Tumgik
#রাজস্থান পঞ্চায়েত ভোট
wing-news · 2 years
Text
রাজস্থান পঞ্চায়েত নির্বাচনে কংগ্রেস প্রাধান্য পেয়েছে, চারটি জেলার 568টি আসনের মধ্যে 278টি জিতেছে
রাজস্থান পঞ্চায়েত নির্বাচনে কংগ্রেস প্রাধান্য পেয়েছে, চারটি জেলার 568টি আসনের মধ্যে 278টি জিতেছে
রাজস্থান পঞ্চায়েত নির্বাচন: রাজস্থানের চারটি জেলায় পঞ্চায়েত নির্বাচনে ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের আধিপত্য ছিল যেখানে তার প্রার্থীদের মধ্যে 278 জন পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিল। একই সময়ে, 165টি জায়গায় বিজেপি প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি গোবিন্দ সিং দোতাসরা বলেছেন যে নির্বাচনের ফলাফলগুলি উত্সাহজনক এবং দাবি করেছেন যে 30 টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে 20টি দলের প্রধান…
View On WordPress
0 notes
banglahunt · 6 years
Text
বিজেপির রাজ্য পর্যবেক্ষকের পদ পেতে চলেছে মুকুল
  বাংলা hunt ডেস্ক : প্রাক্তন দল তৃণমূল ত্যাগ করে বিজেপিতে আসার পর প্রথম পরীক্ষা হিসেবে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সফল মুকুল রায়। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় গেরুয়া শিবিরে মুকুল ম্যাজিক চোখে পড়ার মতো ছিল। পঞ্চায়েতের পর বিজেপির লক্ষ্য লোকসভা নির্বাচনে অন্তত ২০ আসন লাভ। সেই লক্ষ্যে শুধু মুকুল রায় বা দিলীপ ঘোষই নন, এবার লোকসভা ভোটকে পাখির চোখ করছেন অমিত শাহ। আসন বাড়াতে এবার উত্তর-পূর্ব ভারতই বিজেপির অন্যতম ভরসা। সেই কারণে বাংলা বিজেপির প্রধান টার্গেট।কেননা উত্তরপ্রদেশ হোক বা রাজস্থান, দিল্লি, পাঞ্জাব, হরিয়ানা- সর্বত্রই বিজেপির আসন কমার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই ঘাটতি পূরণ করতে হবে উত্তর-পূর্ব ভারত বা দক্ষিণ ভারতকে দিয়ে। ইতিমধ্যে উত্তর-পূর্ব ভারতে বিজেপির বৃদ্ধি আশাতীত। তাই এবার বাংলা থেকে আসন বাড়িয়ে বাজিমাত করতে চান অমিত শাহরা। মুকুল রায়-দিলীপ ঘোষদের উপর বাড়তি চাপ আছেই। তারপর অমিত শাহও জুনের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে আসতে পারেন বাংলায়। তিনি লোকসভা নির্বাচনের কৌশল নির্ধারণ করবেন। তার আগে মুকুল রায় নির্বাচন কমিশনে বারবার দরবার করে চাপের খেলা শুরু করে দিলেন। পুরনো অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তিনি তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতেই তৈরি হচ্ছেন। কারন, পঞ্চায়েতের ছবিই হল লোকসভা নির্বাচনের ঘুঁটি। তাই পঞ্চায়েত নির্বাচন মিটলেও হাত গুটিয়ে বসে থাকতে চায় না বিজেপি। রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট-সন্ত্রাসের ছবি-ভিডিও নিয়ে তাই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের দরজায় কড়া নাড়তে চলেছেন মুকুল রায়। রাজ্যের উত্তপ্ত পরিস্থিতি দেখিয়ে তিনি কমিশনে অভিযোগ জানাবেন। মুকুল রায় আরো জানান, পঞ্চায়েত নির্বাচনে কী ধরনের সন্ত্রাস হয়েছে, তা সর্বজনবিদিত। মনোনয়ন পর্ব