Tumgik
#পাকস্থলীর গ্যাস
dr-narayan-roy · 1 year
Text
খালি পেটে যে ৩টি কাজ ভুলেও করবেন না!?
জানেন কি ক্ষুধা পেটে বা খালি পেটে কিছু কাজ করা একদম ঠিক নয়? না হলে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। যেমন ধরুন, সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা-কফি পান করা একদম ঠিক নয়। খালি পেটে এগুলো পান করলে এসিডিটির সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া আরো কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো খালি পেটে করা ভালো নয়।
১. প্রদাহরোধী ওষুধ গ্রহণঃ খালি পেটে কখনো প্রদাহরোধী ওষুধ খাবেন না। এতে গ্যাস হতে পারে। এ ছাড়া এতে ওষুধের কার্যকারিতাও অনেক কমে যায়।
২. চুইংগাম চিবানোঃ চুইংগাম চিবালে ডাইজেস্টিভ এসিড তৈরি হয়। খালি পেটে চুইংগাম চিবানো পাকস্থলীর দেয়ালে সমস্যা করে। এতে গ্যাসট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
৩. রাতে না খেয়ে ঘুমানোঃ ক্ষুধা লাগলে এবং শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা কম থাকলে ঘুমের অসুবিধা হয়। কম ঘুম আবার ক্ষুধা তৈরির হরমোনকে বাড়িয়ে দেয়। তাই রাতে একটু কিছু খেয়ে ঘুমান।
.
আপনার যদি কোন রকম যৌন বা গুপ্ত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন।
কলকাতার সর্বোত্তম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ আয়ুর্বেদিক যৌন বিশেষজ্ঞ।
#লিঙ্গশিথিলতা, #ধ্বজভঙ্গ, #শীঘ্রপতন, #পুরুষত্বহীনতা, #যৌনঅক্ষমতা, #স্ত্রীমিলনবাসঙ্গমেঅনিহা,
#পুরুষাঙ্গক্ষুদ্রবক্রসরু, #স্বপ্নদোষ, #প্রসাবেধাতুক্ষয়, #প্রস্রাবেজ্বালাপোড়া, #শুক্রতারল্য, #শুক্রানুস্বল্পতা #পুরুষেরস্বল্পশুক্রাণুরকারণে_বন্ধ্যাত্ব, #ফাইমোসিস #প্যারাফাইমোসিস #সিফিলিস, #গনোরিয়া, #একশিরা এবং #অর্শ প্রভৃতিসহ যেকোনো যৌন বা গুপ্ত সমস্যার আয়ুর্বেদিক ঔষধ এর মাধ্যমে সুচিকিৎসা করা হয়। কোন রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই।
• এ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য কল করুন 👇
Mobile📱+91-8981518696
• আরো জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি দেখুন 👇
Website 🌍 www.drroysclinic.com
Tumblr media
0 notes
sayantan1 · 1 year
Video
youtube
যে সব কারণে আপনার গ্যাসের সমস্যা হতে পারে #shorts #viral #trending #shortsfeed #viralvideo গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বা গ্যাস্ট্রাইটিস হল পেটের আস্তরণের প্রদাহ, জ্বালা বা ক্ষয়। এটি তীব্র থেকে শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে দীর্ঘস্থায়ী অবস্থায় পরিণত হতে পারে। পাকস্থলীতে গ্যাস্ট্রাইটিস বা গ্যাসের সমস্যা হল এমন একটি অবস্থা যেখানে পাকস্থলীর ঝিল্লির স্তর বিঘ্নিত হয় এবং অ্যাসিড নিঃসরণ হয়। বন্ধুরা, ভিডিও টা ভালো লাগলে Like, Comments, Share and Subscribe করে দিও..... ----------------------------------------------------- #গ্যাসেরসমস্যা #gyastricproblem #gyas #gyastric #গ্যাস #গ্যাস্ট্রিক #গ্যাসের #গ্যাস্ট্রিকসমস্যা #heltech4u #trending #trendingshorts #viral #shortsfeed #shortvideo #viralshortsvideo #viralshorts #youtubeshorts #healthylifestyle #viralvideo #healthy #fitness Like | Share | Subscribe * Subscribe Now On YouTube- https://bit.ly/2PHOhWW * Follow Now On Facebook- https://ift.tt/0H1aGIf Related Tags: পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হতে পারে - পেটে গ্যাস হওয়ার কারণ কি - gas in stomach how to remove যে ১০টি খাবারে খেলে আপনার গ্যাসের সমস্যা বাড়তে পারে পেটে গ্যাস হয় কেন?What Causes Excessive Gas? পেটে ভুটভাট ও বায়ু বের হয় ৫০ বছরের গ্যাসের সমস্যা ৩মিনিটেই দুর হবে কোন দিন গ্যাসের ঔষধ খেতে হবে না ! যেসব খাবার খেলে আপনার পেট ফাঁপা ও পেটের গ্যাস সমস্যা থাকবেই না । পেট ফাঁপা ও গ্যাস্ট্রিক দূরের উপায় পেটে গ্যাসের সমস্যা লেগেই আছে, জেনে রাখুন কি করলে ভাল হবেন গ্যাস্ট্রিকের সহজ ঘরোয়া চিকিৎসা পেটে গ্যাস, ভুটভাট, ঢেকুর রোগ মানসিক/ Stomachache, gas, belching and mental health! এসিডিটি কি? এসিডিটির কারনে যে ১০ টি রোগের কারন হতে পারে জেনে নিন পেটের ভেতর ভুটভাট? পায়ু পথে বার বার গ্যাস আসার সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় ৩ মিনিটে পেটের গ্যাস দূর করার ঘরোয়া উপায় পেটের সমস্ত গ্যাস বের করুন ৩মিনিটের মধ্যেই পেটে গ্যাস জমেছে? জেনে নিন দূর করার উপায় Vocal: Sayantan Roy Thanks. Heltech4u [email protected] General Disclaimer: THIS IS FOR OUR EDUCATIONAL PURPOSE PLEASE CONSULT YOUR DOCTOR BEFORE APPLYING ANY REMEDIES.; All the video content published on our channel is our own creativity for information only. We are NOT licensed medical practitioners so always consult professionals in case you need them. Copyright Disclaimer: Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. by Heltech4U
0 notes
paathok · 4 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/80482
অ্যাসিডিটির ঘরোয়া সমাধান
.
