মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মোহাম্মদ (সাঃ) কোরআনে:
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সা.)-কে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন বিশ্ব তথা মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে। আদম (আ.)- এর মাধ্যমে দুনিয়ার বুকে প্রথম নবীর আগমন, মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)'র আগমনের মাধ্যমে পৃথিবীতে নবী-রসুলের আগমন পর্বের সমাপ্তি টানা হয়েছে। মহানবী মুহাম্মদ (সা.)'র পর পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবেন না। তিনি হলেন সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য মনোনীত নবী। কিয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ পৃথিবীতে আসবে তারা তার উম্মতের মধ্যেই গণ্য হবে। পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবে না। মুহাম্মদ (সা.)'র আগে যে হাজার হাজার নবী-রসুল (আ.) এসেছেন তাদের বিশেষ সম্প্রদায়ের নবী রসুল হিসেবে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু আখেরি নবীর আগমন ঘটেছে সমগ্র মানব জাতির জন্য।
পবিত্র কোরআনে মুহাম্মদ (সা:) শব্দটি চার জায়গায় বলা হয়েছে ।
১ : সূরা আল-ইমরান আয়াত নং ১৪৪
২ : সূরা আহযাব আয়াত নং ৪০
৩ : সূরা মূহাম্মদ আয়াত নং ২
৪ : সূরা ফাতাহ আয়াত নং ২৯
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
Muhammad (pbuh)In the Qur'an
0 notes
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মোহাম্মদ (সাঃ) কোরআনে:
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সা.)-কে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন বিশ্ব তথা মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে। আদম (আ.)- এর মাধ্যমে দুনিয়ার বুকে প্রথম নবীর আগমন, মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)'র আগমনের মাধ্যমে পৃথিবীতে নবী-রসুলের আগমন পর্বের সমাপ্তি টানা হয়েছে। মহানবী মুহাম্মদ (সা.)'র পর পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবেন না। তিনি হলেন সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য মনোনীত নবী। কিয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ পৃথিবীতে আসবে তারা তার উম্মতের মধ্যেই গণ্য হবে। পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবে না। মুহাম্মদ (সা.)'র আগে যে হাজার হাজার নবী-রসুল (আ.) এসেছেন তাদের বিশেষ সম্প্রদায়ের নবী রসুল হিসেবে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু আখেরি নবীর আগমন ঘটেছে সমগ্র মানব জাতির জন্য।
পবিত্র কোরআনে মুহাম্মদ (সা:) শব্দটি চার জায়গায় বলা হয়েছে ।
১ : সূরা আল-ইমরান আয়াত নং ১৪৪
২ : সূরা আহযাব আয়াত নং ৪০
৩ : সূরা মূহাম্মদ আয়াত নং ২
৪ : সূরা ফাতাহ আয়াত নং ২৯
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
Muhammad (pbuh)In the Qur'an
0 notes
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মোহাম্মদ (সাঃ) কোরআনে:
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সা.)-কে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন বিশ্ব তথা মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে। আদম (আ.)- এর মাধ্যমে দুনিয়ার বুকে প্রথম নবীর আগমন, মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)'র আগমনের মাধ্যমে পৃথিবীতে নবী-রসুলের আগমন পর্বের সমাপ্তি টানা হয়েছে। মহানবী মুহাম্মদ (সা.)'র পর পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবেন না। তিনি হলেন সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য মনোনীত নবী। কিয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ পৃথিবীতে আসবে তারা তার উম্মতের মধ্যেই গণ্য হবে। পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবে না। মুহাম্মদ (সা.)'র আগে যে হাজার হাজার নবী-রসুল (আ.) এসেছেন তাদের বিশেষ সম্প্রদায়ের নবী রসুল হিসেবে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু আখেরি নবীর আগমন ঘটেছে সমগ্র মানব জাতির জন্য।
পবিত্র কোরআনে মুহাম্মদ (সা:) শব্দটি চার জায়গায় বলা হয়েছে ।
১ : সূরা আল-ইমরান আয়াত নং ১৪৪
২ : সূরা আহযাব আয়াত নং ৪০
৩ : সূরা মূহাম্মদ আয়াত নং ২
৪ : সূরা ফাতাহ আয়াত নং ২৯
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
Muhammad (pbuh)In the Qur'an
0 notes
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মোহাম্মদ (সাঃ) কোরআনে:
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সা.)-কে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন বিশ্ব তথা মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে। আদম (আ.)- এর মাধ্যমে দুনিয়ার বুকে প্রথম নবীর আগমন, মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)'র আগমনের মাধ্যমে পৃথিবীতে নবী-রসুলের আগমন পর্বের সমাপ্তি টানা হয়েছে। মহানবী মুহাম্মদ (সা.)'র পর পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবেন না। তিনি হলেন সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য মনোনীত নবী। কিয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ পৃথিবীতে আসবে তারা তার উম্মতের মধ্যেই গণ্য হবে। পৃথিবীতে আর কোনো নবী আসবে না। মুহাম্মদ (সা.)'র আগে যে হাজার হাজার নবী-রসুল (আ.) এসেছেন তাদের বিশেষ সম্প্রদায়ের নবী রসুল হিসেবে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু আখেরি নবীর আগমন ঘটেছে সমগ্র মানব জাতির জন্য।
পবিত্র কোরআনে মুহাম্মদ (সা:) শব্দটি চার জায়গায় বলা হয়েছে ।
১ : সূরা আল-ইমরান আয়াত নং ১৪৪
২ : সূরা আহযাব আয়াত নং ৪০
৩ : সূরা মূহাম্মদ আয়াত নং ২
৪ : সূরা ফাতাহ আয়াত নং ২৯
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
0 notes
তাওহীদের দিকে উম্মতকে আহ্বান করেছেন সকল নবী-রাসূলগণ
প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ থেকে শেষ নবী এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রসূল মুহাম্মদ (সা) পর্যন্ত সকল নবী ও রাসূলদের প্রধান আহ্বান ছিল আল্লাহর একত্ব/তাওহীদ এর দিকে। তাঁদের কালেমা ছিল ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ (কোনো উপাস্য নেই আল্লাহ ব্যতীত)। 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আদমু সফিউল্লাহ’, 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ নুহুন নাজিউল্লাহ ’,’ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ ’,’ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ'। তাওহীদের কালেমা ছিল সকল নবী ও রসূলের মিশন, তাওহীদে বিশ্বাস ছাড়া কোনো ইবাদতেরই মূল্য নেই।https://www.youtube.com/watch?v=vuSZg0kYH1I&t=385s
0 notes
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
বাংলার চোখ নিউজ :
আজ ২৮ সফর পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা বা মহানবী (সা.) এর রোগমুক্তি দিবস। প্রতিবছর হিজরি সালের সফর মাসের শেষ বুধবার মুসলিম বিশ্বে অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ স্মারক দিবস হিসেবে পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা উদযাপিত হয়।
ইসলামের সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনে আখেরি চাহার শোম্বা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। নবী করিম (সা.) ইন্তেকালের আগে এই দিনে কিছুটা সুস্থতা বোধ করেছিলেন।…
View On WordPress
0 notes
New Post has been published on https://paathok.news/119352
আগামীকাল শুক্রবার ঈদে মিলাদুন্নবী
.
আগামীকাল শুক্রবার (৩০ অক্টোবর) পালিত হবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে প্রতিবছরই বাংলাদেশে দিনটি পালন করেন মুসলিম সম্প্রদায়। বিগত বছরগুলোর মতো এবারও দিনটি পালনে দেশব্যাপী নানা আয়োজন করেছে বিভিন্ন সংগঠন।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব ও শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল মাসে সৌদি আরবের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। আর ৬৩ বছর বয়সে একই দিনে তিনি (সা.) ইহলোক ত্যাগ করেন।
মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস ১২ রবিউল আউয়াল ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালন করা হয়। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)-এর দিনটি বাংলাদেশে সরকারি ছুটির দিন এবং দেশের মুসলিমরা এদিন বিশেষ ইবাদত করে থাকেন। দিনটি উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল, আলোচনা ও কোরআনখানিসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করে ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক দল, মসজিদ ও মাদ্রাসা।
0 notes
#মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী
#মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনে
আর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একজন রাসূল বৈ তো নন! তাঁর পূর্বে বহু রাসূল গত হয়েছে। তার যদি মৃত্যু হয়ে যায় কিংবা তাঁকে হত্যা করে ফেলা হয়, তবে কি তোমরা উল্টো দিকে ফিরে যাবে? যে কেউ উল্টো দিকে ফিরে যাবে, সে কখনই আল্লাহর কিছুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ বান্দা, আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কার দান করবেন।
সূরা আল-আহযাব, আয়াত – ৪০ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত ২
সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর অর্থ...
নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে? মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সর্বশেষ নবী এবং চূড়ান্ত রাসূল। মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) খাতামুন-নবিয়ীন ("নবীদের সীলমোহর") কুরআনে ব্যবহৃত এই শব্দ দুটি দ্বারা সাধারণত এটি বোঝানো হয় যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র প্রেরিত নবীদের মধ্যে সর্বশেষ পয়গম্বর। কন্ঠস্বরটি এই বলে ডেকেছিল, "হে মুহাম্মাদ, আপনি আল্লাহ্র রসূল এবং আমি ফেরেশতা জিব্রাঈল।" এই প্রত্যাদেশ…
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মাদসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরআনে
0 notes
#মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী
#মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনে
আর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একজন রাসূল বৈ তো নন! তাঁর পূর্বে বহু রাসূল গত হয়েছে। তার যদি মৃত্যু হয়ে যায় কিংবা তাঁকে হত্যা করে ফেলা হয়, তবে কি তোমরা উল্টো দিকে ফিরে যাবে? যে কেউ উল্টো দিকে ফিরে যাবে, সে কখনই আল্লাহর কিছুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ বান্দা, আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কার দান করবেন।
সূরা আল-আহযাব, আয়াত – ৪০ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত ২
সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর অর্থ...
নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে? মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সর্বশেষ নবী এবং চূড়ান্ত রাসূল। মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) খাতামুন-নবিয়ীন ("নবীদের সীলমোহর") কুরআনে ব্যবহৃত এই শব্দ দুটি দ্বারা সাধারণত এটি বোঝানো হয় যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র প্রেরিত নবীদের মধ্যে সর্বশেষ পয়গম্বর। কন্ঠস্বরটি এই বলে ডেকেছিল, "হে মুহাম্মাদ, আপনি আল্লাহ্র রসূল এবং আমি ফেরেশতা জিব্রাঈল।" এই প্রত্যাদেশ…
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরআনে
0 notes
#মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী
#মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনে
আর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একজন রাসূল বৈ তো নন! তাঁর পূর্বে বহু রাসূল গত হয়েছে। তার যদি মৃত্যু হয়ে যায় কিংবা তাঁকে হত্যা করে ফেলা হয়, তবে কি তোমরা উল্টো দিকে ফিরে যাবে? যে কেউ উল্টো দিকে ফিরে যাবে, সে কখনই আল্লাহর কিছুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ বান্দা, আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কার দান করবেন।
সূরা আল-আহযাব, আয়াত – ৪০ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত ২
সাল্লা���্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর অর্থ...
নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে? মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সর্বশেষ নবী এবং চূড়ান্ত রাসূল। মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) খাতামুন-নবিয়ীন ("নবীদের সীলমোহর") কুরআনে ব্যবহৃত এই শব্দ দুটি দ্বারা সাধারণত এটি বোঝানো হয় যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র প্রেরিত নবীদের মধ্যে সর্বশেষ পয়গম্বর। কন্ঠস্বরটি এই বলে ডেকেছিল, "হে মুহাম্মাদ, আপনি আল্লাহ্র রসূল এবং আমি ফেরেশতা জিব্রাঈল।" এই প্রত্যাদেশ…
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরআনে
0 notes
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনে
আর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একজন রাসূল বৈ তো নন! তাঁর পূর্বে বহু রাসূল গত হয়েছে। তার যদি মৃত্যু হয়ে যায় কিংবা তাঁকে হত্যা করে ফেলা হয়, তবে কি তোমরা উল্টো দিকে ফিরে যাবে? যে কেউ উল্টো দিকে ফিরে যাবে, সে কখনই আল্লাহর কিছুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ বান্দা, আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কার দান করবেন।
সূরা আল-আহযাব, আয়াত – ৪০ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত ২
সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর অর্থ...
নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে? মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সর্বশেষ নবী এবং চূড়ান্ত রাসূল। মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) খাতামুন-নবিয়ীন ("নবীদের সীলমোহর") কুরআনে ব্যবহৃত এই শব্দ দুটি দ্বারা সাধারণত এটি বোঝানো হয় যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র প্রেরিত নবীদের মধ্যে সর্বশেষ পয়গম্বর। কন্ঠস্বরটি এই বলে ডেকেছিল, "হে মুহাম্মাদ, আপনি আল্লাহ্র রসূল এবং আমি ফেরেশতা জিব্রাঈল।" এই প্রত্যাদেশ…
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
মুহাম্মাদসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কুরআনে
0 notes
তাওহীদের দিকে উম্মতকে আহ্বান করেছেন সকল নবী-রাসূলগণ
প্রথম মানুষ এবং প্রথম নবী আদম (আ থেকে শেষ নবী এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রসূল মুহাম্মদ (সা) পর্যন্ত সকল নবী ও রাসূলদের প্রধান আহ্বান ছিল আল্লাহর একত্ব/তাওহীদ এর দিকে। তাঁদের কালেমা ছিল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' (কোনো উপাস্য নেই আল্লাহ ব্যতীত)। 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আদমু সফিউল্লাহ', 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' নুহুন নাজিউল্লাহ ',' লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ ',' লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ'। তাওহীদের কালেমা ছিল সকল নবী ও রসূলের মিশন, তাওহীদে বিশ্বাস ছাড়া কোনো ইবাদতেরই মূল্য নেই।
https://www.youtube.com/watch?v=vuSZg0kYH1I&t=385s
0 notes
মহরম মাস ও পবিত্র আশুরার ফজিলতঃ
_________________________________________
এল হিজরি নববর্ষ ১৪৪১ সন। ইসলামের বিভিন্ন বিধিবিধান হিজরি সন আরবি তারিখ ও চান্দ্রমাসের সঙ্গে সম্পর্কিত। ধর্মীয় আচার–অনুষ্ঠান, আনন্দ-উৎসবসহ সব ক্ষেত্রেই মুসলিম উম্মাহ হিজরি সনের ওপর নির্ভরশীল। বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর কৃষ্টি-সংস্কৃতি ও মুসলিম জীবনে হিজরি সনের গুরুত্ব অপরিসীম। হিজরি সনের সঙ্গে মুসলিম উম্মাহর তাহজিব-তামাদ্দুনিক ঐতিহ্য সম্পৃক্ত।
ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হজরত উমর (রা.) যখন খেলাফতের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন, তখন বহু দূরদূরান্ত পর্যন্ত নতুন নতুন রাষ্ট্র ও ভূখণ্ড ইসলামি খেলাফতের অন্তর্ভুক্ত হয়। ঐতিহাসিক আল বেরুনি বিধৃত বিবরণী হলো, হজরত আবু মুসা আশআরি (রা.) একটি পত্রে উমর (রা.)-এর কাছে অভিযোগ করেন, আপনি আমাদের কাছে যেসব চিঠি পাঠাচ্ছেন, সেগুলোতে সন-তারিখের উল্লেখ নেই, এতে আমাদের অসুবিধা হয়। বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে খলিফা হজরত উমর (রা.) একটি সন চালুর ব্যাপারে সচেষ্ট হন। আল্লামা শিবলি নোমানি (রা.) হিজরি সনের প্রচলন সম্পর্কে তাঁর সুপ্রসিদ্ধ আল ফারুক গ্রন্থে উল্লেখ করেন: হজরত উমর (রা.)-এর শাসনামলে ১৬ হিজরি সনের শাবান মাসে খলিফা উমরের কাছে একটি দাপ্তরিক পত্রের খসড়া পেশ করা হয়, পত্রটিতে মাসের উল্লেখ ছিল; সনের উল্লেখ ছিল না। দূরদৃষ্টিসম্পন্ন খলিফা জিজ্ঞাসা করেন, পরবর্তী কোনো সময়ে তা কীভাবে বোঝা যাবে যে এটি কোন সনে পেশ করা হয়েছিল? অতঃপর তিনি সাহাবায়ে কেরাম ও অন্যান্য শীর্ষপর্যায়ের জ্ঞানী-গুণীদের পরামর্শে হিজরতের ১৬ বছর পর ১০ জুমাদাল উলা মুতাবিক ৬৩৮ খ্রিষ্টাব্দে এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। হিজরতের বছর থেকে সন গণনার পরামর্শ দেন হজরত আলী (রা.)। পবিত্র মহররম মাস থেকে ইসলামি বর্ষ শুরু (হিজরি সনের শুরু) করার পরামর্শ প্রদান করেন হজরত উসমান (রা.)। (বুখারি ও আবু দাউদ)।
