An amazing new social media has emerged in the world of social media. The name of this new social platform is “Siratul Mustaqeem”. This new social media has started its journey with all modern features, and advanced features for earning money and doing business.
Official Website:
sm40.com
Apps link:
SM40 Apps
Origin:
People’s Republic of Bangladesh
Why join “Siratul Mustaqeem” or the SM40.COM platform?
– Has all the facilities of conventional social media
– To establish digital media free of indecent and unlawful content
– To avoid the harm of traditional social media and save the society
– To use the time spent on social media positively
– Suitable for children, teenagers, students, seniors and all sections of society
#newsocialmedia
#90daysmahfil
Read more..
0 notes
প্রশ্নঃ পবিত্র ১২ রবিউল আউওয়াল শরীফ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার (বিছাল শরীফ) ইন্তিকালের দিবস, তাই এদিনটি দুঃখের দিন। এদিনে খুশি প্রকাশ করা জায়েজ নেই- কথাটি কতটুকু শরীয়তসম্মত?
জওয়াবঃ কথাটি শরীয়তসম্মত নয় বরং এ ধরনের কথা বলা কুফরি। বাতিল বাহাত্তুর ফিরকার লোকেরা সাধারন মুসলমানদের বিভ্রান্ত করতে এসব কথা প্রচার করে থাকে। তারা বলে থাকে, “নবীজীর ইন্তিকালের দিবস হচ্ছে দুঃখের দিন, আর দুঃখের দিনে খুশি প্রকাশ করাটা নাজায়েজ।” নাউযুবিল্লাহ।
সম্পূর্ণ মিথ্যে এবং কুরআন শরীফ হাদীস শরীফের খেলাফ হওয়ায় সেটা কুফরী মূলক হয়েছে। কেননা নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিলাদত শরীফ, বিছাল শরীফ (ইন্তেকাল), পুনরুত্থান দিবস প্রত্যকটি রহমত, বরকত, ঈদ বা খুশি প্রকাশের কারন। সুবহানাল্লাহ্। যেমন, আল্লাহ পাক হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনার ব্যাপারে ইরশাদ করেন ,
وسلم عليه يوم ولد و يوم يموت ويوم يبعث حيا
অর্থ : উনার প্রতি সালাম ( শান্তি), যেদিন তিনি বিলাদত শরীফ লাভ করেছেন এবং যেদিন তিনি বিছাল শরীফ লাভ করবেন এবং যেদিন তিনি পুনরুত্থিত হবেন !” (সূরা মারইয়াম ১৫)
অনুরুপ হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম সম্পর্কে বলা হয়েছে,যেটা তিনি নিজেই বলেন-
والسلم علي يوم ولدت ويوم اموت ويوم ابعث حيا
অর্থ : আমার প্রতি সালাম বা শান্তি যেদিন আমি বিলাদত শরীফ লাভ করি, যেদিন আমি বিছাল শরীফ লাভ করি , যেদিন পুনুরুত্থিত হবো!” (সূরা মারইয়াম ৩৩)
উপরোক্ত আয়াত শরীফ থেকে আমরা জানতে পারলাম, নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিছাল শরীফের দিবসও শান্তির দিন।
আর হাদীস শরীফে বর্নিত আছে–
عن ابن مسود رضي الله عنه قال قال رسول الله صلي عليه و سلم حياتي خيرلكم و مماتي خير لكم
অর্থ : আমার হায়াত-বিছাল (ইন্তেকাল) সব অবস্থাই তোমাদের জন্য কল্যাণ বা উত্তম বা খায়ের বরকতের কারন।” (দলীল- কানযুল উম্মাল শরীফ : হাদীস ৩১৯০৩, জামিউছ ছগীর ৩৭৭০,শিফা শরীফ ২য় খন্ড ১৯ পৃষ্ঠা) উক্ত হাদীস শরীফের সনদ সহীহ।
উক্ত হাদীস শরীফে নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই বলতেছেন, উনার বিছাল শরীফ এর দিনও কল্যাণময়।এছাড়া হাদীস শরীফে আরো বর্নিত আছে —
ان من افضل ايامكم يوم الجمعة فيه خلق ادم وفيه قبض
অর্থ : তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে উত্তম দিন হচ্ছে, জুমুয়ার দিন।এদিনে আদম আলাইহিস সালাম পয়দা হয়েছেন এবং এদিনেই তিনি বিছাল বা ইন্তেকাল লাভ করেন !”