অনেকেরই বুক জ্বালা করা, ঢেকুর ওঠা, বমিভাব, পেটে ব্যথা, ক্ষুধামন্দা, অল্প খেলেই ভরাপেট অনুভূত হওয়া, পিঠে ও বুকে ব্যথা হয়। বেশ কিছু খাবার থেকে এটা হয়, আবার অনেক সময় না খেয়ে থাকলেও খারাপ লাগে। এই সমস্যার সমাধান কিন্তু ঘরোয়া ভাবেই সম্ভব। জেনে নিন:
দারুচিনি এই মসলাটি প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড হিসেবে কাজ করে। এটি হজম প্রক্রিয়া ও শোষণক্রিয়া শক্তিশালী করে পাকস্থলীর সমস্যা দূর করবে। পাকস্থলীর নালীগুলোর ইনফেকশন থেকে মুক্তি পেতে দারুচিনির চা পান করুন।
জিরা
জিরা বীজ অ্যাসিড প্রতিরোধী হিসেবে কাজ করে। হজম প্রক্রিয়ায় সহায়ক এবং পাকস্থলীর ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। ভাজা জিরা গুঁড়া করে এক গ্লাস পানির সঙ্গে মিশিয়ে অথবা এক কাপ সেদ্ধ পানিতে ১ চা চামচ জিরা বীজ মিশিয়ে প্রতিবেলা খাবারের পর পান করুন।
তুলসী পাতা
তুলসী পাতা থেঁতো করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সুফল পাওয়া যায়।
আপেল সাইডার ভিনেগার
এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে দুই চা চামচ ভিনেগার মেশান। খালি পেটে পান করুন পেটে গ্যাস জমবে না।
আনারস আনারস প্রাকৃতিক উপায়ে খাদ্য ভেঙে হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে।
ঠাণ্ডা দুধ
দুধে থাকা ক্যালসিয়াম পাকস্থলীতে অ্যাসিড তৈরিতে বাধা দেয়। অ্যাসিডিটিতে আক্রান্ত হলে একগ্লাস ঠাণ্ডা দুধ পান করুন।
পানি পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। তবে খাবার গ্রহণের ৩০ মিনিট পরে পানি পান করুন, এতে খাবারের পরিপাক ভালো হয়।
পরিমিত খাবার খেতে হবে, কম তেল মশলায় রান্না করার অভ্যেস করাও জরুরি। আর দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা ঠিক নয়। কুমড়া, মূলা, পেঁয়াজ, মরিচ ও নারিকেল, গরুর মাংসসহ রিচ ফুড এ���িয়ে চললে অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
“হজম সহায়ক খাবার” আপনার হজম শক্তি নিয়ে ভালই আত্মবিশ্বাস থাকতে পারে। কিন্তু হঠাৎ করে গড়বড় হবে না- এমন তো নয়। নিশ্চয় খুবই বিরক্তিকর সে অনুভূতি। পেটে জ্বালাপোড়া, পেট ফুলে থাকা, গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য আসলেই অস্বস্তিকর। এ সব সমস্যাকে দূরে রাখার উপায় হল হজম শক্তিকে সবল করা। খাদ্যাভ্যাস ও পানীয় গ্রহণের শৃঙ্খলার মাধ্যমে এটা সম্ভব। তেমন কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের খবর নিচে দেওয়া হল- আঁশ জাতীয় খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। সবল অন্ত্রের জন্য আঁশসমৃদ্ধ খাদ্যশস্য, ফলমূল ও সবজি গ্রহণ করুন। অনেকের ক্ষেত্রে সেরিয়াল বা খাদ্যশস্য সমস্যা তৈরি করে। তারা ফল ও সবজি খেতে পারেন নিয়মিত। পানির গুণাগুণ কে না জানে! পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করুন। পানি হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে। আঁশ জাতীয় খাবার পানি শোষণে সহজ করে দেয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা শুধু আঁশ জাতীয় খাবার গ্রহণ করলেই সমাধান হয় না, পানিও প্রয়োজন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৪-৬ গ্লাস পানি পান করুন। ক্যাফেইন-সমৃদ্ধ পানীয় এড়িয়ে চলুন। চর্বি জাতীয় খাবার, বিশেষ করে ফাস্ট ফুড ও ভাজা খাবার হজম সহায়ক নয়। এ সব খাবারের কারণে পাকস্থলীতে