থেকে শুরু করে ভোট গণনার দিন পর্যন্ত সন্ত্রস্ত ছিল বাংলা। তিনি ইতিমধ্যেই নয়া দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অফিসে স্মারকলিপি দিয়েছেন। সেইসঙ্গে জানিয়েছেন, শীঘ্রই ছবি আর ভিডিও ফুটেজ তিনি দাখিল করবেন। আবেদন জানাবেন আগামী নির্বাচনে রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে বিধিবদ্ধ ব্যবস্থা নিয়ে সমস্ত আয়োজন করতে। উল্লেখ্য, গতবার লোকসভায় পাঁচ দফায় ভোট হয়েছিল রাজ্যে। এবার কীভাবে নির্বাচন কমিশন আরও কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তা দেখার। এদিকে মুকুলবাবুর দাবি, শাসকদল সন্ত্রাস না করলে তাদের আসন সংখ্যা অনেক বাড়ত। এবার বিজেপি গতবারের তুলনায় প্রায় দশগুণ আসন পায়। পাঁচশো থেকে বেড়ে বিজেপির আসন সংখ্যা হয় পাঁচ হাজার। এবার রাজ্য বিজেপিতে পর্যবেক্ষকের পদ পেতে চলেছে মুকুল রায়। সূত্রের খবর, আগামী শনিবার বিকেল চারটের সময় একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে বিজেপির রাজ্য পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয় বর্গীয় এটি ঘোষণা করবেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিজেপির রাজ্য ও কেন্দ্রের বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রীরা। যেমন, কৈলাশ বিজয় বর্গীয়, লকেট চট্টোপাধ্যায়, বাবুল সুপ্রিয় প্রমুখ। কিন্তু এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারবেন না বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। জানা যায় আগে থেকে একটি অনুষ্ঠানের কর্মসূচি নির্ধারিত থাকায় এদিনের অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত থাকতে পারবেন না। শনিবার রাজ্য বিজেপির নয়া পদে দায়িত্ব গ্রহণ করার পরেই একটি জনসভা করবেন মুকুল রায়। এখন দেখার পরবর্তী লোকসভা নির্বাচনে মুকুল ম্যাজিক রাজ্যে কতখানি প্রভাব বিস্তার করতে পারে এবং ভবিষ্যতে রাজ্যে বিজেপির স্���ান কত দূর এগোতে পারে। Read the full article
0 notes
banglahunt · 6 years
Text
বিজেপির রাজ্য পর্যবেক্ষকের পদ পেতে চলেছে মুকুল
  বাংলা hunt ডেস্ক : প্রাক্তন দল তৃণমূল ত্যাগ করে বিজেপিতে আসার পর প্রথম পরীক্ষা হিসেবে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সফল মুকুল রায়। রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় গেরুয়া শিবিরে মুকুল ম্যাজিক চোখে পড়ার মতো ছিল। পঞ্চায়েতের পর বিজেপির লক্ষ্য লোকসভা নির্বাচনে অন্তত ২০ আসন লাভ। সেই লক্ষ্যে শুধু মুকুল রায় বা দিলীপ ঘোষই নন, এবার লোকসভা ভোটকে পাখির চোখ করছেন অমিত শাহ। আসন বাড়াতে এবার উত্তর-পূর্ব ভারতই বিজেপির অন্যতম ভরসা। সেই কারণে বাংলা বিজেপির প্রধান টার্গেট।