(নাসায়ী শরীফ- কিতাবুল জুমুয়া: হাদীস ১৩৮৫, মুসলিম শরীফ- কিতাবুল জুমুয়া: হাদীস ৮৫৫, তিরমিযী :হাদীস ৪৯১, মুসনাদে আহমদ : ৮৯৫৪, হাদীস নম্বর ৮৯ ইবনে মাজাহ : হাদীস ১৭০৫,সুনানে আবু দাউদ – কিতাবুস সালাত: হাদীস ১০৪৭, ইবনে খুযায়মা: হাদীস ১৬৩২)
অতপর এই জুমুয়ার দিন ঈদের দিন ঘোষনা করে ইরশাদ হয় —
ان هذا يوم جعله الله عيدا
অর্থ :এ জুমুয়ার দিন হচ্ছে এমন একটি দিন, যেদিনকে আল্লাহ পাক ঈদের দিন সাব্যস্ত করেছেন।” (ইবনে মাজাহ : হাদীস নম্বর ১১৯৮, মুয়াত্তা মালিক- কিতাবুত ত্বহারাত: হাদীস নম্বর ১৪৪, বায়হাক্বী : হাদীস ১৩০৩, মা’য়ারিফুল সুনান ওয়াল আছার বায়হাক্বী: হাদীস ১৮০২, মুসনাদে শাফেয়ী: হাদীস ২৬৮, মুজামুল আওসাত তাবরানী ৩৪৩৩, মিশকাত শরীফ)
উক্ত হাদীস শরীফ থেকে প্রমানিত হলো জুমুয়ার দিন আল্লাহ পাক এর নবী এবং রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার বিছাল শরীফ এর দিন হওয়ার সত্ত্বেও আল্লাহ পাক স্বয়ং নিজেই সে দিনটিকে খুশির দিন হিসাবে নিদৃষ্ট করে দিয়েছেন। এবং স্বয়ং নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজে জুমুয়ার দি��কে ঈদের দিন বলে ঘোষনা দিয়েছেন।
এখন বাতিলপন্থী ওহাবী/ দেওবন্দীরা কি বলবে যে, আল্লাহ পাক এবং তার হবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিছাল শরীফের দিন ঈদ পালন করতে বলে অন্যায় করেছেন ?? নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক।
কোনদিনও বলতে পারবে না , কারন নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের আগমন এবং বিছাল শরীফ উভয়ই খুশি বা ঈদের দিন ! যারা শোকের বা কষ্টের দিন বলবে তারা কুরআন শরীফ হাদীস শরীফ অস্বীকারকারী এবং মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
আর শরীয়তের ফয়সালা হচ্ছে কারো ইন্তেকালের পর তিন দিনের বেশি শোক প্রকাশ করা যাবে না। যেটা হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে-
عَنْ أُمِّ عَطِيَّةَ، قَالَتْ كُنَّا نُنْهَى أَنْ نُحِدَّ عَلَى مَيِّتٍ فَوْقَ ثَلاَثٍ إِلاَّ عَلَى زَوْجٍ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًا
অর্থ : আমাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, আমরা যেনো কারো ইন্তেকালে তিন দিন পর আর শোক প্রকাশ না করি । তবে স্বামীর জন্য স্ত্রী চার মাস দশ দিন শোক পালন করতে পারবে।’ (দলীল- বুখারী শরীফ- কিতাবুত তালাক: হাদীস ৫৩৪১ কিতাবুল হায়েয: হাদীস ৩১৩, মুসলিম শরীফ- কিতাবুল তালাক : হাদীস ১৪৯৩,মুয়াত্তা মালিক শরীফ, আবু দাউদ শরীফ, নাসায়ী শরীফ, তিরমিযী শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ, দারেমী শরীফ,মিশকাত শরীফ)
