কোহলি ক্রিকেটের রাজা: আমির | বগুড়া লাইভ
বিরাট কোহলিকে ‘কিং কোহলি’ বলতে দ্বিধাবোধ করেন না অনেকেই। শুধু সমর্থকরাই নয়, ক্রিকেটাররাও তা বলে থাকেন। চার বছর পর গতকাল আইপিএলে প্রথম সেঞ্চুরির দেখা পান কোহলি। কোহলির এমন ইনিংস দেখে মোহাম্মদ আমিরের মুখ থেকে কেবলই মুগ্ধতা বেরিয়ে এল।
আইপিএলে প্লে-অফ নিশ্চিতের জন্য সবগুলো ম্যাচই এখন বাঁচা-মরার লড়াই হয়ে দাঁড়িয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের জন্য। তাই সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে…
View On WordPress
0 notes
ভালবাসা দিয়ে সব কিছু জয় করা সম্ভব! ❤️ আমি বিশ্বাস করি একদিন হাজারো তরুন দেশের জন্য যার যার জায়গা থেকে নিজেকে উৎসর্গ করবে। চলো বদলে দেই 🇧🇩 তারুণ্যের শক্তিতে ✌️ #আমরা_করবো_জয়_ #সুখাতী #sukhati_autism_school https://www.instagram.com/p/CpaQx-eyuNf/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
প্রীতমের সুর 'আওতানি নয়ার নয়া সাল আমার' চালু হয়েছে
প্রীতমের সুর ‘আওতানি নয়ার নয়া সাল আমার’ চালু হয়েছে
ভোজপুরি সুর: ভোজপুরি চলচ্চিত্র ব্যবসার উদীয়মান গায়ক প্রীতম ওঝা তার গানের মাধ্যমে রকিং ধর�� রেখেছেন। ব্যক্তিরাও তার নতুন গানের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। এই পর্বে, নিউ 12 মাস ইভেন্টে, প্রীতম ওঝার নতুন টিউনটি চালু হয়েছে, যা ইউটিউবকে কাঁপিয়ে দিয়েছে। তার এই নতুন সুরে মানুষ মুগ্ধ হয়ে শুনছে।
নতুন 12 মাসে প্রীতম ওঝার বিস্ফোরণ (প্রীতম ওঝা নতুন 12 মাস টিউন 2023)
সত্যিই, আমরা এখানে যে ঠুনকো সুরের…
View On WordPress
0 notes
ওমরা হজ্জের বাস্তব প্রশিক্ষন চিত্রসহ
hajj with real training Umrah Hajj
হজ্জ হলো মুসলমানদের জন্য পবিত্রতম শহর সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক ইসলামি তীর্থযাত্রা। হজ্জ মুসলমানদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক ধর্মীয় ইবাদত। শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম এবং তীর্থযাত্রীর অনুপস্থিতিতে তার পরিবার নিজেদের ভরণপোষণ করতে সক্ষম হলে সকল প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের জীবনে অন্তত একবার করতে হয়।
এক নজরে হজের কার্যক্রম
হজ শব্দের আভিধানিক অর্থ ইচ্ছা করা। এর পারিভাষিক অর্থ আ���্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে শরিয়তের নিয়মানুসারে নির্দিষ্ট সময়ে কাবা শরিফ ও সংশ্লিষ্ট স্থান গুলোতে নির্ধারিত কাজ করা।বেশিরভাগ হজযাত্রী তামাত্তু (এক ইহরামে ওমরাহ শেষ করে, আলাদা ইহরাম করে হজ) হজ করেন।
আপনি হজে কি করেন?
হজের সময়, তীর্থযাত্রীরা লক্ষ লক্ষ মুসলিম মানুষের মিছিলে যোগ দেয়, যারা একই সাথে হজের সপ্তাহের জন্য মক্কায় একত্রিত হয় এবং প্রাক-ইসলামিক আচার-অনুষ্ঠানের একটি সিরিজ (মুহাম্মদ সঃ দ্বারা সংশোধিত): প্রত্যেক ব্যক্তি এক টুকরো সেলাইবিহীন সাদা পোশাক পরেন ( ইহরাম), এর চারপাশে সাতবার ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে হাঁটে।
ওমরার ফরজ ও ওয়াজিব কী কী
ওমরাহ শব্দের অর্থ জিয়ারত করা, সাক্ষাৎ করা। আল্লাহর সম্মানিত ঘর বাইতুল্লাহ মসজিদুল হারাম জিয়ারতই মূলত ওমরা। হজের সময় ছাড়া বছরের যেকোনো সময় পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফসহ নির্দিষ্ট কিছু কাজ করাকে ওমরাহ বলা হয়। ওমরাহর অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে হাদিসে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, প্রত্যেক সামর্থ্যবান মানুষের ওপর আল্লাহর জন্য বায়তুল্লাহর হজ করা ফরজ। (সুরা আলে ইমরান ৯৭) হজ ও ওমরা আদায়কারীদের বিভিন্ন প্রতিদানের কথা এসেছে হাদিসে।
আমর ইবনুল আস রা.-কে নবীজি সা. বলেছেন أَمَا عَلِمْتَ أَنَّ الإِسْلاَمَ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا وَأَنَّ الْحَجَّ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ তুমি কি জানো না ইসলাম গ্রহণ করলে আগের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়? তদ্রূপ হিজরতকারীর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং হজ পালনকারীও আগের গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যায়। (মুসলিম ১২১)
হযরত আবু হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এক ওমরা থেকে অপর ওমরা পালন করার মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে হয়ে যাওয়া পাপরাশি এমনিতেই মাফ হয়ে যায়। আর মাবরুর হজ্জের বিনিময় নিশ্চিত জান্নাত। (বুখারি ১৭৭৩)
ওমরার ফরজ কয়টি
ওমরাহ পালনে দুইটি কাজ ফরজ ১. ইহরাম পরিধান করা। ২. পবিত্র কাবাগৃহ তাওয়াফ করা।
ওমরার ওয়াজিব কয়টি
ওমরার দুইটি কাজ ওয়াজিব ১. সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী (সবুজ বাতি) স্থানে সাতবার সাঈ করা। ২. মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা।
ওমরার দোয়া
নির্ধারিত মিকাত থেকে (সম্ভব হলে) গোসল করে অথবা অজু করে নেয়া। পুরুষরা সেলাইবিহীন দুইটি কাপড় পরবে। আর নারীরা পর্দাসহ শালীন পোশাক পরবে। অতঃপর দুই রাকাআত নামাজ পড়ে ইহরামের নিয়ত করে নেবে- اَللَّهُمَّ اِنِّي اُرِيْدُ العُمْرَةَ فَيَسِّرْهُ لِيْ وَ تَقَبَّلْهُ مِنِّي উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি উরিদুল উমরাতা ফাইয়াসসিরহু লি ওয়া তাকাব্বালহু মিন্নি। অর্থ: হে আল্লাহ! আমি ওমরার ইচ্ছা করছি; আপনি আমার জন্য তা সহজ করে দিন এবং আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করুন।
ওমরাহ ৭ চক্করের দোয়া
কাবা শরিফ তাওয়াফের পর মাকামে ইবরাহিমে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে সম্ভব হলে হাজরে আসওয়াদ স্পর্শ করে, চুমু দিতে পারলে চুমু দিবে। মসজিদে হারামের বাবুস সাফা দিয়ে সাফা পাহাড়ে আরোহণ করা। সাফা পাহাড়ে দাঁড়িয়ে এ আয়াত পাঠ করা-
এক নজরে ওমরাহর বিধান
ওমরার রুকন। ওমরার রুকন একটি। সেটি হলো কাবাঘর তাওয়াফ করা। আর ওমরার শর্ত হলো ইহরাম বাঁধা। তবে কেউ কেউ বলেছেন ওমরার রুকন তিনটি। যথা ১. ইহরাম বাঁধা। ২. তাওয়াফ করা ৩. সাঈ করা। রুকনগুলোই ওমরার ফরজ।
ওমরার ওয়াজিব কয়টি ও কী কী?
ওমরা আদায়ের রুকন তিনটি, ১. ইহরামের কাপড় পরে ওমরার নিয়ত করার কাজটি মিকাত পার হওয়ার আগেই করা। ২. ‘সাফা ও মারওয়া’ এ দুটি পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে সাঈ করা। ৩. চুল কাটা (মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা)।
ওমরা করার হুকুম কী?