হিজরি সন তথা ইসলামি বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস মহররম। মহররম শব্দের অর্থ সম্মানিত। ইসলামের ইতিহাসে এই মাস এমন কতগুলো উল্লেখযোগ্য স্মৃতিবিজড়িত, যে স্মৃতিসমূহের সম্মানার্থেই এই মাসকে মহররম বা সম্মানিত বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এ সম্পর্কে পবিত্র কালামে রয়েছে, ‘আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর কাছে মাসের সংখ্যা বারো, তন্মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত।’ (সুরা তাওবা, আয়াত: ৩৬)। এ চার মাসের বৈশিষ্ট্য হলো, যারা বিশেষভাবে এ মাসগুলোতে ইবাদত-বন্দেগি করবে, আল্লাহ তাআলা তাদের বাকি আট মাস ইবাদত করার তৌফিক দান করবেন এবং যারা এ চার মাস নিজেকে গুনাহ থেকে বাঁচিয়ে রাখবেন, তাদের জন্য বাকি আট মাস যাবতীয় পাপ কাজ থেকে বেঁচে থাকা সহজ হবে। হাদিস শরিফে চান্দ্রবর্ষের বারো মাসের মধ্যে মহররমকে ‘শাহরুল্লাহ’ বা ‘আল্লাহর মাস’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। আর পবিত্র কোরআনে উল্লিখিত সুরা তাওবার ৩৬ নম্বর আয়াতে ‘অতি সম্মানিত ও মর্যাদাপূর্ণ চার মাস’ বলতে জিলকদ, জিলহজ, মহররম, রজব—এই চার মাসকেই বোঝানো হয়েছে। (তাফসিরে মাজহারি)।
আশুরাতেই নভোমণ্ডলের সৃষ্টিকুলের প্রাথমিক বিভাজনপ্রক্রিয়ার সূচনা হয়। হজরত আদম (আ.)-এর সৃষ্টি, স্থিতি, উত্থান ও অবনমন—সব ঘটনাই ঘটেছিল আশুরায়। হজরত নূহ (আ.)-এর নৌযানের যাত্রারম্ভ এবং বন্যাবস্থার সমাপ্তি আশুরাকেন্দ্রিক ছিল। হজরত মুসা (আ.)-এর সমুদ্রপথের রওনা ও এর তাওয়াক্কুল যাত্রায় যে সময় বেছে নেওয়া হয়েছিল, তা ছিল আশুর���। এ ধারাবাহিকতায় আল্লাহর রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার সমূহ সম্ভাবনার কথা আশুরার সময়ে বা আশুরাকেন্দ্রিক হতে পারে বলে আশা ও আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। এ সময় এলেই তিনি বিনম্র থাকতেন, রোজা রাখতেন। (তাফসিরে তাবা��ি, ইবনে জারির)। আমিরুল মোমেনিন হজরত ওমর ফারুক (রা.)-এর জামানায় সাহাবায়ে কিরামের পরামর্শেই এই মাসকে প্রথম মাস ধরে হিজরি সন গণনা শুরু হয়।
মহররেমর ফজিলত ও আশুরার রোজার বিধান
আশুরা আরবি শব্দ। এর অর্থ হলো দশম তারিখ। ইসলামি পরিভাষায় মহররমের দশম তারিখকে আশুরা বলে। সৃষ্টির শুরু থেকে মহররমের ১০ তারিখে তথা আশুরার দিনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। যার ফলে আশুরার মর্যাদা ও মাহাত্ম্য উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। সর্বশেষ ৬২ হিজরি সনে কুফার ফোরাত নদীর তীরে কারবালার প্রান্তরে নবীদৌহিত্র হজরত হোসেইন (রা.)-এর শাহাদত এই দিনকে বিশ্ববাসীর কাছে স্মরণীয় ও বরণীয় করে রেখেছে।
আশুরার রোজা সব নবীর আমলেই ছিল। নবী করিম (সা.) মক্কায় থাকতেও আশুরার রোজা পালন করতেন। হিজরতের পর মদিনায় এসে রাসুলুল্লাহ (সা.) দেখতে পেলেন, ইহুদিরাও এই দিনে রোজা রাখছে। প্রিয় নবী (সা.) তাদের রোজার কারণ জানতে চাইলেন, তারপর জানতে পারলেন, এ দিনে মুসা (আ.) সিনাই পাহাড়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে তাওরাত লাভ করেন। এ দিনেই তিনি বনি ইসরাইলকে ফেরাউনের কয়েদখানা থেকে উদ্ধার করেন এবং এ দিনেই তিনি বনি ইসরাইলদের নিয়ে লোহিত সাগর অতিক্রম করেন। আর ফেরাউন সেই সাগরে ডুবে মারা যায়। তাই কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য ইহুদিরা এই দিন রোজা রাখে।
