরু (
www.guru.com
)
বর্তমান সময়ে গুরু অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর ভিতর জায়গা করে নিচ্ছে। দিন দিন ক্রমশই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। এটি ফ্রিল্যান্সার ও ক্লায়েন্ট উভয়ের জন্যই বেশ সুবিধাজনক প্লাটফর্ম।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। ক্লায়েন্ট চাহিদা অনুযায়ী যেকোন ক্যাটাগরিতে জব পোস্ট করে। ২। এখানেও ফিক্সড প্রাইস ও আওয়ারলি দুই ধরনের জব পোস্ট করা যায়। ৩। গুরু ক্লায়েন্ট ও ফ্রিল্যান্সার উভয়ের কাছ থেকেই খুব কম চার্জ কাটে। ৪। ফ্রিল্যান্সার দের ফ্রি ও প্রিমিয়াম দুই ধরনের ক্যাটাগরি রয়েছে। ৫। ফ্রি মেম্বারশিপ এ কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে কিন্তু প্রিমিয়াম মেম্বারশিপে রয়েছে অনেক সুযোগ সুবিধা। ৬। ফ্রি মেম্বারশিপ একাউন্ট থেকে গুরু ৯% কমিশন কাটে ও প্রিমিয়াম মেম্বারশিপে ৫% পর্যন্ত কমিশন কাটে। ৭। ক্লায়েন্ট জব পোস্ট করলে বিড করে কাজ পাওয়া যায়। বিডিং এর ক্ষেত্রে প্রিমিয়াম মেম্বার রা বেশি সুবিধা পায়।
গুরু পেমেন্ট মেথডঃ
U.S. Bank Account (eCheck), PayPal, Payoneer, Wire Transfer, ইত্যাদি
ওয়েবসাইট: www.guru.com
গুরু সিক্রেট টিপসঃ
১। সকল কাজ সঠিক সময়ে ডেলিভারী দেওয়া ২। ভালো ফিডব্যাক নতুন কাজ পেতে সাহায্য করে
৯। কোডেবল (
www.codeable.io
)
কোডেবল মূলত ওয়েব ডিজাইনার, ওয়েব ডেভেলপার, কম্পিউটার প্রোগ্রামার দের মার্কেটপ্লেস। অর্থাৎ যারা কোড নিয়ে কাজ করে তাদের জন্য উপযুক্ত। এখানে শুধু মাত্র প্রোগ্রামিং সম্পর্কিত কাজ হয় তাই তুলনামূলক কম প্রতিযোগিতা। কোডেবল উ-কমার্স, গ্রাভিটি, ইত্যাদি নামি ব্র্যান্ডের আস্থা অর্জন করেছে ইতোমধ্যে।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। ক্লায়েন্ট সরাসরি ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করতে পারে ২। ক্লায়েন্ট তার চাহিদা অনুযায়ী জব পোস্ট করে থাকে। ৩। ফ্রিল্যান্সার রা জব এ বিড করতে পারে আবার ক্লায়েন্ট তার পছন্দ অনুযায়ী ফ্রিল্যান্সার কে হায়ার করতে পারে।
কোডেবল পেমেন্ট মেথডঃ
ক্রেডিট কার্ড, পেপাল
কমিশনঃ
১৭.৫%
ওয়েবসাইট: www.codeable.io
কোডেবল সিক্রেট টিপসঃ
১। সকল কাজ সঠিক সময়ে ডেলিভারী দেওয়া ২। ৫ স্টার নতুন কাজ পেতে সাহায্য করে ৩। নিখুঁত কাজ বাঞ্ছনীয়।
১০। ফ্রিল্যান্স রাইটিং (
www.freelancewriting.com
)
ফ্রিল্যান্স রাইটিং কনটেন্ট সম্পর্কিত ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এই মার্কেটপ্লে সাধারণত যাদের কন্টেন্ট লেখার দক্ষতা রয়েছে তাদের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরী। রাইটার দের জন্য এটি আদর্শ জায়গা। কারণ ঝামেলা ছাড়াই ক্লায়েন্ট এখানে প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রিল্যান্স রাইটার খুজে পায়।
কার্যপদ্ধতিঃ
১। ফ্রিল্যান্স রাইটিং কন্টেন্ট ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস। ২। ফ্রিল্যান্সার রা তাদের স্যাম্পল ও নিজেদের সম্পর্কে বিস্তারিত দিয়ে প্রোফাইল তৈরী করে। ৩। ফ্রিল্যান্সার রা বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে তাদের ক্যারিয়ার শুরু করতে পারে। ৪। বায়ার স্যাম্পল দেখে বা যাচাই করে অর্ডার করতে পারে। ৫। বায়ার তিনটি ক্যাটাগরিতে ফ্রিল্যান্সার হায়ার করতে পারে। প্রতি কন্টেন্ট এর জন্য, মাসিক $৯৯৯ চুক্তি তে, ও কাস্টম প্রাইসিং এ।
ফ্রিল্যান্স রাইটিং পেমেন্ট মেথডঃ
Paypal, Credit card, etc.
ওয়েবসাইট: www.freelancewriting.com
ফ্রিল্যান্স রাইটিং সিক্রেট টিপসঃ
১। ইউনিক কন্টেন্ট লিখুন ২। SEO ফ্রেন্ডলি কন্টেন্ট লিখুন ৩। কিওয়ার্ড ভিত্তিক কন্টেন্ট লিখুন
বর্তমান সময়ে মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এ দিকেই বেশি ঝুকছে। মানুষের জীবনযাত্রা যত বেশি কঠিন হচ্ছে মানুষ তত ফ্রিল্যান্সিং কে পেশা হিসাবে বেছে নিচ্ছে। এর মুল কারণ ঘরে বসেই অনায়াসে বিপুল পরিমান অর্থ উপার্জন করা যায়। ফ্রিল্যান্সারদের চাহিদা অনুযায়ী নিত্য নতুন মার্কেটপ্লেস তৈরী হচ্ছে। বর্তমানে এটি নিঃসন্দেহে শ্রেষ্ঠ পেশা গুলোর একটি।
0 notes
dailynobobarta · 4 years
Text
ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নজয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় : মানিক লাল ঘোষ
New Post has been published on https://is.gd/Hhuwrt
ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নজয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় : মানিক লাল ঘোষ
Tumblr media
মানিক লাল ঘোষ: "আমাদের দেশতো প্রযুক্তির দিক থেকে পেছনে পড়েছিল। সেখান থেকে এ উত্তরণের পথে আসা নিয়ে প্রশ্ন ছিল অনেকের। আমরা তাদের মিথ্যা প্রমাণিত করেছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাস্তবতা" ২০১৯ সালের ২০ অক্টোবর রাজধানীর আইসিটি টাওয়ারে ডিজিটাল মিউনিসিপালিটি সার্ভিসেস সিস্টেম 'একপে' ও 'একশপ' আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণার অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্য এটি। সেই অতিথি আর কেউ নয় ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। যাঁর সুদূর প্রসারী চিন্তার ফসল আজকের প্রযুক্তির উন্নয়নের বাংলাদেশ। তথ্য প্রযুক্তিতে দীর্ঘদিন পিছিয়ে ছিল বাংলাদেশ। সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার প্রথম ভাবনা আসে জয়ের মাথা থেকে। ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ কনসেপ্ট অন্তর্ভুক্তি জয়ের চিন্তার ফসল। সার্বিকভাবে বাংলাদেশকে প্রযুক্তি নির্ভর করতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের অবদান অনস্বীকার্য। এ জন্য তাঁকে শুনতে হয়েছে অনেক কটাক্ষ, সহ্য করতে হয়েছে সমালোচনা। কিন্তু জয়ের ভাবনার আজ সবদিকেই জয়জয়কার। দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হাইটেকপার্ক নির্মাণ, ফোর- জি চালু, ইন্টারনেটের দাম কমানো, কম্পিউটার শুল্কমুক্ত আমদানী, ফ্রিল্যান্সিং এর উৎকর্ষতা, বিভিন্ন দাপ্তরিক কাজ অনলাইনে করাসহ নাগরিক সুবিধাকে মানুষের হাতের মুঠোয় নিয়ে আসাতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের স্বপ্নগুলো আজ ডানা মেলেছে সবখানে। গত এক দশকে তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের মহাসড়কের পথ ধরেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বৈশ্বিক মহামারী করোনা সংক্রমণে দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক বিরুপ প্রভাব ফেললেও তথ্য প্রযুক্তিতে উন্নয়ন কতটা এগিয়েছে এই দেশ তা আজ প্রমাণিত। দেশের অর্থনীতি, শিল্প, চিকিৎসা, ব্যবসা-বাণিজ্য সবকিছুতেই আজ প্রযুক্তির ছোঁয়া। ঘরে বসেই চলছে অফিসের কাজ। প্রধানমন্ত্রীর মিটিং, রাজনৈতিক দলের কর্মকান্ড, ব্যাংক, বীমা, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেট কোম্পানীসহ বড় বড় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ, এমন কি টেলিভিশন রিপোটিং ও টকশো পর্যন্ত আজ অনলাইন নির্ভর। শিক্ষার্থীদের ক্লাশ, পরীক্ষা, ভর্তি, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয়, অসুস্থ রোগীর চিকিৎসায় টেলিমেডিসিন সেবা, আদালতের বিচার কার্য পরিচালনা থেকে শুরু করে কোথায় নেই প্রযুক্তির স্পর্শ? উন্নয়নের পথে, প্রযুক্তির পথে বাংলাদেশের