হানাফি ও মালেকি মাজহাবে ওমরা করা সুন্নাত। আর শাফি ও হাম্বলি মাজহাবে ওমরা করা ফরজ। অর্থাৎ যার ওপর হজ্জ ফরজ তার উপর ওমরাও ফরজ।
হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া
ওমরা হজ্জের বাস্তব প্রশিক্ষন চিত্রসহ
ওমরা হজ্জ করার নিয়ম
হজ্জ এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত করণীয় ও বর্জনীয়
সহিহ শুদ্ধভাবে হজ্জ করবেন কিভাবে?
https://www.youtube.com/watch?v=ShzClNycIbo
ওমরা হজ্জের প্রশিক্ষন চিত্রসহ
0 notes
ওমরা হজ্জের বাস্তব প্রশিক্ষন চিত্রসহ
hajj with real training Umrah Hajj
হজ্জ হলো মুসলমানদের জন্য পবিত্রতম শহর সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক ইসলামি তীর্থযাত্রা। হজ্জ মুসলমানদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক ধর্মীয় ইবাদত। শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম এবং তীর্থযাত্রীর অনুপস্থিতিতে তার পরিবার নিজেদের ভরণপোষণ করতে সক্ষম হলে সকল প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের জীবনে অন্তত একবার করতে হয়।
এক নজরে হজের কার্যক্রম
হজ শব্দের আভিধানিক অর্থ ইচ্ছা করা। এর পারিভাষিক অর্থ আল্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে শরিয়তের নিয়মানুসারে নির্দিষ্ট সময়ে কাবা শরিফ ও সংশ্লিষ্ট স্থান গুলোতে নির্ধারিত কাজ করা।বেশিরভাগ হজযাত্রী তামাত্তু (এক ইহরামে ওমরাহ শেষ করে, আলাদা ইহরাম করে হজ) হজ করেন।
আপনি হজে কি করেন?
হজের সময়, তীর্থযাত্রীরা লক্ষ লক্ষ মুসলিম মানুষের মিছিলে যোগ দেয়, যারা একই সাথে হজের সপ্তাহের জন্য মক্কায় একত্রিত হয় এবং প্রাক-ইসলামিক আচার-অনুষ্ঠানের একটি সিরিজ (মুহাম্মদ সঃ দ্বারা সংশোধিত): প্রত্যেক ব্যক্তি এক টুকরো সেলাইবিহীন সাদা পোশাক পরেন ( ইহরাম), এর চারপাশে সাতবার ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে হাঁটে।
ওমরার ফরজ ও ওয়াজিব কী কী
ওমরাহ শব্দের অর্থ জিয়ারত করা, সাক্ষাৎ করা। আল্লাহর সম্মানিত ঘর বাইতুল্লাহ মসজিদুল হারাম জিয়ারতই মূলত ওমরা। হজের সময় ছাড়া বছরের যেকোনো সময় পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফসহ নির্দিষ্ট কিছু কাজ করাকে ওমরাহ বলা হয়। ওমরাহর অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে হাদিসে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, প্রত্যেক সামর্থ্যবান মানুষের ওপর আল্লাহর জন্য বায়তুল্লাহর হজ করা ফরজ। (সুরা আলে ইমরান ৯৭) হজ ও ওমরা আদায়কারীদের বিভিন্ন প্রতিদানের কথা এসেছে হাদিসে।
আমর ইবনুল আস রা.-কে নবীজি সা. বলেছেন أَمَا عَلِمْتَ أَنَّ الإِسْلاَمَ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا وَأَنَّ الْحَجَّ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ তুমি কি জানো না ইসলাম গ্রহণ করলে আগের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়? তদ্রূপ হিজরতকারীর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং হজ পালনকারীও আগের গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যায়। (মুসলিম ১২১)
হযরত আবু হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এক ওমরা থেকে অপর ওমরা পালন করার মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে হয়ে যাওয়া পাপরাশি এমনিতেই মাফ হয়ে যায়। আর মাবরুর হজ্জের বিনিময় নিশ্চিত জান্নাত। (বুখারি ১৭৭৩)
ওমরার ফরজ কয়টি
ওমরাহ পালনে দুইটি কাজ ফরজ ১. ইহরাম পরিধান করা। ২. পবিত্র কাবাগৃহ তাওয়াফ করা।
ওমরার ওয়াজিব কয়টি
ওমরার দুইটি কাজ ওয়াজিব ১. সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী (সবুজ বাতি) স্থানে সাতবার সাঈ করা। ২. মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা।
ওমরার দোয়া
নির্ধারিত মিকাত থেকে (সম্ভব হলে) গোসল করে অথবা অজু করে নেয়া। পুরুষরা সেলাইবিহীন দুইটি কাপড় পরবে। আর নারীরা পর্দাসহ শালীন পোশাক পরবে। অতঃপর দুই রাকাআত নামাজ পড়ে ইহরামের নিয়ত করে নেবে- اَللَّهُمَّ اِنِّي اُرِيْدُ العُمْرَةَ فَيَسِّرْهُ لِيْ وَ تَقَبَّلْهُ مِنِّي উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি উরিদুল উমরাতা ফাইয়াসসিরহু লি ওয়া তাকাব্বালহু মিন্নি। অর্থ: হে আল্লাহ! আমি ওমরার ইচ্ছা করছি; আপনি আমার জন্য তা সহজ করে দিন এবং আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করুন।
ওমরাহ ৭ চক্করের দোয়া
কাবা শরিফ তাওয়াফের পর মাকামে ইবরাহিমে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে সম্ভব হলে হাজরে আসওয়াদ স্পর্শ করে, চুমু দিতে পারলে চুমু দিবে। মসজিদে হারামের বাবুস সাফা দিয়ে সাফা পাহাড়ে আরোহণ করা। সাফা পাহাড়ে দাঁড়িয়ে এ আয়াত পাঠ করা-
এক নজরে ওমরাহর বিধান
ওমরার রুকন। ওমরার রুকন একটি। সেটি হলো কাবাঘর তাওয়াফ করা। আর ওমরার শর্ত হলো ইহরাম বাঁধা। তবে কেউ কেউ বলেছেন ওমরার রুকন তিনটি। যথা ১. ইহরাম বাঁধা। ২. তাওয়াফ করা ৩. সাঈ করা। রুকনগুলোই ওমরার ফরজ।
ওমরার ওয়াজিব কয়টি ও কী কী?
ওমরা আদায়ের রুকন তিনটি, ১. ইহরামের কাপড় পরে ওমরার নিয়ত করার কাজটি মিকাত পার হওয়ার আগেই করা। ২. ‘সাফা ও মারওয়া’ এ দুটি পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে সাঈ করা। ৩. চুল কাটা (মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা)।
ওমরা করার হুকুম কী?
হানাফি ও মালেকি মাজহাবে ওমরা করা সুন্নাত। আর শাফি ও হাম্বলি মাজহাবে ওমরা করা ফরজ। অর্থাৎ যার ওপর হজ্জ ফরজ তার উপর ওমরাও ফরজ।
হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া
ওমরা হজ্জের বাস্তব প্রশিক্ষন চিত্রসহ
ওমরা হজ্জ করার নিয়ম
হজ্জ এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত করণীয় ও বর্জনীয়
সহিহ শুদ্ধভাবে হজ্জ করবেন কিভাবে?
https://www.youtube.com/watch?v=ShzClNycIbo
ওমরা হজ্জের প্রশিক্ষন চিত্রসহ
0 notes
ওমরা হজ্জের বাস্তব প্রশিক্ষন চিত্রসহ
hajj with real training Umrah Hajj
হজ্জ হলো মুসলমানদের জন্য পবিত্রতম শহর সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক ইসলামি তীর্থযাত্রা। হজ্জ মুসলমানদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক ধর্মীয় ইবাদত। শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম এবং তীর্থযাত্রীর অনুপস্থিতিতে তার পরিবার নিজেদের ভরণপোষণ করতে সক্ষম হলে সকল প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের জীবনে অন্তত একবার করতে হয়।
এক নজরে হজের কার্যক্রম
হজ শব্দের আভিধানিক অর্থ ইচ্ছা করা। এর পারিভাষিক অর্থ আল্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে শরিয়তের নিয়মানুসারে নির্দিষ্ট সময়ে কাবা শরিফ ও সংশ্লিষ্ট স্থান গুলোতে নির্ধারিত কাজ করা।বেশিরভাগ হজযাত্রী তামাত্তু (এক ইহরামে ওমরাহ শেষ করে, আলাদা ইহরাম করে হজ) হজ করেন।
আপনি হজে কি করেন?
