Tumgik
#পাকস্থলীর ক্ষত
gyanbitan · 5 months
Text
গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকা
গ্যাস্ট্রিক আলসার রোগীর খাদ্য তালিকায় এমন খাবার রাখা উচিত যা রোগীর রোগকে সহনশীল রাখে। আমরা জানি গ্যাস্ট্রিক আলসার হল পেটের উপরিভাগে এক ধরনের ক্ষত। প্রকৃতপক্ষে, এটি তখন ঘটে যখন খাবার হজম করে এমন অ্যাসিডগুলি পাকস্থলীর পৃষ্ঠের অর্থাৎ ছোট অন্ত্রের ক্ষতি করতে শুরু করে। একই সময়ে, যদি সঠিক চিকিৎসা না করা হয় তবে এটি আরও মারাত্মক রূপ নিতে পারে।   এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসার পাশাপাশি এটি প্রতিরোধে সঠিক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
the-monsur-blog · 1 year
Text
চুল ও ত্বকের এবং শরীরের যত্নে সুন্নতী জয়তুন তেল। (৩)
১৩,মাথার ত্বককে ময়েশ্চারাইজড করতে ও শুষ্কতা প্রতিরোধ করতে জয়তুন তেল অত্যন্ত কার্যকরী উপাদান। চুলের সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদান জয়তুন তেল দিয়ে তৈরি। চুলের সঠিক পুষ্টি, কন্ডিশনিং করতে সাহায্য করে। চুলকে নরম ও মসৃণ করতে, হাইড্রেট করতে, চুলের গোড়া মজবুত করতে জয়তুন তেলের বিকল্প নেই।
১৪,জয়তুন তেল রয়েছে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য, যা একটি প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। মাথার ত্বকে খুশকি ও শুষ্কতা দূর করতেও সাহায্য করে। জয়তুন তেল থাকা কিছু অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট খুশকির কারণে যে জ্বালাভাব, চুলকানি ও প্রদাহ তৈরি হয়, তা প্রশমন করতে সাহায্য করে।
১৫,জয়তুন তেল ব্যবহারে চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও আর্দ্রতা বজায় থাকে। তাতে চুল হয় মসৃণ ও ঝলমলে। চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যা কমাতে জয়তুন তেল জুড়ি নেই। স্বাস্থ্যকর ও ঝলমলে করে তুলতেও জয়তুন তেল ব্য়বহার করতে পারেন। এতে রয়েছে স্কোয়ালিন ও ওলিক অ্যাসিডের মত উপাদান, যা চুলের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় ও বিভক্ত হওয়া প্রতিরোধ করে।
১৬, জয়তুনে আছে ভিটামিন ই। এটা শরীরে যেভাবে প্রয়োগ করা হোক না কেন আলট্রাভায়োলেট রেডিয়েশন থেকে চামড়াকে রক্ষা করে। যা স্কিন ক্যান্সার থেকে মানুষকে রক্ষা করে। হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার পর কয়েক ফোঁটা জলপাই তেল মুখে মাখলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়। গোসলের আগেও জয়তুন তেল শরীরে মাখলে অনেক ধরনের সমস্যা থেকে চামড়া ভালো থাকে।
১৭, জয়তুন তেল অ্যালার্জি প্রতিরোধে সহায়তা করে। জয়তুনে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। যা ত্বকের ইনফেকশন ও অন্যান্য ক্ষত সারাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
১৮,ইমাম আস-সুয়ুতি মন্তব্য করেছেন যে মলম হিসাবে জলপাই তেল ব্যবহার করলে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে মজবুত হবে এবং ফলস্বরূপ ব্যথা বেদনা দুর হবে।
১৯,তিনি আরও মন্তব্য করেন যে মাড়ির উপর সাধারণ লবণ দিয়ে জয়তুন তেল মালিশ করা মাড়ি এবং দাঁতের বিভিন্ন রোগের প্রতিকার।
২০,দীর্ঘস্থায়ী আলসার এবং ফোঁড়া, যা নিরাময়ের কঠিন অবস্থা দেখায়, সাধারণত জয়তুন তেল ব্যবহারে সেরে যায়।
২১,মানুষের শরীর সহজেই জলপাই তেল শুষে নেয়।
২২,জলপাইয়ের তেলের স্থানীয় প্রয়োগ বা জলপাইয়ের পাতার গুঁড়ো করা পানি ফোঁড়া, ফুসকুড়ি এবং চুলকানিতে কার্যকর।
খাবারে জয়তুন তেল:
১,‘খাবারে জয়তুনের তেল ব্যবহারের ফলে শরীরের ব্যাড কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ হয় এবং গুড কোলেস্টেরল জন্ম হয়। তাছাড়া পাকস্থলীর জন্য এ তেল অনেক উপকারী।
২,যখন মানুষের হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে চর্বি জমে, তখন হার্টএ্যটাক করার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি থাকে। জয়তুনের তেল অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হার্ট ব্লক হতে বাধা দেয়। জয়তুনে রয়েছে মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা আমাদের হার্টের জন্য উপকারী।
১০০% বিশুদ্ধ সুন্নতী জয়তুন ফল ,সুন্নতি জয়তুন তেল পাওয়া যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সুন্নত প্রচারকেন্দ্রে 01782-255-244
0 notes
skybzr · 4 years
Photo
Tumblr media
সুন্দরবনের খাঁটি মধুর মূল্যঃ --------------------------------- ▪️১ কেজি মূল্যঃ=১০০০ টাকা ▪️৫০০ গ্রাম মূল্যঃ= ৫৫০ টাকা ▪️২৫০ গ্রাম মূল্যঃ= ৩০০ টাকা ====================================== সুন্দরবনের খাঁটি মধু সেবনের উপকারিতা। ▪️সুন্দরবনের খাঁটি মধুতে সাধারণত শর্করা, প্রোটিন, ভিটামিন, এনজাইম, খনিজ পদার্থ ইত্যাদি সহ ১৮১ টি উপাদান বিদ্যামান । ▪️মধু শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি যোগায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ▪️মধু রোগ নিরাময়, বলবর্ধক, আনন্দদায়ক ও শারীরিক গঠনে সহায়ক । ▪️মধু ক্ষতের দুর্গন্ধ দূর করে এবং সংক্রামক ক্ষত নিরাময় ও চিকিৎসায় সহায়ক। ▪️মধু খাবার পরিপাক সহজতর করে এবং রুচি বৃদ্ধি করে । ▪️মধু অম্লতা ও আন্ত্রিক রসের নি:সরণকে স্বাভাবিক অবস্তায় ফিরিয়ে আনে । ▪️মধু সেবনে বুক জ্বালা ও ঢেকুর তোলা দূর হয় এবং পাকস্থলীর আলসার নিরাময়ে সহায়ক। ▪️মধু পেশীর খিল দরা বন্ধ করে । ▪️মধু হার্ট(হৃদপিন্ড)কে শক্তিশালী ��রে। ▪️মধু পাকস্থলীর উত্তম বন্ধু। ▪️মধু লোকজ ঔষধ হিসাবে যকৃৎ রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। ▪️মধু স্নায়ুবিক দুর্বলতা ও অবসাদে অত্যন্ত উপকারি। ▪️মধু শিশুদের শারীরিক গঠন ও বৃদ্ধিতে সহায়ক। ▪️মধু সেবন সর্দি ও কাশি প্রশমিত করে এবং নির্গমন সহজতর করে। ▪️মধু আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় অন্যতম উপাদান। ▪️নিয়মিত মধুপান জীবনী শক্তির সমান। ====================================== মধুর পুষ্টিগুনঃ ----------------- মধু ৯৯ প্রকার রোগের প্রতিষেধক। কারণ, মধু রোগব্যাধি শেফা দানে এক অব্যর্থ মহৌষধ।মধুতে রয়েছে ৪৫টিরও বেশি খাদ্যগুণ আছে। তার মধ্যে কয়েকটি গুন তুলে ধরা হল ▪️মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ▪️৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ▪️০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ ▪️৫ থেকে ১২ শতাংশ মন্টোজ ▪️২২ শতাংশ অ্যামাইনো অ্যাসিড ▪️২৮ শতাংশ খনিজ লবণ ▪️১১ শতাংশ এনকাইম ▪️১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি। ▪️ভিটামিন বি১ ▪️ভিটামিন বি২ ▪️ভিটামিন বি৩ ▪️ভিটামিন বি৫ ▪️ভিটামিন বি৬ ▪️আয়োডিন ▪️জিংক ▪️কপার ▪️অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান ▪️অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান ====================================== ক্রয় পলিসিঃ ----------------- ▪️ডাচ বাংলা ব্যাংক ▪️যমুনা ব্যাংক ▪️বিকাশ ▪️রকেট ====================================== 🏠 অফিসঃ
বায়তুল আবেদ ৫৩,পুরান পল্টন,(১১ তলা) অফিস রুম #১১০৩,পল্টন,ঢাকা।
যোগাযোগঃ 📞+৮৮০১৬১৬০০০৬৫০ 📞+৮৮০১৭৪৮৪৪৮৭৩৩ 📞+৮৮০১৮২২৫১২২৪৪ 📞+৮৮০১৮৭২৬০৪০২০ E-mail:[email protected]
1 note · View note
স্নো বেরি, স্নো বেরি পরিচয়
বৈজ্ঞানিক নাম - Symphoricarpos albus
