এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর
এবাদত কাকে বলে
Ibadah
এবাদত কাকে বলে?
আল্লাহ তা’আলা বান্দার যেসমস্ত প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য কথা ও কাজকে ভালবাসেন ও পছন্দ করেন এবং যে সমস্ত বিষয় আল্লাহর ভালবাসা ও পছন্দের বিপরীত ও পরিপন্থী, তা থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করার নামই এবাদত।
এবাদত বা ইবাদাত (عبادات) হলো ইবাদাহ এর বহুবচন। ইবাদাহ একাধিক অর্থ থাকলেও এটি ইসলামে উপাসনা পরিচালনার বিধি বা সমস্ত মুসলমানের নির্ধারিত বয়সের পরে ধর্মীয় উপাসনা কর্তব্য সম্পর্কে ইসলামী আইনশাস্ত্র (ফিকাহ) মেনে তাদের দেহ ও মন পরিচালিত কার। ইসলাম ধর্মে ইবাদত এর পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
কালেমা শাহাদাত: কালেমা শাহাদাত বলতে বুঝানো হয়েছে কালেমায়ে শাহাদাত মুখে বলা (সাক্ষ্য দেওয়া) ও অন্তরে বিশ্বাস করা (বিশ্বাস)৷ এই বিশ্বাসকে বলা হয় "ঈমান"
সালাত: নামাজ বা সালাত হল ইসলাম ধর্মের প্রধান ইবাদাত। প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য আবশ্যক। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাযই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ।
যাকাত: মুসলমানদের নির্ধারিত সীমার অধিক সম্পত্তি অর্জিত হলে তা হিজরি সনের ১ বছর ধরে সংরক্ষিত থাকলে মোট সম্পত্তির ২.৫ শতাংশ (২.৫%) বা ১/৪০ অংশ গরীব-দুঃস্থদের মাঝে বিতরণ করাই হলো যাকাত।
রোজা: সুবহে সা[৬]দেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, পাপাচার, কামাচার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস থেকেও বিরত থাকার নাম রোযা। ইসলামী বিধান অনুসারে, প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানের জন্য রমজান মাসের প্রতি দিন রোজা রাখা ফরজ।
হজ্জ: শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য জীবনে একবার হজ্জ্ব সম্পাদন করা ফরজ বা আবশ্যিক। আরবি জিলহজ্জ্ব মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখ হজ্জ্বের জন্য নির্ধরিত সময়।
আল্লাহ মানুষকে বানিয়েছেন শুধু আল্লাহর ইবাদত করার জন্য |
একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করতে হবে কিভাবে?.
সূরা ইখলাস আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
ইখলাস ও নিয়তের পরিশুদ্ধতার গুরুত্ব
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
ইখলাস - আরবি ভাষায় একনিষ্ঠতা - প্রচলিতভাবে কুরআনের 112 তম সূরার নাম। এর আয়াতগুলি আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা করে, যার ফলে ইসলামের ধর্মীয় চিন্তাধারা যে অক্ষের উপর চলে আসে তা প্রতিষ্ঠা করে।
সূরা ইখলাস তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, আললাহর পরম একত্ব, সূরা ইখলাস চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন"।
সূরা ইখলাস অনুবাদ
বলুন, সত্য হল আল্লাহ এক। আল্লাহর কাউকে প্রয়োজন নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, জন্মও দেননি। আর কখনোই তাঁর সাথে সমকক্ষ কেউ নেই।
এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর
ইখলাস ইবাদতের প্ৰাণ
একনিষ্ঠতা ইবাদতের প্ৰাণ
সূরা ইখলাস আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা
ইখলাস ও নিয়তের পরিশুদ্ধতার গুরুত্ব
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
Surah Ikhlas declares the indivisible Oneness (Tawhid) of Allah
Sincerity is the Soul of Worship.
0 notes
এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর
এবাদত কাকে বলে
Ibadah
এবাদত কাকে বলে?
আল্লাহ তা’আলা বান্দার যেসমস্ত প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য কথা ও কাজকে ভালবাসেন ও পছন্দ করেন এবং যে সমস্ত বিষয় আল্লাহর ভালবাসা ও পছন্দের বিপরীত ও পরিপন্থী, তা থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করার নামই এবাদত।
এবাদত বা ইবাদাত (عبادات) হলো ইবাদাহ এর বহুবচন। ইবাদাহ একাধিক অর্থ থাকলেও এটি ইসলামে উপাসনা পরিচালনার বিধি বা সমস্ত মুসলমানের নির্ধারিত বয়সের পরে ধর্মীয় উপাসনা কর্তব্য সম্পর্কে ইসলামী আইনশাস্ত্র (ফিকাহ) মেনে তাদের দেহ ও মন পরিচালিত কার। ইসলাম ধর্মে ইবাদত এর পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
কালেমা শাহাদাত: কালেমা শাহাদাত বলতে বুঝানো হয়েছে কালেমায়ে শাহাদাত মুখে বলা (সাক্ষ্য দেওয়া) ও অন্তরে বিশ্বাস করা (বিশ্বাস)৷ এই বিশ্বাসকে বলা হয় "ঈমান"
সালাত: নামাজ বা সালাত হল ইসলাম ধর্মের প্রধান ইবাদাত। প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য আবশ্যক। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাযই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ।
যাকাত: মুসলমানদের নির্ধারিত সীমার অধিক সম্পত্তি অর্জিত হলে তা হিজরি সনের ১ বছর ধরে সংরক্ষিত থাকলে মোট সম্পত্তির ২.৫ শতাংশ (২.৫%) বা ১/৪০ অংশ গরীব-দুঃস্থদের মাঝে বিতরণ করাই হলো যাকাত।
রোজা: সুবহে সা[৬]দেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, পাপাচার, কামাচার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস থেকেও বিরত থাকার নাম রোযা। ইসলামী বিধান অনুসারে, প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানের জন্য রমজান মাসের প্রতি দিন রোজা রাখা ফরজ।
হজ্জ: শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য জীবনে একবার হজ্জ্ব সম্পাদন করা ফরজ বা আবশ্যিক। আরবি জিলহজ্জ্ব মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখ হজ্জ্বের জন্য নির্ধরিত সময়।
আল্লাহ মানুষকে বানিয়েছেন শুধু আল্লাহর ইবাদত করার জন্য |
একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করতে হবে কিভাবে?.