হজের সময়, তীর্থযাত্রীরা লক্ষ লক্ষ মুসলিম মানুষের মিছিলে যোগ দেয়, যারা একই সাথে হজের সপ্তাহের জন্য মক্কায় একত্রিত হয় এবং প্রাক-ইসলামিক আচার-অনুষ্ঠানের একটি সিরিজ (মুহাম্মদ সঃ দ্বারা সংশোধিত): প্রত্যেক ব্যক্তি এক টুকরো সেলাইবিহীন সাদা পোশাক পরেন ( ইহরাম), এর চারপাশে সাতবার ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে হাঁটে।
ওমরার ফরজ ও ওয়াজিব কী কী
ওমরাহ শব্দের অর্থ জিয়ারত করা, সাক্ষাৎ করা। আল্লাহর সম্মানিত ঘর বাইতুল্লাহ মসজিদুল হারাম জিয়ারতই মূলত ওমরা। হজের সময় ছাড়া বছরের যেকোনো সময় পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফসহ নির্দিষ্ট কিছু কাজ করাকে ওমরাহ বলা হয়। ওমরাহর অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে হাদিসে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, প্রত্যেক সামর্থ্যবান মানুষের ওপর আল্লাহর জন্য বায়তুল্লাহর হজ করা ফরজ। (সুরা আলে ইমরান ৯৭) হজ ও ওমরা আদায়কারীদের বিভিন্ন প্রতিদানের কথা এসেছে হাদিসে।
আমর ইবনুল আস রা.-কে নবীজি সা. বলেছেন أَمَا عَلِمْتَ أَنَّ الإِسْلاَمَ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا وَأَنَّ الْحَجَّ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ তুমি কি জানো না ইসলাম গ্রহণ করলে আগের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়? তদ্রূপ হিজরতকারীর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং হজ পালনকারীও আগের গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যায়। (মুসলিম ১২১)
হযরত আবু হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এক ওমরা থেকে অপর ওমরা পালন করার মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে হয়ে যাওয়া পাপরাশি এমনিতেই মাফ হয়ে যায়। আর মাবরুর হজ্জের বিনিময় নিশ্চিত জান্নাত। (বুখারি ১৭৭৩)
ওমরার ফরজ কয়টি
ওমরাহ পালনে দুইটি কাজ ফরজ ১. ইহরাম পরিধান করা। ২. পবিত্র কাবাগৃহ তাওয়াফ করা।
ওমরার ওয়াজিব কয়টি
ওমরার দুইটি কাজ ওয়াজিব ১. সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী (সবুজ বাতি) স্থানে সাতবার সাঈ করা। ২. মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা।
ওমরার দোয়া
নির্ধারিত মিকাত থেকে (সম্ভব হলে) গোসল করে অথবা অজু করে নেয়া। পুরুষরা সেলাইবিহীন দুইটি কাপড় পরবে। আর নারীরা পর্দাসহ শালীন পোশাক পরবে। অতঃপর দুই রাকাআত নামাজ পড়ে ইহরামের নিয়ত করে নেবে- اَللَّهُمَّ اِنِّي اُرِيْدُ العُمْرَةَ فَيَسِّرْهُ لِيْ وَ تَقَبَّلْهُ مِنِّي উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি উরিদুল উমরাতা ফাইয়াসসিরহু লি ওয়া তাকাব্বালহু মিন্নি। অর্থ: হে আল্লাহ! আমি ওমরার ইচ্ছা করছি; আপনি আমার জন্য তা সহজ করে দিন এবং আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করুন।
ওমরাহ ৭ চক্করের দোয়া
কাবা শরিফ তাওয়াফের পর মাকামে ইবরাহিমে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে সম্ভব হলে হাজরে আসওয়াদ স্পর্শ করে, চুমু দিতে পারলে চুমু দিবে। মসজিদে হারামের বাবুস সাফা দিয়ে সাফা পাহাড়ে আরোহণ করা। সাফা পাহাড়ে দাঁড়িয়ে এ আয়াত পাঠ করা-
এক নজরে ওমরাহর বিধান
ওমরার রুকন। ওমরার রুকন একটি। সেটি হলো কাবাঘর তাওয়াফ করা। আর ওমরার শর্ত হলো ইহরাম বাঁধা। তবে কেউ কেউ বলেছেন ওমরার রুকন তিনটি। যথা ১. ইহরাম বাঁধা। ২. তাওয়াফ করা ৩. সাঈ করা। রুকনগুলোই ওমরার ফরজ।
ওমরার ওয়াজিব কয়টি ও কী কী?
ওমরা আদায়ের রুকন তিনটি, ১. ইহরামের কাপড় পরে ওমরার নিয়ত করার কাজটি মিকাত পার হওয়ার আগেই করা। ২. ‘সাফা ও মারওয়া’ এ দুটি পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে সাঈ করা। ৩. চুল কাটা (মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা)।
ওমরা করার হুকুম কী?
হানাফি ও মালেকি মাজহাবে ওমরা করা সুন্নাত। আর শাফি ও হাম্বলি মাজহাবে ওমরা করা ফরজ। অর্থাৎ যার ওপর হজ্জ ফরজ তার উপর ওমরাও ফরজ।
হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া
ওমরা হজ্জের বাস্তব প্রশিক্ষন চিত্রসহ
ওমরা হজ্জ করার নিয়ম
হজ্জ এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত করণীয় ও বর্জনীয়
সহিহ শুদ্ধভাবে হজ্জ করবেন কিভাবে?
https://www.youtube.com/watch?v=ShzClNycIbo
ওমরা হজ্জের প্রশিক্ষন চিত্রসহ
0 notes
ওমরা হজ্জের বাস্তব প্রশিক্ষন চিত্রসহ
hajj with real training Umrah Hajj
হজ্জ হলো মুসলমানদের জন্য পবিত্রতম শহর সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত একটি বার্ষিক ইসলামি তীর্থযাত্রা। হজ্জ মুসলমানদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক ধর্মীয় ইবাদত। শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম এবং তীর্থযাত্রীর অনুপস্থিতিতে তার পরিবার নিজেদের ভরণপোষণ করতে সক্ষম হলে সকল প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানদের জীবনে অন্তত একবার করতে হয়।
এক নজরে হজের কার্যক্রম
হজ শব্দের আভিধানিক অর্থ ইচ্ছা করা। এর পারিভাষিক অর্থ আল্লাহ তাআলাকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে শরিয়তের নিয়মানুসারে নির্দিষ্ট সময়ে কাবা শরিফ ও সংশ্লিষ্ট স্থান গুলোতে নির্ধারিত কাজ করা।বেশিরভাগ হজযাত্রী তামাত্তু (এক ইহরামে ওমরাহ শেষ করে, আলাদা ইহরাম করে হজ) হজ করেন।
আপনি হজে কি করেন?
হজের সময়, তীর্থযাত্রীরা লক্ষ লক্ষ মুসলিম মানুষের মিছিলে যোগ দেয়, যারা একই সাথে হজের সপ্তাহের জন্য মক্কায় একত্রিত হয় এবং প্রাক-ইসলামিক আচার-অনুষ্ঠানের একটি সিরিজ (মুহাম্মদ সঃ দ্বারা সংশোধিত): প্রত্যেক ব্যক্তি এক টুকরো সেলাইবিহীন সাদা পোশাক পরেন ( ইহরাম), এর চারপাশে সাতবার ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে হাঁটে।
ওমরার ফরজ ও ওয়াজিব কী কী
ওমরাহ শব্দের অর্থ জিয়ারত করা, সাক্ষাৎ করা। আল্লাহর সম্মানিত ঘর বাইতুল্লাহ মসজিদুল হারাম জিয়ারতই মূলত ওমরা। হজের সময় ছাড়া বছরের যেকোনো সময় পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফসহ নির্দিষ্ট কিছু কাজ করাকে ওমরাহ বলা হয়। ওমরাহর অনেক ফজিলত বর্ণিত হয়েছে হাদিসে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, প্রত্যেক সামর্থ্যবান মানুষের ওপর আল্লাহর জন্য বায়তুল্লাহর হজ করা ফরজ। (সুরা আলে ইমরান ৯৭) হজ ও ওমরা আদায়কারীদের বিভিন্ন প্রতিদানের কথা এসেছে হাদিসে।
আমর ইবনুল আস রা.-কে নবীজি সা. বলেছেন أَمَا عَلِمْتَ أَنَّ الإِسْلاَمَ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ وَأَنَّ الْهِجْرَةَ تَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهَا وَأَنَّ الْحَجَّ يَهْدِمُ مَا كَانَ قَبْلَهُ তুমি কি জানো না ইসলাম গ্রহণ করলে আগের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়? তদ্রূপ হিজরতকারীর আগের গুনাহ ক্ষমা করে দেয়া হয় এবং হজ পালনকারীও আগের গুনাহ থেকে মুক্ত হয়ে যায়। (মুসলিম ১২১)
হযরত আবু হু���াইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এক ওমরা থেকে অপর ওমরা পালন করার মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে হয়ে যাওয়া পাপরাশি এমনিতেই মাফ হয়ে যায়। আর মাবরুর হজ্জের বিনিময় নিশ্চিত জান্নাত। (বুখারি ১৭৭৩)
ওমরার ফরজ কয়টি
ওমরাহ পালনে দুইটি কাজ ফরজ ১. ইহরাম পরিধান করা। ২. পবিত্র কাবাগৃহ তাওয়াফ করা।
ওমরার ওয়াজিব কয়টি
ওমরার দুইটি কাজ ওয়াজিব ১. সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী (সবুজ বাতি) স্থানে সাতবার সাঈ করা। ২. মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা।
ওমরার দোয়া
নির্ধারিত মিকাত থেকে (সম্ভব হলে) গোসল করে অথবা অজু করে নেয়া। পুরুষরা সেলাইবিহীন দুইটি কাপড় পরবে। আর নারীরা পর্দাসহ শালীন পোশাক পরবে। অতঃপর দুই রাকাআত নামাজ পড়ে ইহরামের নিয়ত করে নেবে- اَللَّهُمَّ اِنِّي اُرِيْدُ العُمْرَةَ فَيَسِّرْهُ لِيْ وَ تَقَبَّلْهُ مِنِّي উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি উরিদুল উমরাতা ফাইয়াসসিরহু লি ওয়া তাকাব্বালহু মিন্নি। অর্থ: হে আল্লাহ! আমি ওমরার ইচ্ছা করছি; আপনি আমার জন্য তা সহজ করে দিন এবং আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করুন।
ওমরাহ ৭ চক্করের দোয়া
কাবা শরিফ তাওয়াফের পর মাকামে ইবরাহিমে দুই রাকাত নামাজ আদায় করে সম্ভব হলে হাজরে আসওয়াদ স্পর্শ করে, চুমু দিতে পারলে চুমু দিবে। মসজিদে হারামের বাবুস সাফা দিয়ে সাফা পাহাড়ে আরোহণ করা। সাফা পাহাড়ে দাঁড়িয়ে এ আয়াত পাঠ করা-
এক নজরে ওমরাহর বিধান
ওমরার রুকন। ওমরার রুকন একটি। সেটি হলো কাবাঘর তাওয়াফ করা। আর ওমরার শর্ত হলো ইহরাম বাঁধা। তবে কেউ কেউ বলেছেন ওমরার রুকন তিনটি। যথা ১. ইহরাম বাঁধা। ২. তাওয়াফ করা ৩. সাঈ করা। রুকনগুলোই ওমরার ফরজ।
ওমরার ওয়াজিব কয়টি ও কী কী?