সূতরাং দেখা গেলো ইন্তেকালের ৩ দিন পর আর শোক পালন করা যাবে না। যদি কেউ কারো ইন্তেকালের ৩ দিন পরও শোক পালন করে সেটা শরীয়তের খিলাপ হবে। হাদীস শরীফের বিরোধীতা হবে। আর সবচাইতে বড় কথা হলো হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন হায়াতুন্নবী। তিনি পবিত্র নওজা শরীফে জীবীত আছেন। উনার বিছাল শরীফ উপলক্ষে শোক প্রকাশ স্পষ্ট গোমরাহী ও হায়াতুন্নবী অস্বীকার করার নামান্তর। হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে,
الأَنْبِيَاءُ أَحْيَاءُ فِيْ قُبُوْرِهِمْ يُصَلُّون
অর্থ: নবীগণ কবরের মধ্যে জীবিত, উনারা সালাত আদায় করেন।’’হাদীসটির সনদ সহীহ (আবূ ইয়ালা : হাদীস ৩৪২৫, হায়াতুল আম্বীয়া লিল বাইহাকী ১/৭৩)
শহীদগণ যহেতু দলীলের ভিত্তিতে জীবতি প্রমাণিত, কোরআন শরীফেতার সুষ্পষ্ট র্বণনা আছে, সুতরাং নবীগণ জীবতি থাকবেন। কারণ তারা শহীদগণ হতে উত্তম।’ (ফাতহুল বারী-৬/২৮৮)।
ইমাম কুরতুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন -
ان الانبياء غيبوا عنا بحيث لا ندركهم وان كانوا موجودين احياء وذالك كالحال فى الـملائكة فانهم موجودون احياء ولا يراهم احد من نوعنا الا من خصه الى الله بكرامته.
অর্থ: হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনারা আমাদের থেকে পর্দা করে যান আমরা উনাদেরকে দেখি না। যদিও উনারা যিন্দা আছেন। উনাদের অবস্থা ফিরিশতা সদৃশ হয়ে যায়। অর্থাৎ হযরত ফিরিশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা যিন্দা আছেন কিন্তু উনাদেরকে কেউ দেখতে পায় না। তবে হাঁ শুধু ঐ ব্যক্তি দেখতে পান যাঁকে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বিশেষ মেহেরবানী দ্বারা খাছ করেছেন। সুবহানাল্লাহ! (আলহাভী লিলফাতাওয়া ২য় খ. ৪৫১)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে-
عن حضرت ابى الدرداء رضى الله تعالى عنه قال ان الله تعالى حرم على الارض ان تأكل اجساد الانبياء فنبى الله حى يرزق
অর্থ : হযরত আবু দারদা রদ্ব��য়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের জিসিম মুবারক যমীনের উপর ভক্ষণ করা হারাম করেছেন। সুতরাং মহান আল্লাহ পাক উনার হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা জীবিত ও রিযিকপ্রাপ্ত। (ইবনে মাজাহ শরীফ ১৬৩৬, সুনানে দারীমী ১৫৭২, মিশকাত শরীফ,জালাউল আফহাম ৬৩ পৃ: , তাযকিরাতুল হুফফাজ ১০৮৫, )
কিতাবে আরো উল্লেখ করা হয়েছে -
ان النبى صلى الله عليه وسلم فى قبره حى
অর্থ : “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রওযা মুবারকে জীবিত অবস্থায়ই আছেন।” (মিরকাত শরীফ ২য় খন্ড ২২৩ পৃষ্ঠা)
বিখ্যাত মুহাদ্দিছ আল্লামা ইমাম মুল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন -
ليس هنا موت ولافوت بل هو انتقال من حال الى حال وارتحال من دار الى دار وان المعتقد المحقق انه حى يرزق