সিম্ফোরিকারপোস গাছের পাতাগুলি একটি বৃত্তাকার আকার ধারণ করে, দৈর্ঘ্য 1.5-5 সেমি, পুরো বা এছাড়াও বেসল প্রান্তে সর্বাধিক দুটি লবগুলি সহ পাওয়া যায়, তাদের ফুলগুলি ছোট আকারের হয়, সবুজ থেকে গোলাপী হয় - সাদা, বেশিরভাগ ছোট গ্রুপে 5-15 অবধি, একক বা এস মাইক্রোফিলাসের মতো কয়েকটিতে ডাবলসও হয়, ফলগুলি দৃষ্টিভঙ্গি করে 1-2 সেন্টিমিটার ব্যাসের সাথে নরম জমিনযুক্ত যা অনেক রঙে পাওয়া যায়, তারা এস আলবাসে সাদা, এস মাইক্রোফিলাসের গোলাপী, এস। অর্বিকুলাটাসে লাল এবং এস সাইনেন্সিসে কালো রঙের বেগুনি বর্ণের বেরিগুলি সাদা রঙের হয় যা কাটা যখন প্রশংসনীয়, জ্বলজ্বল দানাদার তুষারের অনুরূপ হয়, পাল্প হয় 2-5 মিমি দৈর্ঘ্যের সাদা রঙের শক্ত বীজের সাথে একটি স্পঞ্জি জমিন পাওয়া গেছে, বীজগুলি ডিমের আকারের মতো আকার ধারণ করে, হালকাভাবে সমতল এবং একটি ভ্রূণ থাকে যা এর আকারে ছোট এবং এটিও আকারে ছোট শক্তিশালী, জল-প্রতিরোধী বলে মনে হয়েছিল এভাবে অঙ্কুরোদগমকে অত্যন্ত ক্লান্তিকর করে তোলে a এনডি 10 বছরের জন্য নিষ্ক্রিয় থাকতে সক্ষম, যখন তারা শক্ত মাটিতে পড়ে তখন একটি হালকা ফাটল তৈরি হয়।
স্নো বেরির ঔোষধি ব্যবহার
ডালপালা থেকে তৈরি আধানটি পেটের সমস্যা এবং তুস্রাবজনিত অসুবিধাগুলি সমাধানের জন্য নেওয়া হয়, পাতা থেকে উত্পন্ন ডিকোশন শীত নিরাময়ে সহায়তা করে। ফলটি কাঁচা খাওয়া হয়, আধান হিসাবে প্রস্তুত করাও ডায়রিয়া নিরাময় করে, চোখের ঘা নিরাময়ের জন্য চোখ পরিষ্কার করার জন্য ফল থেকে তৈরি আধান ব্যবহার করা হয়। ফলগুলি পোড়া, ফুসকুড়ি, চুলকানি এবং ক্ষত ক্ষত করার ক্ষেত্রগুলিতে ম্যাসেজ করার জন্য ব্যবহার করা হয় এবং সেগুলি ভেঙে যাওয়া পাতা থেকে প্রস্তুত পোলটিক, ফল এবং ছাল পুড়ে যাওয়া, ঘা, কাটা, চ্যাপড এবং ত্বকের মেরামত করতে সহায়তা করে। শিকড় থেকে তৈরি আধান ফেভারগুলি প্রধানত শৈশব ফীবর, পাকস্থলীর অসুস্থতা এবং সর্দিজনিত থেকে দ্রুত পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। বার্কের গোড়া থেকে তৈরি ডিকোশন ভেনেরিয়াল রোগ থেকে দ্রুত পুনর্বাসনে সহায়তা করে এবং প্রস্রাবের স্বাভাবিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে। পুরো উদ্ভিদ থেকে প্রস্তুত আধান মৌখিকভাবে গ্রহণ করা হয় পাশাপাশি ত্বকের ফাটা নিরাময়ের জন্য ত্বকে লাগানো হয়। দাঁত কাটা অসুস্থতার সাথে সম্পর্কিত মূত্র এবং কান্ডের অযত্ন প্রস্রাব, ভেনেরিয়াল ডিজিজ, যক্ষা এবং ফিভার সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে।
সংস্কৃতি এবং অভিযোজন
একটি স্বাভাবিক, গড় আর্দ্রতার মাত্রায় পোড়াতে উপযুক্ত, পুরোপুরি শুকনো মাটি পুরোপুরি রোদে এবং আংশিক শেডগুলিতেও উন্মুক্ত। পুরোপুরি সূর্যের সংস্পর্শে এলে ফলের উত্পাদন তার শীর্ষে থাকে, তারা দরিদ্র মাটিতেও বিভিন্ন ধরণের মাটিতে জন্মাতে পারে। শীতকালীন শেষের দিকে বসন্ত শুরু হওয়া পর্যন্ত ছাঁটাই করা প্রয়োজন, এই গাছগুলি চুষে তোলে।
ছায়াময় জায়গাগুলির চেয়ে সেরা বৃদ্ধির হারের জন্য গাছগুলিকে সারাক্ষণ উন্মুক্ত করা দরকার, গাছগুলির মূলগুলি প্রকৃতির দৃust় এবং তাদের শিকড়গুলি গভীরভাবে প্রবেশ করে যাতে ব্যাংকগুলি স্থিতিশীল এবং হয়। ফল, শিকড়, কাণ্ড এবং গাছের পাতা কাঁচা গ্রহণ করা উচিত নয় কারণ তারা বিষাক্ত।
#চাষ
বৃদ্ধির হার ধীর উচ্চতা অনুসারে, অবিচ্ছিন্নভাবে ছেড়ে দিলে প্রশস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুক্রদের অবশ্যই নিয়মিত বিরতিতে ছাঁটাই করতে হবে কারণ তারা একটি অপ্রীতিকর চেহারা দিয়েছে এবং এটি গুল্মের মতো মনে হয় না, কিছু ক্ষেত্রে তারা অক্ষত বলে মনে হয় এবং চেনাশোনাগুলিতে রয়েছে বলে মনে হয় ছাঁটাই আকারের জন্য প্রয়োজনীয় তবে আকারের জন্য নয় , গুল্মগুলি মাঝে মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া হয় তবে হেজগুলি নির্মাণের জন্য কখনও কখনও তা ব্যক্তির উপর নির্ভর করে।
পাতাগুলি প্রথমে গুলা সবুজ বর্ণের আকারযুক্ত এবং বৃত্তাকার আকার ধারণ করে এবং পরিপক্কতার পরে ম্যাপেল আকৃতির পাতাগুলি পরিণত হয়, এই বৈশিষ্ট্যটি বেরি সজ্জার মতোই আশ্চর্যজনক বলে মনে হয় যা তুষার-সাদা,
গোলাকার পাশাপাশি লব্বাগুলি পাতা বসন্ত থেকে পড়ন্ত অবধি শাখাগুলিতে পাওয়া যায়। ফুলগুলি একটি ঘন্টার আকারে গোলাপী এবং সাদা বর্ণের হয়, এর আকারে ছোট, মে মাসে মুকুলগুলি বিকশিত হয় জুন এবং জুলাইয়ের শেষ প্রান্তে ফুল ফোটতে শুরু করে, সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে ফুল দিয়ে পূর্ণ উদ্ভিদের শাখাগুলি ।
আগস্ট মাসে ফল পাকা হয় এবং অক্টোবর মাসেও, পাতা শুকানো হয় নভেম্বর মাসগুলিতে এবং পড়তে শুরু করে, বেরিগুলি তুষার সাদা বর্ণের শীতে শেষ না হওয়া অবধি গাছটিতে থাকে, ঝোপগুলি বেরিয়ে আসে out শীতের উদ্যানগুলির জন্য সজ্জা হতে।
শীতকালীন আবহাওয়ার পাকা হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে বীজগুলি বেশিরভাগই বপন করা হয়, বীজগুলি অবশ্যই তিনটি গরম জলবায়ু অবস্থায় সংরক্ষণ করতে হবে এবং পরে পাঁচ মাস ধরে ঠান্ডা স্তরবিন্যাসের জন্য রাখা উচিত। গাছগুলি আকারে বড় হওয়ার পরে চারাগুলি ছাঁটাই করে আলাদা আলাদা হাঁড়িতে আলাদা করা হয় এবং কেবল শীতকালে প্রথম শীতকালে গ্রিন হাউজে জন্মে। গাছপালা বসন্তের শেষে এবং গ্রীষ্মের শুরুতে শেষ ফ্রস্টের পরে তাদের স্থায়ী জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হয়, আংশিক পাকা কাঠের কাটাগুলি জুলাই বা আগস্ট মাসেও সংগ্রহ করা হয়। হিল সহ 15-25 সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য সহ পুরোপুরি বর্ধিত কাঠের কাটা শীতের সময় বাইরে আশ্রয় বিছানার জন্য প্রযোজ্য, সাকের সর্বাধিক বিচ্ছেদ কেবল শীত মৌসুমে ঘটে, এই গাছগুলি সরাসরি তাদের স্থায়ী বরাদ্দে গৃহপালিত হতে পারে। #snowberry #Bangladeshagriculturenursery
Tumblr media
0 notes
msbangla · 4 years
Link
রক্ত :
রক্ত কি ? প্���শ্নটির উত্তর সাধারণভাবে দিলে বলা যায় শরীরের কোন অংশে কেটে গেলে লাল রঙের যে তরল পদার্থ বের হয়ে আসে তাই রক্ত । ইহা স্বাদে লবণাক্ত, অস্বচ্ছ, ঈষৎ ক্ষারীয় ও আঠালো চটচটে তরল পদার্থ । একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষের দেহে গড়ে ৫ থেকে ৬ লিটার রক্ত থাকে। প্রধানত অস্তিমজ্জায় রক্ত উৎপন্ন হয় । রক্তের উপাদান : রক্ত প্রধানত দুটি উপাদান নিয়ে গঠিত ।যথা :
·         ১। রক্তরস বা প্লাজমা
·         ২। রক্ত কণিকা
ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কে বিস্তারিত - Details about blood group 
রক্তরস :
রক্তের হালকা হলুদ বর্ণের তরল অংশকে রক্তরস বা প্লাজমা বলে ।এই রক্তরসে রক্তকণিকা ভাসমান অবস্থায় থাকে ।রক্তরসে পানির পরিমাণ ৯২% । এছাড়াও রক্তরসে গ্লুকোজ, অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটি এসিড, গ্লিসারল, আমিষ (যেমন : অ্যালুবুমিন, ফিব্রিনোজেন), খনিজলবণ, হরমোন, ভিটামিন, ইউরিয়া, এন্টিবডি, অক্সিজেন, কার্বনডাইঅক্সাইড ও অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ ।
রক্তের কাজ :
·         ১। রক্ত সারা দেহে পানি ও তাপের সমতা রক্ষা করে ।
·         ২। লোহিত রক্তকণিকা হিমোগ্লোবিনের মাধ্যমে ফুসফুস থেকে কোষে কোষে অক্সিজেন পরিবহণ করে ।
·         ৩। শ্বেত রক্তকণিকা ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায়য় রোগজীবাণু ধ্বংস করে দেহকে সুস্থ রাখে ।
·         ৪। দেহের কোন স্থান কেটে গেলে অনুচক্রিকা সে সস্থানে রক্ত জমাট বাঁধায় । ফলে ক্ষতস্থান থেকে রক্তপাত বন্ধ হয় ।
·         ৫। রক্তরসের মাধ্যমে কার্বন ডাইঅক্সাইড, ইউরিয়া, হজমকৃত খাদ্যবস্তু(যথা : গ্লুকোজ, অ্যামিনো এসিড, ফ্যাটি এসিড, গ্লিসারল), হরমোন ইত্যাদি দেহের বিভিন্ন অংশে পরিবাহিত হয় ।
রক্ত, রক্তের গ্রুপ এবং কে কাকে রক্ত দিতে পারবে
রক্ত এক ধরনের যোজক কলা।রক্ত প্রধানত অস্থি মজ্জায় উৎপন্ন হয়। একজন পুর্ন বয়স্ক সুস্থ মানুষের  দেহে  গড়ে ৫ থেকে ৬ লিটার
রক্ত থাকে। রক্তের প্রধান দুটি উপাদান থাকে –
১) রক্ত রস বা প্লাজমা- রক্তের হাল্কা হলুদ বর্নের তরল পদার্থ কে প্লাজমা বলা হয়।প্লাজমা তে রক্ত কনিকা ভাসমান থাকে রক্ত রস বা প্লাজমাতে শতকরা ৯২ ভাগ পানি থাকে।এছাড়াও থাকে গ্লুকোজ, অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটি এসিড, গ্লিসারল, খনিজ লবন, হরমোন, ভিটামিন, ইউরিয়া, এন্টিবডি, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড, ও অন্যান্য  বর্জ।