সূরা ইখলাস আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
ইখলাস ও নিয়তের পরিশুদ্ধতার গুরুত্ব
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির ���ন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
ইখলাস - আরবি ভাষায় একনিষ্ঠতা - প্রচলিতভাবে কুরআনের 112 তম সূরার নাম। এর আয়াতগুলি আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা করে, যার ফলে ইসলামের ধর্মীয় চিন্তাধারা যে অক্ষের উপর চলে আসে তা প্রতিষ্ঠা করে।
সূরা ইখলাস তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, আললাহর পরম একত্ব, সূরা ইখলাস চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন"।
সূরা ইখলাস অনুবাদ
বলুন, সত্য হল আল্লাহ এক। আল্লাহর কাউকে প্রয়োজন নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, জন্মও দেননি। আর কখনোই তাঁর সাথে সমকক্ষ কেউ নেই।
এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর
ইখলাস ইবাদতের প্ৰাণ
একনিষ্ঠতা ইবাদতের প্ৰাণ
Sincerity is the Soul of Worship.
0 notes
এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর
এবাদত কাকে বলে
Ibadah
এবাদত কাকে বলে?
আল্লাহ তা’আলা বান্দার যেসমস্ত প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য কথা ও কাজকে ভালবাসেন ও পছন্দ করেন এবং যে সমস্ত বিষয় আল্লাহর ভালবাসা ও পছন্দের বিপরীত ও পরিপন্থী, তা থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করার নামই এবাদত।
এবাদত বা ইবাদাত (عبادات) হলো ইবাদাহ এর বহুবচন। ইবাদাহ একাধিক অর্থ থাকলেও এটি ইসলামে উপাসনা পরিচালনার বিধি বা সমস্ত মুসলমানের নির্ধারিত বয়সের পরে ধর্মীয় উপাসনা কর্তব্য সম্পর্কে ইসলামী আইনশাস্ত্র (ফিকাহ) মেনে তাদের দেহ ও মন পরিচালিত কার। ইসলাম ধর্মে ইবাদত এর পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
কালেমা শাহাদাত: কালেমা শাহাদাত বলতে বুঝানো হয়েছে কালেমায়ে শাহাদাত মুখে বলা (সাক্ষ্য দেওয়া) ও অন্তরে বিশ্বাস করা (বিশ্বাস)৷ এই বিশ্বাসকে বলা হয় "ঈমান"
সালাত: নামাজ বা সালাত হল ইসলাম ধর্মের প্রধান ইবাদাত। প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য আবশ্যক। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাযই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ।
যাকাত: মুসলমানদের নির্ধারিত সীমার অধিক সম্পত্তি অর্জিত হলে তা হিজরি সনের ১ বছর ধরে সংরক্ষিত থাকলে মোট সম্পত্তির ২.৫ শতাংশ (২.৫%) বা ১/৪০ অংশ গরীব-দুঃস্থদের মাঝে বিতরণ করাই হলো যাকাত।
রোজা: সুবহে সা[৬]দেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, পাপাচার, কামাচার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস থেকেও বিরত থাকার নাম রোযা। ইসলামী বিধান অনুসারে, প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানের জন্য রমজান মাসের প্রতি দিন রোজা রাখা ফরজ।
হজ্জ: শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য জীবনে একবার হজ্জ্ব সম্পাদন করা ফরজ বা আবশ্যিক। আরবি জিলহজ্জ্ব মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখ হজ্জ্বের জন্য নির্ধরিত সময়।
আল্লাহ মানুষকে বানিয়েছেন শুধু আল্লাহর ইবাদত করার জন্য |
একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করতে হবে কিভাবে?.