অর্থ: এখানে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য মৃত্যুও নেই, নিঃশেষ হওয়াও নেই। বরং এক শান মুবারক হতে অন্য শান মুবারক উনার দিকে স্থানান্তরিত হওয়া এবং এক ঘর হতে অন্য ঘরে হিজরত করা। নিশ্চিত বিশ্বাস এই যে,নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হায়াত মুবারকে (জীবিত) আছেন এবং সম্মানিত রিযিকপ্রাপ্ত হচ্ছেন। (শরহুশ শিফা শরীফ ১ম খ-, পৃ. ১৫২, মিরকাত শরীফ)
উক্ত হাদীস শরীফের আলোকে প্রমাণ হলো সকল নবী রসূল আলাইহিমুস সালামগন উনার পবিত্র রওজা শরীফে জীবীত। সকল নবীদের নবী রসূলদের রসূল হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র রওজা শরীফে জীবীত। তাহলে কি করে বলা যেতে পারে ১২ রবিউল আউয়াল শরীফ শোকের দিন। নাউযুবিল্লাহ। যিনি হায়াতুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য কি করে শোক দিবস পালন করা যেতে পারে? যারা হায়াতুন্নবী মানে না, সহীহ হাদীস শরীফ অস্বীকারকারী তারাই বলে থাকে ১২ ই রবিউল শরীফ শোকের দিন।
অতএব, শরীয়তের অকাট্য দলীল আদীল্লার দ্বারা প্রমান হলো কারো পক্ষে নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফ এর দিন ১২ই রবীউল আওয়াল শরীফকে শোকের দিন হিসাবে সাব্যস্ত করা সম্ভব নয় !!
যারা শোকের কথা বলবে তারা কুরআন শরীফ এবং হাদীস শরীফ, ইজমা ক্বিয়াস অস্বীকার করে ঈমানহারা হবে ! তাই আখেরী রসূল, হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফকে নিয়ামত মনে করে উক্ত দিনকে ঈদ পালন করতে হবে !
#90DaysMahfil
বিস্তারিত জানুন: SM40.com
0 notes
নবীজি মদীনা শরীফ উনার মধ্যে তাশরীফ মুবারক নিয়ে দু’ঈদ ব্যতীত সব ঈদ বাতিল ঘোষণা করেছেন- কথাটি কতটুকু সত্য?
সম্পূর্ণ মিথ্যা। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে তাশরীফ মুবারক নিয়ে কোন ঈদ বাতিল করেন নি বরং দুইটি কুফরী দিবসসহ সমস্ত কুফরী দিবসকে বাতিল ঘোষণা করে ২টি ঈদ ঘোষনা করেছেন। কিন্তু মুসলমানদের জন্য অন্যান্য বিশেষ দিবস বা আইয়্যামুল্লাহ বাতিল ঘোষণা করেননি।
অর্থ : “হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে তাশরীফ মুবারক নিয়ে দেখতে পেলেন সম্মানিত মদীনা শরীফ উনার অধিবাসীরা দু’দিন খেলাধুলা করেন। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, এ দু’টি দিন কি? উনারা বলেন, আমরা এ দু’দিন জাহিলি যুগ থেকেই খেলাধুলা করে আসছি। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এই দু’দিনের পরিবর্তে তার চেয়ে উত্তম দু’টি দিন দিয়েছেন- ঈদুল আদ্বহা ও ঈদুল ফিতর।
(আবূ দাঊদ শরীফ : হাদীছ শরীফ নং ১১৩৪, মুসনাদে আহমদ শরীফ : হাদীছ শরীফ নং ১৩২১০, মুস্তাদরাক লি হাকিম শরীফ : হাদীছ শরীফ নং ১১২৪)
এমনকি একথাও বলেননি যে, মুসলমান উনাদের জন্য দু’ঈদ ছাড়া আর কোন ঈদ নেই। বরং তিনি মুসলমান উনাদের জন্য আরো অনেক বিশেষ দিন ও সময় সম্পর্কে ঘোষণা মুবারক দিয়েছেন।
#90daysmahfil
sm40.com
0 notes
Who first adopted the concept of Eid Milad Un Nabi?