ব্যথা ও হৃদপিণ্ডে জ্বালাপোড়া হয়। এরা পাকস্থলীর কাজও বাড়িয়ে দেয়। চর্বিহীন মাছ, মাংস খাওয়ার চেষ্টা করুন। ফ্রাই খাবারের চেয়ে গ্রিল খাবারে জোর দিন। মসলাদার খাবারের স্বাদই আলাদা। কিন্তু এগুলো হজমসহ নানা ধরনের স্বাস্থ্যগত সমস্যার জন্য দায়ী। খাবারে কম মসলা ব্যবহার করুন, সুস্থ থাকুন। নির্দিষ্ট কিছু খাবারে আপনার সমস্যা থাকতে পারে। যেমন; অনেকের বিশেষ বিশেষ খাবারে হৃদপিণ্ডে জ্বালাপোড়া, বদহজম, ডায়রিয়াসহ নানান সমস্যা দেখে দেয়- এ সব খাবার এড়িয়ে চলুন। সঠিক পানীয় বেছে নিন। ক্যাফেইন-সমৃদ্ধ কফি, কোলা, চা ও কার্বনেট পানীয় পাকস্থলীতে এসিডের পরিমাণ বাড়ায়। এতে পেটে জ্বালাপোড়া হতে পারে। তাই ওই ধরনের পানীয়ের বদলে ভেষজ চা, দুধ ও পানি পান করুন। হজমশক্তি বাড়ানোর চমৎকার দাওয়াই হল দই। সমস্যা না থাকলে নিয়মিত দই খান সুস্থ থাকুন।
0 notes
naturalayurvedaltd · 6 years
Text
স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ধনেপাতা
ধনেপাতার স্বাদ এবং গন্ধের যেন জুরি নেই। সালাদ, ভর্তা ও আচারে ব্যবহৃত হয় এই ধনে পাতা। এ ছাড়া তরকারিতে স্বাদ বর্ধক হিসেবেও ব্যবহার করা হয় এই পাতা। ধনেপাতা ফাইবার, ম্যাংগানিজ, আয়রন, ম্যাগনেসিয়ামের খুব ভালো উৎস। এ ছাড়া এর মধ্যে ভিটামিন সি, ভিটামিন কে ভালো পরিমাণে পাওয়া যায়। এর মধ্যে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, থায়ামিন, নয়ামিন, বিটা ক্যারোটিন রয়েছে। ধনেপাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও।
ভালো কলেস্টেরল বৃদ্ধি ধনেপাতা রক্তে বাজে কলেস্টেরল কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে।
স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এর মধ্যে থাকা ভিটামিন ‘কে’ স্নায়ুর আলভিমাস রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
ফুসফুসের ক্যানসার এর মধ্যে থাকা ভিটামিন ‘এ’ ফুসফুসে ক্যানসার রোধে সাহায্য করে।
আরথ্রাইটিস এর মধ্যে রয়েছে এন্টি ইনফ্লামেটোরি গুণ। যা আরথ্রাইটিস ইনফ্লামেশনের বিরুদ্ধে কাজ করে।
অ্যান্টিসেপটিক এর মধ্যে অ্যান্টিসেপটিক গুণ রয়েছে। যেটি মুখ গহ্বরে আলসারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
রক্তে শর্করা কমায় ধনেপাতা ইনসুলিন ক্ষরণ বৃদ্ধি করে। যা রক্তের শর্করার মাত্রাকে হ্রাস করে।
এনিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতা ধনে পাতায় আয়রন রয়েছে। আয়রন এনিমিয়া বা শরীরে রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে কাজ করে।
এ ছাড়া ধনেপাতা দেহের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দমনে বেশ ভালো কাজ করে। পাকস্থলীর প্রদাহ রোধ করে। মূত্রথলির প্রদাহ প্রতিরোধে কাজ করে। বাত হওয়ার প্রতিরোধ করে। অন্ত্রের গ্যাস সৃষ্টি থেকে মুক্ত রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। ধনেপাতা মস্তিকের স্নায়ুকে ঠাণ্ডা রাখে। এটি ঘুমের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে।
ধনেপাতা চোখের জন্য উপকারী। এটি চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং চোখে ছানি পড়া রোধ করে। ধনেপাতায় উপাদানগুলো উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
Continue reading স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ধনেপাতা at Natural Ayurveda LTD – স্বাস্থ্য সেবায় অঙ্গীকারবদ্ধ.