ওমরা আদায়ের রুকন তিনটি, ১. ইহরামের কাপড় পরে ওমরার নিয়ত করার কাজটি মিকাত পার হওয়ার আগেই করা। ২. ‘সাফা ও মারওয়া’ এ দুটি পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে সাঈ করা। ৩. চুল কাটা (মাথার চুল মুণ্ডানো বা ছোট করা)।
ওমরা করার হুকুম কী?
হানাফি ও মালেকি মাজহাবে ওমরা করা সুন্নাত। আর শাফি ও হাম্বলি মাজহাবে ওমরা করা ফরজ। অর্থাৎ যার ওপর হজ্জ ফরজ তার উপর ওমরাও ফরজ।
হজ্জ ও উমরাহর সকল দোয়া
ওমরা হজ্জের বাস্তব প্রশিক্ষন চিত্রসহ
ওমরা হজ্জ করার নিয়ম
হজ্জ এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত করণীয় ও বর্জনীয়
সহিহ শুদ্ধভাবে হজ্জ করবেন কিভাবে?
https://www.youtube.com/watch?v=ShzClNycIbo
ওমরা হজ্জের প্রশিক্ষন চিত্রসহ
0 notes
BelieversMinutes
হযরত আবান(রা:)
সাহাবা
শাসনকর্তা, বাহরাইন।
রাসুল সা: এর বিশিষ্ট ২৩ জন কাতেবী সাহাবাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন।
জন্ম ও বংশ পরিচয়
হযরত আবানের পিতার নাম আবু উহায়হা সাঈদ ইবনুল আস এবং মাতার নাম হিন্দা বিনতু মুগীরা। তার বংশের উপরের দিকের পঞ্চম পুরুষ আবদ মান্নাফে গিয়ে রাসূল সা: এর নসবের সাথে তার নসব মিলিত হয়েছে।
(উসুদুল গাবা ফি মা'রিফাত-আল-সাহাবাহ-১/৩৫)
তার পিতা সাঈদ ছিল কুরাইশদের এক মর্যাদাবান ব্যক্তি। সে হিজরী ২য় অথবা ৩য় সনে কাফির অবস্থায় তায়িফে মারা যায় এবং তাকে সেখানেই দাফন করা হয়।
(আনসাবুল আশরাফ-১/১৪২.৩৬৮)
তার কয়েকজন সুযোগ্য পুত্র ছিলেন। আবান ৫ ভাই ছিলেন । তারা হলঃ (১)উবাইদা (২)আস (৩)আবান (৪)খালিদ ও (৫) আমর ।
ইসলাম গ্রহনের পূর্বে
ইসলামের সূচনা পর্বেই তাদের মধ্যে খালিদ ও আমর ইসলাম গ্রহণ করে হাবশায় হিজরাত করেন।
(আল ইসাবা ফি তাময়িজ আল সাহাবা-১/১৩)
আবান তার অন্য দুই ভাই উবাইদা ও আল আসের সাথে পৌত্তলিক থেকে গেলেন। তার দুই ভাই খালিদ ও আমরের ইসলাম গ্রহণে দারুণ ব্যাথা পান। সে ব্যাথার প্রকাশ ঘটেছে তার রচিত একটি কাসীদায়। তার একটি শ্লোক নিম্নরূপ:হায়! দ্বীনের ক্ষেত্রে আমর ও খালিদ যে মিথ্যারোপ করেছে, জারীবার মৃত লোকগুলি যদি তা দেখতো!
(আল ইসাবা ফি তাময়িজ আল সাহাবা-১/১৩)
(উসুদুল গাবা ফি মা'রিফাত-আল-সাহাবাহ-১/৩৫)
আবান তার অন্য দুই ভাইয়ের সাথে মিলে রাসূল সা: ও মুসলমানদের বিরোধিতা করতে থাকেন। বদর যুদ্ধে মুসলমানদের সাথে লড়বার জন্য উবাইদা ও আল আসের সাথে মক্কা থেকে বের হলেন। উবাইদা ও আল আস মুসলমানদের হাতে শোচনীয় ভাবে নিহত হলো। আবান কোন রকমে প্রাণ নিয়ে মক্কায় ফিরে গেলেন।আবানের ইসলাম পূর্ব জীবন সম্পর্কিত একটি ঘটনার কথা ইবন হিশাম উল্লেখ করেছেন: ইসলাম পূর্ব যুগে রাসূল সা: তার কয়েকজন কন্যাকে মক্কার কুরাইশ যুবকদের সাথে বিয়ে দেন। কুরাইশদের সাথে রাসূল সা: সংঘাত শুরু হলে কুরাইশ নেতারা রাসূল সা: এর জামাতাদের নিকট তার কন্যাদের তালাক দেওয়ার আবেদন জানায়। রাসূল সা: এর কন্যা রুকাইয়া ছিলেন উতবা ইবন আবী লাহাবের স্ত্রী। কুরাইশরা উতবাকে বললো: তুমি মুহাম্মাদের কন্যাকে তালাক দাও। সে এই শর্তে রাজী হলো যে, যদি তারা আবান ইবন সাঈদের মেয়ে অথবা সাঈদ ইবন আসের মেয়ের সাথে তাকে বিয়ে দিতে পারে তাহলে সে রুকাইয়াকে তালাক দেবে। তারা উতবার দাবী মেনে নিয়ে সা���দ ইবন আসের মেয়ের সাথে বিয়ে দিয়ে রুকাইয়াকে তার নিকট থেকে ছাড়িয়ে দেয়।
(সীরাতু ইবন হিশাম-৬২৫)
ইসলাম গ্রহন
হুদাইবিয়ার সন্ধির প্রাক্কালে হযরত রাসূলে কারীম সা: তার পয়গাম সহ হযরত উসমানকে রা: মক্কার কুরাইশদের নিকট পাঠালেন। উসমান রা: ‘বালদাহ’ উপত্যাকা দিয়ে মক্কার দিকে যাচ্ছেন। কুরাইশরা তাকে জিজ্ঞেস করলো: কোথায় যাও? উসমান রা:তাদেরকে সেই কথাই বললেন যা তাকে রাসূল সা: বলে দিয়েছিলেন। এমন সময় আবান ইবন সাঈদ কুরাইশদের মধ্য থেকে এগিয়ে এসে উসমান রা:কে স্বাগতম জানালেন। উসমান রা: সাথে তার আগে থেকেই ঘনিষ্ট সম্পর্ক ছিল। আবান নিজের ঘোড়াটিকে প্রস্তুত করে তার পিঠে উসমান রা:কে উঠালেন এবং তার নিরাপত্তার দায়িত্ব নিলেন। অত:পর আবান উসমান রা:কে মক্কায় নিয়ে আসেন।
(হায়াতুস সাহাবা-১/১৫৬)
উসমান রা:আবানের বাড়ীতে আসার পর আবান তাকে বলেন: আপনার পোশাকের এ অবস্থা কেন? উসমান রা: জামা ছিল হাঁটু ও গোঁড়ালির মাঝামাঝি পর্যন্ত। আবান আরও বলেন: আপনার কাওমের লোকদের মত জামা লম্বা করেন না কেন? উসমান রা:বললেন: আমাদের নবী এভাবে জামা পরেন। আবান বলেন: আপনি কাবা তাওয়াফ করুন। উসমান রা:বললেন: আমাদের নবী কোন কাজ না করা পর্যন্ত আমরা তা করতে পারি না। আমরা শুধু তার পদাংক অনুসরণ করে থাকি।
(হায়াতুস সাহাবা-২/৩৫৮-৫৯)
(আল ইস্তিয়াব ফী মারিফাত আল আসহাব-৩৫)
(সীরাতু ইবন হিশাম-২/৩১৫)