We are Celebrating 90 Days Long Mawlid-an-Nabi Swallallahu ‘alaihi wa Sallam – Grand Mahfil at Rajarabag Shreef, Dhaka
Noor-al-Mujassam Habeebullah Hu’dur Pak Swallallahu ‘alaihi wa Sallam – His Biladat Shareef (the day of birth) meaning the day of arrival on this earth is the most respectful 12th of Rwabiul Auwaal Shareef which is known as ‘Saiyidul A’ayaad Shareef’ or The Greatest ‘Eeed for all. Allah Sub’hanahu wa Ta’alaa has emphasized on observing the day in an unprecedented manner with highest possible dignity and reverence.
Allah Sub’hanahu wa Ta’alaa instructs to rejoice the arrival of Hu’dur Pak Swallallahu ‘Alaihi Wa Sallam in Qur’an Shareef-
“O Mankind! There has come to you Saiyidul Mursaleen, Imaamul Mursaleen, Noor-al-Mujassam Habeebullah, Hu’dur Pak Swallallahu ‘alaihi wa Sallam, The most Respectful Mentor from Rob Ta’alaa and The Shifaa (the Healer) of whatever you have in your hearts and The Haadi (the Guide showing the right path of Islam) and the Rwa’hmat for the Mu’min. Ya RwasoolAllah HabeebAllah Swallallahu ‘Alaihi Wa Sallam! Declare (to all) that, by the sacred Fa’dwal (kindness) mubarak and the sacred Rw’hmat mubarak of Allah Ta’alaa they have received YOU, therefore, for this, they must rejoice and this (rejoicing) is better than anything they accumulate.”
(The Sacred Sura Yunus Shareef: The Sacred Ayat Shareef 57-58)
According to this Ayat Shareef, the celebration of ‘Eeed by rejoicing, that is, by observance of Saiyidul A’ayaad Shareef has been made Far’d by Allah Pak.
On this regard, Allah pak again mentions:
“Surely, We have sent YOU as the ‘Shaahida’ (Witness), the ‘Mubasshira’(Harbinger) and as the ‘Najeera’ (Warner). So that (O’ people) you can conceive Imaan in Allah Pak and His Rwasool Noor-al-Mujassam Habeebullah Hu’dur Pak Swallallahu ‘alaihi wa Sallam and engage in HIS khidmat (service) and show HIM due respects and pay HIM due compliments from dawn to dusk, that is, for all the while.”
(The Sacred Sura Fath Shareef: The Sacred Ayat Shareef 8-9)
In order to engage in khidmat (service) and show due respects and pay due compliments towards Noor-al-Mujassam Habeebullah Hu’dur Pak Swallallahu ‘alaihi wa Sallam a 90 days long special Program has been established in Rajarbagh Shareef, Dhaka to observe the Most Respectful Saiyidul A’ayaad, Saiyide ‘Eeed-e- A’zwam, ‘Eeed-e-Akbar, ‘Eeed-e-Meelaadun Nabi Swallallahu ‘Alaihi Wa Sallam.
The 90-day mahfil is a special part of Saiyeedul Aayaad Sharif mahfil where special arrangements are made, including special competition, sama (recitation), Waaz (Lecture) shareef, Meelaad Shareef and Surely-granted Munajat Shareef.
The Honorable Patron and Chief Guest:
Saiyiduna Mujaddidu A’azwam Imamul Umam Hadrat Murshid Qiblah (‘Alaihis Salaam) of Rajarbag Shareef, Al-Hasani wal Husaini wal Quraishi , WHO is Awladur Rwasool (a great descendant of Rwasool Pak Swallallahu ‘Alaihi Wa Sallam) and Honourable Ahle Murshid Qiblah Ahle Bait ‘Alaihimus Salaam
Venue: Sunnati Jam-e-Masjid, Rajarbag Shareef, Dhaka-1217, Bangladesh
Google Map Link: Google Maps
#90DaysMahfil
0 notes