এই এগিয়ে যাওয়ার নেপথ্য মহানায়ক সজীব ওয়াজেদ জয়। বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও প্রধানমন্ত্রীর পুত্র হওয়া সত্ত্বেও দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের কোন গুরুত্বপূর্ণ পদে নেই সজীব ওয়াজেদ জয়ের নাম। ২০১০ সাল���র ২৫ ফেব্রুয়ারি পিতৃভূমি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্যপদ দেওয়া হয় তাঁকে। যার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক রাজনীতিতে যাত্রা শুরু তাঁর। দলের গুরুত্বপূর্ণ পদ কিংবা ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণের কোন ভাবনা নেই তাঁর। মেধা মনন আর চিন্তা জুড়ে রয়েছে মায়ের মতো জনগণের পাশে থাকা আর প্রযুক্তি উ্ন্নয়নে বাংলাদেশকে বিশ্বের প্রথম সারিতে নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন। ২০১৪ সালের ১৭ নভেম্বর অবৈতনিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান সজীব ওয়াজেদ জয়। তখন থেকেই সরকারের পাশাপাশি দলীয় ঘরনার ছাড়াও তথ্য প্রযুক্তি, রাজনীতি, সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তরুন উদ্যোক্তা তৈরীতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন তিনি। দেশ গঠনে তরুনদের মতামত ও পরামর্শ শুনতে, "লেটস টক" ও "পলিসি ক্যাফে" দারুন সাড়া ফেলেছে তরুন প্রজন্মের মাঝে। প্রশিক্ষিত তরুনদের নিয়ে বৃহত্তম প্লাটফর্ম ইয়াং বাংলার সূচনা করেন জয়, যা দেশের উদ্যোক্তা ও নেতৃত্ব বিকাশে রাখবে ইতিবাচক ভূমিকা। ডিজিটাল বিশ্বের পথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে ২০১৬ সালে সজীব ওয়াজেদ জয় অর্জন করেন আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড। ২০০৭ সালে তিনি লাভ করেন ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক ফোরাম থেকে ইয়াং গ্লোবাল লিডার অব দ্যা ওয়ার্ল্ড এর স্বীকৃতি। কিন্তু জয় মনে করেন তাঁর সকল স্বীকৃতি সার্থক হবে তখন যেদিন প্রযুক্তির ব্যবহারে বিশ্বের প্রথম সারির কাতারে থাকবে বাংলাদেশের নাম। জাতির পিতার যোগ্য উত্তরসূরি তাঁর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। রাষ্ট্র পরিচালনা, নেতৃত্বে দক্ষতা ও মানবিকতায় আজ তিনি সারা বিশ্বে প্রশংসিত। সজীব ওয়াজেদ জয় সেই মায়ের সন্তান, মাদার অব হিউম্যানিটি হিসেবে আজ যাঁর খ্যাতি বিশ্ব জুড়ে। মানুষের ভালোবাসায় মৃত্যুর দুয়ার থেকে বার বার ফিরে আসা মৃত্যুন্জয়ীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। পারিবারিক ঐতিহ্যের কারণেই রাজনীতির সব গুণ রয়েছে তাঁর। তাইতো দেশে কিংবা বিদেশে যেখানেই অবস্থান করেন না কেন উন্নয়ন ভাবনার পাশাপাশি সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও সরকারের বিরুদ্ধে যে কোন অপপ্রচার এবং ষড়যন্ত্রের গন্ধ পেলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার সমুচিত জবাব দিতে কুন্ঠাবোধ করেন না তিনি। মায়ের অবসরে তিনিই হবেন দলীয় প্রধান আর দেশের কান্ডারী এমন ভাবনা অবান্তর নয়। এদেশের যুব সমাজ তাই প্রত্যাশায় আছে এমন তারুন্য নির্ভর নেতৃত্বের। যাঁর মাঝে তারা খুঁজে পাবেন বঙ্গবন্ধু আর জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিচ্ছবি। আগামী দিনের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী রাজনীতির কান্ডারী সজিব ওয়াজেদ জয়ের জন্ম ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও প্রখ্যাত পরমাণু বিজ্ঞানী এম, এ ওয়াজেদ মিয়া দম্পতির ঘর আলোয় ভরে দিয়ে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে জন্ম নেয়ায় নানা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর নাম রাখেন জয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট কালরাতে বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হওয়ার সময় মা-বাবার সাথে জার্মান ছিলেন জয়। পরে মায়ের সাথে রাজনৈতিক আশ্রয়ে চলে আসেন ভারতে। সেখানেই কেটেছে তার শৈশব ও কৈশোর। লেখাপড়া করেছেন নৈণিতালের সেন্ট জোশেফ কলেজে। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট আলিংটন থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন জয়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রহণ করেন লোক প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী। ২০০২ সালে ২৬ অক্টোবর ক্রিস্টিন ওয়াজেদকে বিবাহ করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। সোফিয়া ওয়াজেদ নামের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে তাদের। রাজনীতিতে আপাতত সক্রিয় হওয়ার ইচ্ছা না থাকলেও তাঁর ভাবনা সব সময় বাংলাদেশের উন্নয়ন আর অগ্রগতি নিয়ে। তিনি স্বপ্ন দেথেন আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে জাতিসংঘের আইসিটি ইন্ডিকেটের ডিজিটাল গভর্নেন্সে ইনডেক্সের সেরা ৫০ এর মধ্যে থাকবে বাংলাদেশ। আর ২০২১ সালের মধ্যে নাগরিক সেবার সবগুলো প্রযুক্তি থাকবে এদেশের জনগণের আঙ্গুলের ��োঁয়ায়। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের দেশ নিয়ে এমন ভাবনার জয় হোক। এ বছর ৫০-এ পা রাখলেন তিনি। শুভ জন্মমাসে তাঁর সকল কর্ম পরিকল্পনা দেখুক আলোর মুখ। জয়ের জয় হোক সর্বত্র এমন প্রত্যাশা করি। [মানিক লাল ঘোষ: সাংবাদিক, কলামিষ্ট ও সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা]
0 notes
diganteralocom-blog · 4 years
Text
হোম কোরেন্টাইনে থেকে প্রতিদিন কাজ করে হাজার টাকা আয় করুন।
Tumblr media
আজ আমরা আলোচনা করব হোম কোয়ারান্টাইনে থেকেই সময়টি কাজে লাগিয়ে আমরা কিভাবে ইনকাম করবো। করনা, কোয়ারান্টাইন অথবা অন্য কোনো কারনে অনেক সময় ঘরে থাকতে হয় ঘরে থাকা কালীন সময়টাকে প্রডাক্টিভ করার জন্য অনেকের মাথায় অনেক কিছু থাকে না।সে চিন্তা করে এখন তো আর বাইরে যাওয়া যায় না এখন তো আর ইনকাম করা সম্ভব না অথবা এখন তো সময় টা ভালো না এখন তো আর ইনকাম করা যায় না। আসলে এই ধরনের প্রত্যেকটা কথাই আমরা নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য ব্যবহার করে থাকি।
Tumblr media
আবার অনেকে বলে আমার তো টাকা নেই আমি তো ব্যবসা করতে পারিনা। আসলে ব্যাপারটা কি? হ্যাঁ আসলেই ব্যবসা করতে টাকার প্রয়োজন কিন্তু টাকা ছাড়াও বহু ব্যবসা করা যায়। এখন যে ব্যবসা গুলোর কথা প্রত্যেকটি ব্যবসা টাকা ছাড়া করা যায় এবং কোন প্রকার অজুহাত ছাড়া আমরা ঘরে বসে ঘরের সময়টাকে কাজে লাগিয়ে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫ লাখ টাকা অনায়াসেই ইনকাম করতে পারেন আমাদের এই পোষ্ট এর কথা গুলো অনুযায়ী কাজ করার মাধ্যমে। আপনি ভালোভাবে আমাদের এই পোষ্টটির প্রতিটি কথা ভালোভাবে পড়ুন তাহলে কোনো একটা বিষয় ভালোভাবে অনুসরন করার মাধ্যমে আপনার জীবনের সফলতা আসতে পারে এবং বদলে দিতে পারে আপনার জীবন। চলুন তাহলে শুরু করা যাকঃ যারা সামান্য কিছু কাজ জানে অনলাইনের যেমন ফেইসবুক ব্রাউজিং করতে পারে, একটু কম্পিউটার ওপেন করতে পারে, একটু অফিস প্রগ্রামে কাজ করতে পারে তারা চাইলেই এই সুযোগগুলো কাজে লাগিয়ে প্রতি কিছু করে উপার্জন করতে পারে। এবং কেউ যদি ছয়টি মাস একনিষ্টভাবে একাগ্রতার সাথে এই প্রকৃয়াই লেগে থাকতে পারে তাহলে তার ইনকাম ৫০হাজার থেকে ৫লক্ষ টাকা হবে প্রতি মাসে এবং এইভাবে পরিশ্রম করার মধ্য দিয়ে একটা সময় আপনি অগনিত টাকা উপার্জন করতে পারেন। তাহলে আপনি হয়তো ভাবতে পারেন আমার কম্পিউটারে দক্ষতা নাই তাহলে শিখে ফেলেন কম্পিউটার। অনলাইনেই তো আজকাল বহু ফ্রী কোর্স আছে, আপনি ফ্রি কোর্স এর মাধ্যমে শেখেন। ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে শিখেন। আর বর্তমান ইউটিউব তো হলো একটি চলমান ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি তে পড়ার জন্য কোন বয়স লাগে না, কোন সার্টিফিকেট লাগে না, যেকোনো বয়সের মানুষ যেকোনো চলমান টপিক নিয়ে অধ্যায়ন করতে পারে এই ইউনিভার্সিটি তে সুতরাং আপনিও ইউটিউব থেকে আপনার পছন্দের বিষয়টি ভিডিও দেখে আপনিও শিখতে পারেন।এভাবে আস্তে আস্তে একটা ভিডিও ক্লাসের মাধ্যমে আপনার কোর্স কমপ্লিট করতে পারেন। তাদের প্রতিটা ভিডিও আপনি ফলো করেন ফলো করে শিখে ফেলুন ফ্রিল্যান্সিং। যারা স্বল্প লিখতে পারেন তারা ফ্রিল্যান্সিং এ ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন। যারা ফেসবুকে ভালো পোস্ট করতে পারেন, ফেসবুক ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারেন, তারা ফেসবুকের বিভিন্ন ধরনের কাজ আছে তারা সেগুলো সেখান থেকে কাজ করতে পারেন। সুতরাং যারা অনেক বেশি জানে তারা তো অবশ্যই ফ্রিলেন্সিং অনেক ভালোই করবে। যারা কম জানেন তাদের সম্ভাবনাও কিন্তু কম নয়! কিন্তু যারা কম জানে তাদের সমস্যাটা হলো তারা নিজেকে গুটিয়ে নিতে চায়, অলসতার কারনে তারা অনেক সময় নষ্ট করে ফেলে, ফলে তাদের নানান সময় আয়-উপার্জন নিয়ে নানান ধরনের হতাশার মধ্যে পড়তে হয়। মনে রাখবেন গুটিয়ে নয় চুটিয়ে বাঁচতে হবে। কারণ আপনি যত গুটিয়ে থাকবেন সমাজ ততই আপনার ওপর চাপ প্রয়োগ করবে। চাপ দিয়ে আরও বেশি গুটিয়ে ফেলবে আপনাকে। আর এক সময় আপনি স্তব্ধ হয়ে যাবেন। আর আপনি যতই প্রফুল্ল তার সাথে চলবেন ততো সমাজ আরো সরে যাবে ততই আপনার জন্য সামনে ওঠার রাস্তা পরিষ্কার হয়ে যাবে। Read the full article
0 notes
topreadingnewsbd · 4 years
Text
Top Reading News
ফ্রিল্যান্সিংয়ে দিনে কত ঘণ্টা কাজ করতে হয়?
যাঁরা ফ্রিল্যান্সিংয়ে আগ্রহী, তাঁদের একটি সাধারণ প্রশ্ন থাকে—ফ্রিল্যান্সিংয়ে দিনে কত ঘণ্টা কাজ করতে হয়? দক্ষ ফ্রিল্যান্সারা মনে করেন, আসলে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কতক্ষণ কাজ করতে হবে, তার ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। ক্লায়েন্টের সঙ্গে আপনার চুক্তির ওপর তা নির্ভর করবে। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজের ক্ষেত্রে প্রায় সময় আপনাকে রাতে কাজ করতে হতে পারে। তবে মনে রাখা জরুরি, যে কাজই করুন না কেন, তা ভালো করে জেনে-বুঝে তারপর করতে হবে এবং ক্লায়েন্টের সঙ্গে সব সময় ভালো যোগাযোগ রাখতে হবে। আর এই বিষয়গুলো আপনাকে পরবর্তী সময়ে নতুন কাজে অনেক সাহায্য করবে।ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে নানা রকম কাজ রয়েছে। প্রথমেই জানা জরুরি যে ভাসা–ভাসা ধারণা বা দক্ষতা নিয়ে আপওয়ার্ক বা যেকোনো মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলে কাজ পাওয়ার চিন্তা করলে হতাশ হতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিংয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে একশ্রেণির কাজের সঙ্গে আরেক শ্রেণির কাজের প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে। তাই সময়ের বিষয়টি কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করে। কিছু কাজ অল্প সময়ে করা যেতে পারে; আবার দীর্ঘমেয়াদি কাজের সুযোগও রয়েছে। দেশের অনেক ফ্রিল্যান্সার এখন গ্রাফিকস, ওয়েব ডিজাইন, অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের মতো কাজ করছেন।এর বাইরে সাধারণ ডেটা এন্ট্রি, কনটেন্ট লেখা থেকে শুরু করে অনুবাদের কাজেও অনেক ফ্রিল্যান্সার যুক্ত রয়েছেন। অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার বিশেষ কোনো কাজের দক্ষতা থাকতে হবে। সেটা হতে পারে কনটেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, স্মার্টফোনের অ্যাপ তৈরি কিংবা এমন অসংখ্য কাজের মধ্যে কোনোটা, যেটাতে আপনি নিজেকে ভালো মনে করেন। মনে রাখা ভালো, আপনি কোনো কাজে দক্ষ না হলে প্রথমে কোনোভাবে কাজ পেয়ে গেলেও বেশি দিন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে টিকে থাকতে পারবেন না।এখানে আপনার দক্ষতাই সব। অনেকেই পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেকে একজন মুক্ত পেশাজীবী (ফ্রিল্যান্সার) হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেন। যাঁদের কম্পিউটার, স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ আছে, তাঁরা যথাযথ দক্ষ হয়ে ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং একটু কম বয়সে শুরু করা ভালো, কারণ পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি কাজ করতে পারবেন। তবে একাজে যথেষ্ট ধৈর্য থাকতে হবে।
More Update...
0 notes
Text
#গ্রাফিক্স #ডিজাইন কি?
গ্রাফিক্স ডিজাইন মূলত এমন একটি শিল্প যেখানে আর্ট এবং প্রযুক্তির সমন্বয়ে দৃশ্যমান ছবি বা নকশা তৈরি করা হয়। গ্রাফিক্স শব্দটি আমার পেয়েছি গ্রীকদের নিকট থেকে। সেসময় গ্রীকরা ছবি আঁকার জ্ঞান বোঝাতে গ্রাফিক্স শব্দটি ব্যবহার করত। কিন্তু বর্তমান সময়ে কম্পিউটারের মাধ্যমে তৈরি করা দৃশ্যমান ডিজাইনকে গ্রাফিক্স ডিজাইন বলা হয়।
সাধারণত গ্রাফিক্স ডিজাইনের ক্ষেত্রে কম্পিউটার, সফটওয়্যার এবং স্কেচ প্যাড এই তিনটি জিনিস বেশি প্রয়োজন হয়। লোগো ডিজাইন, ফ্লায়ার, পোস্টার, ইউআই, বিজনেস কার্ড, বইয়ের কভার, ছবি এডিটিং, ম্যাগাজিন, পত্রিকা, টি-শার্ট ��িজাইন ইত্যাদি সবকিছু গ্রাফিক্স ডিজাইনের অন্তর্ভুক্ত।
#ফ্রিল্যান্সিং এবং #আউটসোর্সিং
গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার সবচাইতে বড় সুবিধা হলো গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং করতে পারবেন। যেহেতু বর্তমান সময়ে সবকিছু কম্পিউটার এবং প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে উঠেছে, তাই মানুষকে আকর্ষণ করতে গ্রাফিক্সের প্রয়োজন।
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা অনেক বেশি, যার ফলে আয়ের পরিমাণও বেশী। গ্রাফিক্সের চাহিদা এতটাই বেশী যে, শুধু গ্রাফিক্সের কাজের জন্য বেশ কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস রয়েছে।
এর মধ্যে ১০ টা সাইট এর নাম নিচে দেয়া হল।
১। https://www.fiverr.com/
২। https://themeforest.net/
৩। https://inkd.com/
৪। https://society6.com/
৫। https://www.redbubble.com/about/selling
৬। https://www.thisisalimitededition.com/
৭। https://www.zazzle.com/sell/designers
৮। https://99designs.com/
৯। https://www.deviantart.com/
১০। https://www.bigcartel.com/
#fiverr #graphics #Freelancing #Earning #dcrowd #dcrowditltd #dcrowditltdbangladesh
#training #ittraining #industry #diploma #bangladesh
0 notes
mdsabbirhossen · 5 years
Text
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বেস্ট কম্পিউটার এবং বাজেট ।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বেস্ট কম্পিউটার এবং বাজেট ।
Hi this is Sabbir Hossen .Welcome back my another post .Today I’m going write about of Devices .Which is very important for freelancing.