কেননা উত্তরপ্রদেশ হোক বা রাজস্থান, দিল্লি, পাঞ্জাব, হরিয়ানা- সর্বত্রই বিজেপির আসন কমার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই ঘাটতি পূরণ করতে হবে উত্তর-পূর্ব ভারত বা দক্ষিণ ভারতকে দিয়ে। ইতিমধ্যে উত্তর-পূর্ব ভারতে বিজেপির বৃদ্ধি আশাতীত। তাই এবার বাংলা থেকে আসন বাড়িয়ে বাজিমাত করতে চান অমিত শাহরা। মুকুল রায়-দিলীপ ঘোষদের উপর বাড়তি চাপ আছেই। তারপর অমিত শাহও জুনের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে আসতে পারেন বাংলায়। তিনি লোকসভা নির্বাচনের কৌশল নির্ধারণ করবেন। তার আগে মুকুল রায় নির্বাচন কমিশনে বারবার দরবার করে চাপের খেলা শুরু করে দিলেন। পুরনো অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তিনি তৃণমূলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতেই তৈরি হচ্ছেন। কারন, পঞ্চায়েতের ছবিই হল লোকসভা নির্বাচনের ঘুঁটি। তাই পঞ্চায়েত নির্বাচন মিটলেও হাত গুটিয়ে বসে থাকতে চায় না বিজেপি। রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট-সন্ত্রাসের ছবি-ভিডিও নিয়ে তাই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের দরজায় কড়া নাড়তে চলেছেন মুকুল রায়। রাজ্যের উত্তপ্ত পরিস্থিতি দেখিয়ে তিনি কমিশনে অভিযোগ জানাবেন। মুকুল রায় আরো জানান, পঞ্চায়েত নির্বাচনে কী ধরনের সন্ত্রাস হয়েছে, তা সর্বজনবিদিত। মনোনয়ন পর্ব থেকে শুরু করে ভোট গণনার দিন পর্যন্ত সন্ত্রস্ত ছিল বাংলা। তিনি ইতিমধ্যেই নয়া দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অফিসে স্মারকলিপি দিয়েছেন। সেইসঙ্গে জানিয়েছেন, শীঘ্রই ছবি আর ভিডিও ফুটেজ তিনি দাখিল করবেন। আবেদন জানাবেন আগামী নির্বাচনে রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে বিধিবদ্ধ ব্যবস্থা নিয়ে সমস্ত আয়োজন করতে। উল্লেখ্য, গতবার লোকসভায় পাঁচ দফায় ভোট হয়েছিল রাজ্যে। এবার কীভাবে নির্বাচন কমিশন আরও কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করে, তা দেখার। এদিকে মুকুলবাবুর দাবি, শাসকদল সন্ত্রাস না করলে তাদের আসন সংখ্যা অনেক বাড়ত। এবার বিজেপি গতবারের তুলনায় প্রায় দশগুণ আসন পায়। পাঁচশো থেকে বেড়ে বিজেপির আসন সংখ্যা হয় পাঁচ হাজার। এবার রাজ্য বিজেপিতে পর্যবেক্ষকের পদ পেতে চলেছে মুকুল রায়। সূত্রের খবর, আগামী শনিবার বিকেল চারটের সময় একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে বিজেপির রাজ্য পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয় বর্গীয় এটি ঘোষণা করবেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিজেপির রাজ্য ও কেন্দ্রের বিভিন্ন নেতা-মন্ত্রীরা। যেমন, কৈলাশ বিজয় বর্গীয়, লকেট চট্টোপাধ্যায়, বাবুল সুপ্রিয় প্রমুখ। কিন্তু এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারবেন না বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। জানা যায় আগে থেকে একটি অনুষ্ঠানের কর্মসূচি নির্ধারিত থাকায় এদিনের অনুষ্ঠানে তিনি উপস্থিত থাকতে পারবেন না। শনিবার রাজ্য বিজেপির নয়া পদে দায়িত্ব গ্রহণ করার পরেই একটি জনসভা করবেন মুকুল রায়। এখন দেখার পরবর্তী লোকসভা নির্বাচনে মুকুল ম্যাজিক রাজ্যে কতখানি প্রভাব বিস্তার করতে পারে এবং ভবিষ্যতে রাজ্যে বিজেপির স্থান কত দূর এগোতে পারে। Read the full article
0 notes