সূরা ইখলাস আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
ইখলাস ও নিয়তের পরিশুদ্ধতার গুরুত্ব
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
ইখলাস - আরবি ভাষায় একনিষ্ঠতা - প্রচলিতভাবে কুরআনের 112 তম সূরার নাম। এর আয়াতগুলি আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা করে, যার ফলে ইসলামের ধর্মীয় চিন্তাধারা যে অক্ষের উপর চলে আসে তা প্রতিষ্ঠা করে।
সূরা ইখলাস তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, আললাহর পরম একত্ব, সূরা ইখলাস চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন"।
সূরা ইখলাস অনুবাদ
বলুন, সত্য হল আল্লাহ এক। আল্লাহর কাউকে প্রয়োজন নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, জন্মও দেননি। আর কখনোই তাঁর সাথে সমকক্ষ কেউ নেই।
এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর
ইখলাস ইবাদতের প্ৰাণ
ইখলাস ও নিয়তের পরিশুদ্ধতার গুরুত্ব
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
0 notes
এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর
এবাদত কাকে বলে
Ibadah
এবাদত কাকে বলে?
আল্লাহ তা’আলা বান্দার যেসমস্ত প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য কথা ও কাজকে ভালবাসেন ও পছন্দ করেন এবং যে সমস্ত বিষয় আল্লাহর ভালবাসা ও পছন্দের বিপরীত ও পরিপন্থী, তা থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করার নামই এবাদত।
এবাদত বা ইবাদাত (عبادات) হলো ইবাদাহ এর বহুবচন। ইবাদাহ একাধিক অর্থ থাকলেও এটি ইসলামে উপাসনা পরিচালনার বিধি বা সমস্ত মুসলমানের নির্ধারিত বয়সের পরে ধর্মীয় উপাসনা কর্তব্য সম্পর্কে ইসলামী আইনশাস্ত্র (ফিকাহ) মেনে তাদের দেহ ও মন পরিচালিত কার। ইসলাম ধর্মে ইবাদত এর পাঁচটি স্তম্ভ রয়েছে।
কালেমা শাহাদাত: কালেমা শাহাদাত বলতে বুঝানো হয়েছে কালেমায়ে শাহাদাত মুখে বলা (সাক্ষ��য দেওয়া) ও অন্তরে বিশ্বাস করা (বিশ্বাস)৷ এই বিশ্বাসকে বলা হয় "ঈমান"
সালাত: নামাজ বা সালাত হল ইসলাম ধর্মের প্রধান ইবাদাত। প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য আবশ্যক। ঈমান বা বিশ্বাসের পর নামাযই ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ।
যাকাত: মুসলমানদের নির্ধারিত সীমার অধিক সম্পত্তি অর্জিত হলে তা হিজরি সনের ১ বছর ধরে সংরক্ষিত থাকলে মোট সম্পত্তির ২.৫ শতাংশ (২.৫%) বা ১/৪০ অংশ গরীব-দুঃস্থদের মাঝে বিতরণ করাই হলো যাকাত।
রোজা: সুবহে সা[৬]দেক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার, পাপাচার, কামাচার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস থেকেও বির��� থাকার নাম রোযা। ইসলামী বিধান অনুসারে, প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক মুসলমানের জন্য রমজান মাসের প্রতি দিন রোজা রাখা ফরজ।
হজ্জ: শারীরিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমান নর-নারীর জন্য জীবনে একবার হজ্জ্ব সম্পাদন করা ফরজ বা আবশ্যিক। আরবি জিলহজ্জ্ব মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখ হজ্জ্বের জন্য নির্ধরিত সময়।
আল্লাহ মানুষকে বানিয়েছেন শুধু আল্লাহর ইবাদত করার জন্য |
একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করতে হবে কিভাবে?.
সূরা ইখলাস আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
ইখলাস ও নিয়তের পরিশুদ্ধতার গুরুত্ব
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। #ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
ইখলাস - আরবি ভাষায় একনিষ্ঠতা - প্রচলিতভাবে কুরআনের 112 তম সূরার নাম। এর আয়াতগুলি আললাহর অবিভাজ্য একত্ব (তাওহিদ) ঘোষণা করে, যার ফলে ইসলামের ধর্মীয় চিন্তাধারা যে অক্ষের উপর চলে আসে তা প্রতিষ্ঠা করে।
সূরা ইখলাস তাওহিদের একটি সংক্ষিপ্ত ঘোষণা, আললাহর পরম একত্ব, সূরা ইখলাস চারটি আয়াত নিয়ে গঠিত। আল-ইখলাস মানে "বিশুদ্ধতা" বা "পরিশোধন"।
সূরা ইখলাস অনুবাদ
বলুন, সত্য হল আল্লাহ এক। আল্লাহর কাউকে প্রয়োজন নেই। তিনি কাউকে জন্ম দেননি, জন্মও দেননি। আর কখনোই তাঁর সাথে সমকক্ষ কেউ নেই।
এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর
ইখলাস ইবাদতের প্ৰাণ
একনিষ্ঠতাইবাদতেরপ্ৰাণ
0 notes
By the grace of Almighty Allah Subhanahu wa Taala, Ayat of Peace has transformed into a family of Muslim brothers and sisters with 10 thousand subscribers on YouTube channel. I am thankful to Almighty Allah for that, Alhamdulillah. Dear brothers and sisters, those of you who have supported Ayat of Peace in various ways in this journey, may Allah reward you all well. And may Almighty Allah grant us all the blessings of Ramadan and give us the tawfiq to act for the religion with sincerity, Ameen.
✅ Our YouTube channel ❤️
🔗 https://www.youtube.com/@AyatofPeace
0 notes
মধুর সূরা ইখলাস | Quran Recitation | বিশ্বজয়ী ক্বারী সাইদুল ইসলাম আসাদ |...