২)রক্ত কণিকা- রক্ত কণিকা রক্ত রসের মধ্যে ছড়ানো থাকে। রক্তে শতকরা ৪৫ ভাগ রক্ত কণিকা থাকে। আমাদের রক্তে তিন ধরনের রক্ত কণিকা রয়েছে- লোহিত রক্ত কণিকা, শ্বেত রক্ত কনিকা ও অণুচক্রিকা। রক্তের কাজ - *রক্ত সারা দেহের পানি ও তাপের সমতা রক্ষা করে।
*লোহিত রক্ত কনিকা হিমোগ্লোবিনের সাহায্যে ফুস ফুস থেকে কোষে অক্সিজেন পরিবহন করে।
*শ্বেত রক্ত কণিকা রোগ জীবাণু ধ্বংস করে আমাদের দেহ কে সুস্থ রাখে।
 * দেহের কোন স্থানে কেটে গেলে অণুচক্রিকা রক্ত জমাট বাধতে সাহায্য করে ফলে ক্ষত স্থান থেকে রক্তপাত বন্ধ হয়।
* রক্ত রসের মাধ্যমে ��্লুকোজ, অ্যামাইনো এসিড,কার্বন ডাইঅক্সাইড,  ইত্যাদি দেহের বিভিন্ন  স্থানে পরিবাহিত হয়।
 রক্তের গ্রুপ-
 আমরা জানি মানুষ ভেদে রক্তের গ্রুপের পার্থক্য হয়। সাধারণত A+, A-, B+, B-, AB+, AB-, O+, O- গ্রুপের রক্ত থাকে । এর  মধ্যে পৃথিবী তে সবচেয়ে O+ গ্রুপের মানুষের সংখ্যা বেশী। নিচে এশিয়ান দের  রক্তের গ্রুপের শতকরা হার দেয়া হল O+ =39% O- =1% A+=27% A- =0.5% B+ =25% B- =0.4% AB+ =7% AB- = 0.1%   কে রক্ত দিতে পারবে- প্রাপ্ত বয়স্ক যেকোন সুস্থ মানুষ অন্যকে রক্ত দিতে পারে। রক্ত দেয়ার জন্য উপযুক্ত-  মহিলা ও পুরুষ যাদের বয়স ১৮- ৪৫ বছর। পুরুষদের ক্ষেত্রে অবশ্যই  ৪৭ কেজি বা তার উর্ধে হতে হবে এবং মহিলা দের ক্ষেত্রে  ৪৫ কেজি বা তার উর্ধে হতে হবে। যারা রক্ত দিবেন না- যাদের ৩ বছরের মধ্যে  জন্ডিস হয়েছে, যাদের রক্ত বাহিত জটিল রোগ রয়েছে। ৪মাসের মধ্যে যারা রক্ত দিয়েছে। যারা ৬ মাসের মধ্যে বড় কোন অস্ত্রোপাচার করিয়েছেন। মহিলাদের ক্ষেত্রে যারা গর্ভবতী অথবা যাদের মাসিক বা ঋতু স্রাব চলছে।
 রক্ত দানের সাধারন তথ্য –
১) এক ব্যাগ রক্ত দিলে শরীরের কোন ক্ষতি হয় না।
২) রক্ত দানের ৫- ২১ দিনের মধ্যে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।
৩) রক্ত দিলে হাড়ের বোনম্যারোতে নতুন রক্ত কণিকা তৈরিতে উদ্দীপনা আসে।
৪) রক্ত দানের পর প্রয়োজন মত পানি খেয়ে নিলে জলীয় অংশের ঘাটতি পূরণ হয়।
 রক্ত দানে সাবধানতা-
১) ব্যবহৃত সূচ সিরিঞ্জ জীবাণু মুক্ত কি না জেনে নিন। ২) খালি পেটে রক্ত দিবেন না। ৩) রক্ত দানের পুর্বে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জেনে নিন। ৪) পরিচিত ও বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানে রক্ত দিন। নিচের সারণী থেকে আমরা সহজেই দেখে নিতে পারি কে কাকে রক্ত দিতে পারে বা কে কার কাছ থেকে  রক্ত নিতে পারে-
রক্তের গ্রুপ
যাদের দিতে পারবে
যাদের কাছ থেকে নিতে পারবে
A+
A+  AB+
A+   A-  O+  O-
A-
A+   A-   AB+  AB-
   A-   O-
AB+
AB+
সকল গ্রুপ
AB-
AB+  AB-
       A-   B-  O-  AB-
B+
B+   AB+
B+  B-  O+  O-
B-
B+  B-   AB+  AB-
B-   O-
O+
A+  B+   AB+  O+
O+  O-
O-
সকল গ্রুপ
O-
কোন ব্লাড গ্রুপে কোন রোগের ঝুঁকি বেশি
রক্তের গ্রুপ পজিটিভ না নেগেটিভ সেই নিয়েই এত দিন বেশি মাথা ঘামাতো মা���ুষ। বিশেষ করে বিয়ের ক্ষেত্রে রক্তের গ্রুপ ম্যাচিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ এর সঠিক ম্যাচিংয়ের ওপরই নির্ভর করে পরবর্তী প্রজন্মের সুস্থতা। 
এছাড়া যদি হয় 'ও' নেগেটিভ। তাহলে তো বড় অসুখ সহজেই হামলা করে বসতে পারে। তাই ‌'ও' নেগেটিভ গ্রুপের মানুষকে আগে থেকেই অতিরিক্ত সচেতন থাকতে হয়। তবে শুধু নেগেটিভ বা পজেটিভ নয়, 'এ', 'বি', 'ও' এবং 'এবি' গ্রুপের ওপরও নির্ভর করে নানা রোগের ধরণ ও প্রবণতা। আসুন জেনে নিই কোন গ্রুপের রক্তবহনকারীকে কোন কোন রোগ থেকে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
১. হৃদরোগ
যাদের রক্তের গ্রুপ এবি বা বি তাদের হার্টের রোগ বা হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে প্রবল। আর যাদের ও গ্রুপের রক্ত তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
২. আলসার
যাদের রক্তের গ্রুপ ও তাদের অন্য আর যে কারুর চেয়ে আলসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। ও গ্রুপের রক্তধারীদের পাকস্থলীর আলসার হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
৩. রক্ত জমাট বাধা
এ ও বি গ্রুপের রক্তের অধিকারীদের ৩০% ঝুঁকি থাকে এই সমস্যা হওয়ার। আর যাদের রক্তের গ্রুপ ও তাদের রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি কম। আর এবি গ্রুপের রক্ত আছে যাদের তাদের রক্ত জমাট বাধার ঝুঁকি ২০%। এ থেকে স্ট্রোক এবং হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
৪. গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার
ও গ্রুপের রক্তধারী লোকদের গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কম। কিন্তু অন্যান্য রক্তের গ্রুপধারীদের এবং বিশেষ করে এ গ্রুপের রক্তধারীদের গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার ঝুঁকি অনেক বেশি।
৫. অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার
ও গ্রুপের রক্তধারীদের অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কম। কিন্তু এ গ্রুপের রক্তধারীদের অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি ৩২% আর এবি গ্রুপের রক্তধারীদের এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৫১%।
৬. স্মৃতির দুর্বলতা
এবি গ্রুপের রক্তধারীদের শেষ বয়সে গিয়ে স্মৃতির দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। জার্নাল নিউরোলজিতে প্রকাশিত গবেষণা মতে, যাদের রক্তের গ্রুপ এবি তারা জ্ঞানীয় দক্ষতার পারফর্মেন্স টেস্টে কম স্কোর পেয়েছেন। এবি গ্রুপের রক্তের জমাট বাধা এবং রক্তের প্রোটিনজনিত কিছু সমস্যার কারণে স্মৃতির এই সমস্যা হয় বলে জানা গেছে। এর পূর্ণ কোনো ব্যাখ্যা এখনো জানা যায়নি।
৭. মানসিক চাপ
এ গ্রুপের রক্তধারীরা মানসিক চাপ সহজে মোকাবিলা করতে পারেন না। কেননা এ গ্রুপের রক্তধারীদের দেহে কর্টিসোল হরমোনের নিঃসরণ হয় বেশি। আর ও গ্রুপের রক্তধারীদের দেহে কর্টিসোল নিঃসরণ হয় কম। কিন্তু মানসিক চাপের সময় তাদের দেহে অতিরিক্ত অ্যাড্রেনালিন নিঃসরণ ঘটে। যে কারণে তারা তাদের সিস্টেমে থাকা কোনো কর্টিসোল পরিষ্কার করতে পারেন না। ফলে তারাও মাননিসক চাপ মোকাবিলা করতে পারে না সহজে। এজন্য এই ধরনের মানসিক অবসাদের রোগীদেরকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে মনোচিকিৎসা দিতে হয়।
৮. বি গ্রুপের রক্তধারীদের দেহ অসংখ্য ব্যাকটেরিয়ায় পূর্ণ
আপনার রক্তের গ্রুপ যদি হয় বি তাহলে আপনি ভাগ্যবান। কারণ আপনার দেহ অসংখ্য ব্যাকটেরিয়ায় পরিপূর্ণ। তবে ভয়ের কিছু নেই। এগুলো সব উপকারী ব্যাকটেরিয়া। এগুলো হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী রাখতে এবং বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়াদের দূরে রাখতে সহায়ক ভুমিকা পালন করে। বি গ্রুপের রক্তধারীদের দেহে ও বা এ গ্রুপের রক্তধারীদের চেয়ে ৫০ হাজার গুন বেশি ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে। তার মানে বি গ্রুপের রক্তধারীদের হজমশক্তি বেশি হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেশি শক্তিশালী থাকে।
সন্তান জন্মে রক্তের প্রক্রিয়া
নারী ও পুরুষের রক্তের গ্রুপ একই হলে সন্তান সন্তান জন্মের সমায় অনেক জঠিল সমস্যার পড়তে হয়। নর-নারী রক্তের গ্রুপ একই হলে কেমন সন্তান জন্ম হয় তার একটি প্রক্রিয়া তুলে ধরা হল
স্বামী-স্ত্রী রক্তের গ্রুপ একই হলে কি কোনো সমস্যা
স্বামীর রক্তের
 গ্রুপ
স্ত্রীর রক্তের
গ্রুপ
সন্তানের শারিরিক অবস্থা
পজিটিভ (+)
পজিটিভ (+)
সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-)
পজিটিভ (+)
সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-)
নেগেটিভ (-)
সুস্থ সন্তান
কিন্তু
স্বামীর রক্তের গ্রুপ
স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ
প্রথম সন্তানের রক্তের গ্রুপ
প্রতিষেধক
প্রয়োজন?