আবান যদিও দীর্ঘকাল যাবত ইসলাম ও ইসলামের নবীর প্রতি বিদ্বেষী ছিলেন, তবুও এ সময় সত্যের সন্ধান থেকে মোটেও বিরত থাকেননি। এ সময় তিনি বিজ্ঞ ব্যক্তিদের নিকট রাসূল সা: এর নবুওয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করতেন। তখনকার দিনে শাম বা সিরিয়া ছিল জ্ঞানী-গুণী ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের কেন্দ্র। ব্যবসার কাজে আবানের সেখানে যাতায়াত ছিল। একবার তিনি সেখানকার এক খৃস্টান ‘রাহিব’কে কথা প্রসঙ্গে বললেন, আমি হিজাযের কুরাইশ গোত্রের সন্তান। এই গোত্রের এক ব্যক্তি নিজেকে আল্লাহর মনোনীত ব্যক্তি বলে দাবী করেন। তিনি বলেন, আল্লাহ আমাকেও ঈসা(আঃ) ও মূসা(আঃ)র মত নবী করে পাঠিয়েছেন। রাহিব লোকটির নাম জিজ্ঞেস করলেন। আবান বললেন: লোকটির নাম মুহাম্মাদ। রাহিব আসমানী কিতাবের বর্ণনা অনুযায়ী একজন নবীর আত্মপ্রকাশের বয়স, বংশ ইত্যাদি ব্যাখ্যা করলেন। তার বক্তব্য শুনে আবান বললেন: এগুলির সবই তো সেই লোকটির মধ্যে বিদ্যমান। রাহিব তখন বললেন: আল্লাহর কসম, তাহলে সেই ব্যক্তি সমগ্র আরবের ওপর আধিপত্য বিস্তারের পর সারা বিশ্বে বিস্তার লাভ করবেন। তুমি যখন ফিরে যাবে, আল্লাহর এই নেক বান্দার নিকট আমার সালাম পৌঁছে দেবে। শামের এই রাহিব বা পাদ্রীর নাম ‘ইয়াক্কা’। এবার যখন আবান শাম থেকে ফিরলেন তখন তার পূর্বের রূপ আর নেই। ইসলাম ও মুসলমানদের বিরোধিতার শক্তি তার শেষ হয়ে গেছে।
(উসুদুল গাবা ফি মা'রিফাত-আল-সাহাবাহ-১/৩৫)
(আল ইসাবা ফি তাময়িজ আল সাহাবা-১/১৩)
পিতৃ পুরুষের ধর্মের কথা চিন্তা করে এবং সমবয়সীদের নিন্দা ও বিদ্রুপের কথা ভেবে আবান কিছুদিন সম্পূর্ণ চুপ থাকলেন। কিন্তু সত্যের প্রতি যে আবেগ তার মধ্যে সৃষ্টি হয়েছিল, তা তিনি দীর্ঘদিন দমন করে রাখতে সক্ষম হলেন না। এদিকে তার ভাই আমর ও খালিদ হাবশা থেকে ফিরে আবানের সাথে যোগাযোগ করতে থাকেন। অত:পর তিনি খাইবার যুদ্ধের পূর্বেই ইসলাম গ্রহণ করে মদীনায় হিজরাত করেন।
দায়িত্ব পালনএকটি বর্ণনা মতে তারা তিন ভাই একত্রে রাসূল সা: এর সাথে খাইবার অভিযানে অংশ গ্রহণ করেন। (আল ইসাবা ফি তাময়িজ আল সাহাবা-১/১৩)আবান মদীনায় পৌঁছার পর হযরত রাসূলে কারীম সা: একটি ক্ষুদ্র বাহিনীর আমীর বানিয়ে তাকে নাজদের দিকে পাঠিয়ে দেন। এ অভিযানে সফল হয়ে যখন তিনি মদীনায় ফিরে আসেন তখন খাইবার বিজয় শেয় হয়ে গেছে। ঠিক সেই সময় হাবশার অন্যান্য মুহাজিরদের সংগে করে হযরত আবু হুরাইরা রা:মদীনায় আসেন। তারা দুজন এক সাথে রাসূল সা: এর নিকট যান। রাসূল সা: খাইবারে গণীমতের মাল থেকে কিছু অংশ তাদেরকে দেন। নাজদ অভিযান ছাড়াও আরও কিছু ছোট ছোট অভিযানে ইমারাত বা নেতৃত্ব তিনি রাসূলুল্লাহ সা: নিকট থেকে লাভ করেন।হযরত আবান রা:হযরত রাসূলে কারীমের সা: সাথে তায়িফ অভিযানে অংশ গ্রহণ করেন। হযরত আবু বকর সিদ্দীক রা: যুগেহযরত আবু বকর সিদ্দীক রা: তায়িফে আবানের পিতার কবরটি দেখে বলে ওঠেন: এই কবরের অধিবাসীর প্রতি আল্লাহর লানাত বা অভিসম্পাত। সে ছিল আল্লাহ ও রাসূলের বিরুদ্ধাচরণকারী। আবান ও তার ভাই আমর সাথে সাথে আবু বকর সিদ্দীক রা: কথার প্রতিবাদ করে তার পিতা আবু কুহাফার কিছু নিন্দা করেন। তখন রাসূল সা: বললেন: তোমরা মৃতদের গালি দিওনা। মৃতদের গালি দিলে জীবিতদের কষ্ট দেওয়া হয়। (আনসাবুল আশরাফ-১/১৪২, ৩৬৮)হযরত রাসূলে কারীম সা: আবান রা: কে হযরত আলা ইবনুল হাদরামীর স্থলে বাহরাইনের শাসক নিয়োগ করেন। রাসূল সা: এর ইনতিকাল পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। রাসূল সা: এর ওফাতের খবর শুনে তিনি মদীনায় ফিরে আসেন। (আল ইস্তিয়াব ফী মারিফাত আল আসহাব-১/৩৫)হযরত আবান রা:রাসূল সা: এর সাকাতিব বা লেখকের দায়িত্বও পালন করেন। (আনসাবুল আশরাফ-১/৫৩২)রাসূল সা: ইনতিকালের পর হযরত আবু বকর সিদ্দীক রা: খলীফা নির্বাচিত হলেন। তার হাতে গণ বাইয়াত শেষ হওয়ার পরও যে কজন কুরাইশ ব্যক্তি কিছুদিন যাবত বাইয়াত থেকে বিরত থাকেন, আবান তাদের একজন। বনী হাশেমের লোকেরা বাইয়াত গ্রহণ করলে তার আপত্তি দূর হয় এবং তিনি বাইয়াত করেন।খলীফা হযরত আবু বকর সিদ্দীক রা: রাসূল সা: এর নিয়োগকৃত কোন শাসক বা কর্মচারীকে অপসারণ করেননি। আবান রা:ও ছিলেন রাসূল সা: কর্তৃক নিযুক্ত একজন শাসক। আবান রা:কে তার দায়িত্বে ফিরে যাওয়ার জন্য আবু বকর সিদ্দীক রা: অনুরোধ করেন। কিন্তু আবান রা:খলীফার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেন। কোন কোন বর্ণনায় জানা যায়, খলীফার বার বার অনুরোধে শেষ পর্যন্ত ইয়ামানের শাসনকর্তার দায়িত্ব গ্রহণ করেন।ইবন সাদ রা:বর্ণনা করেন: আবান যখন খলীফার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেন তখন হযরত উমার রা: একদিন আবানকে বললেন: ইমাম বা নেতার অনুমতি ছাড়া এভাবে কর্মস্থল ত্যাগ করা তো তার উচিত হয়নি। এখন আবার তার নির্দেশে সেখানে ফিরে যেতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে। আবান রা:বললেন: আল্লাহর কসম! রাসূল সা: এর পরে আমি আর কারও জন্য কাজ করবো না। যদি করতাম তাহলে আবু বকর সিদ্দীক রা: র মর্যাদা, তার ইসলামে অগ্রগামিতা ইত্যাদি কারণে তার ‘আমেল’ বা কর্মচারী হতাম। অগত্যা আবু বকর সিদ্দীক রা: বাহরাইনে আর কাকে পাঠানো যায় সে বিষয়ে সাহাবীদের সাথে পরামর্শ করলেন। উসমান রা: বললেন: যেহেতু তার পূর্বে আলা ইবনুল হাদরামী সেখানে ছিলেন, তাই তাকেই সেখানো পাঠানো হোক। উমার রা:বললেন: আবানকেই সেখানে আবার যেতে বাধ্য করা হোক। কিন্তু আবু বকর রা: তা করতে অস্বীকার করেন। তিনি বলেন; যে ব্যক্তি বলে আমি রাসূলুল্লাহর সা: পরে আর কারও কাজ করবো না তাকে আমি বাধ্য করতে পারিনে। অত:পর আলা ইবনুল হাদরামীকে বাহরাইনের শাসক নিয়োগ করেন। (হায়াতুস সাহাবা-২/৫৯)শাহাদতহযরত আবান রা:মৃত্যুর সময়কাল সম্পর্কে সীরাত বিশেষজ্ঞদের মধ্যে নানামত দেখা যায়। মূসা ইবন উকবা ও অধিকাংশ বংশবিদ্যা বিশারদদের মতে হযরত আবু বকর সিদ্দীক রা:র খিলাফতকালের শেষ দিকে হিজরী ১৩ সনে আজনাদাইনের যুদ্ধ ক্ষেত্রে তিনি শাহাদাত বরণ করেন। ইবন ইসহাকের মতে তিনি ইয়ারমুক যুদ্ধে এবং অন্য কিছু লোকের মতে ‘মারজুস সাফারের দিন শাহাদাত লাভ করেন। আবার অন্য একটি বর্ণনায় জানা যায়, তিনি খলীফা উসমান রা:র খিলাফতকালে হি: ২৭ সনে মারা যান এবং তারই তত্বাবধানে হযরত যায়িদ ইবন সাবিত মাসহাফে উসমানী সংকলন করেন। তবে প্রথমোক্ত মতটি সঠিক বলে মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে।