0 notes
আয়াতুল কুরসী - চার কুল - সূরা কাফিরুন, সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক এবং সূরা ন...
0 notes
🔴 এই ১০টি ফজিলতপূর্ণ আমল যা আপনার সারাবছরের ই দৈনন্দিন রুটিনে থাকা উচিতঃ
১।আয়াতুল কুরসি
২। ১২ রাকাত সুন্নাত নামাজ
৩।ওযুর পরে কালেমায়ে শাহাদাত
৪। ফরজ নামাজের পর -
৩৩ বার সুবহানাল্লহ;৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ ;৩৩ বার আল্লহু আকবার; এবং ১ বার লা ইলা-হা ইল্লাল্লহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া ‘আলা কুল্লি শাই’ইন কাদীর!
৫।সকাল ও সন্ধ্যায় সাইয়িদুল ইস্তিগফার
৬।সুরা ইখলাস (১০ বার বা ৩ বার)
৭।১০০ বার সুবহানাল্লহি ওয়া বিহামদিহি
৮। রাতে সূরা মুলক
৯। রাতে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত
১০। রাতে ১০০ আয়াত তেলাওয়াত
জাযাকুমুল্লাহু খইরন!
0 notes
পেটের যাদু নষ্টের আয়াত
প্রসঙ্গঃ পেটের যাদু শিরোনামে পূর্বে প্রকাশিত একটি লেখায় “পেটের যাদু” এর এর ভয়াবহতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে । আজকের লেখায় শুধুমাত্র পেটের যাদু নষ্টের সহায়ক আয়াত নিয়ে আলোচনা করব—ইনশআল্লাহ্।
১) সূরা ফাতিহা
২) আয়াতুল কুরসি
৩) সূরা ইখলাস, ফালাক ও নাস
৪) যাদু নষ্টের কমন আয়াত
১ । সূরা আ’রাফ ১১৭ থেকে ১২২নং আয়াত
২ । সূরা ইউনুস ৮১ ও ৮২নং আয়াত
৩ । সূরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত
৫) পেটের যাদু নষ্টের…
View On WordPress
0 notes
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
সূরা ইখলাস এর ব্যাখ্যা
ইখলাস অর্থ গভীর অনুরাগ, একনিষ্ঠতা, নিরেট বিশ্বাস, খাঁটি আনুগত্য। শিরক থেকে মুক্ত হয়ে তাওহিদ বা এক আল্লাহর ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলা হয়। মুশরিকরা হজরত মুহাম্মদ (সা.) –কে আল্লাহর বংশপরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, যার জবাবে এই সুরা নাজিল হয়।
ইখলাস কি? ইবাদতে ইখলাসের গুরুত্ব
মানুষের ইখলাস নষ্ট হয়ে যায় তিন কারনে
https://www.youtube.com/watch?v=_XJXmVSEMvI
ইখলাস সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
নিছক উৎসাহিত পুণ্য নয়, যে কোনো সৎ কাজের গ্রহণের জন্য ইখলাস আন্তরিকতা বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত। আল্লাহ বলেন, আমরাই আপনার প্রতি সত্য সহকারে কিতাব নাযিল করেছি, কাজেই তোমরা পূর্ণ নিষ্ঠার সাথে আল্লাহর ইবাদত কর; প্রকৃত ভক্তি একমাত্র আল্লাহর জন্য।
আল্লাহ কোনো কিছুর মতোই নন
সূরা আল-ইখলাসে তাওহিদের মূল বিষয়বস্তু রয়েছে এবং আল্লাহ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। #ইখলাস মানে ঈমানের পবিত্রতা। এখানে আল্লাহর প্রকৃতি উল্লেখ করে ঈমানের বিশুদ্ধতা বর্ণনা করা হয়েছে।সুরাইখলাস। ... সুরার নাম 'ইখলাস'। যার অর্থ হলো- একনিষ্ঠতা, নিরেট খাঁটি বিশ্বাস, ভক্তিপূর্ণ উপাসনা। দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্বের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে। সুরা ইখলাসে আছে আল্লাহর অস্তিত্বের সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন সত্যের প্রকাশ; যা সব ধরনের মুশরিকী চিন্তা ও ধ্যান -ধারণার মূলোৎপাটন করে এবং আল্লাহর সত্তার সাথে সৃষ্টির গুণাবলীর মধ্য থেকে কোন একটি গুণকেও সংযুক্ত করার কোন অবকাশই রাখেনি। আল্লাহর বৈশিষ্ট্য অন্য কোনো কিছুর মতো নয়। আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের যোগ্যতায়-অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয়, অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত।
আল্লাহ কোনো কিছুরই মতো নন
