পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘজীবী প্রাণী
পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘজীবী প্রাণী
প্রাণীজগৎ কিছু অবিশ্বাস্যভাবে দীর্ঘ আয়ু নিয়ে গর্ব করে যা মানুষের গড় আয়ুকে ছাড়িয়ে যায়। মানুষের জীবনের এক্টূ ধ্রুব পরিসীমা হলো ১৫০ বছর যা মূলত অনেক প্রাণীর আয়ুর তুলনায় চোখের পলকের মত। কিছু প্রাণী এমনকি বার্ধক্য প্রক্রিয়াটিকে পুরোপুরি বন্ধ বা বিপরীত দিকেও নিতে পারে!
যদিও ভূমিতে বসবাসকারীদের মধ্যে খুব দীর্ঘজীবী ভূমি প্রাণী রয়েছে (উদাহরণস্বরূপ, প্রাচীনতম কচ্ছপটি প্রায় ১৯০ বছর বয়সী), তাদের…
View On WordPress
0 notes
সমুদ্রের তলদেশে ভিনগ্���হের প্রাণীদের যান (ভিডিওসহ)
সমুদ্রের তলদেশে ভিনগ্রহের প্রাণীদের যান (ভিডিওসহ)
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : জল এবং স্থল পৃথিবীর এমন দুইটি অংশ যার উপর সমস্ত প্রাণীজগৎ নির্ভরশীল। মানুষসহ অসংখ্য পশুপাখি পৃথিবীর স্থলভাগে বসবাস করে এবং হাজারো জানা-অজানা প্রাণীর বাস জলে। বিজ্ঞানীদের ধারণা পৃথিবীর মোট প্রাণীর ৮০ ভাগেরও বেশি অংশের বসবাস সমুদ্রের গভীরে। যার মধ্যে আমরা কেবলমাত্র ১০ ভাগ প্রাণী সম্পর্কে এখন পর্যন্ত জানতে পেরেছি।
পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে প্রতিদিন শত শত ডুবুরি নতুন প্রজাতির…
View On WordPress
0 notes
প্রভাতের গান
প্রভাত কালে বাজিল রে মনের বেণু
মৌমাছির গায়ে লাগল ফুলের রেণু
সূর্যের রশ্মি কোমল ভাবে প্রাণ দেয়
কলতানে পাখি মনোময় গান গায়
এ জগতে নিদ্রালোক লাগল যে সাড়া
ভোরবেলা সুপ্ত ভূলোক হইল খাড়া।
দূরে ওই দিগন্তে লাগে লাল কালী
প্রাণীজগৎ জাগে আপন রঙ ঢালী
প্রভাত বেলায় ফুটল রে ফল-ফুল
এই গন্ধে ভুবন ভাসল রে দু-কুল
প্রভাতফেরী প্রাণে দেয় আতো দোলা
সূর্যি যেন লাগিছে একটি আস্ত গোলা
স্বপ্ন ভুবন ছাড়িয়ে গান যায় শোনা
প্রকৃতি রাগ হয় জানা রে হয় জানা।
-অনিতেশ রায়
March 2015
0 notes
"যে সাপের ভয়ে পালিয়ে যায় অন্য সাপ"
“যে সাপের ভয়ে পালিয়ে যায় অন্য সাপ”
বৈচিত্র্যময় প্রাণীজগৎ নিয়ে মানুষের আগ্রহ যেমন আছে তেমনি নির্বিচারে বন্যপ্রাণী হত্যাও অনেক মানুষের কাছে বেশ আনন্দের। আর এসবের মধ্যে সাপ মারতে একটু বেশিই উৎসাহ পায় সাধারণ মানুষ।
কোথাও সাপ দেখা গেলে মানুষ লাঠিসোটা নিয়ে ছুটে যায়। রীতিমত প্রতিযোগিতা শুরু হয় আগে কে পিটিয়ে মারবে সাপটিকে। এ যেন জন্ম জন্মান্তরের শত্রুতা। এর ফলে দ্রুত বিলুপ্ত হচ্ছে সাপ। সঠিক জ্ঞানের অভাবে নির্বিচারে সাপ মারা এবং এদের…
View On WordPress
0 notes
পরিবেশ সুরক্ষা ও নান্দনিক পরিবেশ বাস্তবায়িত হলেই আর্থ-সামাজিকের অগ্রগতি
পরিবেশ সুরক্ষা ও নান্দনিক পরিবেশ বাস্তবায়িত হলেই আর্থ-সামাজিকের অগ্রগতি
নজরুল ইসলাম তোফা ::পরিবেশ অবক্ষয় কিংবা ব্যাপক দূষণের ফলে সারা বিশ্ব আজ অনেকাংশেই বিপর্যস্ত। মানবজীবন, প্রাণীজগৎ, জীববৈচিত্র্য যেন হুমকির সম্মুখীন। তাই পরিবেশ সুরক্ষার উদ্যোগেই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল সহ বিশ্বের কিছু দেশে গিয়েই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্ন পদক্ষেপের নানামুখী কর্মসূচি তুলে ধরেছে। আবার পরিবেশ সুরক্ষা এবং বিনিয়োগ বিকাশের উদ্যোগ জাতীয় সংসদ ভবনেই উত্থাপিত হয়। বলা যায় পরিবেশের যথাযথ…
View On WordPress
0 notes
এবার ভিনগ্রহীদের সাক্ষাৎ পেতে চলেছে নাসা.......!