from স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ধনেপাতা
0 notes
pinknutreview · 6 years
Text
গরমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জিরা পানির ১৮ উপকারিতা
গরমে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জিরা পানির ১৮ উপকারিতা
অনলাইন ডেস্ক
এই গরমে দেহকে পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে আর্দ্র রাখার জন্য আমাদের সবারই প্রচুর পানি পান করা উচিত। কিন্তু অনেকেই শুধু পানি পান করতে চান না। তাদের জন্য একটি স্বাস্থ্য সম্মত সমাধান হচ্ছে জিরা পানি। স্বাদে ও পুষ্টিতে ভরপুর এই জিরা পানি। এটি ভারতের গ্রীষ্মকালীন একটি জনপ্রিয় পানীয় এবং এটা আমাদের দেশেও বেশ পরিচিত। এই জিরা পানির রয়েছে বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা।
জিরা পানির স্বাস্থ্য উপকারিতা
জিরা পানি পানের ফলে এটি দেহকে ঠাণ্ডা করে এবং দেহের অতিরিক্ত তাপমাত্রা কমিয়ে দেহ সতেজ করে। এটি খুব স্বাস্থ্য সম্মত ভাবে পেটের দূষিত পদার্থ কমাতে সহায়তা করে। তাই জিরাপানি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত তা ব্যাখ্যা করতে এর কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা তুলে ধরা হল।
১) ওজন কমাতে জিরাপানি
এর একটি উপকারিতা হচ্ছে ওজন কমাতে সাহায্য করে। দিনে দুই বার জিরাপানি পানে পেটের ক্ষুধা কমিয়ে দেয় যার ফলে খাওয়ার ইচ্ছেটা কমে যায়।
২) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে
জিরা আয়রনের চমৎকার একটি উৎস। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কাজ পরিচালনা করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এতে আয়রনের পাশাপাশি বেশ ভালো পরিমাণ ভিটামিন এ ও সি থাকে যা থেকে অ্যান্টি অক্সিডেণ্টের সুবিধা পাওয়া যায়।
৩) রক্তশূন্যতার চিকিৎসায়
জিরাতে থাকা আয়রন রক্তস্রোতে অক্সিজেন বহনকারী হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। এছাড়া জিরা পানি আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতার জন্য বেশ উপকারী।
৪) অ্যাসিডিটি কমাতে
এটা অ্যাসিডিটির সমস্যার জন্য ভালো। যেকোনো ভারী খাবার খাওয়ার পর ধীরে ধীরে জিরাপানি খেয়ে নিলে অ্যাসিডিটির আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
৫) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে
জিরাপানি পানের আর একটি স্বাস্থ্য উপকারিতা হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি। তাই যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে তারা দিনে দুইবার এই পানীয়টি পান করতে পারেন।
৬) গ্যাসের সমস্যা দূরীকরণে
পেটের গ্যাস কমাতে জিরাপানি সাহায্য করে।যদি গ্যাসের কারণে পেট ফুলে থাকে তাহলে ধীরে ধীরে জিরাপানি খেতে পারেন যতক্ষণ না পেটের গ্যাস দূর হয়।
৭) বমি বমিভাব দূর করতে
জিরাপানি বমি বমি ভাব দূর করতে সাহায্য করে তাই গর্ভবতী নারীরা এটি পান করতে পারেন ‘মর্নিং সিকনেস’ থেকে মুক্তি পেতে।
৮) পানিশূন্যতা দূরীকরণে জিরাপানি
এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতার মাঝে একটি হচ্ছে গরম কালে এটি দেহকে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে। এটিতে স্বাস্থ্যসম্মত মশলা জিরা থাকার কারণে এটি প্রাকৃতিকভাবে দেহের তাপমাত্রা কমায়।
৯) ভালো ঘুমের জন্য
যাদের মাঝে ইন্সমোনিয়া বা ঘুমের সমস্যা আছে তাদের জন্য জিরাপানি খুব উপকারী। নিয়মিত খেলে ভালো ঘুম হয়।
১০) স্মৃতিশক্তি উন্নত করে
জিরা মস্তিষ্কের শক্তিকে উন্নত করে।তাই অল্প বয়স থেকেই যদি জিরাপানি খাওয়া যায় তাহলে তা উল্লেখযোগ্যভাবে স্মৃতিশক্তি ও বুদ্ধিমত্তাকে তীক্ষ্ণ করে।
১১) শরীরের দূষণ দূরীকরণে
জিরাপানি যকৃতের ও পাকস্থলীর জন্য খুবই উপকারী। জিরার মাঝে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট দেহের এবং ভেতরের অঙ্গের বিষাক্ততা দূর করে।
১২) গর্ভবতী ও স্তন্যদাত্রী মায়েদের বাড়তি পুষ্টির জন্য
জিরাতে থাকা আয়রন গর্ভবতী ও স্তন্যদাত্রী মায়েদের জন্য খুবই ভালো। এটা গর্ভস্থ ভ্রূণের, বাচ্চার এবং মায়ের আয়রনের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে।
১৩) তলপেটের ব্যথা কমাতে
মাসের বিশেষ দিনগুলোতে তলপেটে ব্যথা অনুভব করেন অনেক নারীই, তাদের এই ব্যথা কমাতে অল্প অল্প করে সারাদিন জিরাপানি খেতে পারেন।
১৪) ত্বকের জন্য জিরা পানির স্বাস্থ্য উপকারিতা
যখন দেহ আভ্যন্তরীণভাবে স্বাস্থ্যবান থাকে তা ত্বকের মাঝে প্রতিফলিত হয়।এই জিরা পানি দেহকে আভ্যন্তরীণ ভাবে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান করে তাই করে এর ফলে ত্বক এর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব পরে।
১৫) ত্বকের পুষ্টি যোগাতে
আগেই বলা হয়েছে জিরাপানি হজমক্রিয়াকে বাড়িয়ে দেয় বলে এটা ত্বককে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান শুষে নিয়ে স্বাস্থ্যবান ও পুষ্ট থাকতে সাহায্য করে।
১৬) অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সরবরাহ করে
নিয়মিত জিরা পানি পানে দেহ পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ,সি ও ই পায় যেগুলো এন্টিঅক্সিডেন্ট ও এন্টিএজিং গুনাগুণের জন্য পরিচিত।এটা পান করার ফলে ত্বক পরিপূর্ণ হয় এবং অকাল বুড়ীয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
১৭) ব্রণের চিকিৎসায়
জিরা পানি ব্রণের জন্য প্রাকৃতিক ঔষধের কাজ করে।
১৮) ত্বকের আরামের জন্য
জিরাপানি ত্বকের জ্বালাপোড়া ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
কীভাবে বানাবেন জিরাপানি?