বর্তমানে আমাদের দেশের চাকরি বাজারের যে অবস্থা । তাই এখন প্রায় অধিকাংশ যুবক/যুবতীরাই চিন্তা করতেছে ফ্রিল্যান্সিং করবে। কিন্তু তারা সঠিক গাইড লাইন পাচ্ছেনা । আমি এই ব্লগ অংশটি আমার ওয়েব সাইটে রেখেছি শুধু আমার অভিজ্ঞতা গুলা শেয়ার করার জন্য ।
Come to point .আ…
View On WordPress
0 notes
techvast-it-blog · 6 years
Link
একজন সফল ফ্রিলান্সারের জীবনী যদি জানতেন, তবে আপনি নিজেই প্রত্যেককে “লিজেন্ড” উপাধিতে ভূষিত করতেন। বিশ্বাস করুন, তারা শতবার ব্যর্থ হয়েছে। কাউকে সে কথা বলেনি। রাতের পর রাত পার করেছে শুধু তার স্কিল ডেভেলাপমেন্ট করার জন্য। আর পক্ষান্তরে যখন একজন ছোটভাই তার কাছে এসে আবদার করে, “ভাইয়া, দয়া করে আমাকে সহজে ইনকাম করার কোন উপায় দেখিয়ে দিন ” । তখন বড় ভাইয়াটি লজ্জায় লাল হয়ে যাওয়ার মতো বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে। বড় ভাইটি ভালো করেই জানে যে, লং টার্ম ইনকাম করার জন্য শর্টখাট কোন উপায় নাই। ফ্রিলান্সিং কোন সরকারী চাকরি নয় যে, মামা, খালু বা বড় ভাই থাকলেই তার রেফারেলে চাকরি পেয়ে গেলেন, আর সাড়া জীবন ঠ্যাং এর উপর ঠ্যাং তুলে মাসে মাসে বেতন নিবেন। নো ব্রাদার, ইট ইজ নট পসিবল। আপনার বড় ভাই আপনাকে কোনরকম বুঝ দিয়ে গা ঢাকা দিবে। প্রত্যেকটা সফল ফ্রিলান্সার তার নিজ আগ্রহে সফল হয়েছে। কম্পিউটার, ইংরেজী দক্ষতা ,ইন্টারনেট থাকুক বা না থাকুক। তার আগ্রহের কাছে এইসব কোন ব্যাপার নাহ। নিজের আগ্রহ এতো বড় একটা ব্যাপার যে, এটা ছাড়া আপনার শরীরে কম্পিউটার আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিলেও আপনি জীবনে অনলাইন প্রফেশনাল হতে পারবেন না। যখন আপনি আর্থিকভাবে সমস্যায় পড়ে এক্সপার্ট কোন এক বড় ভাইয়ের কাছে যাবেন খালি কাড়ি কাড়ি টাকা ইনকাম করার জন্য, তখন আপনার বড় ভাই খুব সহজেই বুঝে নেবে যে, আপনার এখানে শিখার ইচ্ছা নাই। শুধু টাকা ইনকামের ধান্ধা। এক্ষেত্রেও সে আপনাকে সাহায্য করতে চাইবে না। পত্যেকটা অনলাইন প্রফেশনালই খুব ব্যস্ত থাকে। তাদের হাতে আহামরি কোন সময় থাকে না। আপনারা ফেসবুকে তাদের ঘুরাঘুরির যে ছবি দেখে থাকেন, তা হলো তাদের অবসর সময়ে ঘুরতে যাওয়ার ছবি। হয়তো নতুন হিসাবে আপনি ভেবে থাকবেন যে, ইশ! কত্ত স্বাধীনতা অনলাইন কাজের মধ্যে। নাহ! ব্যাপারটি মোটেও এতো সোজা নয়। সে হয়তো কোন রকম বাসায় ফিরে ছবি টি আপলোড দিয়েই কাজে নেমে পড়েছে। সেটা আমরা কেউ ভাবতে চাই না। যাইহোক, আপনি যখন কোন বড় ভাইয়ের কাছে সাহায্য চাইবেন, সে আপনাকে সাহায্য করতে চাইলেও পারবে না, কারন তার ক্লায়েন্ট তাকে মুলি বাঁশ দিচ্ছে তার প্রজেক্ট ডেলিভারি দেওয়ার জন্য। এমন অবস্থায় আপনি তাকে ভাবওয়ালা বলতে পারবেন। কিন্তু তার প্যারাটা আপনি তখন ই বুঝবেন যখন একদিন আপনি এক্সপার্ট হবেন। আপনি হয়তো সেটা না ভেবেই তাকে কষ্ঠ দিয়ে কিছু বললেন বা গালাগালি দিবেন ম্যাসেজে। ব্যাস। তার মনটা ভেঙ্গে গেলো। আপনার সাথে আরো ১০ জন নতুনরা তাদের সাহায্য থেকে বঞ্চিত হলো। যখন কোন বড় ভাই আমাদের কিছু টিপস দিলো, তখন হুমড়ি খেয়ে তাকে ম্যাসেজ দেওয়া শুরু হলো। ব্যাস। একটা ব্যস্ত মানুষ যদি প্রতিদিন ৫০ টা ম্যাসেজের রিপ্লাই দেয়, তবে তার কাজ টা কে করে দিবে শুনি? ব্যক্তিগতভাবে সাহায্য কামনা করাটা বোকামী ছাড়া আর কিছুই না। মনে রাখবেন, টিপস শেয়ার করে কেউ কোটিপতি হয়ে যায় না। তাকে তার নিয়মিত কাজ চালিয়ে যেতে হয়। তাই তাকে ম্যাসেজ দিয়ে তার কাছ থেকে রিপ্লাই আশা করাটা সব সময়ের জন্য যথার্থ নাও হতে পারে। কারন, বড় ভাই ভালো করেই জানে যে, যে শিখার সে ২০ ভাগ ক্লু পেয়ে গেলে বাকী ৮০ ভাগ নিজে নিজে খুজে বের করে নিবে। আর যে ব্যক্তি বাকি ৮০ ভাগ খুজে নিতে পারবে না, মূলত তার অনলাইনে আয় করার যোগ্যতাই হয় নাই। আর আমরা এমন স্বভাবের যে, আমরা চাই বড় ভাইরা আমাদের ঘন্টার পর ঘন্টা আমাদের সবকিছু সমাধান করে দিবে। না দিলেই ম্যাসেজ আমরা বংশ পরিচয়ের কথা ভুলে গিয়ে গালাগালি করি। বড় ভাইয়ের মন ভেঙ্গে যায় আর ভবিষ্যতে কোন সাহায্য পাই না। হয়তো অনেকেই সাহায্য করতে চায় কিন্তু যখন দেখে যে, সাহায্য করা মাত্র আমাদের বাঙ্গালী ভাইয়ারা বীরের বেশে স্প্যামিং করছে, ইউটিউবে চটি গল্প নিয়ে ভিডিও পোষ্ট করছে তখন আর কি? সোজা চুপ হয়ে যায়। কারন আমার ব্যক্তিগত রিসার্চ বলে যে, অন্তত ২০% মানুষ শুধু কপি পেষ্ট বা স্প্যামিং করে ইনকাম করার ধান্ধা করে। তারা মার্কেটে বাংলাদেশের মান বজায় রাখতে কৌশলে নিজেকে লুকিয়ে রাখে। একজন হেল্পফুল মাইন্ডের মানুষ যে কিনা আবার সত্যিই নতুনদের সাহায্য করতে চায় তাকে আবার আমরা সময়ে, অসময়ে ম্যাসেজ দিয়ে জানতে চাই, “ভাইয়া কেমন আছেন? / আসসালামুয়ালাইকুম ভাইয়া / ভাইয়া বাসার সবাই ভালো? / ভাইয়া, আপনার শরীরটা ভালো? / ভাইয়া আপনার দিনকাল কেমন যাচ্ছে ” আহা……… কত ফরমালিটি। কিন্তু সত্যি কথাটা কি জানেন, অনলাইন প্রফেশনালদের কাছে এই সকল বিষয়গুলি খুব বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ায়। আপনি একজন বড় ভাইকে সোজা ম্যাসেজ দিয়ে আপনার সমস্যার কথা বলবেন। এতো ফরমালিটির দরকার নাই। কারন যদি আপনি ব্যক্তিগত ভাবে পরিচিত না হোন, তবে কুশলাদি বিনিময় করা অনেক ক্ষেত্রে বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ায়। আর আপনার বড় ভাই ভালো করেই যানে যে, আপনার অনলাইনের ব্যাপারে সাহায্য দরকার ও আপনি তাকে ফেসবুকে অনেক দিন ধরে ফলো করতেছেন। সো? সোজা প্রশ্ন করুন, উত্তর পাবেন। তবে হ্য। আপনি ‍যদি আবার সালামের সাথে সাথে আপনার প্রশ্নটাও জুড়ে দেন তবে বিরক্ত হবার কোন কারন নাই। আপনি আপনার উত্তর পাবেন। শুধু সালাম দিয়ে বসে থাকলে ্অনেক ক্ষেত্রে আপনি ‍কোন রিপ্লাই না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সাহায্য চাওয়ার ধরনটা এইরকম যে, “ভাইয়া, আমি অনলাইনে আয় করতে চাই, প্লিজ আমাকে সাহায্য করুন”। অনলাইনে এতো বেশি পরিমান রিসোর্স থাকার পরেও কাউকে এমন প্রশ্ন করলে মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়। আপনার কি মনে হয় এখন আপনার বড় ভাই আপনাকে সবকিছু বিস্তারিত বলে দেবে? কিংবা আপনাকে হাতে ধরে শিখাবে? এতো টাইম কোন ফ্রিলান্সারের হবে না। এই প্রশ্নটা দেখলেই আমার মন মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। একদম সোজা