পজিটিভ (+)
নেগেটিভ (-)
প্রথম সন্তান নেগেটিভ গ্রুপ
না
দ্বিতীয় সন্তান পজিটিভ গ্রুপ
ইনঞ্জেকশন দিতে হবে
অর্থ্যাৎ পজিটিভ গ্রুপের সন্তান হলে মাকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে RH ANTI-D ANTIBODY ইনঞ্জেকশন দিতে হবে।
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
“দূরে থাক মুখের দুর্গন্ধ” বিব্রতকর হলেও সত্য যে, অনেকের মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হয়। মুখে দুর্গন্ধ হলে নিজের কাছে যেমন এক ধরনের অস্বস্তি বোধ হয়, তেমনি চারপাশের মানুষের কাছে খুবই বাজে লাগে। অথচ খুব ছোট ছোট ভুলের জন্য বা অসচেতনতার জন্য মুখে দুর্গন্ধ হয়। এর অন্যতম কারণ নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করার পরও দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে খাদ্যকণা জমে থাকা, মুখের ভেতর ঘা বা ক্ষত হলে, জিহ্বা অপরিষ্কার থাকলে, গর্ভাবস্থা, ডায়বেটিস, কিডনি জটিলতা, মানসিক রোগ, নাক, কান ও গলায় যে কোনো অসুখ। একটু সচেতন হলে ও নিজের প্রতি যত্ন নিলে মুখের দুর্গন্ধ নিমিষেই দূর হয়ে যাবে। তবে শুরু হয়ে যাক, প্রাণবন্ত হাসির ছটা ছড়িয়ে সুন্দর কথা বলার মধ্য দিয়ে অন্যকে জয় করা। যে সব কারণে মুখে দুর্গন্ধ হয় : প্রতিবার খাবার গ্রহণে মুখের ভিতরে খাদ্য আবরণ দাঁতের ফাঁকে, মাড়ির ভিতর জমে থেকে ডেন্টাল প্লাক সৃষ্টি এবং তা থেকে মাড়ির প্রদাহ (পেরিওডেন্টাল ডিজিজ); মুখের যে কোনো ধরনের ঘা বা ক্ষত; আঁকাবাঁকা দাঁত থাকার কারণে খাদ্যকণা ও জীবাণুর অবস্থান; দেহে সাধারণ রোগের কারণে মুখের ভিতরে ছত্রাক ও ফাঙ্গাস জাতীয় ঘা (ক্যানডিয়াসিস); মুখের ক্যান্সার; ডেন্টাল সিস্ট বা টিউমার; দুর্ঘটনার কারণে ফ্রেকচার ও ক্ষত এবং অপরিষ্কার জিহ্বা। দেহের অন্যান্য রোগের কারণেও মুখের দুর্গন্ধ হতে পারে, যেমন- পেপটিক আলসার বা পরিপাক্বতন্ত্রের রোগ; লিভারের রোগ; গর্ভাবস্থা; কিডনি রোগ; রিউমেটিক বা বাতজনিত রোগ; ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র; হাইপার টেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ; গলা বা পাকস্থলীর ক্যান্সার; এইডস রোগ; হৃদরোগ; মানসিক রোগ ও নাক, কান, গলার রোগ। প্রাথমিক পর্যায়ে মুখের স্থানীয় রোগগুলোকে চিকিৎসা করান প্রয়োজন। মুখের স্থানীয়ভাবে কারণগুলো দূর করার পরও যদি দুর্গন্ধ থেকে যায় তবে দেহের অন্যান্য সাধারণ রোগের উপস্থিতির পরীক্ষাগুলো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া ভালো। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে প্রতিদিনের কিছু টিপস: – একটি পরিষ্কার উন্নত মানের দাঁতের ব্রাশ ও পেস্ট দিয়ে দাঁতের সবগুলো অংশ ভিতরে-বাইরে পরিষ্কার করুন (তিন বেলা খাবারের পর)। – জিহ্বা পরিষ্কারের জন্য জিবছলা ব্যবহার করুন। বাজারে স্টেনলেস স্টিল অথবা প্লাস্টিকের জীবছুলা পাওয়া যায়। – যে কোনো ধরনের মাউথওয়াশ (ক্লোরহেক্সিডিন জাতীয়) ২ চামচ মুখে ভিতরে ৩০ সেকেন্ড রেখে ফেলে দিয়ে আবার অল্প গরম লবণ পানিতে কুলকুচি করুন প্রতিদিন অন্তত দু’বার সকালে ও রাতে আহারের পর। – প্রতিবার খাবারের পর ভালোভাবে কুলকুচি করতে হবে। – ঘন ঘন প্রচুর পরিমাণে পানি বা অন্য কোনো তরল পানীয় পান করুন। – লালা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে, লালা তৈরি করতে লবঙ্গ বা আদা খেতে পারেন। – ধূমপান ও মদ্যপান এগুলো থেকে দূরে থাকুন। – মুখের গন্ধ দূর করতে চা অত্যন্ত কার্যকর, এক কাপ চায়ে কিছু পুদিনার পাতা বা লবণ দিয়ে কুলকুচি করে নিন। মুখের দুর্গন্ধ নিমিষেই দূর হয়ে যাবে। – লেবু শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, দূর করে মুখের দুর্গন্ধ। খাবারে নিয়মিত লেবু খেলে মুখের দুর্গন্ধের সঙ্গে দূর হবে শরীরের বাড়তি মেদও। – সুস্থতার জন্য নিয়মিত মুখ ও দাঁতের চেকআপ করতে হবে। মুখে দুর্গন্ধমুক্ত সজীব নিঃশ্বাসে বন্ধু মহলে, অফিসে সহকর্মীদের সঙ্গে অথবা প্রিয়জনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় হয়ে উঠুন আত্মবিশ্বাসী। প্রাণোচ্ছল কথায় আর সুন্দর হাসিতে আপনিই হতে পারেন আড্ডার মধ্যমণি।
0 notes
bartatv-blog · 6 years
Photo
Tumblr media
সাবধান, এই লক্ষণগুলো ক্যান্সারের! ঘাতকব্যাধি ক্যান্সার। প্রাথমিক অবস্থায় এ রোগ সহজে ধরা পড়ে না। ফলে সঠিক চিকিৎসা নেওয়াও সম্ভব হয় না। আবার এখন পর্যন্ত ক্যান্সারের চিকিৎসায় পুরোপুরি কার্যকর কোনো ওষুধও আবিষ্কার হয়নি। তাই বর্তমান বিশ্বে এই রোগে মৃত্যুর হার অনেক বেশি। তবে প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পরলে ক্যান্সার নিরাময় সম্ভব বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। শরীরের কোন অঙ্গ সুষ্ঠুভাবে কাজ সম্পন্ন করতে না পারলেই ন���না উপসর্গ দেখা যায়। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- অসুস্থতা ও রোগ। আসলে এক একটি লক্ষণই হলো কোন একটি রোগের বার্তা। লক্ষণ এবং উপসর্গ দুটোর মানেই হলো বার্তা। এদের মধ্যে সুক্ষ্ণ পার্থক্যটা হলো- লক্ষণ বা চিহ্ন অন্যরা দেখতে পারে কিন্তু উপসর্গগুলো ব্যক্তি নিজেই অনুভব করেন। এগুলো অন্যের দৃষ্টিগোচর হয় না। উদাহরণস্বরূপ- জ্বর, দ্রুত শ্বাস এবং ফুসফুসের অস্বাভাবিক শব্দ হলে তা নিউমোনিয়ার লক্ষণ। এগুলো অন্যরা সহজেই দেখতে পারে। অন্যদিকে দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট এবং শ্বাসকষ্টের অনুভূতি এগুলো উপসর্গ। এগুলোও নিউমোনিয়ার কারণ হতে পারে। এবার ক্যান্সারবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘ক্যান্সার ডট অর্জ’ অবলম্বনে জেনে নিন ক্যান্সারের লক্ষণ ও উপসর্গগুলো- ক্যান্সার হলো বিভিন্ন রোগের একটি গ্রুপ যেটি যে কোন চিহ্ন বা উপসর্গ প্রকাশ করে। আসলে শরীরের যে অংশে ক্যান্সার হয় এর লক্ষণ এবং উপসর্গগুলো তার উপর নির্ভর করে। ক্যান্সার যদি শরীরের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে তবে শরীরের বিভিন্ন অংশে এর উপসর্গগুলো প্রকাশ পায়। অনেক উপসর্গের মধ্যে কেবল একটি প্রকাশ পেলেই যে আপনার ক্যান্সার হয়েছে এমনটি ভাবার কোনো কারণ নেই। তবে অনেকেদিন ধরে যদি এই লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় এবং ভবিষ্যতে খারাপের দিকে যাচ্ছে বুঝতে পারেন তাহলে ডাক্তারের কাছে যাওয়াই শ্রেয়। হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া ক্যান্সারে আক্রান্ত মানুষের ওজন হঠাৎ করে কমে যায়। আপনি যদি বুঝতে পারেন, কোনো কারণ ছাড়াই আপনার ওজন কমে যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন এটি ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ। অগ্নাশয়, পাকস্থলী এবং ফুসফুসের ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সাধারণত এমনটি হয়ে থাকে। জ্বর ক্যান্সার হলে জ্বর খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার। যখন ক্যান্সারের কোষগুলো শরীরের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে তখন এটা বেশি ঘটে থাকে। বেশিরভাগ ক্যান্সার রোগীদের সবসময় জ্বর থাকে। ক্যান্সারের চিকিৎসা চলার সময় ইমিউন সিস্টেমে এর প্রভাব পড়ার কারণেই এমনটি হয়। সাধারণত ব্লাডক্যান্সার হলে বার বার জ্বর আসে। ক্লান্তি অনেক ক্লান্ত বোধ করছেন? বিশ্রাম নিলেও ক্লান্তি যাচ্ছে না। এমনটি হলেও বুঝবেন ক্যান্সারের লক্ষণ। ক্যান্সার বড় হতে থাকার উপসর্গ এটি। লিউকোমিয়ার ক্যান্সারে এমনটি হতে পারে। এ ছাড়া কোলন ক্যান্সার কিংবা পাকস্থলীর ক্যান্সারের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটতে পারে। ব্যথা হাড়ের ক্যান্সার বা টেস্টিকুলার ক্যান্সারের প্রাথমিক উপসর্গ হতে পারে ব্যথা। চিকিৎসা করানোর পরও যদি আপনার মাথাব্যথা না সারে তবে তা মস্তিষ্কের টিউমারের উপসর্গ হতে পারে। এ ছাড়া পিঠে ব্যথা কোলন, মলদ্বার বা ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারের উপসর্গ হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়ার কারণেই সাধারণত ব্যথা বেড়ে যায়। ত্বকের পরিবর্তন ত্বকের ক্যান্সার হলে ত্বকের নানা পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। এগুলো মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- চামড়া কালো হয়ে যাওয়া, ত্বক ও চোখে হলুদাভ, ত্বক লাল হয়ে যাওয়া, অত্যধিক চুল বড় হওয়া প্রভৃতি। নির্দিষ্ট কিছু ক্যান্সারের লক্ষণ এবং উপসর্গ- সাধারণ কিছু উপসর্গের পাশাপাশি এমন কিছু লক্ষণ ও উপসর্গ আছে যেগুলো ক্যান্সারের দিকে নির্দেশ করে। তবে প্রত্যেকটির ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা কারণ থাকতে পারে। এ ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের কাছে যান। নতুবা দীর্ঘদিন ধরে সমস্যাগুলো থাকলে ভবিষ্যতে পরিস্থিতি হবে আরও ভয়াবহ। মূত্রাশয়ের ক্রিয়াকর্মে পরিবর্তন দীর্ঘদিন ধরে কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া থাকলে তা কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ। এক্ষেত্রে যে সমস্যাগুলো হতে পারে তা হলো- প্রসাব করার সময় যন্ত্রণা, প্রসাবে রক্ত আসা, কখনও কখনও প্রসাব কম কিংবা অনেক বেশি হয়। প্রসাব কম-বেশি হওয়ার প্রোটেস্ট ক্যান্সারের সঙ্গে সম্পর্কিত। কাজেই এ রকম কোনো সমস্যা হলেই ডাক্তারের কাছে যান। ক্ষত সারে না ক্যান্সার হলে ত্বকের কোন ক্ষত সহজেই নিরাময় হতে চায় না। মুখে এ রকম কোনো সমস্যা হলে তা ওরাল ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। সাধারণত ধুমপান, তামাক এবং অ্যালকোহল পানে এ ধরনের সমস্যা হতে পারে। আবার লিঙ্গ বা যোনিতে ফুসকোড়ার সংক্রমণও ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। জিহবা বা মুখে সাদা দাগ জিহরা বা মুখের সাদা সাদা দাগ লিউকোপ্লাকিয়ার (এটি ক্যান্সার হওয়ার আগের অবস্থা নির্দেশ করে) জন্য দায়ী। ধুমপান এবং তামাক সেবক কারীরা এর ঝুঁকিতে বেশি থাকেন। এর ফলে মুখের ক্যান্সার হতে পারে। অস্বাভাবিক রক্তপাত অস্বাভাবিক রক্তপাতও ক্যান্সারের পূর্ব লক্ষণ। আবার কাশের সঙ্গে রক্ত আসলে ফুসফুসের ক্যান্সার হতে পারে। প্রসাবে রক্ত আসলে কিডনির ক্যান্সার এবং মলের সঙ্গে রক্ত আসলে তা কোলন ক্যান্সারের চিহ্ন। আর স্তন থেকে রক্তপাত হলে তা স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। হজমে সমস্যা খাবার গিলতে সমস্যা কিংবা হজমে সমস্যা হলে পাকস্থলীর ক্যান্সার হতে পারে। তবে শুধু যে ক্যান্সার হলেই এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয় এমনটি নয়, বরং অন্য কারণেও হজমে সমস্যা হতে পারে। ত্বকে পরিবর্তন ত্বকে যে কোনো পরিবর্তন দেখতে পেলেই ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। নতুবা ত্বকের ক্যান্সারে আক্রান্তের আশঙ্কা। বার বার কাশি বার বার কাশি হলে এবং তা সহজে থামতে না চাইলে এটি ফুসফুস ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। আবার থাইরয়েড গ্রন্থির ক্যান্সারের জন্য দায়ী এই কাশি। অন্যান্য উপসর্গ শুধু উপরোক্ত চিহ্নগুলোই যে ক্যান্সারের লক্ষণ এমনটি নয়। বরং আরও কিছু লক্ষণ আছে। যদি দেখেন আপনার শরীরের কোন অঙ্গের বড় পরিবর্তন ঘটেছে এবং দীর্ঘদিন ধরে সমস্যা হচ্ছে। তাহলে আর দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সবসময় মনে রাখবেন, প্রাথমিক চিকিৎসায় ক্যান্সার নিরাময় সম্ভব।