তথ্যসূত্র :
হায়াতুস সাহাবা - মুহাম্মদ ইউসুফ কান্ধলভী রহ.।
প্রকাশনা :১৯৫৯।
আনসাবুল আশরাফ - আহমেদ বিন ইয়াহিয়া বিন জাবের বিন আল বালাজুরী রহ.।
প্রকাশনা :এশিয়ান অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ ইনস্টিটিউট, হিব্রু বিশ্ববিদ্যালয়,জেরুজালেম, ১৯৯৩।
আল ইস্তিয়াব ফী মারিফাত আল আসহাব - আবু উমার ইউসুফ বিন আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মদ বিন অব্দ আল-বারর এন-নামারী আল-কুরতুবি রহ.।
প্রকাশনা : আল-দেকান দা'ইরাত আল- মা'আরিফ আল-নিজামিয়াহ ,হায়দারাবাদ,১৯০১।
আল ইসাবা ফি তাময়িজ আল সাহাবা- ইবনে হাজার আল আসকালানী রহ.।
প্রকাশনা : দার আল-কুতুব আল-আজহার, মিসর, ১৮৫৬-১৮৭৩। উসুদুল গাবা ফি মা'রিফাত-আল-সাহাবাহ - ইমাম আলী ইদা আল-দীন আবু আল হাসান ‘আলি ইবন মুহাম্মদ আল শায়বানি আব��ুল করিম আলি ইজ্জউদ্দিন আল-আথির আল জাজরি রহ.।
প্রকাশনা : ২০১২।সীরাতু ইবন হিশাম - আবু মুহাম্মাদ 'আবদ আল-মালিক বিন হিশাম রহ.।প্রকাশনা :বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার,১৯৮৮।
1 note
·
View note
বুবলীর সঙ্গে আমার অধ্যায় পুরোপুরি শেষ: শাকিব খান
চিত্রনায়ক শাকিব খান ও চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর মধ্যে দূরত্ব আরও বেড়ে গেলো। দুই তারকার সম্পর্ক নিয়ে শোবিজে জল কম ঘোলা হয়নি। এবার নিজের রঙিন অধ্যায় থেকে চিরতরে নায়িকাকে মুছে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন কিং খান।
জানালেন, বুবলীর সঙ্গে তিনি আর কোনো সিনেমাতে কাজ করবেন না, এটাই তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।
চিত্রনায়ক বলেন, ‘বুবলীকে আমার সঙ্গে আর অনস্ক্রিন-অফস্ক্রিন কোথাও দেখা যাবে না।’
স্পষ্টভাবে শাকিব খান…
View On WordPress
0 notes
হয় ভালো কথা- না হয় চুপ থাকা:
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত বিশ্বনবী মুহাম্মাদ ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি বিশ্বাস রাখে, সে যেন ভালো কথা বলে নতুবা চুপ থাকে । (বুখারি, হাদীস : ৬০১৮)
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ، ﻗَﺎﻝَ: ﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ اﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ اﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ----- ﻭَﻣَﻦْ ﻛَﺎﻥَ ﻳُﺆْﻣِﻦُ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﻭَاﻟﻴَﻮْﻡِ اﻵﺧِﺮِ ﻓَﻠْﻴَﻘُﻞْ ﺧَﻴْﺮًا ﺃَﻭْ ﻟِﻴَﺼْﻤُﺖْ»
(رواه البخاري، الرقم - 6018)
মহানবী রাসুলুল্লাহ ﷺ দীর্ঘক্ষণ নীরবতা অবলম্বন করতেন । উমর (রা.) বলেন: চুপ থাকার কারণে আমি কখনো লজ্জায় পড়িনি । তবে কথা বলার কারণে আমি অনেকবার লজ্জিত হয়েছি ।
আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত আখেরীনবী রাহমাতুল্লিল আলামীন ﷺ বলেন: যে চুপ থাকে সে পরিত্রাণ পায় । (তিরমিজি, হাদীস : ২৫০১)
ﻋﻦ ﻋﺒﺪ اﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ، ﻗﺎﻝ: ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ اﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ اﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ: «ﻣﻦ ﺻﻤﺖ ﻧﺠﺎ»: " (رواه الترمذي، الرقم -2501)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, সাইয়্যেদুল মুরসালীন মুহাম্মাদ ﷺ বলেন: মানুষ চিন্তা-ভাবনা না করে এমন কথাবার্তা বলে, যার দ্বারা তার পদস্খলন ঘটে পূর্ব-পশ্চিমের মধ্যবর্তী দূরত্ব থেকে বেশি দূরত্ব দোজখে গিয়ে পতিত হয় । (বুখারি, হাদীস : ৬৪৭৭)
ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻲ ﻫُﺮَﻳْﺮَﺓَ، ﺳَﻤِﻊَ ﺭَﺳُﻮﻝَ اﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ اﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻳَﻘُﻮﻝُ: «ﺇِﻥَّ اﻟﻌَﺒْﺪَ ﻟَﻴَﺘَﻜَﻠَّﻢُ ﺑِﺎﻟﻜَﻠِﻤَﺔِ، ﻣَﺎ ﻳَﺘَﺒَﻴَّﻦُ ﻓِﻴﻬَﺎ، ﻳَﺰِﻝُّ ﺑِﻬَﺎ ﻓِﻲ اﻟﻨَّﺎﺭِ ﺃَﺑْﻌَﺪَ ﻣِﻤَّﺎ ﺑَﻴْﻦَ اﻟﻤَﺸْﺮِﻕِ»
(رواه البخاري، الرقم - 6477)
উকবাহ ইবন আমের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নিবেদন করলাম, হে আল্লাহর রাসুল ﷺ কিসে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব ? তিনি বলেন: তুমি নিজ জিহ্বাকে নিয়ন্ত্রণে রাখো । তোমার ঘর তোমার জন্য প্রশস্ত হোক । (অবসর সময়ে নিজ গৃহে অবস্থান করো) আর নিজ পাপের জন্য ক্রন্দন করো । (তিরমিজি, হাদীস : ২৪০৬)
ﻋﻦ ﻋﻘﺒﺔ ﺑﻦ ﻋﺎﻣﺮ، ﻗﺎﻝ: ﻗﻠﺖ: ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ اﻟﻠﻪ ﻣﺎ اﻟﻨﺠﺎﺓ؟ ﻗﺎﻝ: «اﻣﻠﻚ ﻋﻠﻴﻚ ﻟﺴﺎﻧﻚ، ﻭﻟﻴﺴﻌﻚ ﺑﻴﺘﻚ، ﻭاﺑﻚ ﻋﻠﻰ ﺧﻄﻴﺌﺘﻚ»
(رواه الترمذي، الرقم - 2406)
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদেরকে সহিহ আমল করার তাওফিক দান করুন, আমিন ।
শামীম সাঈদী
0 notes
'শেজান আমার মেয়েকে ব্যবহার করে প্রতারণা করেছে...