সূরা ইখলাসে রয়েছে আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদের সারাংশ। আল্লাহর পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করে সূরা ইখলাস। #ইখলাস মানে ঈমানের পবিত্রতা। এখানে আল্লাহর প্রকৃতি উল্লেখ করে ঈমানের বিশুদ্ধতা বর্ণনা করা হয়েছে। সূরা ইখলাসে রয়েছে আল্লাহর অস্তিত্বের সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন সত্যের বহিঃপ্রকাশ; যা সকল প্রকার বহু-ঈশ্বরবাদী চিন্তা-চেতনাকে নির্মূল করে এবং সৃষ্টিকর্তার সাথে সৃষ্টির কোনো গুণ যুক্ত করার কোন সুযোগ রাখে নি।
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল্লাহ কোনো কিছুরই মতো নন
0 notes
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
সূরা ইখলাস এর ব্যাখ্যা
ইখলাস অর্থ গভীর অনুরাগ, একনিষ্ঠতা, নিরেট বিশ্বাস, খাঁটি আনুগত্য। শিরক থেকে মুক্ত হয়ে তাওহিদ বা এক আল্লাহর ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলা হয়। মুশরিকরা হজরত মুহাম্মদ (সা.) –কে আল্লাহর বংশপরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, যার জবাবে এই সুরা নাজিল হয়।
ইখলাস কি? ইবাদতে ইখলাসের গুরুত্ব
মানুষের ইখলাস নষ্ট হয়ে যায় তিন কারনে
https://www.youtube.com/watch?v=_XJXmVSEMvI
ইখলাস সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
নিছক উৎসাহিত পুণ্য নয়, যে কোনো সৎ কাজের গ্রহণের জন্য ইখলাস আন্তরিকতা বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত। আল্লাহ বলেন, আমরাই আপনার প্রতি সত্য সহকারে কিতাব নাযিল করেছি, কাজেই তোমরা পূর্ণ নিষ্ঠার সাথে আল্লাহর ইবাদত কর; প্রকৃত ভক্তি একমাত্র আল্লাহর জন্য।
আল্লাহ কোনো কিছুর মতোই নন
সূরা আল-ইখলাসে তাওহিদের মূল বিষয়বস্তু রয়েছে এবং আল্লাহ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। #ইখলাস মানে ঈমানের পবিত্রতা। এখানে আল্লাহর প্রকৃতি উল্লেখ করে ঈমানের বিশুদ্ধতা বর্ণনা করা হয়েছে।সুরাইখলাস। ... সুরার নাম 'ইখলাস'। যার অর্থ হলো- একনিষ্ঠতা, নিরেট খাঁটি বিশ্বাস, ভক্তিপূর্ণ উপাসনা। দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্বের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে। সুরা ইখলাসে আছে আল্লাহর অস্তিত্বের সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন সত্যের প্রকাশ; যা সব ধরনের মুশরিকী চিন্তা ও ধ্যান -ধারণার মূলোৎপাটন করে এবং আল্লাহর সত্তার সাথে সৃষ্টির গুণাবলীর মধ্য থেকে কোন একটি গুণকেও সংযুক্ত করার কোন অবকাশই রাখেনি। আল্লাহর বৈশিষ্ট্য অন্য কোনো কিছুর মতো নয়। আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের যোগ্যতায়-অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয়, অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত।
আল্লাহ কোনো কিছুরই মতো নন
সূরা ইখলাসে রয়েছে আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদের সারাংশ। আল্লাহর পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করে সূরা ইখলাস। #ইখলাস মানে ঈমানের পবিত্রতা। এখানে আল্লাহর প্রকৃতি উল্লেখ করে ঈমানের বিশুদ্ধতা বর্ণনা করা হয়েছে। সূরা ইখলাসে রয়েছে আল্লাহর অস্তিত্বের সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন সত্যের বহিঃপ্রকাশ; যা সকল প্রকার বহু-ঈশ্বরবাদী চিন্তা-চেতনাকে নির্মূল করে এবং সৃষ্টিকর্তার সাথে সৃষ্টির কোনো গুণ যুক্ত করার কোন সুযোগ রাখে নি।
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল্লাহ কোনো কিছুরই মতো নন
0 notes
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
সূরা ইখলাস এর ব্যাখ্যা
ইখলাস অর্থ গভীর অনুরাগ, একনিষ্ঠতা, নিরেট বিশ্বাস, খাঁটি আনুগত্য। শিরক থেকে মুক্ত হয়ে তাওহিদ বা এক আল্লাহর ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলা হয়। মুশরিকরা হজরত মুহাম্মদ (সা.) –কে আল্লাহর বংশপরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, যার জবাবে এই সুরা নাজিল হয়।
ইখলাস কি? ইবাদতে ইখলাসের গুরুত্ব