0 notes
paathok · 6 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/39116
দাঁড়িয়ে পানি পানে যে বিপদগুলো ডেকে আনছেন
শরীর সুস্থ রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা জরুরী। কিন্তু এই পানি পান করলেই হবে না। পানি পানেরও আছে কিছু নিয়ম কানুন। বিশেষ করে দাঁড়িয়ে পানি পান করতে গেলে গুরুজনেরা মানা করেন। এই বিষয়টিকে হালকা ভাবেই নেয়া হয় অধিকাংশ ক্ষেত্রে।
ব্যায়াম কিংবা খেলাধুলার সময়, হাটার সময় এমনকি আড্ডার সময়েও দাঁড়িয়ে পানি পান করি। কিন্তু দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শরীরের কিছু স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। জেনে নিন দাঁড়িয়ে পানি পান করার ক্ষতিকর পরিণাম সম্পর্কে।
পানি যখন দাড়িয়ে পান করা হয় তখন তা সরাসরি বেশ দ্রুত গতিতে খাদ্যনালী দিয়ে প্রবাহিত হয়। এরপর এই পানি সজোরে গিয়ে নিম্ন পাকস্থলীর দেয়ালে আঘাত হানে। ফলে পাকস্থলীতে ক্ষত তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমনকি পাকস্থলীর আশেপাশের অঙ্গও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় এক্ষেত্রে।
আবার দাঁড়িয়ে পানি পান করলে পাকস্থলী থেকে নিঃসৃত অ্যাসিডের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার আশংকা থাকে। ফলে দীর্ঘ মেয়াদী হজম সমস্যা তৈরি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
কিডনি ভালো রাখতে পানির অবকাশ নেই। কিন্তু পানিই হতে পারে কিডনির ক্ষতির কারণ। দাঁড়িয়ে পানি পানের ক্ষতিকর প্রভাব কিডনিতেও পড়ে। বসে পানি পান করলে কিডনির ছাকনিগুলো সঠিক ভাবে তাদের কাজ চালিয়ে যেতে পারে। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে প্রবল বেগে যাওয়া পানি সঠিক ভাবে পরিস্রুত হতে পারেনা। ফলে দূষিত পদার্থগুলো শরীরের ক্ষতি করে এবং দীর্ঘমেয়াদী কিডনির সমস্যা তৈরি করে।
দাঁড়িয়ে পানি পান করলে পানির তৃষ্ণাও পুরোপুরি মেটে না। তাই পানি পানের আগে কোথাও বসে তারপর পানি পান করার পরামর্শ দেয়া হয়। বসে পানি পান করার বিষয়টি অনেকেই কুসংস্কার মনে করেও বাস্তবে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই সুস্বাস্থ্যের জন্য বসে পানি পানের অভ্যাস করা জরুরী। কারণ, সঠিক নিয়মে পানি পান না করলে শরীরের এই বন্ধুই হয়ে উঠতে পারে শত্রু।
0 notes
banglalifestyletips · 6 years
Video
youtube
 ঠাণ্ডা নয় গরম পানি পান করুন, পাবেন ১০টি বিস্ময়কর উপকারীতা
 মানব শরীরের প্রায় ৬০-৭০ শতাংশই পানি দিয়ে তৈরি। ফলে দেহকে সচল রাখতে পানির গুরুত্বকে কখনও অস্বীকার করা যায় না।
সে কারণেই তো দিনে কম করে ৮ গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তাদের মতে এই পরিমাণ পানি পান না করলে শরীরের ভেতরে পানির ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। যদিও আরেক দল চিকিৎসক এ বিষয়ে একেবারে ভিন্ন মত পোষণ করেন। তাদের মতে এইভাবে পানি পানের পরিমাণকে নির্দিষ্ট সংখ্যায় বেঁধে দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। বরং যখনই পানির তেষ্টা পাবে, তখনই পানি পান করুন। এমনটা করলে শরীর নিয়ে আর কোনও চিন্তা থাকবে না। কিন্তু পানিটা যেন হয় হলকা গরম। তাহলে একদিকে যেমন ডিইহাইড্রেশনের আশঙ্কা কমবে, তেমনি শরীরের আরও অনেক উপকারও হবে।  
১. ওজন হ্রাস পাবে
অতিরিক্ত ওজনের কারণে চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজ থেকেই গরম পানি খাওয়া শুরু করুন।
দেখবেন ফল পাবেন একেবারে হাতে নাতে। আসলে গরম পানি খেলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। ফলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার সুযোগই থাকে না। শুধু তাই নয়, গরম পানি অ্যাডিপোস টিস্যু বা চর্বিদের ভেঙে ফেলেও ওজন হ্রাসে সাহায্য করে।
২. কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়
গরম পানি পানের অভ্যাস করলে ইনটেস্টাইনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ইনটেস্টাইনে জমে থাকা ময়লা শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় ��েগে পড়ে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কনস্টিপেশনের মতো সমস্যা কমতে সময় লাগে না।
৩. শরীরের বয়স কমে
গরম পানি স্কিন সেলের ক্ষত সারিয়ে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। সেই সঙ্গে ত্বক টান টান হয়ে ওঠে এবং বলিরেখাও হ্রাস পায়। ফলে বয়সের কোনও ছাপই ত্বকের উপর পড়তে পারে না। প্রসঙ্গত, শরীরে টক্সিনের মাত্রা যত কমে, তত শরীর এবং ত্বকের বয়সও হ্রাস পায়। আর গরম পানি যে এ কাজটা ভাল ভাবেই করে তা নিশ্চয় আর বলে দিতে হবে না!
৪. ব্রণের প্রকোপ কমে
শরীরের ভেতরে ময়লা যত কম জমবে, তত ব্রণের বাড়বাড়ন্তও হ্রাস পাবে। আর গরম পানি যে টক্সিনের বিরোধী, তা নিশ্চয় আর জানতে বাকি নেই! তাই ব্রণের প্রকোপ কমাতে সকাল বিকাল গরম পানি পান শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই ব্রণ এবং পিম্পলের মতো ত্বকের রোগ একেবারে সেরে যাবে।
৫. ঠান্ডা লাগা এবং গলা ব্যথার প্রকোপ কমায়
এই ধরনের শারীরিক সমস্যার চিকিৎসায় গরম পানির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। গরম পানি এক্ষেত্রে রেসপিরেটারি ট্রাক্টকে পরিষ্কার করে ঠাণ্ডা লাগা এবং গলার অস্বস্তি কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে বন্ধ নাকও পুনরায় সচল হয়ে যায়।
৬. স্ট্রেস কমায়
গরম পানি পানের পরপরই সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে স্ট্রেস লেভেলও কমতে থাকে, নিয়ন্ত্রণে এসে যায় অ্যাংজাইটিও।
৭. শরীরকে বিষমুক্ত করে
যখন আমাদের রক্তে ক্ষতিকর টক্সিনের মাত্রা বাড়তে থাকে তখন কিডনিকে ওভার টাইম করে শরীর থেকে সেই টক্সিক উপাদনদের বের করে দিতে হয়। না হলেও হাজারো রোগ হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রেও গরম পানি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। গরম পানি খাওয়া মাত্র শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ঘাম হতে শুরু হয়। আর ঘামের মাধ্যমে টক্সিনগুলি বেরিয়ে যেতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, গরম পানিতে যদি অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আরও উপকার পাওয়া যায়।
৮. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
চুলের গোড়ায় থাকা নার্ভদের সচলতা বৃদ্ধি করতে গরম পানি বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। ফলে গরম পানি খাওয়া মাত্র স্কাল্পে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ফলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত চুলের গোড়ায় পৌঁছে গিয়ে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
৯. নার্ভাস সিস্টেম আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে
গরম পানি খাওয়া মাত্র সারা শরীরে এমনকি মস্তিষ্কেও রক্তচলাচল বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ব্রেন পাওয়ার বেড়ে যায়।  
১০. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে খাবার খাওয়ার পর ঠাণ্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর ভেতরের দেওয়ালে ফ্যাটের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা কমে যায়। সেই সঙ্গে ইন্টেস্টিনাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। তাই খাবার পর পর ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে হালকা গরম পানি খাওয়ারে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে ঠাণ্ডা পানির কারণে সাধারণত যে যে সমস্যাগুলি হয়ে থাকে সেগুলি গরম পানি খেলে একেবারেই হয় না। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে। ফলে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার কোনও সুযোগই পায় না।
0 notes
Video
youtube
ঠাণ্ডা নয় গরম পানি পান করুন, পাবেন ১০টি বিস্ময়কর উপকারীতা
মানব শরীরের প্রায় ৬০-৭০ শতাংশই পানি দিয়ে তৈরি। ফলে দেহকে সচল রাখতে পানির গুরুত্বকে কখনও অস্বীকার করা যায় না।
সে কারণেই তো দিনে কম করে ৮ গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তাদের মতে এই পরিমাণ পানি পান না করলে শরীরের ভেতরে পানির ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। যদিও আরেক দল চিকিৎসক এ বিষয়ে একেবারে ভিন্ন মত পোষণ করেন। তাদের মতে এইভাবে পানি পানের পরিমাণকে নির্দিষ্ট সংখ্যায় বেঁধে দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। বরং যখনই পানির তেষ্টা পাবে, তখনই পানি পান করুন। এমনটা করলে শরীর নিয়ে আর কোনও চিন্তা থাকবে না। কিন্তু পানিটা যেন হয় হলকা গরম। তাহলে একদিকে যেমন ডিইহাইড্রেশনের আশঙ্কা কমবে, তেমনি শরীরের আরও অনেক উপকারও হবে।  
১. ওজন হ্রাস পাবে
অতিরিক্ত ওজনের কারণে চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজ থেকেই গরম পানি খাওয়া শুরু করুন।
দেখবেন ফল পাবেন একেবারে হাতে নাতে। আসলে গরম পানি খেলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। ফলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার সুযোগই থাকে না। শুধু তাই নয়, গরম পানি অ্যাডিপোস টিস্যু বা চর্বিদের ভেঙে ফেলেও ওজন হ্রাসে সাহায্য করে।
২. কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়
গরম পানি পানের অভ্যাস করলে ইনটেস্টাইনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ইনটেস্টাইনে জমে থাকা ময়লা শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় লেগে পড়ে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কনস্টিপেশনের মতো সমস্যা কমতে সময় লাগে না।
৩. শরীরের বয়স কমে
গরম পানি স্কিন সেলের ক্ষত সারিয়ে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। সেই সঙ্গে ত্বক টান টান হয়ে ওঠে এবং বলিরেখাও হ্রাস পায়। ফলে বয়সের কোনও ছাপই ত্বকের উপর পড়তে পারে না। প্রসঙ্গত, শরীরে টক্সিনের মাত্রা যত কমে, তত শরীর এবং ত্বকের বয়সও হ্রাস পায়। আর গরম পানি যে এ কাজটা ভাল ভাবেই করে তা নিশ্চয় আর বলে দিতে হবে না!