‘শেজান আমার মেয়েকে ব্যবহার করে প্রতারণা করেছে…
তুনিশা শর্মা মা: মাত্র 20 বছর বয়সে জীবন হারানোর মাধ্যমে, তুনিশা শর্মা সবার চিন্তায় অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছেন। ছবি তোলার সেটের মেক-আপ রুমের মধ্যেই আত্মহত্যা করেছেন অভিনেত্রী। যেখানে তিনিশার মা বনিতা শর্মা তখন থেকেই গভীর শোকের মধ্যে রয়েছেন। তিনিশার প্রাণহানির জন্য মেয়ের প্রাক্তন প্রেমিক শিজান মোহাম্মদ খানকে দায়ী করেছেন বনিতা। ইতিমধ্যে, তুনিশার মায়ের একটি ভিডিও ওয়েবে ভাইরাল হতে পারে, যার…
View On WordPress
0 notes
ইসলামী অর্থনীতি
Islamic Economics
ইসলামী অর্থনীতি হল একটি বিস্তৃত ক্ষেত্র, যা ইসলামী বাণিজ্যিক আইনশাস্ত্রের ( আরবি : فقه المعاملات , ফিকহ আল-মুআমালাত ) এর আরও নির্দিষ্ট উপসেটের সাথে সম্পর্কিত। এটি মূল্যের শ্রম তত্ত্বের অনুরূপ অর্থনীতির একটি আদর্শও , যা "শ্রম-ভিত্তিক বিনিময় এবং বিনিময়-ভিত্তিক শ্রম"।
ইসলামী অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য
একটি ইসলামী অর্থনীতির কেন্দ্রীয় বৈশিষ্ট্যগুলি প্রায়শই সংক্ষিপ্ত করা হয়: (1) কুরআন ও সুন্নাহ থেকে উদ্ভূত "আচরণগত নিয়ম এবং নৈতিক ভিত্তি"; (২) জাকাত ও অন্যান্য ইসলামি কর আদায়, (৩) ঋণের উপর ধার্যকৃত সুদ ( রিবা ) নিষিদ্ধ করা।
ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলনীতি
Principles of Islamic Finance
ইসলামি অর্থনীতি (আরবি: الاقتصاد الإسلامي) হলো কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক অর্থনৈতিক লেনদেন ব্যবস্থা। ইসলামি কৃষ্টি ও তামাদ্দুন সমৃদ্ধ যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তাই ইসলামি অর্থনীতি। প্রখ্যাত সমাজ বিজ্ঞানী ইবনে খালদুন বলেন- ইসলামি অর্থনীতি হলো জনসাধারণের সাথে সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
মূলনীতি
সকল ক্ষেত্রে আমর বিল মারুফ এবং নেহী আনিল মুনকার-এর বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাযকিয়া (আত্মশুদ্ধি) ও তাকওয়া (আল্লাহভীরুতা) অর্জন;
সকল কর্মকাণ্ডেই শরীয়াহর বিধান মান্য করা;
শ্রমভিত্তিক বিনিময় ও বিনিময়ভিত্তিক শ্রম
আদল (বা ন্যয়বিচার) ও ইহসান (বা কল্যাণ) - প্রয়োগ;
ব্যক্তির সম্পদে সমাজের অধিকার প্রতিষ্ঠা;
ইসলামের বুনিয়াদি শিক্ষা ও ইবাদতের নিয়মনীতি
সংক্ষেপেঃ-
১. আল কুরআন (শুদ্ধভাবে তিলাওয়াত শেখা)
২. আল কুরআনের তাফসীর
৩. হাদিস ( বুলুগুল মারাম,......ইত্যাদি)
৪. আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ
৫. বুখারী, মুসলিম
৬. সীরাত ( রাসূল সাঃ এর জীবনী-এর উপর লেখা বিভিন্ন বই,, আর রাহীকুল মাখতুম,.....ইত্যাদি )
৭. ইসলামিক ইতিহাস নিয়ে লেখা বিভিন্ন বই
৮. ফিকহ
৯. ইসলামিক অর্থনীতি
১০. ইসলামিক ফিলোসোফি
১১. জিও পলিটিক্স ( ইসলামিক ভূ-রাজনীতি)
১২. ওয়াল্ড হিস্ট্রি
ইসলামী অর্থ ব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি |
ইসলামী অর্থনীতি আসলে কেমন
ইসলামী অর্থব্যবস্থা ও তার মূলনীতি
https://www.youtube.com/watch?v=kkVAon0-y9c
অর্থনীতি সংকটে ইসলামীক সমাধান কি
কাগজের টাকা আর থাকবে না |
ইসলামী অর্থব্যবস্থা || Islamic Economy
ইসলামী অর্থ-ব্যবস্থার নীতিমালা সমূহ: Principles of Islamic Financial System:
Islamic Economy vs. Western Economy
ইসলামী অর্থনীতি বনাম পশ্চিমা অর্থনীতি
অর্থনীতি প্রতারনা কি জিনিস
https://www.youtube.com/watch?v=86evP4xE-AE
বিশ্ব রাজনীতি অর্থনীতি কেন আজ পশ্চিমাদের হাতে কারণ ব্যাখ্যা
https://www.youtube.com/watch?v=pkpK_YHXA1c
ইসলামী অর্থনীতি | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান |
https://www.youtube.com/watch?v=fy0WTuR26DQ
ইসলামী অর্থনীতি
Islamic Economics
ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলনীতি
Principles of Islamic Finance
0 notes
ইসলামী অর্থনীতি
Islamic Economics
ইসলামী অর্থনীতি হল একটি বিস্তৃত ক্ষেত্র, যা ইসলামী বাণিজ্যিক আইনশাস্ত্রের ( আরবি : فقه المعاملات , ফিকহ আল-মুআমালাত ) এর আরও নির্দিষ্ট উপসেটের সাথে সম্পর্কিত। এটি মূল্যের শ্রম তত্ত্বের অনুরূপ অর্থনীতির একটি আদর্শও , যা "শ্রম-ভিত্তিক বিনিময় এবং বিনিময়-ভিত্তিক শ্রম"।
ইসলামী অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য
একটি ইসলামী অর্থনীতির কেন্দ্রীয় বৈশিষ্ট্যগুলি প্রায়শই সংক্ষিপ্ত করা হয়: (1) কুরআন ও সুন্নাহ থেকে উদ্ভূত "আচরণগত নিয়ম এবং নৈতিক ভিত্তি"; (২) জাকাত ও অন্যান্য ইসলামি কর আদায়, (৩) ঋণের উপর ধার্যকৃত সুদ ( রিবা ) নিষিদ্ধ করা।
ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলনীতি
Principles of Islamic Finance
ইসলামি অর্থনীতি (আরবি: الاقتصاد الإسلامي) হলো কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক অর্থনৈতিক লেনদেন ব্যবস্থা। ইসলামি কৃষ্টি ও তামাদ্দুন সমৃদ্ধ যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তাই ইসলামি অর্থনীতি। প্রখ্যাত সমাজ বিজ্ঞানী ইবনে খালদুন বলেন- ইসলামি অর্থনীতি হলো জনসাধারণের সাথে সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
মূলনীতি
সকল ক্ষেত্রে আমর বিল মারুফ এবং নেহী আনিল মুনকার-এর বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাযকিয়া (আত্মশুদ্ধি) ও তাকওয়া (আল্লাহভীরুতা) অর্জন;
সকল কর্মকাণ্ডেই শরীয়াহর বিধান মান্য করা;
শ্রমভিত্তিক বিনিময় ও বিনিময়ভিত্তিক শ্রম
আদল (বা ন্যয়বিচার) ও ইহসান (বা কল্যাণ) - প্রয়োগ;
ব্যক্তির সম্পদে সমাজের অধিকার প্রতিষ্ঠা;
ইসলামের বুনিয়াদি শিক্ষা ও ইবাদতের নিয়মনীতি
সংক্ষেপেঃ-
১. আল কুরআন (শুদ্ধভাবে তিলাওয়াত শেখা)
২. আল কুরআনের তাফসীর
৩. হাদিস ( বুলুগুল মারাম,......ইত্যাদি)
৪. আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ
৫. বুখারী, মুসলিম
৬. সীরাত ( রাসূল সাঃ এর জীবনী-এর উপর লেখা বিভিন্ন বই,, আর রাহীকুল মাখতুম,.....ইত্যাদি )
৭. ইসলামিক ইতিহাস নিয়ে লেখা বিভিন্ন বই
৮. ফিকহ
৯. ইসলামিক অর্থনীতি
১০. ইসলামিক ফিলোসোফি
১১. জিও পলিটিক্স ( ইসলামিক ভূ-রাজনীতি)
১২. ওয়াল্ড হিস্ট্রি
ইসলামী অর্থ ব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি |
ইসলামী অর্থনীতি আসলে কেমন
ইসলামী অর্থব্যবস্থা ও তার মূলনীতি
https://www.youtube.com/watch?v=kkVAon0-y9c
অর্থনীতি সংকটে ইসলামীক সমাধান কি
কাগজের টাকা আর থাকবে না |
ইসলামী অর্থব্যবস্থা || Islamic Economy
ইসলামী অর্থ-ব্যবস্থার নীতিমালা সমূহ: Principles of Islamic Financial System:
Islamic Economy vs. Western Economy
ইসলামী অর্থনীতি বনাম পশ্চিমা অর্থনীতি
অর্থনীতি প্রতারনা কি জিনিস
https://www.youtube.com/watch?v=86evP4xE-AE
বিশ্ব রাজনীতি অর্থনীতি কেন আজ পশ্চিমাদের হাতে কারণ ব্যাখ্যা