মহানবী (সা.) বললেন, মুসা (আ.)-এর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক তোমাদের চেয়ে বেশি ঘনিষ্ঠ ও অগ্রাধিকারমূলক। অতঃপর তিনি ১০ মহররমের সঙ্গে ৯ মহররম মিলিয়ে দুটি রোজা রাখতে বললেন। কারণ, ইহুদিদের সঙ্গে মুসলমানদের যেন সাদৃশ্য না হয়। দ্বিতীয় হিজরিতে রমজান মাসের রোজা ফরজ হলে আশুরার রোজা নফল হয়ে যায়। তবে রমজানের রোজার পর আশুরার রোজা সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও ফজিলতপূর্ণ। এ মাসের নফল রোজা ও অন্যান্য ইবাদত রমজান মাস ছাড়া অন্য যেকোনো মাস অপেক্ষা অধিক উত্তম। (মুসলিম ও আবু দাউদ)। (বিশেষ প্রয়োজনে একটিও রাখা যাবে; তবে দুটি রাখাই উত্তম)।
হজরত কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুলে পাক (সা.) বলেন, আশুরার রোজার ব্যাপারে আমি আশাবাদী, আল্লাহ তাআলা এর অছিলায় অতীতের এক বছরের গুনাহ মাফ করে দেবেন। (তিরমিজি ও মুসানাদে আহমাদ)। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলে পাক (সা.) বলেন, রমজানের রোজার পরে মহররমের রোজা হলো সর্বশ্রেষ্ঠ, যেমন ফরজ নামাজের পরে শেষ রাতের তাহাজ্জুদ নামাজ সবচেয়ে বেশি মর্যাদাসম্পন্ন।
মহররম মাস সম্পর্কে কিছু প্রচলিত ভুল ধারণা
মহররম মাসের যেমন শ্রেষ্ঠত্ব ও ফজিলত রয়েছে, তেমনি এ মাস সম্পর্কে সাধারণে্য কিছু ভুল ধারণা রয়েছে। যেমন এই মাসে বিয়ে-শাদি না করা, নতুন ঘরবাড়ি নির্মাণ না করা, কোনো শুভ কাজ বা ভালো কাজের সূচনা না করা, গোশত না খাওয়া ও নিরামিষ আহার করা, পান না খাওয়া, নতুন কাপড় ও সুন্দর পোশাক পরিধান না করা, সাদা কাপড় বা কালো কাপড় তথা শোকের পোশাক পরা, সকল প্রকার আনন্দ-উৎসব পরিহার করা ইত্যাদি। এসবই কুসংস্কার। কোরআন ও হাদিসে এ রকম কিছু লেখা নেই।
নতুন বছর ও নতুন চাঁদের দোয়া
নতুন বছরে এই দোয়া পড়লে বছরটি ভালো কাটবে। ‘ইয়া মুকাল্লিবাল কুলুবি ওয়াল আবছার, ইয়া মুদাব্বিরাল্লাইলি ওয়ান্নাহার; ইয়া মুহাওয়িলাল হাওলি ওয়াল আহওয়াল, হাওয়িল হালানা ইলা আহ্ছানিল হাল।’ অর্থ: ‘হে অন্তরসমূহ ও দৃষ্টিসমূহ পরিবর্তনকারী! হে রাত ও দিনের আবর্তনকারী! হে সময় ও অবস্থা বিবর্তনকারী! আমাদের অবস্থা ভালোর দিকে উন্নীত করুন।’ (দিওয়ানে আলী, আন নাহজুল বালাগা)। উল্লেখ্য, এই দোয়া বছরব্যাপী সব সময় পড়া যায়। নতুন বছরের সঙ্গে আসে নতুন মাসও। নতুন চাঁদে এই দোয়া পড়লে মাসটি নিরাপদ হবে। ‘আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ইমান, ওয়াছ ছালামাতি আল ইসলাম; রব্বি ওয়া রব্বুকাল্লাহ; হিলালু রুশদিন ওয়া খায়র।’ অর্থ: ‘হে আল্লাহ! এই মাসকে আমাদের জন্য নিরাপত্তা, ইমান, প্রশান্তি ও ইসলামসহযোগে আনয়ন করুন; আমার ও তোমার প্রভু আল্লাহ। এই মাস সুপথ ও কল্যাণের।’ (তিরমিজি, হাদিস: ৩৪৫১, মুসনাদে আহমাদ, হাদিস: ১৪০০, রিয়াদুস সালেহিন: ১২৩৬)।
0 notes
ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি) শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।।
নবী রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস
Belief in Prophets
নবী-রাসুলদের ব্যাপারে ১০ বিষয়ে বিশ্বাস রাখা জরুরি
নবী-রাসুলদের প্রতি মুমিনের বিশ্বাসের প্রধান কিছু দিক
১) অভিন্ন তাওহিদের আহ্বান
২) আল্লাহর বাণী পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন
৩) সব নবী-রাসুল ছিলেন সত্যের ধারক
৪) সব জাতির কাছে নবী এসেছেন
৬) নবী-রাসুলরা আল্লাহর সাহায্যপ্রাপ্ত
৭) সব নবী-রাসুল মানুষ ছিলেন
৮) পরস্পরকে সত্যায়ন
৯) মৌলিক মর্যাদায় সবাই সমান
১০) সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (স.)