সাপ্টা নির্দিষ্ট প্রশ্ন করুন। আপনার বড় ভাই যখন বুঝতে পারবে যে, আপনি রিসার্চ করেছেন এবং কোথাও গিয়ে আটকে গিয়েছেন, দেখবেন ভালো একটা রিপ্লাই পেয়েছেন। সাথে একটা স্মাইলিও পেতে পারেন। পরিশ্রমী ফ্রেশারদের প্রত্যেকটা এক্সপার্টই সাহায্য করতে ভালোবাসে। “ভাই আপনার ফোন নাম্বারটা একটু দিবেন প্লিজ” এই প্রশ্নটা আমি খুব বেশি বিরক্তের চোখে দেখি। খাওয়ার সময়টা পাইনা। সেখানে কারো সাথে ফোনে কথা বলার মন মানুষিকতা ক্যামনে হবে? ফোনে কথা বলে ফ্রিলান্সার হওয়া যায় না রে পাগলা। তবে পূর্ব পরিচিত হলে আলাদা ব্যাপার। কোন বড় ভাইয়ার কাছে ফোন নাম্বার চাইলে যথার্থ কারন দেখিয়ে ফোন নাম্বার চাইবেন। এতে আপনার বড় ভাই বুঝে নেবে যে, আপনার সাথে কথা বললে আপনার কোন উপকার হবে। উদ্দেশ্যবিহীন ভাবে ফোন নাম্বার চাইলে ম্যাসেজ সিন ই করবে না। আমাদের মধ্যে খায়িয়ে দেওয়ার একটা ব্যাপার থাকে। অর্থাৎ, কেউ কোন টিওটোরিয়াল বা টিপস দিলে কেনো সে একেবারে আপনাকে শরবত বানিয়ে খায়িয়ে দিলো না, তাই তাকে গালাগালি করতে আমাদের গায়ে লাগে না। অথবা আপনি এমন সকল প্রশ্ন করবেন যে, সে প্রশ্ন করার কোন প্রয়োজন ই আপনার নাই। সামান্যতম রিসার্চ করতে না পারলে আপনার অনলাইনে কাজ করার যোগ্যতাই হয় নি। দয়া করে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করুন। . এবার শেষ করবো। সব কথার মূল কথা হলো, সহজে ইনকাম করার চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। রিসার্চ করতে শিখুন। বর্তমানে অনেক রিসোর্স রয়েছে যা আমাদের সময় ছিলো না। আমার মতে কোন এক্সপার্ট বড় ভাইয়ের দরকার নাই। তাই কোন বড় ভাইকে একদম সাধারন প্রশ্ন না করে আগে রিসার্চ করুন। আপনার আগ্রহ থাকলে আপনি যে কোন সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। তার পরেও যদি কোথাও আটকে যান তবে স্পেসিফিক কারন সহ এক্সপার্টদের প্রশ্ন করুন। আশাকরি ভালো সমাধান পাবেন। আর একটু কৌশলী হওন। মনে রাখবেন, এক্সপার্টরা অনেক ব্যস্ত থাকে। তারা যদি কোন গ্রুপে যুক্ত থাকে তবে গ্রুপে প্রশ্ন করাই উত্তম। কারন অবসর সময়ে তারা ্নতুনদের সাহায্য করার উদ্দেশ্যেই ঐ সকল গ্রুপে সময় দিয়ে থাকে। আর পরিচিত হলে ম্যাসেজে বলতে পারেন, ঐটা ভিন্ন কথা। আপনার ফ্রিলান্সিং যাত্রা শুভ হোক। . নিজের বুদ্ধিকে ব্যবহার না করে অন্যের পিছনে ছোটা মানেই নিজের বুদ্ধিকে অপমান করা।
collected
0 notes
bdlifemagazine · 6 years
Photo
Tumblr media
ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার বিভিন্ন কৌশল ইন্টারনেট মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলছে। মানুষ এখন অনলাইনে অর্থ আয়ের জন্য নানা কৌশল প্রয়োগ করছে। অনলাইনে আয়ের নানা পথও তৈরি হয়েছে। তবে অনলাইনে কাজ করে আয় করতে গেলে কোন প্ল্যাটফর্ম ধরে এগোচ্ছেন, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। অনলাইনে আয় করার নানা সুযোগ থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতারণার মুখে পড়তে হতে পারে। অনলাইনে কাজ করে রাতারাতি কোটিপতি বনে যাওয়ার সুযোগ নেই। তাই এ ধরনের প্রতারণামূলক কাজের ক্ষেত্র থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে হবে। কিছু অনলাইন প্ল্যাটফর্ম, ওয়েবসাইট ও রিসোর্স আছে, যা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারবেন। জেনে নিন এসব সম্পর্কে: ফ্রিল্যান্সিং অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার বিষয়টি সবচেয়ে জনপ্রিয়। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্স কাজের সুযোগ দেয় কয়েকটি ওয়েবসাইট। সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে দক্ষতা অনুযায়ী কাজের জন্য আবেদন করতে হয়। কাজদাতা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগাযোগ করে ফ্রিল্যান্সারকে কাজ দেয়। কয়েকটি ওয়েবাসাইটে কাজের দক্ষতার বিবরণ জানাতে হয়, যাতে ক্রেতা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। এসব সাইটের মধ্যে ফাইভার ডটকম, আপওয়ার্ক ডটকম, ফ্রিল্যান্সার ডটকম ও ওয়ার্কএনহায়ার ডটকমে ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায়। ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা যায় এসব সাইট থেকে। মনে রাখতে হবে, কাজ শেষ করার পর কাজদাতার অনুমোদন পেলেই তবেই অর্থ ছাড় দেবেন তিনি। এ ক্ষেত্রে কাজের মানের ওপর কাজদাতা রেটিং দিতে পারেন। গ্রাহকের পছন্দ না হওয়া পর্যন্ত কাজ করে দিতে হয় ফ্রিল্যান্সারকে। বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করে অর্থ আনা যায়। নিজের ওয়েবসাইট তৈরি এখন নিজের ওয়েবসাইট তৈরির জন্য অনলাইনেই অনেক উপাদান পাওয়া যায়। এর মধ্যে ডোমেইন নির্বাচন, টেমপ্লেট ও ওয়েবসাইট তৈরির নকশা প্রভৃতি। যখন পাঠক বা দর্শককে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন কনটেন্ট সেবা দেওয়ার প্রস্তুতি সারা, তখন গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারেন। গুগলের বিজ্ঞাপন যখন সাইটে দেখানো শুরু হবে এবং তাতে ক্লিক পড়বে, তখন আয় আসতে শুরু করবে। ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বা দর্শক যত বেশি হবে, আয়ের পরিমাণ তত বাড়বে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এই পদ্ধতিতে আয়ের ক্ষেত্রেও নিজের ওয়েবপেজ বা ব্লগ প্রয়োজন। যখন ওয়েবসাইট বা ব্লগ চালু হবে, তখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লিংক তাতে যুক্ত করতে পারবেন। যখন আপনার সাইট থেকে ওই প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা কোনো দর্শক কিনবেন, তখনই আপনার আয় আসতে শুরু করবে। গ্রাফিকস ডিজাইন অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের ক্ষেত্রে গ্রাফিকস ডিজাইন ভালো উপায়। যাঁরা এই কাজে দক্ষ, তাঁরা বিভিন্ন ডিজাইন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিয়ে রাখেন। সেখান থেকে তাঁদের আয় আসে। তাঁদের তৈরি একটি পণ্য অনেকবার বিক্রি হয়, অর্থাৎ একটি ভালো নকশা থেকেই দীর্ঘদিন পর্যন্ত আয় হতে থাকে। অনলাইনে এ ধরনের অনেক ওয়েবসাইটে গ্রাফিকসের কাজ বিক্রি করা যায়। এ ছাড়া অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতেও গ্রাফিকস ডিজাইনারদের অনেক চাহিদা রয়েছে। জরিপ, সার্চ ও রিভিউ অনলাইন জরিপে