পানি-১ লিটার
জিরা-দেড় চা চামচ
চুলায় একটি হাঁড়িতে পানি ফুটিয়ে জিরা দিয়ে আরো ৮-১০ মিনিট ফুটিয়ে পানি পোনে ১ লিটার হলে নামিয়ে ছেঁকে ঠাণ্ডা করতে হবে। এটি চাইলে কুসুম গরম বা বরফ শীতল দুইভাবেই খাওয়া যায়। আরো সুস্বাদু করার জন্য এর সঙ্গে সামান্য চিনি, বিট লবণ, গোলমরিচ গুঁড়ো, লেবুর রস, ��নেপাতা/পুদিনাপাতা কুচি ও চাইলে কাঁচা আম যোগ করে ব্লেন্ড করে নেয়া যায়।
ইত্তেফাক/মোস্তাফিজ
(function() { var referer="";try{if(referer=document.referrer,"undefined"==typeof referer)throw"undefined"}catch(exception){referer=document.location.href,(""==referer||"undefined"==typeof referer)&&(referer=document.URL)}referer=referer.substr(0,700); var rcel = document.createElement("script"); rcel.id = 'rc_' + Math.floor(Math.random() * 1000); rcel.type = 'text/javascript'; rcel.src = "http://trends.revcontent.com/serve.js.php?w=75227&t="+rcel.id+"&c="+(new Date()).getTime()+"&width="+(window.outerWidth || document.documentElement.clientWidth)+"&referer="+referer; rcel.async = true; var rcds = document.getElementById("rcjsload_83982d"); rcds.appendChild(rcel); })();
© ittefaq.com.bd
from The Daily Ittefaq :: The Daily Ittefaq RSS Feed RSS http://ift.tt/2FmjSKm via IFTTT
0 notes
banglalifestyletips · 6 years
Video
youtube
 ঠাণ্ডা নয় গরম পানি পান করুন, পাবেন ১০টি বিস্ময়কর উপকারীতা
 মানব শরীরের প্রায় ৬০-৭০ শতাংশই পানি দিয়ে তৈরি। ফলে দেহকে সচল রাখতে পানির গুরুত্বকে কখনও অস্বীকার করা যায় না।
সে কারণেই তো দিনে কম করে ৮ গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তাদের মতে এই পরিমাণ পানি পান না করলে শরীরের ভেতরে পানির ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। যদিও আরেক দল চিকিৎসক এ বিষয়ে একেবারে ভিন্ন মত পোষণ করেন। তাদের মতে এইভাবে পানি পানের পরিমাণকে নির্দিষ্ট সংখ্যায় বেঁধে দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। বরং যখনই পানির তেষ্টা পাবে, তখনই পানি ��ান করুন। এমনটা করলে শরীর নিয়ে আর কোনও চিন্তা থাকবে না। কিন্তু পানিটা যেন হয় হলকা গরম। তাহলে একদিকে যেমন ডিইহাইড্রেশনের আশঙ্কা কমবে, তেমনি শরীরের আরও অনেক উপকারও হবে।  
১. ওজন হ্রাস পাবে
অতিরিক্ত ওজনের কারণে চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজ থেকেই গরম পানি খাওয়া শুরু করুন।
দেখবেন ফল পাবেন একেবারে হাতে নাতে। আসলে গরম পানি খেলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। ফলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার সুযোগই থাকে না। শুধু তাই নয়, গরম পানি অ্যাডিপোস টিস্যু বা চর্বিদের ভেঙে ফেলেও ওজন হ্রাসে সাহায্য করে।
২. কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়
গরম পানি পানের অভ্যাস করলে ইনটেস্টাইনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ইনটেস্টাইনে জমে থাকা ময়লা শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় লেগে পড়ে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কনস্টিপেশনের মতো সমস্যা কমতে সময় লাগে না।
৩. শরীরের বয়স কমে
গরম পানি স্কিন সেলের ক্ষত সারিয়ে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। সেই সঙ্গে ত্বক টান টান হয়ে ওঠে এবং বলিরেখাও হ্রাস পায়। ফলে বয়সের কোনও ছাপই ত্বকের উপর পড়তে পারে না। প্রসঙ্গত, শরীরে টক্সিনের মাত্রা যত কমে, তত শরীর এবং ত্বকের বয়সও হ্রাস পায়। আর গরম পানি যে এ কাজটা ভাল ভাবেই করে তা নিশ্চয় আর বলে দিতে হবে না!