https://www.youtube.com/watch?v=pkpK_YHXA1c
ইসলামী অর্থনীতি | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান |
https://www.youtube.com/watch?v=fy0WTuR26DQ
ইসলামী অর্থনীতি
Islamic Economics
ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলনীতি
Principles of Islamic Finance
0 notes
ইসলামী অর্থনীতি
Islamic Economics
ইসলামী অর্থনীতি হল একটি বিস্তৃত ক্ষেত্র, যা ইসলামী বাণিজ্যিক আইনশাস্ত্রের ( আরবি : فقه المعاملات , ফিকহ আল-মুআমালাত ) এর আরও নির্দিষ্ট উপসেটের সাথে সম্পর্কিত। এটি মূল্যের শ্রম তত্ত্বের অনুরূপ অর্থনীতির একটি আদর্শও , যা "শ্রম-ভিত্তিক বিনিময় এবং বিনিময়-ভিত্তিক শ্রম"।
ইসলামী অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য
একটি ইসলামী অর্থনীতির কেন্দ্রীয় বৈশিষ্ট্যগুলি প্রায়শই সংক্ষিপ্ত করা হয়: (1) কুরআন ও সুন্নাহ থেকে উদ্ভূত "আচরণগত নিয়ম এবং নৈতিক ভিত্তি"; (২) জাকাত ও অন্যান্য ইসলামি কর আদায়, (৩) ঋণের উপর ধার্যকৃত সুদ ( রিবা ) নিষিদ্ধ করা।
ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলনীতি
Principles of Islamic Finance
ইসলামি অর্থনীতি (আরবি: الاقتصاد الإسلامي) হলো কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক অর্থনৈতিক লেনদেন ব্যবস্থা। ইসলামি কৃষ্টি ও তামাদ্দুন সমৃদ্ধ যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তাই ইসলামি অর্থনীতি। প্রখ্যাত সমাজ বিজ্ঞানী ইবনে খালদুন বলেন- ইসলামি অর্থনীতি হলো জনসাধারণের সাথে সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
মূলনীতি
সকল ক্ষেত্রে আমর বিল মারুফ এবং নেহী আনিল মুনকার-এর বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাযকিয়া (আত্মশুদ্ধি) ও তাকওয়া (আল্লাহভীরুতা) অর্জন;
সকল কর্মকাণ্ডেই শরীয়াহর বিধান মান্য করা;
শ্রমভিত্তিক বিনিময় ও বিনিময়ভিত্তিক শ্রম
আদল (বা ন্যয়বিচার) ও ইহসান (বা কল্যাণ) - প্রয়োগ;
ব্যক্তির সম্পদে সমাজের অধিকার প্রতিষ্ঠা;
ইসলামের বুনিয়াদি শিক্ষা ও ইবাদতের নিয়মনীতি
সংক্ষেপেঃ-
১. আল কুরআন (শুদ্ধভাবে তিলাওয়াত শেখা)
২. আল কুরআনের তাফসীর
৩. হাদিস ( বুলুগুল মারাম,......ইত্যাদি)
৪. আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ
৫. বুখারী, মুসলিম
৬. সীরাত ( রাসূল সাঃ এর জীবনী-এর উপর লেখা বিভিন্ন বই,, আর রাহীকুল মাখতুম,.....ইত্যাদি )
৭. ইসলামিক ইতিহাস নিয়ে লেখা বিভিন্ন বই
৮. ফিকহ
৯. ইসলামিক অর্থনীতি
১০. ইসলামিক ফিলোসোফি
১১. জিও পলিটিক্স ( ইসলামিক ভূ-রাজনীতি)
১২. ওয়াল্ড হিস্ট্রি
ইসলামী অর্থ ব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি |
ইসলামী অর্থনীতি আসলে কেমন
ইসলামী অর্থব্যবস্থা ও তার মূলনীতি
https://www.youtube.com/watch?v=kkVAon0-y9c
অর্থনীতি সংকটে ইসলামীক সমাধান কি
কাগজের টাকা আর থাকবে না |
ইসলামী অর্থব্যবস্থা || Islamic Economy
ইসলামী অর্থ-ব্যবস্থার নীতিমালা সমূহ: Principles of Islamic Financial System:
Islamic Economy vs. Western Economy
ইসলামী অর্থনীতি বনাম পশ্চিমা অর্থনীতি
অর্থনীতি প্রতারনা কি জিনিস
https://www.youtube.com/watch?v=86evP4xE-AE
বিশ্ব রাজনীতি অর্থনীতি কেন আজ পশ্চিমাদের হাতে কারণ ব্যাখ্যা
https://www.youtube.com/watch?v=pkpK_YHXA1c
ইসলামী অর্থনীতি | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান |
https://www.youtube.com/watch?v=fy0WTuR26DQ
ইসলামী অর্থনীতি
Islamic Economics
ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলনীতি
Principles of Islamic Finance
0 notes
ইসলামী অর্থনীতি
Islamic Economics
ইসলামী অর্থনীতি হল একটি বিস্তৃত ক্ষেত্র, যা ইসলামী বাণিজ্যিক আইনশাস্ত্রের ( আরবি : فقه المعاملات , ফিকহ আল-মুআমালাত ) এর আরও নির্দিষ্ট উপসেটের সাথে সম্পর্কিত। এটি মূল্যের শ্রম তত্ত্বের অনুরূপ অর্থনীতির একটি আদর্শও , যা "শ্রম-ভিত্তিক বিনিময় এবং বিনিময়-ভিত্তিক শ্রম"।
ইসলামী অর্থনীতির বৈশিষ্ট্য
একটি ইসলামী অর্থনীতির কেন্দ্রীয় বৈশিষ্ট্যগুলি প্রায়শই সংক্ষিপ্ত করা হয়: (1) কুরআন ও সুন্নাহ থেকে উদ্ভূত "আচরণগত নিয়ম এবং নৈতিক ভিত্তি"; (২) জাকাত ও অন্যান্য ইসলামি কর আদায়, (৩) ঋণের উপর ধার্যকৃত সুদ ( রিবা ) নিষিদ্ধ করা।
ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলনীতি
Principles of Islamic Finance
ইসলামি অর্থনীতি (আরবি: الاقتصاد الإسلامي) হলো কুরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক অর্থনৈতিক লেনদেন ব্যবস্থা। ইসলামি কৃষ্টি ও তামাদ্দুন সমৃদ্ধ যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তাই ইসলামি অর্থনীতি। প্রখ্যাত সমাজ বিজ্ঞানী ইবনে খালদুন বলেন- ইসলামি অর্থনীতি হলো জনসাধারণের সাথে সম্পর্কিত বিজ্ঞান।
মূলনীতি
সকল ক্ষেত্রে আমর বিল মারুফ এবং নেহী আনিল মুনকার-এর বাস্তবায়নের মাধ্যমে তাযকিয়া (আত্মশুদ্ধি) ও তাকওয়া (আল্লাহভীরুতা) অর্জন;
সকল কর্মকাণ্ডেই শরীয়াহর বিধান মান্য করা;
শ্রমভিত্তিক বিনিময় ও বিনিময়ভিত্তিক শ্রম
আদল (বা ন্যয়বিচার) ও ইহসান (বা কল্যাণ) - প্রয়োগ;
ব্যক্তির সম্পদে সমাজের অধিকার প্রতিষ্ঠা;
ইসলামের বুনিয়াদি শিক্ষা ও ইবাদতের নিয়মনীতি
সংক্ষেপেঃ-
১. আল কুরআন (শুদ্ধভাবে তিলাওয়াত শেখা)
২. আল কুরআনের তাফসীর
৩. হাদিস ( বুলুগুল মারাম,......ইত্যাদি)
৪. আবু দাউদ, তিরমিজি, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ
৫. বুখারী, মুসলিম
৬. সীরাত ( রাসূল সাঃ এর জীবনী-এর উপর লেখা বিভিন্ন বই,, আর রাহীকুল মাখতুম,.....ইত্যাদি )
৭. ইসলামিক ইতিহাস নিয়ে লেখা বিভিন্ন বই
৮. ফিকহ
৯. ইসলামিক অর্থনীতি
১০. ইসলামিক ফিলোসোফি
১১. জিও পলিটিক্স ( ইসলামিক ভূ-রাজনীতি)
১২. ওয়াল্ড হিস্ট্রি
ইসলামী অর্থ ব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি |
ইসলামী অর্থনীতি আসলে কেমন
ইসলামী অর্থব্যবস্থা ও তার মূলনীতি
https://www.youtube.com/watch?v=kkVAon0-y9c
অর্থনীতি সংকটে ইসলামীক সমাধান কি
কাগজের টাকা আর থাকবে না |
ইসলামী অর্থব্যবস্থা || Islamic Economy
ইসলামী অর্থ-ব্যবস্থার নীতিমালা সমূহ: Principles of Islamic Financial System:
Islamic Economy vs. Western Economy
ইসলামী অর্থনীতি বনাম পশ্চিমা অর্থনীতি
অর্থনীতি প্রতারনা কি জিনিস
https://www.youtube.com/watch?v=86evP4xE-AE
বিশ্ব রাজনীতি অর্থনীতি কেন আজ পশ্চিমাদের হাতে কারণ ব্যাখ্যা
https://www.youtube.com/watch?v=pkpK_YHXA1c
ইসলামী অর্থনীতি | আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান |
https://www.youtube.com/watch?v=fy0WTuR26DQ
ইসলামী অর্থনীতি
Islamic Economics
ইসলামী অর্থব্যবস্থার মূলনীতি
Principles of Islamic Finance
1 note
·
View note