অংশ নিয়ে অর্থ আয় করতে পারেন। অনেক ওয়েবসাইট জরিপে অংশ নিলে অর্থ দেয়। এ ছাড়া অনলাইন সার্চ ও পণ্যের পর্যালোচনা লিখে আয় করতে পারেন। তবে, এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের পাশাপাশি ক্রেডিট কার্ড বা ব্যাংকিং তথ্য দেওয়া লাগতে পারে। তাই এ ক্ষেত্রে কাজ করার সময় সতর্কভাবে কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে কাজের সময় কোনটি প��রকৃত কাজ আর কোনটি স্ক্যাম—যাচাই-বাছাই করে নিয়ে কাজ করতে পারেন। ভার্চ্যুয়াল সহকারী এখন ভার্চ্যুয়াল সহকারীদের কাজের ক্ষেত্র বেড়েছে। ঘণ্টাপ্রতি আয়ও বেশি। বাড়ি থেকে করপোরেট অফিসের নানা কাজ অনলাইনে করে দেওয়ার সুবিধা আছে এখন। ভার্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কর্মী বা নিজের ব্যবসা নিজেই চালানো যায়। বিভিন্ন দক্ষতার ভিত্তিতে ভার্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দেয় প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ফোন কল, ই-মেইল যোগাযোগ, ইন্টারনাল রিসার্চ, ডেটা এন্ট্রি, এডিটিং, রাইটিং, ব্লগ, গ্রাফিকস, টেক সাপোর্ট, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবস্থাপনার মতো কাজ থাকে। ২৪ / ৭ ভার্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যাচ, ফ্রিল্যান্সার ডটকম, পিপল পার আওয়ার, আপওয়ার্কের মতো সাইটগুলোতে কাজ পাওয়া যায়। অনুবাদ ইংরেজির পাশাপাশি অন্য কোনো ভাষা ভালোভাবে জানা থাকলে সেই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন। বেশ কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে বিভিন্ন ডকুমেন্ট অনুবাদ করে আয় করতে পারেন। যাঁদের স্প্যানিশ, ফ্রেঞ্চ, আরবি, জার্মানসহ অন্যান্য ভাষা জানা আছে এবং এগুলো থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ বা ইংরেজি থেকে এসব ভাষায় অনুবাদ করতে পারলে ভালো আয় করতে পারবেন। অনেক সময় কাজদাতারা নিজে সময়ের অভাবে অনুবাদের কাজ ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে করিয়ে নেন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে এ ধরনের কাজ পাবেন। অনলাইন টিউটর কোনো বিষয়ে যদি আপনার পারদর্শিতা থাকে, তবে অনলাইনে সে বিষয়ে শিক্ষা দিতে পারেন। অনলাইন টিউটরদের এখন চাহিদা বাড়ছে। সব বয়সী শিক্ষার্থীদের আপনি শিক্ষা দিতে পারবেন। এখানে অন্য দেশের শিক্ষার্থীদেরও পড়ানোর সুযোগ রয়েছে। অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অনলাইন টিউশনির সুযোগ রয়েছে। সেখানে সুবিধামতো সময়ে পড়াতে পারেন ছাত্র। এসব সাইটে নিজের দক্ষতার পরীক্ষা দিতে হয়। একবার নির্বাচিত হয়ে গেলে ওয়েবিনার পরিচালক হিসেবে অনলাইন সেশন পরিচালনা করতে পারেন। দক্ষতা বাড়লে এ ক্ষেত্র থেকে অনেক আয় করার সুযোগ আছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট এখন আর শুধু বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য নয়। এগুলো কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়া পরিকল্পকদের প্রচুর অর্থ দেওয়া হয় তাদের ব্র্যান্ডের প্রচার করার জন্য। অনলাইনে গ্রাহক টানা, প্রচার করার জন্য অবশ্য সৃজনশীলতা দরকার। বিভিন্ন পোস্ট তৈরি, ভিডিওর মাধ্যমে ফেসবুক বা অন্যান্য মাধ্যমে প্রকাশ করে তা ভাইরাল করতে পারলে ভালো অর্থ আসে। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্যান-ফলোয়ার তৈরিসহ তাঁদের ধরে রাখতে প্রচুর ধৈর্য ও প্রাসঙ্গিক বিষয় হওয়া জরুরি। ওয়েব ডিজাইন এখনকার অনলাইনের কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক। কোনো প্রজেক্টে ২০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত সহজে আয় করা যায়। সব ব্যবসায়ী প্রযুক্তিপ্রেমী নন। নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরিতে তাঁদের ওয়েব ডিজাইনারের দরকার পড়ে। যাঁরা ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে চান নিজেদের ওয়েবসাইট খুলে সেখান থেকেই ছোট ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। ওয়েবসাইট তৈরিতে এখন কোডিং আর ওয়েব ডিজাইন দুটিই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা ও হালনাগাদের জন্যও ওয়েব ডিজাইনারকে দরকার পড়ে। ফলে ডিজাইনারকে বসে থাকতে হয় না। ক্লায়েন্ট ও কাজের ওপর ভিত্তি করে ওয়েব ডিজাইনারের আয় বাড়তে থাকে। কনটেন্ট রাইটিং যাঁরা লেখালেখিতে ভালো এবং একাধিক ভাষায় সাবলীল লিখতে পারেন, তাঁদের কাজের জন্য বসে থাকতে হয় না। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে কাজ করে বা লিখে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। আর্টিকেল লেখার মানের ওপর ভিত্তি করে আয় আসে। কাজদাতা নির্দিষ্ট নীতি মেনে লেখার জন্য বলতে পারেন। নির্দিষ্ট বিষয় বা নিশ ধরে নিজের দক্ষতা বাড়াতে পারলে আয়ের ধারা বেড়ে যায়। ব্লগিং অনেকে শখ করে অনেক বিষয়ে লেখেন। কিন্তু শখের বিষয়টি যদি পেশাগত কাজে লাগাতে পারেন, তবে অনলাইনে আয় করতে পারবেন। ব্লগিং করেও আয় করার সুযোগ আছে। দুই উপায়ে ব্লগ থেকে আয় করা যায়। একটি হচ্ছে নিজের ব্লগ সাইট তৈরি। ওয়ার্ডপ্রেস বা টাম্বলার প্ল্যাটফর্মে বিনা মূল্যে ব্লগ শুরু করতে পারেন। আবার চাইলে নিজে ডোমেইন হোস্টিং কিনে ব্লগ চালু করতে পারেন। তবে নিজে ব্লগ চালু করতে গেলে কিছু বিনিয়োগ করার দরকার হবে। ডোমেইন, হোস্টিং কিনতে হবে। নিজের ব্লগ শুরু করাটাই ভালো। কারণ, এতে নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী অনেক পরিবর্তন করার সুযোগ আছে। বিজ্ঞাপন, ফেসবুকের ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল, পণ্যের পর্যালোচনা প্রভৃতি নানা উপায়ে ব্লগ থেকে আয় করতে পারেন। তবে ব্লগ লিখে আয় করতে গেলে রাতারাতি আয় আসবে না। এ জন্য প্রচুর সময় ও ধৈর্য থাকতে হবে। অনেকের ব্লগ থেকে আয় করতে কয়েক বছর পর্যন্ত লেগে যায়। ব্লগে নিয়মিত কনটেন্ট আপডেটসহ তা সক্রিয় রাখতে কাজ করে যেতে হয়। ইউটিউব যাঁরা ব্লগ লিখে আয় করতে স্বচ্ছন্দ নন, তাঁরা ক্যামেরার সাহায্য নিয়ে ভিডিও থেকে আয় করতে পারেন। এ জন্য অবশ্য সৃজনশীল আর ভালো সম্পাদনা জানতে হবে। নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলে তাতে ভিডিও আপলোড করে সেখান থেকে আয় করতে পারেন। আপনার চ্যানেল কোন ক্যাটাগরির এবং তাতে কোন ধরনের ভিডিও রাখবেন, তা আগেই ঠিক করে রাখুন। যে বিষয়ে মানুষের আগ্রহ বেশি, সেই বিষয়ে ভিডিও না রাখলে মানুষ তা দেখবে না। ভিডিও না দেখলে আয় হবে না। বিষয়টি অনেকটাই ব্লগের মতো। তবে এ ক্ষেত্রে কনটেন্ট হচ্ছে ভিডিও। চ্যানেলের সাবসক্রাইবার ও ভিডিও দেখার সময় বাড়লে আয়ের সম্ভাবনা বাড়বে। প্রতি হাজার ভিউয়ের হিসাবে গুগল থেকে অর্থ পাবেন। পিটিসি অনেক ওয়েবসাইট আছে, যাতে রাখা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আপনাকে অর্থ দেওয়া হবে। এ ধরনের সাইটকে পিটিসি সাইট বলে। প্রকল্প শুরুর আগে নিবন্ধন করতে হয়। তবে মনে রাখতে হবে পিটিসি সাইটগুলো বেশির ভাগ ভুয়া হয়। তাই কাজের আগে নিশ্চিত হতে হবে সেটি প্রকৃত সাইট কি না। অনেক সময় বন্ধুতে রেফারেন্স দিয়ে আয় করতে পারেন। ডেটা এন্ট্রি অনলাইনে সহজ কাজগুলোর একটি হচ্ছে ডেটা এন্ট্রি। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আয় খুব কম। তবে এ ধরনের কাজ অটোমেশনের কারণে এখন খুব কম পাওয়া যায়। যাঁদের কম্পিউটার, ইন্টারনেট ও দ্রুতগতির টাইপিং দক্ষতা আছে, তাঁরা এ ধরনের কাজ করতে পারবেন। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে এ ধরনের কাজ রয়েছে। তবে যাঁদের কোনো কাজে দক্ষতা থাকে, তাঁরা সহজে কাজ পান এবং দ্রুত আয় বাড়াতে পারেন।
0 notes
asif-aunto · 7 years
Text
Outsourcing and Freelancing
কেমন আছেন আপনারা সবাই, আশা করি অনেক ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সাথে কথা বলবো আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং বিষয় দু’টি নিয়ে। আমরা অনেকেই হয়ত এই দু’টি শব্দের সাথে খুব ভালোভাবে পরিচিত। কিন্তু তারপরেও আমরা মাঝেমাঝে শব্দ দু’টির অর্থ নিয়ে গন্ডগোল পাকিয়ে ফেলি, এমনকি অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে আমরা এই দু’টিকে একই জিনিস মনে করি। আসলে দু’টাই সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস, এবং পারতপক্ষে একটা আরেকটার উলটো।
তোহ আসলে আউটসোর্সিং হলো উন্নত দেশ গুলোর কোনো ব্যাক্তি বা কোম্পানি যদি কোনো একটা কাজ তাদের নিজের দেশের লোকদের দিয়ে করাতে চায় তাহলে তাদের অনেক বেশি পরিমাণ টাকা দিতে হবে। অথচ ওই একই কাজটা যদি তারা আমাদের বাংলাদেশসহ অন্যান্য উন্নয়নশীল কিংবা স্বল্পন্নোত দেশের লোকদেরকে দিয়ে করায় তাহলে খুব কম খরচে করাতে পারবে। আর ফ্রিল্যান্সিং হলো তাদের এই কাজগুলো করে দেয়ার মাধ্যমে ঘরে বসেই শুধুমাত্র একটা কম্পিউটার আর ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে টাকা উপার্জন করা। অর্থাৎ এ বিষয়টা স্পষ্ট যে বাহিরের দেশের ওই ব্যাক্তি বা কোম্পানিগুলো কাজ করানোর জন্য যেটা করবে সেটা হবে আউটসোর্সিং আর তাদের কাজ করে দেয়ার মাধ্যমে টাকা উপার্জনের জন্য আমরা যা যা করবো সেটা হবে ফ্রিল্যান্সিং। আরেকটা কথা বলে রাখা ভালো আউটসোর্সিং আর ফ্রিল্যান্সিং এর এই বিষয়টা যে শুধুমাত্র এক পক্ষ বিদেশের আর আরেক পক্ষ দেশের হলেই হবে তা কিন্তু নয়। দেশের মধ্যেও এমন কোনো ব্যাক্তি বা কোম্পানি যদি তাদের কাজগুলোর জন্য কোনো বেতনভুক্ত স্থায়ী কর্মী নিয়োগ না দিয়ে উপরোক্ত পন্থা অবলম্বন করে সেটাও আউটসোর্সিং আর ফ্রিল্যান্সিং বলে গণ্য হবে।
এখন কথা হচ্ছে যে এই আউটসোর্সিং আর ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের জন্য তো অবশ্যই কোনো না কোনো মাধ্যমের প্রোয়োজন। আর সেই মাধ্যমগুলো হচ্ছে বিভিন্ন রকম ওয়েবসাইট, যেখানে উপরোক্ত ওই ব্যাক্তি বা কোম্পানিগুলো তাদের কাজের জন্য পোস্ট দিবে এবং আমরা ঐ ওয়েবসাইটগুলোতে ঢুকে একাউন্ট খুলার মাধ্যমে তাদের ওই কাজগুলো করে দিয়ে আমাদের উপার্জিত টাকা বুঝে নিবো। এবং ওই টাকা তুলতে হলে আমাদের আবার কোনো না কোনো মানি টানজ্যাকশান ওয়েবসাইট অথবা কোনো না কোনো ব্যাংকের স্বরণাপন্ন হতে হবে। তোহ আসুন জেনে নেই এমন কিছু ওয়েবসাইটের নাম যেখানে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে তারপরে এই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো করা যায়। যথা :- * Upwork.com * Freelancer.com * Truelancer.com * Fiverr.com * 99Designs.com * Designcrowd.com * Guru.com * SEOclerks.com * Peopleperhour.com * Clickworker.com তোহ আশা করি আপনারা ব্যাপারগুলো মোটামুটি বুঝতে পেরেছেন, সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, এই কামনাই করি। আর আজকে এই পর্যন্তই, সামনে হয়ত আপনাদের জন্য আরো বিস্তারিত ভাবে বিষয়গুলো নিয়ে হাজির হবো।
0 notes
24-7bdnews · 7 years
Text
নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য...
নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ অনেকেই আগ্রহী হচ্ছেন আউটসোর্সিংয়ে। দেশের অনেক তরুণ আউটসোর্সিং করে সৃষ্টি করেছেন দৃষ্টান্ত। তাদের দেখে নতুনদের মধ্যেও তৈরি হচ্ছে আগ্রহ। কিন্তু কী করতে হবে? কীভাবে করতে হবে? এমন অনেক কিছু প্রশ্ন নতুনদের। নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য লিখেছেন বাংলাদেশি সার্চ ইঞ্জিন পিপীলিকার রিসার্চার অ্যান্ড ডেভলপার সুদীপ্ত কর। নিজেকে প্রফেশনাল ভাবুন ফ্রিল্যান্সিংয়ের মার্কেটে নিজেকে পুরাদমে প্রফেশনাল ভাবুন। তেমনভাবেই আচরণ করুন। যেমনটা করপোরেট কাজের ক্ষেত্রে করতে হয়। আপনার মূল টার্গেট আপনার স্কিলসেট অনুযায়ী কাজে বিড করে ক্লায়েন্টকে খুশি করে সময় মতো কাজটা সেরে ডলারসহ পাঁচতারা রেটিং নেয়া। একই ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে করতে ভালো ফ্রেন্ডলি সম্পর্ক তৈরি হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। সুতরাং যখনই প্রথম কাজটা পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয় তখন ‘অ্যাক্ট ক্লিন’। সোজাসাপটা কথা বলুন। আপনার কথা যেন আপনার মুখের চাইতে আপনার প্রোফাইল, কাজের এক্সপেরিয়েন্সটা বেশি বলে। ক্লায়েন্টকে শুধু ক্লায়েন্টই ভাবুন ক্লায়েন্টকে শুধু ক্লায়েন্টই ভাবুন এবং মাথায় রাখুন আপনাকে সে কাজ দেবে। সুতরাং তার কথাবার্তার ধরণ বুঝে সেই অনুযায়ী কথা বলুন। তার সাথে খোশ গল্প করতে যাবেন না। আপনার হাতে অগাধ সময় থাকতে পারে, সবার হাতে নেই। উপরন্তু ক্লায়েন্ট বিরক্ত হয়ে কাজ নাও দিতে পারেন। বাংলাদেশের রেপুটেশন নষ্ট করবেন না এই লেখাটা মূলত