৪. ব্রণের প্রকোপ কমে
শরীরের ভেতরে ময়লা যত কম জমবে, তত ব্রণের বাড়বাড়ন্তও হ্রাস পাবে। আর গরম পানি যে টক্সিনের বিরোধী, তা নিশ্চয় আর জানতে বাকি নেই! তাই ব্রণের প্রকোপ কমাতে সকাল বিকাল গরম পানি পান শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই ব্রণ এবং পিম্পলের মতো ত্বকের রোগ একেবারে সেরে যাবে।
৫. ঠান্ডা লাগা এবং গলা ব্যথার প্রকোপ কমায়
এই ধরনের শারীরিক সমস্যার চিকিৎসায় গরম পানির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। গরম পানি এক্ষেত্রে রেসপিরেটারি ট্রাক্টকে পরিষ্কার করে ঠাণ্ডা লাগা এবং গলার অস্বস্তি কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে বন্ধ নাকও পুনরায় সচল হয়ে যায়।
৬. স্ট্রেস কমায়
গরম পানি পানের পরপরই সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে স্ট্রেস লেভেলও কমতে থাকে, নিয়ন্ত্রণে এসে যায় অ্যাংজাইটিও।
৭. শরীরকে বিষমুক্ত করে
যখন আমাদের রক্তে ক্ষতিকর টক্সিনের মাত্রা বাড়তে থাকে তখন কিডনিকে ওভার টাইম করে শরীর থেকে সেই টক্সিক উপাদনদের বের করে দিতে হয়। না হলেও হাজারো রোগ হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রেও গরম পানি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। গরম পানি খাওয়া মাত্র শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ঘাম হতে শুরু হয়। আর ঘামের মাধ্যমে টক্সিনগুলি বেরিয়ে যেতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, গরম পানিতে যদি অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আরও উপকার পাওয়া যায়।
৮. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
চুলের গোড়ায় থাকা নার্ভদের সচলতা বৃদ্ধি করতে গরম পানি বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। ফলে গরম পানি খাওয়া মাত্র স্কাল্পে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ফলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত চুলের গোড়ায় পৌঁছে গিয়ে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
৯. নার্ভাস সিস্টেম আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে
গরম পানি খাওয়া মাত্র সারা শরীরে এমনকি মস্তিষ্কেও রক্তচলাচল বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ব্রেন পাওয়ার বেড়ে যায়।  
১০. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে খাবার খাওয়ার পর ঠাণ্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর ভেতরের দেওয়ালে ফ্যাটের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা কমে যায়। সেই সঙ্গে ইন্টেস্টিনাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। তাই খাবার পর পর ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে হালকা গরম পানি খাওয়ারে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে ঠাণ্ডা পানির কারণে সাধারণত যে যে সমস্যাগুলি হয়ে থাকে সেগুলি গরম পানি খেলে একেবারেই হয় না। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে। ফলে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার কোনও সুযোগই পায় না।
0 notes
Video
youtube
ঠাণ্ডা নয় গরম পানি পান করুন, পাবেন ১০টি বিস্ময়কর উপকারীতা
মানব শরীরের প্রায় ৬০-৭০ শতাংশই পানি দিয়ে তৈরি। ফলে দেহকে সচল রাখতে পানির গুরুত্বকে কখনও অস্বীকার করা যায় না।
সে কারণেই তো দিনে কম করে ৮ গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তাদের মতে এই পরিমাণ পানি পান না করলে শরীরের ভেতরে পানির ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। যদিও আরেক দল চিকিৎসক এ বিষয়ে একেবারে ভিন্ন মত পোষণ করেন। তাদের মতে এইভাবে পানি পানের পরিমাণকে নির্দিষ্ট সংখ্যায় বেঁধে দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। বরং যখনই পানির তেষ্টা পাবে, তখনই পানি পান করুন। এমনটা করলে শরীর নিয়ে আর কোনও চিন্তা থাকবে না। কিন্তু পানিটা যেন হয় হলকা গরম। তাহলে একদিকে যেমন ডিইহাইড্রেশনের আশঙ্কা কমবে, তেমনি শরীরের আরও অনেক উপকারও হবে।  
১. ওজন হ্রাস পাবে
অতিরিক্ত ওজনের কারণে চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজ থেকেই গরম পানি খাওয়া শুরু করুন।
দেখবেন ফল পাবেন একেবারে হাতে নাতে। আসলে গরম পানি খেলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। ফলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার সুযোগই থাকে না। শুধু তাই নয়, গরম পানি অ্যাডিপোস টিস্যু বা চর্বিদের ভেঙে ফেলেও ওজন হ্রাসে সাহায্য করে।
২. কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়
গরম পানি পানের অভ্যাস করলে ইনটেস্টাইনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ইনটেস্টাইনে জমে থাকা ময়লা শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় লেগে পড়ে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কনস্টিপেশনের মতো সমস্যা কমতে সময় লাগে না।
৩. শরীরের বয়স কমে
গরম পানি স্কিন সেলের ক্ষত সারিয়ে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। সেই সঙ্গে ত্বক টান টান হয়ে ওঠে এবং বলিরেখাও হ্রাস পায়। ফলে বয়সের কোনও ছাপই ত্বকের উপর পড়তে পারে না। প্রসঙ্গত, শরীরে টক্সিনের মাত্রা যত কমে, তত শরীর এবং ত্বকের বয়সও হ্রাস পায়। আর গরম পানি যে এ কাজটা ভাল ভাবেই করে তা নিশ্চয় আর বলে দিতে হবে না!