নবী ও রাসূলগণের প্রতি ঈমান
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনে
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী
আর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একজন রাসূল বৈ তো নন! তাঁর পূর্বে বহু রাসূল গত হয়েছে। তার যদি মৃত্যু হয়ে যায় কিংবা তাঁকে হত্যা করে ফেলা হয়, তবে কি তোমরা উল্টো দিকে ফিরে যাবে? যে কেউ উল্টো দিকে ফিরে যাবে, সে কখনই আল্লাহর কিছুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ বান্দা, আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কার দান করবেন।
সূরা আল-আহযাব, আয়াত – ৪০ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত ২
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
https://www.youtube.com/watch?v=U3t0BTkZPgI
সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর অর্থ...
নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে? মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সর্বশেষ নবী এবং চূড়ান্ত রাসূল। মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) খাতামুন-নবিয়ীন ("নবীদের সীলমোহর") কুরআনে ব্যবহৃত এই শব্দ দুটি দ্বারা সাধারণত এটি বোঝানো হয় যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র প্রেরিত নবীদের মধ্যে সর্বশেষ পয়গম্বর। কন্ঠস্বরটি এই বলে ডেকেছিল, "হে মুহাম্মাদ, আপনি আল্লাহ্র রসূল এবং আমি ফেরেশতা জিব্রাঈল।" এই প্রত্যাদেশ…
নবী-রাসুলদের ওপর বিশ্বাস ছাড়া কোনো ব্যক্তির ঈমানের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উপরোক্ত সকল বিষয়ে দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করার এবং মহানবী (স.)-এর পবিত্র সুন্নত অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
0 notes
ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি) শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।।
নবী রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস
Belief in Prophets
নবী-রাসুলদের ব্যাপারে ১০ বিষয়ে বিশ্বাস রাখা জরুরি
নবী-রাসুলদের প্রতি মুমিনের বিশ্বাসের প্রধান কিছু দিক
১) অভিন্ন তাওহিদের আহ্বান
২) আল্লাহর বাণী পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন
৩) সব নবী-রাসুল ছিলেন সত্যের ধারক
৪) সব জাতির কাছে নবী এসেছেন
৬) নবী-রাসুলরা আল্লাহর সাহায্যপ্রাপ্ত
৭) সব নবী-রাসুল মানুষ ছিলেন
৮) পরস্পরকে সত্যায়ন
৯) মৌলিক মর্যাদায় সবাই সমান
১০) সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (স.)
নবী ও রাসূলগণের প্রতি ঈমান
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনে
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী
আর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একজন রাসূল বৈ তো নন! তাঁর পূর্বে বহু রাসূল গত হয়েছে। তার যদি মৃত্যু হয়ে যায় কিংবা তাঁকে হত্যা করে ফেলা হয়, তবে কি তোমরা উল্টো দিকে ফিরে যাবে? যে কেউ উল্টো দিকে ফিরে যাবে, সে কখনই আল্লাহর কিছুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ বান্দা, আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কার দান করবেন।
সূরা আল-আহযাব, আয়াত – ৪০ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত ২
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
https://www.youtube.com/watch?v=U3t0BTkZPgI
সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর অর্থ...
নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে? মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সর্বশেষ নবী এবং চূড়ান্ত রাসূল। মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) খাতামুন-নবিয়ীন ("নবীদের সীলমোহর") কুরআনে ব্যবহৃত এই শব্দ দুটি দ্বারা সাধারণত এটি বোঝানো হয় যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র প্রেরিত নবীদের মধ্যে সর্বশেষ পয়গম্বর। কন্ঠস্বরটি এই বলে ডেকেছিল, "হে মুহাম্মাদ, আপনি আল্লাহ্র রসূল এবং আমি ফেরেশতা জিব্রাঈল।" এই প্রত্যাদেশ…
নবী-রাসুলদের ওপর বিশ্বাস ছাড়া কোনো ব্যক্তির ঈমানের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উপরোক্ত সকল বিষয়ে দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করার এবং মহানবী (স.)-এর পবিত্র সুন্নত অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
0 notes
ঈমান (إِيمَان 'ঈমান', শাব্দিক অর্থ প্রচলিতমতে বিশ্বাস, মতান্তরে স্বীকৃতি) শব্দের আভিধানিক অর্থ স্বীকার করা, স্বীকৃতি দেওয়া, অনুগত হওয়া মতান্তরে দৃঢ় বিশ্বাস করা। এটি কুফর বা অস্বীকার করা বা অবাধ্যতার বিপরীত। ইসলাম ধর্মে ঈমানের অর্থ অত্যন্ত ব্যাপক।।
নবী রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস
Belief in Prophets
নবী-রাসুলদের ব্যাপারে ১০ বিষয়ে বিশ্বাস রাখা জরুরি
নবী-রাসুলদের প্রতি মুমিনের বিশ্বাসের প্রধান কিছু দিক
১) অভিন্ন তাওহিদের আহ্বান
২) আল্লাহর বাণী পরিপূর্ণভাবে পৌঁছে দিয়েছেন
৩) সব নবী-রাসুল ছিলেন সত্যের ধারক
৪) সব জাতির কাছে নবী এসেছেন
৬) নবী-রাসুলরা আল্লাহর সাহায্যপ্রাপ্ত
৭) সব নবী-রাসুল মানুষ ছিলেন
৮) পরস্পরকে সত্যায়ন
৯) মৌলিক মর্যাদায় সবাই সমান
১০) সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (স.)
নবী ও রাসূলগণের প্রতি ঈমান
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরআনে
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ নবী
আর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একজন রাসূল বৈ তো নন! তাঁর পূর্বে বহু রাসূল গত হয়েছে। তার যদি মৃত্যু হয়ে যায় কিংবা তাঁকে হত্যা করে ফেলা হয়, তবে কি তোমরা উল্টো দিকে ফিরে যাবে? যে কেউ উল্টো দিকে ফিরে যাবে, সে কখনই আল্লাহর কিছুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ বান্দা, আল্লাহ তাদেরকে পুরস্কার দান করবেন।
সূরা আল-আহযাব, আয়াত – ৪০ মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
সূরা মুহাম্মাদ, আয়াত ২
মুহাম্মদ (সা.) সর্বশ্রেষ্ঠ ও শেষ নবী
https://www.youtube.com/watch?v=U3t0BTkZPgI
সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর অর্থ...
নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে? মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হলেন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার সর্বশেষ নবী এবং চূড়ান্ত রাসূল। মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) খাতামুন-নবিয়ীন ("নবীদের সীলমোহর") কুরআনে ব্যবহৃত এই শব্দ দুটি দ্বারা সাধারণত এটি বোঝানো হয় যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্র প্রেরিত নবীদের মধ্যে সর্বশেষ পয়গম্বর। কন্ঠস্বরটি এই বলে ডেকেছিল, "হে মুহাম্মাদ, আপনি আল্লাহ্র রসূল এবং আমি ফেরেশতা জিব্রাঈল।" এই প্রত্যাদেশ…
নবী-রাসুলদের ওপর বিশ্বাস ছাড়া কোনো ব্যক্তির ঈমানের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য নয়। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উপরোক্ত সকল বিষয়ে দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন করার এবং মহানবী (স.)-এর পবিত্র সুন্নত অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
0 notes