৪. ব্রণের প্রকোপ কমে
শরীরের ভেতরে ময়লা যত কম জমবে, তত ব্রণের বাড়বাড়ন্তও হ্রাস পাবে। আর গরম পানি যে টক্সিনের বিরোধী, তা নিশ্চয় আর জানতে বাকি নেই! তাই ব্রণের প্রকোপ কমাতে সকাল বিকাল গরম পানি পান শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই ব্রণ এবং পিম্পলের মতো ত্বকের রোগ একেবারে সেরে যাবে।
৫. ঠান্ডা লাগা এবং গলা ব্যথার প্রকোপ কমায়
এই ধরনের শারীরিক সমস্যার চিকিৎসায় গরম পানির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। গরম পানি এক্ষেত্রে রেসপিরেটারি ট্রাক্টকে পরিষ্কার করে ঠাণ্ডা লাগা এবং গলার অস্বস্তি কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে বন্ধ নাকও পুনরায় সচল হয়ে যায়।
৬. স্ট্রেস কমায়
গরম পানি পানের পরপরই সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্রেন প���ওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে স্ট্রেস লেভেলও কমতে থাকে, নিয়ন্ত্রণে এসে যায় অ্যাংজাইটিও।
৭. শরীরকে বিষমুক্ত করে
যখন আমাদের রক্তে ক্ষতিকর টক্সিনের মাত্রা বাড়তে থাকে তখন কিডনিকে ওভার টাইম করে শরীর থেকে সেই টক্সিক উপাদনদের বের করে দিতে হয়। না হলেও হাজারো রোগ হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রেও গরম পানি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। গরম পানি খাওয়া মাত্র শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ঘাম হতে শুরু হয়। আর ঘামের মাধ্যমে টক্সিনগুলি বেরিয়ে যেতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, গরম পানিতে যদি অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আরও উপকার পাওয়া যায়।
৮. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
চুলের গোড়ায় থাকা নার্ভদের সচলতা বৃদ্ধি করতে গরম পানি বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। ফলে গরম পানি খাওয়া মাত্র স্কাল্পে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ফলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত চুলের গোড়ায় পৌঁছে গিয়ে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
৯. নার্ভাস সিস্টেম আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে
গরম পানি খাওয়া মাত্র সারা শরীরে এমনকি মস্তিষ্কেও রক্তচলাচল বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ব্রেন পাওয়ার বেড়ে যায়।  
১০. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে খাবার খাওয়ার পর ঠাণ্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর ভেতরের দেওয়ালে ফ্যাটের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা কমে যায়। সেই সঙ্গে ইন্টেস্টিনাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। তাই খাবার পর পর ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে হালকা গরম পানি খাওয়ারে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে ঠাণ্ডা পানির কারণে সাধারণত যে যে সমস্যাগুলি হয়ে থাকে সেগুলি গরম পানি খেলে একেবারেই হয় না। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে। ফলে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার কোনও সুযোগই পায় না।
0 notes
banglalog · 6 years
Video
youtube
 ঠাণ্ডা নয় গরম পানি পান করুন, পাবেন ১০টি বিস্ময়কর উপকারীতা
 মানব শরীরের প্রায় ৬০-৭০ শতাংশই পানি দিয়ে তৈরি। ফলে দেহকে সচল রাখতে পানির গুরুত্বকে কখনও অস্বীকার করা যায় না।
সে কারণেই তো দিনে কম করে ৮ গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তাদের মতে এই পরিমাণ পানি পান না করলে শরীরের ভেতরে পানির ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। যদিও আরেক দল চিকিৎসক এ বিষয়ে একেবারে ভিন্ন মত পোষণ করেন। তাদের মতে এইভাবে পানি পানের পরিমাণকে নির্দিষ্ট সংখ্যায় বেঁধে দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। বরং যখনই পানির তেষ্টা পাবে, তখনই পানি পান করুন। এমনটা করলে শরীর নিয়ে আর কোনও চিন্তা থাকবে না। কিন্তু পানিটা যেন হয় হলকা গরম। তাহলে একদিকে যেমন ডিইহাইড্রেশনের আশঙ্কা কমবে, তেমনি শরীরের আরও অনেক উপকারও হবে।  
১. ওজন হ্রাস পাবে
অতিরিক্ত ওজনের কারণে চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজ থেকেই গরম পানি খাওয়া শুরু করুন।
দেখবেন ফল পাবেন একেবারে হাতে নাতে। আসলে গরম পানি খেলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। ফলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার সুযোগই থাকে না। শুধু তাই নয়, গরম পানি অ্যাডিপোস টিস্যু বা চর্বিদের ভেঙে ফেলেও ওজন হ্রাসে সাহায্য করে।
২. কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়
গরম পানি পানের অভ্যাস করলে ইনটেস্টাইনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ইনটেস্টাইনে জমে থাকা ময়লা শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় লেগে পড়ে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কনস্টিপেশনের মতো সমস্যা কমতে সময় লাগে না।
৩. শরীরের বয়স কমে
গরম পানি স্কিন সেলের ক্ষত সারিয়ে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। সেই সঙ্গে ত্বক টান টান হয়ে ওঠে এবং বলিরেখাও হ্রাস পায়। ফলে বয়সের কোনও ছাপই ত্বকের উপর পড়তে পারে না। প্রসঙ্গত, শরীরে টক্সিনের মাত্রা যত কমে, তত শরীর এবং ত্বকের বয়সও হ্রাস পায়। আর গরম পানি যে এ কাজটা ভাল ভাবেই করে তা নিশ্চয় আর বলে দিতে হবে না!
৪. ব্রণের প্রকোপ কমে
শরীরের ভেতরে ময়লা যত কম জমবে, তত ব্রণের বাড়বাড়ন্তও হ্রাস পাবে। আর গরম পানি যে টক্সিনের বিরোধী, তা নিশ্চয় আর জানতে বাকি নেই! তাই ব্রণের প্রকোপ কমাতে সকাল বিকাল গরম পানি পান শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই ব্রণ এবং পিম্পলের মতো ত্বকের রোগ একেবারে সেরে যাবে।
৫. ঠান্ডা লাগা এবং গলা ব্যথার প্রকোপ কমায়
এই ধরনের শারীরিক সমস্যার চিকিৎসায় গরম পানির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। গরম পানি এক্ষেত্রে রেসপিরেটারি ট্রাক্টকে পরিষ্কার করে ঠাণ্ডা লাগা এবং গলার অস্বস্তি কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে বন্ধ নাকও পুনরায় সচল হয়ে যায়।
৬. স্ট্রেস কমায়
গরম পানি পানের পরপরই সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে স্ট্রেস লেভেলও কমতে থাকে, নি��়ন্ত্রণে এসে যায় অ্যাংজাইটিও।
৭. শরীরকে বিষমুক্ত করে
যখন আমাদের রক্তে ক্ষতিকর টক্সিনের মাত্রা বাড়তে থাকে তখন কিডনিকে ওভার টাইম করে শরীর থেকে সেই টক্সিক উপাদনদের বের করে দিতে হয়। না হলেও হাজারো রোগ হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রেও গরম পানি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। গরম পানি খাওয়া মাত্র শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ঘাম হতে শুরু হয়। আর ঘামের মাধ্যমে টক্সিনগুলি বেরিয়ে যেতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, গরম পানিতে যদি অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আরও উপকার পাওয়া যায়।
৮. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
চুলের গোড়ায় থাকা নার্ভদের সচলতা বৃদ্ধি করতে গরম পানি বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। ফলে গরম পানি খাওয়া মাত্র স্কাল্পে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ফলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত চুলের গোড়ায় পৌঁছে গিয়ে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
৯. নার্ভাস সিস্টেম আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে
গরম পানি খাওয়া মাত্র সারা শরীরে এমনকি মস্তিষ্কেও রক্তচলাচল বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ব্রেন পাওয়ার বেড়ে যায়।  
১০. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে খাবার খাওয়ার পর ঠাণ্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর ভেতরের দেওয়ালে ফ্যাটের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা কমে যায়। সেই সঙ্গে ইন্টেস্টিনাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। তাই খাবার পর পর ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে হালকা গরম পানি খাওয়ারে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে ঠাণ্ডা পানির কারণে সাধারণত যে যে সমস্যাগুলি হয়ে থাকে সেগুলি গরম পানি খেলে একেবারেই হয় না। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে। ফলে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার কোনও সুযোগই পায় না।
0 notes
the-monsur-blog · 1 year
Text
চুল ও ত্বকের এবং শরীরের যত্নে সুন্নতী জয়তুন তেল। (৩)
১৩,মাথার ত্বককে ময়েশ্চারাইজড করতে ও শুষ্কতা প্রতিরোধ করতে জয়তুন তেল অত্যন্ত কার্যকরী উপাদান। চুলের সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদান জয়তুন তেল দিয়ে তৈরি। চুলের সঠিক পুষ্টি, কন্ডিশনিং করতে সাহায্য করে। চুলকে নরম ও মসৃণ করতে, হাইড্রেট করতে, চুলের গোড়া মজবুত করতে জয়তুন তেলের বিকল্প নেই।