মানুষের ইখলাস নষ্ট হয়ে যায় তিন কারনে
https://www.youtube.com/watch?v=_XJXmVSEMvI
ইখলাস সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
নিছক উৎসাহিত পুণ্য নয়, যে কোনো সৎ কাজের গ্রহণের জন্য ইখলাস আন্তরিকতা বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত। আল্লাহ বলেন, আমরাই আপনার প্রতি সত্য সহকারে কিতাব নাযিল করেছি, কাজেই তোমরা পূর্ণ নিষ্ঠার সাথে আল্লাহর ইবাদত কর; প্রকৃত ভক্তি একমাত্র আল্লাহর জন্য।
আল্লাহ কোনো কিছুর মতোই নন
সূরা আল-ইখলাসে তাওহিদের মূল বিষয়বস্তু রয়েছে এবং আল্লাহ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। #ইখলাস মানে ঈমানের পবিত্রতা। এখানে আল্লাহর প্রকৃতি উল্লেখ করে ঈমানের বিশুদ্ধতা বর্ণনা করা হয়েছে���সুরাইখলাস। ... সুরার নাম 'ইখলাস'। যার অর্থ হলো- একনিষ্ঠতা, নিরেট খাঁটি বিশ্বাস, ভক্তিপূর্ণ উপাসনা। দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্বের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে। সুরা ইখলাসে আছে আল্লাহর অস্তিত্বের সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন সত্যের প্রকাশ; যা সব ধরনের মুশরিকী চিন্তা ও ধ্যান -ধারণার মূলোৎপাটন করে এবং আল্লাহর সত্তার সাথে সৃষ্টির গুণাবলীর মধ্য থেকে কোন একটি গুণকেও সংযুক্ত করার কোন অবকাশই রাখেনি। আল্লাহর বৈশিষ্ট্য অন্য কোনো কিছুর মতো নয়। আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের যোগ্যতায়-অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয়, অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত।
আল্লাহ কোনো কিছুরই মতো নন
সূরা ইখলাসে রয়েছে আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদের সারাংশ। আল্লাহর পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করে সূরা ইখলাস। #ইখলাস মানে ঈমানের পবিত্রতা। এখানে আল্লাহর প্রকৃতি উল্লেখ করে ঈমানের বিশুদ্ধতা বর্ণনা করা হয়েছে। সূরা ইখলাসে রয়েছে আল্লাহর অস্তিত্বের সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন সত্যের বহিঃপ্রকাশ; যা সকল প্রকার বহু-ঈশ্বরবাদী চিন্তা-চেতনাকে নির্মূল করে এবং সৃষ্টিকর্তার সাথে সৃষ্টির কোনো গুণ যুক্ত করার কোন সুযোগ রাখে নি।
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল্লাহ কোনো কিছুরই মতো নন
0 notes
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল-ইখলাস মানে "শুদ্ধতা" বা "আন্তরিকতা"। ইখলাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটা ত্যাগ করা মহা বিপদের কারণ। কেননা আল্লাহ তায়ালা একমাত্র তাঁর জন্য নিবেদিত হওয়া ছাড়া অন্য কোনো আমল গ্রহণ করেন না। সঠিক নিয়ত, যা আন্তরিকতা, ইসলামে আমরা যা কিছু করি তার ভিত্তি। প্রতিটি ইবাদত, দান বা যে কোন নেক আমল এর পেছনের নিয়ত দ্বারা বিচার করা হবে। আল্লাহ আমাদের সকল কাজের আসল ও গোপন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জানেন এবং এই উদ্দেশ্যগুলো কেয়ামতের দিন প্রকাশ করা হবে। ইসলাম শান্তি ও আশীর্বাদের ধর্ম, এটি আমাদের আন্তরিকতা প্রচার করার পরামর্শ দেয়। আন্তরিকতা (ইখলাস) হল মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টির জন্য কাজ করার, বলা এবং কাজ করার জন্য আন্তরিক হওয়া। ইখলাস আমাদের ইসলামী শিক্ষারও মৌলিক দিক।
সূরা ইখলাস এর ব্যাখ্যা
ইখলাস অর্থ গভীর অনুরাগ, একনিষ্ঠতা, নিরেট বিশ্বাস, খাঁটি আনুগত্য। শিরক থেকে মুক্ত হয়ে তাওহিদ বা এক আল্লাহর ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলা হয়। মুশরিকরা হজরত মুহাম্মদ (সা.) –কে আল্লাহর বংশপরিচয় জিজ্ঞেস করেছিল, যার জবাবে এই সুরা নাজিল হয়।
ইখলাস কি? ইবাদতে ইখলাসের গুরুত্ব
মানুষের ইখলাস নষ্ট হয়ে যায় তিন কারনে
https://www.youtube.com/watch?v=_XJXmVSEMvI
ইখলাস সম্পর্কে কুরআন কি বলে?