http://www.surmatimes.com/?p=75709
সুরমা টাইমস ডেস্ক:: আর হয়তো বেশি দেরি নেই। খুব শিগগিরই নাসা এমন কতগুলো গ্রহকে চিহ্নিত করতে চলছে, যেগুলোতে এলিয়ান থাকতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। আর তাহলে ভিনগ্রহীদের সাক্ষাৎও হয়তো খুব একটা দূরে নেই। নাসার প্ল্যানেট ফাইন্ডার ২ হাজার ৪০০ এলিয়ান প্ল্যানেটের খোঁজ চালাচ্ছে। শুধু সৌরজগৎ নয়। তার বাইরেও চলছে তল্লাশি। এক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে, নতুন আবিষ্কৃত গ্রহগুলোর প্রাণীজগৎ সম্পর্কে জানা সম্ভব নয়। কারণ সেগুলো সৌরজগৎ থেকে অনেক দূরে। ফলে মাটিতে বসানো টেলিস্কোপের সাহায্যে কোনও কিছুই ধারণা করা সম্ভব নয়। তবে নতুন এই গ্রহগুলো সমস্ত বিশ্বের ধারণা পাল্টে দেবে। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ব্র্যাড টুকার জানিয়েছেন, গ্রহ সম্পর্কে পৃথিবীর দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দেবে এই আবিষ্কার। শুধু তাই নয় সৌরজগৎ সম্পর্কেও এটি বিশ্ববাসীর ধারণা বদলে দেবে। ট্রান্সিটিং এক্সপ্ল্যানেট সার্ভে স্যাটেলাইট (TESS) একটি SpaceX Falcon 9 লকেট লঞ্চ করেছে। কেপ ক্যানাভেরাল থেকে এটি লঞ্চ করা হয়। এই স্যাটেলাইটটি একটি আবিষ্কার মেশিন বলে মনে করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক গ্রহ আবিষ্কৃত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই স্যাটেলাইটের সাইজ একটি মিনিবাসের মতো। এতে ৪টি ওয়াইড-ফিল্ড ক্যামেরা বসানো থাকবে। এর সাহায্যে নক্ষত্র ও গ্রহগুলোকে নিরীক্ষণ করবে স্যাটেলাইটটি। স্পেস ক্রাফ্টটি পৃথিবীর ১ লাখ কিলোমিটার পর্যন্ত চলাচল করবে ও ১ লাখ ৭০ নক্ষত্রের দিকে নজর রাখবে। সেই সাথে ২০ হাজার গ্রহের দিকেও এটি নজর রাখবে বলে জানিয়েছে নাসা। জুপিটারের মতো বড় গ্রহ থেকে শুরু করে মঙ্গলের মতো ক্ষুদ্র গ্রহকে এটি নজর করতে পারবে।
0 notes
Dooars Offbeat Jaldapara National Park
ডুয়ার্সের '' জলদাপাড়া ন্যাশনাল পার্ক ''(অফবিট গন্তব্য) :- জলদাপাড়া ন্যাশনাল পার্ক বা জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানটি পূর্ব হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত ।প্রায় 61 মিটার উচ্চতায়, তোর্সা নদীর তীরে অবস্থিত এই গন্তব্যটি আলিপুরদুয়ার জেলার অন্তর্গত। 216.51 বর্গ কিমি বা 83.59 বর্গমাইল জুড়ে বিস্তৃত এই গন্তব্যটি 1941 সালে বিভিন্ন ধরনের উদ্ভিদ এবং প্রাণীজগৎ সংরক্ষণের জন্য( যেমন একশৃঙ্গ গন্ডার) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং 2012 সালে এটি একটি অভয়ারন্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। বর্তমানে এখানে সর্বাধিক সংখ্যক বন্যপ্রাণী যেমন - ভারতীয় এক শৃঙ্গ গন্ডারের প্রাচুর্য রয়েছে, যা বিলুপ্তির ঝুঁকিপূর্ণ একটি প্রাণী। নিকটবর্তী চিলাপাতা বন, জলদাপাড়া এবং বক্সা টাইগার রিজার্ভের মাঝামাঝি একটি হাতি করিডোরের নিকটে গোরুমারা জাতীয় উদ্যান, যেটি ভারতীয় বহুসংখ্যক গন্ডার সংরক্ষণের জন্য পরিচিত। 1800 সালের আগে টোটো উপজাতি এবং মেচ উপজাতি এই অঞ্চলে থাকত। তাই অঞ্চলটি টোটোপাড়া নামে পরিচিত ছিল। বনটি মূলত লম্বা হাতির ঘাসে আবৃত ।এর আকর্ষণ হলো -একশৃঙ্গ গন্ডার, ভারতীয় চিতাবাঘ, হাতি, সমার, বিভিন্ন ধরনের হরিণ, বন্য শূকর, এবং গৌড় প্রভৃতি। এছাড���া রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি যেমন - ক্রেস্টড ঈগল, ফিশ ঈগল,শিকরা,ফিনের তাঁতী ,জঙ্গল পাখি, ময়ূর হর্নবিল প্রভৃতি আরো অনেক রকম বন্য প্রাণী এবং পাইথনস্, টিকটিকি, ক্রেটস কোবরা, গেকোস, আট প্রজাতির কচ্ছপ প্রভৃতি। এখানে টুরিস্ট লজ্ বা বাংলো পাওয়া যাবে থাকার জন্য, যেমন - হলং বাংলো। এখানে হাতি সাফারী করা যাবে।
1 note
·
View note