১৪,জয়তুন তেল রয়েছে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য, যা একটি প্রা��ৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। মাথার ত্বকে খুশকি ও শুষ্কতা দূর করতেও সাহায্য করে। জয়তুন তেল থাকা কিছু অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট খুশকির কারণে যে জ্বালাভাব, চুলকানি ও প্রদাহ তৈরি হয়, তা প্রশমন করতে সাহায্য করে।
১৫,জয়তুন তেল ব্যবহারে চুলের প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও আর্দ্রতা বজায় থাকে। তাতে চুল হয় মসৃণ ও ঝলমলে। চুল ঝরে যাওয়ার সমস্যা কমাতে জয়তুন তেল জুড়ি নেই। স্বাস্থ্যকর ও ঝলমলে করে তুলতেও জয়তুন তেল ব্য়বহার করতে পারেন। এতে রয়েছে স্কোয়ালিন ও ওলিক অ্যাসিডের মত উপাদান, যা চুলের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় ও বিভক্ত হওয়া প্রতিরোধ করে।
১৬, জয়তুনে আছে ভিটামিন ই। এটা শরীরে যেভাবে প্রয়োগ করা হোক না কেন আলট্রাভায়োলেট রেডিয়েশন থেকে চামড়াকে রক্ষা করে। যা স্কিন ক্যান্সার থেকে মানুষকে রক্ষা করে। হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধোয়ার পর কয়েক ফোঁটা জলপাই তেল মুখে মাখলে দারুণ উপকার পাওয়া যায়। গোসলের আগেও জয়তুন তেল শরীরে মাখলে অনেক ধরনের সমস্যা থেকে চামড়া ভালো থাকে।
১৭, জয়তুন তেল অ্যালার্জি প্রতিরোধে সহায়তা করে। জয়তুনে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি। যা ত্বকের ইনফেকশন ও অন্যান্য ক্ষত সারাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
১৮,ইমাম আস-সুয়ুতি মন্তব্য করেছেন যে মলম হিসাবে জলপাই তেল ব্যবহার করলে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে মজবুত হবে এবং ফলস্বরূপ ব্যথা বেদনা দুর হবে।
১৯,তিনি আরও মন্তব্য করেন যে মাড়ির উপর সাধারণ লবণ দিয়ে জয়তুন তেল মালিশ করা মাড়ি এবং দাঁতের বিভিন্ন রোগের প্রতিকার।
২০,দীর্ঘস্থায়ী আলসার এবং ফোঁড়া, যা নিরাময়ের কঠিন অবস্থা দেখায়, সাধারণত জয়তুন তেল ব্যবহারে সেরে যায়।
২১,মানুষের শরীর সহজেই জলপাই তেল শুষে নেয়।
২২,জলপাইয়ের তেলের স্থানীয় প্রয়োগ বা জলপাইয়ের পাতার গুঁড়ো করা পানি ফোঁড়া, ফুসকুড়ি এবং চুলকানিতে কার্যকর।
খাবারে জয়তুন তেল:
১,‘খাবারে জয়তুনের তেল ব্যবহারের ফলে শরীরের ব্যাড কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ হয় এবং গুড কোলেস্টেরল জন্ম হয়। তাছাড়া পাকস্থলীর জন্য এ তেল অনেক উপকারী।
২,যখন মানুষের হৃদপিণ্ডের রক্তনালীতে চর্বি জমে, তখন হার্টএ্যটাক করার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি থাকে। জয়তুনের তেল অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হার্ট ব্লক হতে বাধা দেয়। জয়তুনে রয়েছে মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা আমাদের হার্টের জন্য উপকারী।
১০০% বিশুদ্ধ সুন্নতী জয়তুন ফল ,সুন্নতি জয়তুন তেল পাওয়া যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সুন্নত প্রচারকেন্দ্রে 01782-255-244
0 notes
thebangladeshtoday · 6 years
Photo
Tumblr media
দাঁড়িয়ে পানি পান করছেন না তো? টিবিটি স্বাস্থ: সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া জরুরী। কিন্তু এই পানি খাওয়ারও আছে কিছু নিয়ম কানুন। বিশেষ করে দাঁড়িয়ে পানি পান করতে গেলে মুরুব্বীরা মানা করেন অনেকেই। হয়তো বিষয়টিকে হালকা ভাবেই নেয়া হয় অধিকাংশ ক্ষেত্রে। ব্যায়ামের সময়, হাটার সময় এমনকি আড্ডার সময়েও দাঁড়িয়ে পানি পান করে ফেলা হয়। কিন্তু দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শরীরের কিছু স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। জেনে নিন দাঁড়িয়ে পানি পান করার ক্ষতিকর পরিণাম সম্পর্কে। পানি যখন দাড়িয়ে পান করা হয় তখন তা সরাসরি বেশ দ্রুত গতিতে খাদ্যনালী দিয়ে প্রবাহিত হয়। এরপর এই পানি সজোরে গিয়ে নিম্ন পাকস্থলীর দেয়ালে আঘাত হানে। ফলে পাকস্থলীতে ক্ষত তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এমনকি পাকস্থলীর আশেপাশের অঙ্গও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় এক্ষেত্রে। এছাড়াও দাঁড়িয়ে পানি পান করলে পাকস্থলী থেকে নিঃসৃত অ্যাসিডের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ার আশংকা থাকে। ফলে দীর্ঘ মেয়াদী হজম সমস্যা তৈরি হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। কিডনি ভালো রাখতে পানির জুড়ি নেই। কিন্তু পানিই হতে পারে কিডনির ক্ষতির কারণ। দাঁড়িয়ে পানি পানের ক্ষতিকর প্রভাব কিডনিতেও পড়ে। বসে পানি পান করলে কিডনির ছাকনিগুলো সঠিক ভাবে তাদের কাজ চালিয়ে যেতে পারে। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে প্রবল বেগে যাওয়া পানি সঠিক ভাবে পরিস্রুত হতে পারেনা। ফলে দূষিত পদার্থগুলো শরীরের ক্ষতি করে এবং দীর্ঘমেয়াদী কিডনির সমস্যা তৈরি করে। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে পানির তৃষ্ণাও পুরোপুরি মেটে না। তাই পানি পানের আগে কোথাও বসে তারপর পানি পান করার পরামর্শ দেয়া হয়। বসে পানি পান করার বিষয়টি অনেকেই কুসংস্কার মনে করেও বাস্তবে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই সুস্বাস্থ্যের জন্য বসে পানি পানের অভ্যাস করা জরুরী। কারণ, সঠিক নিয়মে পানি পান না করলে শরীরের এই বন্ধুই হয়ে উঠতে পারে শত্রু। এনডিটিভি।
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
যে ১০টি লক্ষণ দেখলেই বুঝবেন আপনি ক্যানসারে আক্রান্ত, জেনে নিন সঠিক সময়ে ক্যানসারকে যদি চিহ্নিত করা যায়, এবং যথাযথ চিকিৎসার সুফল যদি মেলে তাহলে ক্যানসারকেও পরাজিত করা সম্ভব। এর জন্য দরকার ক্যানসারের উপসর্গ সম্পর্কে সচেতনতা। ক্যানসার নিঃসন্দেহে মারণ রোগ। কিন্তু সঠিক সময়ে ক্যানসারকে যদি চিহ্নিত করা যায়, এবং যথাযথ চিকিৎসার সুফল যদি মেলে তাহলে ক্যানসারকেও পরাজিত করা সম্ভব। এর জন্য দরকার ক্যানসারের উপসর্গ সম্পর্কে সচেতনতা। কোন কোন শারীরিক পরিবর্তন ক্যানসারের পূর্বাভাস দেয়? নিই, ‘জার্নাল অফ ক্যানসারে’ প্রকাশিত গবেষণাপত্রে ডাক্তার রেণু ওয়াধা ও নূপুর নিগম কী জানাচ্ছেন— ১. যদি চামড়ার নীচে কোনও মাংসের দলা দেখা দেয়: এটা বোঝা যায় খুব সহজেই। হাত দিয়ে স্পর্শ করে যদি শরীরের কোনও অংশে শক্ত মাংসের দলা অনুভব করেন তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের দ্বারস্থ হন। স্তন, অণ্ডকোষ, গলা, তলপেট কিংবা বগলের মতো জায়গাগুলোতে বিশেষ নজর রাখা প্রয়োজন। ২. শরীরের কোনও অংশ যদি লাল হয়ে ফুলে যায় এবং চুলকানি দেখা দেয়: কোনও অংশে ক্যানসার দেখা দিলে সাধারণত শরীরের স্বাভাবিক প্রতিষেধক ক্ষমতার প্রতিক্রিয়ায় ওই অংশে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায়। স্বভাবতই ওই অংশ লাল হ��ে ফুলে যেতে পারে, এবং সেখানে চুলকানিও দেখা দিতে পারে। ৩. যদি শরীরের কোনও অংশের কোনও ঘা বা ক্ষত সারতে না চায়: দীর্ঘদিন ধরে যদি কোনও ঘা বা ক্ষত না সারে, তাহলে ডাক্তারের কাছে অবশ্যই যেতে হবে। ৪. যদি মুখের ভিতরে সাদা মুখওয়ালা কোনও গোটা দেখা দেয়: জ্বিহা, মুখের ভিতরের অংশ, কিংবা মাড়িতে যদি কোনও গোটা দেখা দেয় এবং সেটির মুখ যদি সাদা হয়, তাহলে কালবিলম্ব না করে ডাক্তারের কাছে চলে যান। ৫. হঠাৎ করে খিদে চলে যাওয়া: ক্যানসারের প্রভাবে শরীরে নিউট্রিয়েন্টস কমে যায়। পরিণামে খিদেও হ্রাস পায়। ৬. মলত্যাগের অভ্যাসে কোনও আকস্মিক পরিবর্তন‌ কিংবা মলের সঙ্গে রক্তপাত। ৭. মূত্রত্যাগের অভ্যাসে কোনও পরিবর্তন: যদি মূত্রের রং, পরিমাণ বা গন্ধে কোনও লক্ষ্যণীয় পরিবর্তন আসে, কিংবা মূত্রের সঙ্গে রক্তপাত ঘটে, তা হলে তা ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। ৮. ব্যাখ্যাহীন রক্তপাত: শরীরের কোনও অংশ থেকে (যেমন যোনি কিংবা স্তনবৃন্ত) যদি আকস্মিকভাবে কোনও সুস্পষ্ট কারণ ছাড়়াই রক্তপাত শুরু হয়ে যায়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ৯. কন্ঠস্বরে আকস্মিক পরিবর্তন হওয়া। ১০. একটানা কাশি: যদি টানা দু’সপ্তাহের উপর কাশি থাকে, তবে তা গলা, ফ‌ুসফুস, খাদ্যনালী এমনকী পাকস্থলীর ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