৪. ব্রণের প্রকোপ কমে
শরীরের ভেতরে ময়লা যত কম জমবে, তত ব্রণের বাড়বাড়ন্তও হ্রাস পাবে। আর গরম পানি যে টক্সিনের বিরোধী, তা নিশ্চয় আর জানতে বাকি নেই! তাই ব্রণের প্রকোপ কমাতে সকাল বিকাল গরম পানি পান শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই ব্রণ এবং পিম্পলের মতো ত্বকের রোগ একেবারে সেরে যাবে।
৫. ঠান্ডা লাগা এবং গলা ব্যথার প্রকোপ কমায়
এই ধরনের শারীরিক সমস্যার চিকিৎসায় গরম পানির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। গরম পানি এক্ষেত্রে রেসপিরেটারি ট্রাক্টকে পরিষ্কার করে ঠাণ্ডা লাগা এবং গলার অস্বস্তি কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে বন্ধ নাকও পুনরায় সচল হয়ে যায়।
৬. স্ট্রেস কমায়
গরম পানি পানের পরপরই সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে স্ট্রেস লেভেলও কমতে থাকে, নিয়ন্ত্রণে এসে যায় অ্যাংজাইটিও।
৭. শরীরকে বিষমুক্ত করে
যখন আমাদের রক্তে ক্ষতিকর টক্সিনের মাত্রা বাড়তে থাকে তখন কিডনিকে ওভার টাইম করে শরীর থেকে সেই টক্সিক উপাদনদের বের করে দিতে হয়। না হলেও হাজারো রোগ হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রেও গরম পানি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। গরম পানি খাওয়া মাত্র শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ঘাম হতে শুরু হয়। আর ঘামের মাধ্যমে টক্সিনগুলি বেরিয়ে যেতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, গরম পানিতে যদি অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আরও উপকার পাওয়া যায়।
৮. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
চুলের গোড়ায় থাকা নার্ভদের সচলতা বৃদ্ধি করতে গরম পানি বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। ফলে গরম পানি খাওয়া মাত্র স্কাল্পে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ফলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত চুলের গোড়ায় পৌঁছে গিয়ে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
৯. নার্ভাস সিস্টেম আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে
গরম পানি খাওয়া মাত্র সারা শরীরে এমনকি মস্তিষ্কেও রক্তচলাচল বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ব্রেন পাওয়ার বেড়ে যায়।  
১০. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে খাবার খাওয়ার পর ঠাণ্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর ভেতরের দেওয়ালে ফ্যাটের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা কমে যায়। সেই সঙ্গে ইন্টেস্টিনাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। তাই খাবার পর পর ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে হালকা গরম পানি খাওয়ারে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে ঠাণ্ডা পানির কারণে সাধারণত যে যে সমস্যাগুলি হয়ে থাকে সেগুলি গরম পানি খেলে একেবারেই হয় না। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে। ফলে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার কোনও সুযোগই পায় না।
0 notes
banglalog · 6 years
Video
youtube
 ঠাণ্ডা নয় গরম পানি পান করুন, পাবেন ১০টি বিস্ময়কর উপকারীতা
 মানব শরীরের প্রায় ৬০-৭০ শতাংশই পানি দিয়ে তৈরি। ফলে দেহকে সচল রাখতে পানির গুরুত্বকে কখনও অস্বীকার করা যায় না।
সে কারণেই তো দিনে কম করে ৮ গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তাদের মতে এই পরিমাণ পানি পান না করলে শরীরের ভেতরে পানির ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। যদিও আরেক দল চিকিৎসক এ বিষয়ে একেবারে ভিন্ন মত পোষণ করেন। তাদের মতে এইভাবে পানি পানের পরিমাণকে নির্দিষ্ট সংখ্যায় বেঁধে দেওয়া একেবারেই উচিত নয়। বরং যখনই পানির তেষ্টা পাবে, তখনই পানি পান করুন। এমনটা করলে শরীর নিয়ে আর কোনও চিন্তা থাকবে না। কিন্তু পানিটা যেন হয় হলকা গরম। তাহলে একদিকে যেমন ডিইহাইড্রেশনের আশঙ্কা কমবে, তেমনি শরীরের আরও অনেক উপকারও হবে।  
১. ওজন হ্রাস পাবে
অতিরিক্ত ওজনের কারণে চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে আজ থেকেই গরম পানি খাওয়া শুরু করুন।