নিছক উৎসাহিত পুণ্য নয়, যে কোনো সৎ কাজের গ্রহণের জন্য ইখলাস আন্তরিকতা বাধ্যতামূলক পূর্বশর্ত। আল্লাহ বলেন, আমরাই আপনার প্রতি সত্য সহকারে কিতাব নাযিল করেছি, কাজেই তোমরা পূর্ণ নিষ্ঠার সাথে আল্লাহর ইবাদত কর; প্রকৃত ভক্তি একমাত্র আল্লাহর জন্য।
আল্লাহ কোনো কিছুর মতোই নন
সূরা আল-ইখলাসে তাওহিদের মূল বিষয়বস্তু রয়েছে এবং আল্লাহ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। #ইখলাস মানে ঈমানের পবিত্রতা। এখানে আল্লাহর প্রকৃতি উল্লেখ করে ঈমানের বিশুদ্ধতা বর্ণনা করা হয়েছে।সুরাইখলাস। ... সুরার নাম 'ইখলাস'। যার অর্থ হলো- একনিষ্ঠতা, নিরেট খাঁটি বিশ্বাস, ভক্তিপূর্ণ উপাসনা। দুনিয়ার সব বিশ্বাস থেকে মুক্ত হয়ে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার একত্বের ওপর খাঁটি ও নিরেট বিশ্বাসী হওয়াকে ইখলাস বলে। সুরা ইখলাসে আছে আল্লাহর অস্তিত্বের সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন সত্যের প্রকাশ; যা সব ধরনের মুশরিকী চিন্তা ও ধ্যান -ধারণার মূলোৎপাটন করে এবং আল্লাহর সত্তার সাথে সৃষ্টির গুণাবলীর মধ্য থেকে কোন একটি গুণকেও সংযুক্ত করার কোন অবকাশই রাখেনি। আল্লাহর বৈশিষ্ট্য অন্য কোনো কিছুর মতো নয়। আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের স্রষ্টা। তিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক। আল্লাহ একমাত্র 'সত্য মাবুদ'। আল্লাহ্ছাড়া কোনো 'সত্য উপাস্য' নেই। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্তাঁর কর্মে-পরিচালনায়, প্রভুত্বে-কর্তৃত্বে ও উপাস্যের যোগ্যতায়-অধিকারে এক, একমাত্র, অদ্বিতীয়, অংশীদারমুক্ত। আল্লাহ্তায়ালা আসমানে আরশের ঊর্ধ্বে (সকল সৃষ্টি্র ঊর্ধ্বে) সমুন্নত।
আল্লাহ কোনো কিছুরই মতো নন
সূরা ইখলাসে রয়েছে আল্লাহ্র একত্ব বা তাওহীদের সারাংশ। আল্লাহর পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করে সূরা ইখলাস। #ইখলাস মানে ঈমানের পবিত্রতা। এখানে আল্লাহর প্রকৃতি উল্লেখ করে ঈমানের বিশুদ্ধতা বর্ণনা করা হয়েছে। সূরা ইখলাসে রয়েছে আল্লাহর অস্তিত্বের সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন সত্যের বহিঃপ্রকাশ; যা সকল প্রকার বহু-ঈশ্বরবাদী চিন্তা-চেতনাকে নির্মূল করে এবং সৃষ্টিকর্তার সাথে সৃষ্টির কোনো গুণ যুক্ত করার কোন সুযোগ রাখে নি।
ইখলাস (একনিষ্ঠতা) ইবাদতের প্ৰাণ ।
আল্লাহ কোনো কিছুরই মতো নন
0 notes
দোয়া কুনুত কিভাবে পড়তে হয়?
ওয়া নাশ কুরুকা, ওয়ালা নাকফুরুকা, ওয়া নাখলাউ', ওয়া নাতরুকু মাঁই ইয়াফজুরুকা। আল্লাহুম্মা ইয়্যাকা না'বুদু ওয়া লাকানুসল্লী, ওয়া নাসজুদু, ওয়া ইলাইকা নাস'আ, – ওয়া নাহফিদু, ওয়া নারজু রাহমাতাকা, ওয়া নাখশা – আযাবাকা, ইন্না আযাবাকা বিল কুফ্ফারি মুলহিক্ব।
কিরাত (সুরা বা অন্য আয়াত মিলানোর পর) শেষ করার পর তাকবির বলে দুহাত কান পর্যন্ত উঠাবে এবং তাকবিরে তাহরিমার মতো হাত বাঁধবে। তারপর নিঃশব্দে (অনুচ্চ স্বরে) দোয়া কুনুত পড়বে। দোয়া কুনুত পড়ে আগের মতো রুকু-সিজদা করবে। তারপর শেষ তাশাহহুদ, দরুদ, দোয়া মাসুরা পড়ে সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করবে।
দোয়া কুনুত অর্থ কি?
অর্থ হে আল্লাহ আমরা তোমারই সাহায্য চাই, তোমারই নিকট ক্ষমা চাই, তোমারই প্রতি ঈমান রাখি, তোমারই ওপর ভরসা করি এবং সকল কিছু তোমার দিকে ন্যস্ত করি। আমরা তোমার কৃতজ্ঞ হয়ে চলি অকৃতজ্ঞ হই না, এবং যারা তোমার অবাধ্য হয় তাদের থেকে সম্পর্ক ছিন্ন করে তাদেরকে পরিত্যাগ করি।
দোয়া কুনুত কত নম্বর আয়াত?
দোয়া কুনুত মুখস্ত করার সহজ পদ্ধতি এর ছবির ফলাফল
উত্তরঃ বিতর নামাজে দোয়া কুনুত পড়া ওয়াজিব। এটি তৃতীয় রাকাতে সূরা ফাতিহা এবং সাথে অন্য সূরা মিলিয়ে তাকবীর বলে হাত বেঁধে পড়তে হয়। সুতরাং আপনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দোয়া কুনূত মুখস্থ করুন।
নামাজে দোয়া মাসুরা পড়া কি জরুরী?
নামাজের মধ্য তাসাহূদ ও দরুদ শরিফ ও দোয়া মাসুরা না জানলে নামাজ হবে কি? তাশাহুদ ও দুরূদ শরীফ অবশ্যই পড়তে হবে। দোয়া মাসুরা না পড়লে নামাজ হয়ে যাবে। তবে ধীরে সুস্তে শিখে ফেলতে হবে।
দোয়া মাসুরা কয়টি ও কি কি?
ছবির ফলাফল
সেই হিসাবে হাদীসে বর্ণিত সকল দোয়াই মাসুরা; কেবলমাত্র একটি দোয়া নয়। তবে নিম্নের দোয়াটি এদেশে 'দোয়া মাসুরা' হিসেবে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে। উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী যালামতু নাক্সী যুলমান কাছীরাও অলা ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা আনতা, ফাগফিরলী মাগফিরাতাম মিন ইন্দিকা ওয়ারহামনী ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহিম।
বিতর নামাজে দোয়া কুনুত না পড়লে নামাজ হবে কি?