এই ১০টি লক্ষণ দেখা দিলেই বুঝবেন আপনি ক্যানসারে আক্রান্ত, অবহেলা না করে মিলিয়ে দেখুন সঠিক সময়ে ক্যানসারকে যদি চিহ্নিত করা যায়, এবং যথাযথ চিকিৎসার সুফল যদি মেলে তাহলে ক্যানসারকেও পরাজিত করা সম্ভব। এর জন্য দরকার ক্যানসারের উপসর্গ সম্পর্কে সচেতনতা। ক্যানসার নিঃসন্দেহে মারণ রোগ। কিন্তু সঠিক সময়ে ক্যানসারকে যদি চিহ্নিত করা যায়, এবং যথাযথ চিকিৎসার সুফল যদি মেলে তাহলে ক্যানসারকেও পরাজিত করা সম্ভব। এর জন্য দরকার ক্যানসারের উপসর্গ সম্পর্কে সচেতনতা। কোন কোন শারীরিক পরিবর্তন ক্যানসারের পূর্বাভাস দেয়? নিই, ‘জার্নাল অফ ক্যানসারে’ প্রকাশিত গবেষণাপত্রে ডাক্তার রেণু ওয়াধা ও নূপুর নিগম কী জানাচ্ছেন— ১. যদি চামড়ার নীচে কোনও মাংসের দলা দেখা দেয়: এটা বোঝা যায় খুব সহজেই। হাত দিয়ে স্পর্শ করে যদি শরীরের কোনও অংশে শক্ত মাংসের দলা অনুভব করেন তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের দ্বারস্থ হন। স্তন, অণ্ডকোষ, গলা, তলপেট কিংবা বগলের মতো জায়গাগুলোতে বিশেষ নজর রাখা প্রয়োজন। ২. শরীরের কোনও অংশ যদি লাল হয়ে ফুলে যায় এবং চুলকানি দেখা দেয়: কোনও অংশে ক্যানসার দেখা দিলে সাধারণত শরীরের স্বাভাবিক প্রতিষেধক ক্ষমতার প্রতিক্রিয়ায় ওই অংশে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পায়। স্বভাবতই ওই অংশ লাল হয়ে ফুলে যেতে পারে, এবং সেখানে চুলকানিও দেখা দিতে পারে। ৩. যদি শরীরের কোনও অংশের কোনও ঘা বা ক্ষত সারতে না চায়: দীর্ঘদিন ধরে যদি কোনও ঘা বা ক্ষত না সারে, তাহলে ডাক্তারের কাছে অবশ্যই যেতে হবে। ৪. যদি মুখের ভিতরে সাদা মুখওয়ালা কোনও গোটা দেখা দেয়: জ্বিহা, মুখের ভিতরের অংশ, কিংবা মাড়িতে যদি কোনও গোটা দেখা দেয় এবং সেটির মুখ যদি সাদা হয়, তাহলে কালবিলম্ব না করে ডাক্তারের কাছে চলে যান। ৫. হঠাৎ করে খিদে চলে যাওয়া: ক্যানসারের প্রভাবে শরীরে নিউট্রিয়েন্টস কমে যায়। পরিণামে খিদেও হ্রাস পায়। ৬. মলত্যাগের অভ্যাসে কোনও আকস্মিক পরিবর্তন‌ কিংবা মলের সঙ্গে রক্তপাত। ৭. মূত্রত্যাগের অভ্যাসে কোনও পরিবর্তন: যদি মূত্রের রং, পরিমাণ বা গন্ধে কোনও লক্ষ্যণীয় পরিবর্তন আসে, কিংবা মূত্রের সঙ্গে রক্তপাত ঘটে, তা হলে তা ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে। ৮. ব্যাখ্যাহীন রক্তপাত: শরীরের কোনও অংশ থেকে (যেমন যোনি কিংবা স্তনবৃন্ত) যদি আকস্মিকভাবে কোনও সুস্পষ্ট কারণ ছাড়়াই রক্তপাত শুরু হয়ে যায়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। ৯. কন্ঠস্বরে আকস্মিক পরিবর্তন হওয়া। ১০. একটানা কাশি: যদি টানা দু’সপ্তাহের উপর কাশি থাকে, তবে তা গলা, ফ‌ুসফুস, খাদ্যনালী এমনকী পাকস্থলীর ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
যেসব কঠিন রোগ থেকে আপনাকে রক্ষা করবে ইসবগুলের ভুষি মানব দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারি ইসবগুলের ভুষি! এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে, ডায়রিয়া প্রতিরোধে, অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে, ওজন কমাতে, হজমক্রিয়ার উন্নতিতে, হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়, পাইলস প্রতিরোধে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ইত্যাদি সমস্যা থেকে রক্ষা করে। ইসবগুল বা psyllium husk বাংলাদেশ, ভারতসহ অনেক দেশেই এটি বেশ পরিচিত। এটি অভ্যন্তরীণ পাচন তন্ত্রের সমস্যার ঘরোয়া চিকিৎসা ও প্রতিকারের জন্য বেশ উপকারী। তবে এই সাদা ভুষিটির উপকারিতা শুধুমাত্র হজমতন্ত্রের মাঝেই সীমিত নয়। এর অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে। জেনে নিই ইসবগুলের কার্যকরের উপকারিতা কি কি….. ১. কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে ইসবগুলে থাকে কিছু অদ্রবণীয় ও দ্রবণীয় খাদ্যআঁশের চমৎকার সংমিশ্রণ যা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য খুব ভালো ঘরোয়া উপায় হিসেবে কাজ করে।এটি পাকস্থলীতে গিয়ে ফুলে ভেতরের সব বর্জ্য পদার্থ বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করে। প্রাকৃতিকভাবে জলগ্রাহী হওয়ার কারনে পরিপাকতন্ত্র থেকে পানি গ্রহণ করে মলের ঘনত্বকে বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ২ চামচ ইসবগুল এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ঘুমাতে যাবার আগে পান করে নিন। ২. ডায়রিয়া প্রতিরোধে যদিও শুনলে অবাক লাগে, ইসবগুল একই সাথে ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দুটিই প্রতিরোধ করতে সক্ষম। ডায়রিয়া প্রতিরোধে ইসবগুল দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।কারন দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক পাকস্থলীর ইনফেকশন সারায় এবং ইসবগুল তরল মলকে শক্ত করতে সাহায্য করে খুব কম সময়ের মাঝে ডায়রিয়া ভালো করতে পারে। ডায়রিয়া প্রতিরোধে ২ চামচ ইসবগুল ৩ চামচ টাটকা দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবার পর খেতে হবে। এভাবে দিনে ২ বার খেলে বেশ কার্যকরী ফলাফল পাওয়া সম্ভব। ৩. অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে বেশির ভাগ মানুষেরই অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে আর ইসবগুল হতে পারে এই অবস্থার ঘরোয়া প্রতিকার।ইসগুল খেলে তা পাকস্থলীর ভেতরের দেয়ালে একটা প্রতিরক্ষা মূলক স্তর তৈরি করে যা অ্যাসিডিটির বার্ন থেকে পাকস্থলীকে রক্ষা করে। এছাড়া এটি সঠিক হজমের জন্য এবং পাকস্থলীর বিভিন্ন এসিড নিঃসরণে সাহায্য করে। ইসবগুল অ্যাসিডিটিতে আক্রান্ত হওয়ার সময়টা কমিয়ে আনে। প্রতিবার খাবার পর ২ চামচ ইসবগুল আধা গ্লাস ঠাণ্ডা দুধে মিশিয়ে পান করুন। এটি পাকস্থলীতে অত্যাধিক এসিড উৎপাদন কমাতে সাহায্য করে অ্যাসিডিটির মাত্রা কমায়। ৪. ওজন কমাতে ওজন কমানোর উদ্দেশ্যকে সফল করতে ইসবগুল হচ্ছে উত্তম হাতিয়ার। এটি খেলে বেশ লম্বা সময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয় এবং ফ্যাটি খাবার খাওয়ার ইচ্ছাকে কমায়। এছাড়াও ইসবগুল কোলন পরিষ্কারক হিসেবেও পরিচিত।এটি পাকস্থলী থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, হজম প্রক্রিয়াকে আরো বেশি কার্যকর করে স্বাস্থ্যবান থাকতে সাহায্য করে। ভেষজ শাস্ত্র অনুযায়ী এটি পাকস্থলীর দেয়ালে যেসব বর্জ্য পদার্থ থাকে তা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে যা অন্যান্য হজমজনিত সমস্যাও দূর করে। কুসুম গরম পানিতে ২ চামচ ইসবগুল ও সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে ভাত খাবার ঠিক আগে খেতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেলেও তা ওজন কমাতে সাহায্য করবে। ৫. হজমক্রিয়ার উন্নতিতে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল হজম প্রক্রিয়াকে সঠিক অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে।এটি শুধু পাকস্থলী পরিষ্কার রাখতেই সাহায্য করে না এটি পাকস্থলীর ভেতরের খাবারের চলাচলেও এবং পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনেও সাহায্য করে।তাই হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে নিয়মিতভাবে ইসবগুল খেতে পারেন। এছাড়া মাঠা বা ঘোলের সাথে ইসবগুল মিশিয়ে খেতে পারেন ভাত খাওয়ার পরপরই। তবে একটা ব্যাপার খেয়াল রাখতে হবে তা হল ইসবগুল মিশিয়ে রেখে না দিয়ে সাথে সাথেই খেয়ে ফেলতে হবে। ৬. হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায় ইসবগুলে থাকা খাদ্যআঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে যা আমাদেরকে হৃদরোগের থেকে সুরক্ষিত করে।হৃদরোগের সুস্থতায় ইসবগুল সাহায্য করে কারন এটি উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ এবং কম ক্যালরিযুক্ত। ডাক্তাররা সব সময় হৃদরোগ প্রতিরোধে এমন খাবারের কথাই বলে থাকেন। এটি পাকস্থলীর দেয়ালে একটা পাতলা স্তরের সৃষ্টি করে যার ফলে তা খাদ্য হতে কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেয় বিশেষ করে রক্তের সিরাম কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এছাড়াও এটি রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয় যা থাকলে ধমনীতে ব্লকের সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে তা হৃদরোগ এবং কোরোনারী হার্ট ডিজিজ থেকে আমাদের রক্ষা করে। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত ভাবে খাবারের ঠিক পরে বা সকালে ঘুম থেকে উঠে ইসবগুল খান। ৭. ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ইসবগুল যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য খুবই ভালো। এটি পাকস্থলীতে যখন জেলির মত একটি পদার্থে রূপ নেয় তখন তা গ্লুকোজের ভাঙ্গন ও শোষণের গতিকে ধীর করে। যার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে। খাবার পর নিয়মিত ভাবে দুধ বা পানির সাথে ইসবগুল মিশিয়ে পান করুন ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে।তবে দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবেন না এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। ৮. পাইলস প্রতিরোধে প্রাকৃতিক ভাবে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল যারা পায়ুপথে ফাটল এবং পাইলসের মত বেদনাদায়ক সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য উত্তম। এটা শুধু পেট পরিষ্কার করতেই সাহায্য করেনা মলকে নরম করতে সাহায্য করে অন্ত্রের পানিকে শোষণ করার মাধ্যমে এবং ব্যাথামুক্ত অবস্থায় তা দেহ থেকে বের হতেও সাহায্য করে। এটি প্রদাহের ক্ষত সারাতেও সাহায্য করে। ২ চামচ ইসবগুল কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে ঘুমাতে যাবার আগে পান করুন। সতর্কতা এটি শুধুমাত্র উল্লেখিত সমস্যা গুলোর ঘরোয়া সমাধান। যদি খুব বেশি গুরুতর অবস্থা হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ইসবগুল কেনার সময় দেখে নিন ইসবগুল আমাদের দেশে বাজার থেকে শুরু করে সুপার মার্কেট সব জায়গাতেই বেশ সহজলভ্য। তবে কেনার আগে কিছু ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখবেন- – প্যাকেটজাত ইসবগুল কিনুন – কখনোই খোলা ইসবগুল কিনবেন না সেগুলো নষ্ট ও ভেজাল থাকতে পারে যার ফলে এটি খেয়ে হয়তো ভালো ফলাফল নাও পেতে পারেন। – আজকাল প্যাকেটজাত বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল পাওয়া যায়। তবে ভালো ফলাফল পেতে গেলে এসব কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল না খেয়ে সাধারণ ইসবগুল খান। – বিভিন্ন দোকানে সাধারন ইসবগুলে কৃত্রিম স্বাদ ও রঙ যোগ করে বিশেষ কার্যকারিতার কথা বলে তা বিক্রয় করা হয় যা মূলত স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ। তাই সাধারণ ইসবগুল খাওয়াই সবচেয়ে উত্তম।
0 notes