শুরু করেছি ওডেস্কে একটা জব পোস্ট দেখে, সেখানে প্রথম ৩ জন আবেদনকারী দেখে। জব পোস্টটা বিগ ডাটা, হাডুপ এক্সপার্ট নিয়ে (কম্পিউটার সায়েন্সের বাইরের লোকদের বোঝার কথা না। বেশ অ্যাডভান্সড লেভেলের কাজ)। প্রথম ৩ জন আবেদনকারীর প্রোফাইল, আগের কাজ দেখে চোখ বন্ধ করে বলে দেয়া যায় এরা পারবে না। আন্দাজে বিড করেছে। ৪র্থ জন বাংলাদেশের দেখেই আঁৎকে উঠলাম। উনিও প্রথম ৩ জনের মতোই ওয়েব ডিজাইন, ডেভলপমেন্টের কাজ করে থাকেন এবং এই পোস্টে বিড করছেন। ভুলেও এমন করবেন না। যে কাজের এটলিস্ট ৮০ ভাগ বোঝেন না, সেটাতে বিড করার দরকার নাই। জব ডেসক্রিপশন খারাপ হলে অন্য ব্যাপার। মাথায় রাখবেন আপনি একজনের জন্য দেশের বাকিদের বদনাম হবে। অনলাইনে ইন্ডিয়ানরা স্প্যামার হিসাবে পরিচিত। দয়া করে বাংলাদেশের রেপুটেশন এভাবে নামাবেন না। আপনি যেই কাজ পারবেন সেটাতেই বিড করুন। গত বছর রাত ২টার মতো বাজে। মাত্র একটা কাজ পেলাম। খুশী মনে ঘুমাতে যাবো এমন সময় একটা জব পোস্ট দেখলাম Need a corona developer argent today। কী জানি কি মনে করে ঢুকলাম। ঢুকে দেখি বাংলাদেশের ক্লায়েন্ট, পেমেন্ট সিস্টেম ভেরিফাইড না, হিস্টোরি নাই কোনো। মাথায় এলো নিশ্চয়ই বিপদে পড়ে পোস্ট করেছেন, পেমেন্ট দেয়ার জন্য কার্ড আছে কিনা কে জানে। ডেসক্রিপশন দেখে বুঝলাম ৫-১০ মিনিটের কাজ। মনে করলাম বিপদে পড়লে টাকা ছাড়াই কাজ করে দেব। এত রাতে নিশ্চয়ই কোনো ক্লায়েন্টের কাজ করতে বসে বিপদে পড়েছেন। তাকে মেসেজ দিলাম, স্কাইপিতে এলেন। তার হাতে অনেক কাজ আছে, অনেক টাকা দেবে এমন অনেক কিছু। আমি টাকার ক���া না বলে কাজের কথা জানতে চাইলাম। বললাম কোডটা দিতে। কোড দিয়ে সেই লোক বললেন, আধা ঘণ্টার মধ্যে করে দিতে পারলে ৫০ ডলার বোনাস দেবে। আমি কোডটা ঠিক করে পাঠালাম এবং সে স্কাইপি থেকে ব্লক করে দিলো আমাকে। আমি টাকা চাই নাকি চাই না সেটা আমার ব্যাপার। কিন্ত এপ্রোচের একটা ব্যাপার থাকে। কিছুদিন আগে অস্ট্রেলিয়ান একটা ক্লায়েন্টের সঙ্গে আলাপ হচ্ছে কাজ নিয়ে। সে ইন্ডিয়ান আর পাকিস্তানিদের ওপর বিরক্ত। এই দুই দেশের দুইজনকে নাকি এডভান্স টাকা দিয়েছিলেন, তারা কাজ না করে টাকা মেরে দিয়েছে। কাজও ছিল আর্জেন্ট। নিজের দক্ষতা বাড়ান প্রতিনিয়ত নিজের দক্ষতা বাড়াতে হবে। আজকে হয়তো আপনার টার্গেট ছোটছোট লোগো বানিয়ে দেয়া। বিনিময়ে ৩-৫ ডলার পাবেন। যদি ছবি ভালো আঁকতে পারেন তাহলে মোবাইল গেমের গ্রাফিক্স বানানোর দিকে নজর দিতে পারেন। বর্তমানে প্রচুর চাহিদা। ভালো আঁকতে পারলে চার পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে একটা সিম্পল স্কেচপ্যাড কিনে কাজ শুরু করে দিতে পারেন। তবে এর আগে শিওর হয়ে নিন পারবেন কিনা। না হলে শুধু শুধু টাকা নষ্ট করার মানে নাই। অথবা ওয়েবসাইট ডিজাইন, ক্রিয়েটিভ ডিজাইনের অনেক কাজ থাকে। নিজে আগে দুই একটা এক্সপেরিমেন্ট করেন, প্রোফাইলে যুক্ত করুন। ভালো হলে কাজ পাবেন। ফিলিপাইনের অনেক ছেলেমেয়ে মোবাইল গেমের গ্রাফিক্সের চমৎকার কাজ করে। সৎ থাকুন, প্রতিদান পাবেন সততা মহৎ গুণ, এটা ভুলবেন না। ছোট স্টেপ দিয়েই শুরু করুন না, আস্তে আস্তে বড় হবে। আপনি ঠিক যা ডিজার্ভ করেন, ঠিক তাই নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন। অন্যকে বোকা বানাতে যাবেন না। আপনি যখন একটা মাইলস্টোন পেমেন্ট নিয়ে কাজ কমপ্লিট না করে ভেগে যাবেন, তখন সেই ক্লায়েন্ট বাংলাদেশের আর কাউকে কাজ দেবে না। হয়তো পোস্টেই লিখে দেবে, No Bangladeshi please. আপনি একা অনেক লোকের ভাত মেরে দিলেন। এগুলির প্রতিদান কোনো না কোনোভাবে কিন্তু আপনাকেই ভোগ করতে হবে। তাই সততা বজায় রাখুন। নিজেকে তুলে ধরুন সম্ভব হলে বিড করার আগে বা ইন্টারভিউ পর্বে ক্লায়েন্ট সম্পর্কে জেনে নিন। ক্লায়েন্টের নাম, ধাম গুগলে সার্চ দিন। ইন্ডিয়ানদের থেকে সাবধান থাকা ভালো। অনেক ক্ষেত্রেই কাজ করাবে, টাকা নিয়ে ঝামেলা করবে। লিংকডইনে প্রোফাইল পেলে সেটা দেখে ক্লায়েন্ট কি কি জানে, কি কি জানে না সেটা বুঝুন। নিজে যা পারেন তা স্মার্টলি প্রেজেন্ট করুন বিড করার সময়। নেট ঘেঁটে সুন্দর একটা কভার লেটার বানিয়ে ফেলুন। যেটা পড়লে যে কেউ আপনার সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা পাবে। বিভিন্ন পোস্টে বিড করার সময় এটাতে প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করে পাঠিয়ে দিন। জব পোস্ট খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ুন। অনেক সময় ক্লায়েন্ট স্প্যাম ঠেকানোর জন্য বলে কোনো একটা ওয়ার্ড দিয়ে কভার লেটার শুরু করতে। এগুলি খেয়াল করুন। আপনি যদি স্টুডেন্ট হন (বিশেষ করে ১ম থেকে ৩য় বর্ষ কম্পিউটার সায়েন্স) তাহলে আপনাকে আমি ডিসকারেজ করবো এখন ফ্রিল্যান্সিং করুন। ছাত্র অবস্থায় অনেক কিছু শেখার আছে, কর্মজীবনে গেলে শেখার সুযোগ হবে না। ব্যক্তিগত আলোচনা করবেন না কয়েক সপ্তাহ আগে ইমার্জেন্সি একটা গ্রাফিক্সের কাজ দরকার হওয়ায় রাতের বেলায় ওডেস্কে ছোট্ট একটা জব পোস্ট দেই। বাংলাদেশি কয়েকজনকে বিড করতে দেখে প্রথমজনকে মেসেজ পাঠাই কাজের ডিটেইলস দিয়ে। উত্তর আসে একটা ওয়ার্ড মাত্র। বেশ কিছুক্ষণ ভেবে বের করলাম যে এটা তার স্কাইপি আইডি। এড করলাম। কনভারসেশনের প্রথম লাইনে সে প্রশ্ন করলো, আমি কী করি? এভয়েড করে কাজের কথায় এলাম। সে কনফিডেন্টলি বললো, কাজটা তার হাতের ময়লা। করতে পারবে। তারপরই আবার প্রশ্ন, আমি কই থাকি, কী করি, ফোন নম্বরটা যাতে দেই, মাসে কত টাকা কামাই, ফেসবুক আইডি ইত্যাদি। এবার কাজের কথায় এলাম। তাকে ডক পাঠালাম কী করা লাগবে এটা দেখিয়ে। সে ১০ মিনিট পরে বললো পারবে না, স্যরি। তারপর স্কাইপি থেকে রিমুভ করে দিলো। এরপরের জনকে স্কাইপিতে আনার পরে দেখি সেও একই ব্যক্তিগত আলোচনা শুরু করলো। এমন ব্যক্তিগত আলোচনা থেকে বিরত থাকুন। নিজেকে পেশাদার ভাবুন। ব্যক্তিগত আলোচনার কারণে ক্লায়েন্ট বিরক্ত হয়ে আপনাকে কাজ নাও দিতে পারে। সবশেষে নিজের ওপরে বিশ্বাস রাখুন। স্কিল বাড়ান। নতুন নতুন কাজ শিখুন। মজাও পাবেন। সেই সাথে আর্থিক সুবিধাও হবে। চেষ্টা রাখবেন নতুন কিছু শেখার। এক কাজে টাকা চলে এলে সেটা নিয়েই পড়ে থাকবেন না। অন্য কাজে আরো বেশি টাকাও পেতে পারেন। (RSS generated with FetchRss) BLACK iz It Institute on Facebook http://ift.tt/2nocRxk
http://ift.tt/2mJOptd 24BD News
0 notes