বিতর নামাজে দোয়া কুনুতের পরিবর্তে তিনবার সুরা ইখলাস পড়া গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ, সুরা ইখলাস— কুনুত বা দোয়া সম্বলিত সুরা নয়। কুনুতের উদ্দেশ্য হচ্ছে- আল্লাহর কাছে দোয়া করা। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট দোয়া ব্যতীত অন্য যেকোনো দোয়া পড়লেও ওয়াজিব আদায় হয়ে যাবে এবং নামাজ শুদ্ধ হয়ে যাবে।
0 notes
" ঘুমানোর পূর্বে কিছু আমল "
১। দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং অযু অবস্থায় ঘুমানো।
২। কাপড় পরিবর্তন করা এবং বিছানা ভলোভাবে ঝেড়ে নেয়া।
৩। আয়াতুল কুরসি এবং সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত পড়া।
৪। সূরা মুলক পড়া এবং সূরা ইখলাস, ফালাক ও নাস তিনবার করে পড়া।
৫। ইস্তেগফার করা এবং তিন তাসবীহ পড়া।
৬। ডানপাশ ও কেবলা মুখি হয়ে শুয়া এবং খারাপ স্বপ্ন দেখিলে পার্শ পরিবর্তন করা।
৭। দুরুদ শরীফ পড়া এবং কমপক্ষে একশত আয়াত পড়া।
৮। ঘুমানোর দু'আ পড়া এবং মন ফ্রেশ করে ঘুমানো।
৯। মৃত্যুর কথা স্মরণ করা এবং আল্লাহর নিকট বিনয়ের সাথে দু'আ করা।
১০। তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়া এবং মুহাসাবা করা।
✳️ সংক্ষিপ্ত আলোচনা -
🔰 দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে তারপর দু'আ করে ঘুমানো। কেননা হতে পারে এটাই আপনার শেষ নামাজ, হতে পারে এটাই আপনার জীবনের শেষ ঘুম, মৃত্যু সাথে আপনার দেখা হতে পারে এ রাতেই। ঘুম হলো মৃত্যুর ভাই - তাই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া চাই। অজু অবস্থায় ঘুমালে শরীর সুস্থ থাকে এবং মৃত্যুবরণ করলে শহীদি মর্যাদা লাভ করা যায়।...
🔰 শরীরের কাপড় পরিবর্তন করে নরমাল ড্রেস পরিধান করা, যেনো আরামে ঘুমানো যায়। বিছানা ভালোভাবে ঝেড়ে নিতে হবে যাতে কোন বিষাক্ত পোঁকামাকড় না থাকে।...
🔰 আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে শয়তান থেকে হেফাজত পাওয়া যাবে। সূরা বাকারার শেষ ২ আয়াত পাঠকের জন্য যথেষ্ট হয়ে যায় এবং তাহাজ্জুদ আদায়ের সাওয়াব পাওয়া যায়।...
🔰 সূরা মুলক পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে যেন সে জান্নাতের প্রবেশ করে এবং কবরের আজাব থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। তিন তাসবীহ হলো -
সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার এবং আল্লাহু আকবার ৩৪ বার পাঠ করা।...
🔰 ডানপাশ ও কেবলা মুখি হয়ে শয়ন করা সুন্নত। উপর হয়ে শুয়া নিষেধ। আর কোন খারাপ স্বপ্ন দেখলে পার্শ্ব পরিবর্তন করে শোয়া।...
🔰 দুরুদ শরিফ পড়া এবং একশত আয়াত পাঠ করা। সূরা মুলক, ইখলাস, ফালাক ও নাস পাঠ করলে পঁচাত্তর (৭৫) আয়াত হয়ে যায়, বাকি পঁচিশ (২৫) আয়াত যে কোনো জায়গা থেকে পড়লে হবে।...
🔰 ঘুমের দুআ পড়া এবং মন থেকে সকল হিংসা বিদ্বেষ দূর করে মনকে ফ্রেশ করে ঘুমানো।...
🔰 মৃত্যুর কথা বেশি বেশি স্মরণ করা এতে গোনাহ থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয় এবং আল্লাহর নিকট খুব কাকুতি মিনতি করে দুআ করা।...
🔰 রাত একারো (১১) টার মধ্যে ঘুমিয়ে যাওয়া। যদি পড়া বা কাজ বাকি থাকে ফজরের পূর্বে তা আদায় করা। নিয়মিত মুহাসাবা করা। (আজ কি কি করলাম এবং আগামীকাল কি কি করবো তা চিন্তা করা।)
🌺 যে কাজ মানুষ নিয়মিত করে সে কাজকে সে ভালোবেসে ফেলে। হোক তা ভালো কিংবা মন্দ। তাই ভালো কাজের অভ্যাস করি, জীবনে সুন্দর করি। (MNS :120)
হে মহান রব! আমাদেরকে আমগুলো করার তাওফিক দান করুন, আমীন!
✍️ নুরউদ্দিন হামিদ
0 notes
সূরা ইখলাস না কী জা-ল ইহুদি রা বলে। ব্যাখ্যা সহ হুজুরের মুখেই শুনুন।
0 notes