দেখবেন ফল পাবেন একেবারে হাতে নাতে। আসলে গরম পানি খেলে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে। ফলে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার সুযোগই থাকে না। শুধু তাই নয়, গরম পানি অ্যাডিপোস টিস্যু বা চর্বিদের ভেঙে ফেলেও ওজন হ্রাসে সাহায্য করে।
২. কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়
গরম পানি পানের অভ্যাস করলে ইনটেস্টাইনের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ইনটেস্টাইনে জমে থাকা ময়লা শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় লেগে পড়ে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কনস্টিপেশনের মতো সমস্যা কমতে সময় লাগে না।
৩. শরীরের বয়স কমে
গরম পানি স্কিন সেলের ক্ষত সারিয়ে ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। সেই সঙ্গে ত্বক টান টান হয়ে ওঠে এবং বলিরেখাও হ্রাস পায়। ফলে বয়সের কোনও ছাপই ত্বকের উপর পড়তে পারে না। প্রসঙ্গত, শরীরে টক্সিনের মাত্রা যত কমে, তত শরীর এবং ত্বকের বয়সও হ্রাস পায়। আর গরম পানি যে এ কাজটা ভাল ভাবেই করে তা নিশ্চয় আর বলে দিতে হবে না!
৪. ব্রণের প্রকোপ কমে
শরীরের ভেতরে ময়লা যত কম জমবে, তত ব্রণের বাড়বাড়ন্তও হ্রাস পাবে। আর গরম পানি যে টক্সিনের বিরোধী, তা নিশ্চয় আর জানতে বাকি নেই! তাই ব্রণের প্রকোপ কমাতে সকাল বিকাল গরম পানি পান শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই ব্রণ এবং পিম্পলের মতো ত্বকের রোগ একেবারে সেরে যাবে।
৫. ঠান্ডা লাগা এবং গলা ব্যথার প্রকোপ কমায়
এই ধরনের শারীরিক সমস্যার চিকিৎসায় গরম পানির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। গরম পানি এক্ষেত্রে রেসপিরেটারি ট্রাক্টকে পরিষ্কার করে ঠাণ্ডা লাগা এবং গলার অস্বস্তি কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে বন্ধ নাকও পুনরায় সচল হয়ে যায়।
৬. স্ট্রেস কমায়
গরম পানি পানের পরপরই সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বাড়তে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্রেন পাওয়ার বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে স্ট্রেস লেভেলও কমতে থাকে, নিয়ন্ত্রণে এসে যায় অ্যাংজাইটিও।
৭. শরীরকে বিষমুক্ত করে
যখন আমাদের রক্তে ক্ষতিকর টক্সিনের মাত্রা বাড়তে থাকে তখন কিডনিকে ওভার টাইম করে শরীর থেকে সেই টক্সিক উপাদনদের বের করে দিতে হয়। না হলেও হাজারো রোগ হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রেও গরম পানি নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। গরম পানি খাওয়া মাত্র শরীরের তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে ঘাম হতে শুরু হয়। আর ঘামের মাধ্যমে টক্সিনগুলি বেরিয়ে যেতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, গরম পানিতে যদি অল্প করে লেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে এক্ষেত্রে আরও উপকার পাওয়া যায়।
৮. চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
চুলের গোড়ায় থাকা নার্ভদের সচলতা বৃদ্ধি করতে গরম পানি বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। ফলে গরম পানি খাওয়া মাত্র স্কাল্পে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। ফলে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত চুলের গোড়ায় পৌঁছে গিয়ে চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
৯. নার্ভাস সিস্টেম আরও কর্মক্ষম হয়ে ওঠে
গরম পানি খাওয়া মাত্র সারা শরীরে এমনকি মস্তিষ্কেও রক্তচলাচল বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ব্রেন পাওয়ার বেড়ে যায়।  
১০. হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে খাবার খাওয়ার পর ঠাণ্ডা পানি খেলে পাকস্থলীর ভেতরের দেওয়ালে ফ্যাটের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে। ফলে ধীরে ধীরে পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা কমে যায়। সেই সঙ্গে ইন্টেস্টিনাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। তাই খাবার পর পর ঠাণ্ডা পানির পরিবর্তে হালকা গরম পানি খাওয়ারে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে ঠাণ্ডা পানির কারণে সাধারণত যে যে সমস্যাগুলি হয়ে থাকে সেগুলি গরম পানি খেলে একেবারেই হয় না। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে। ফলে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বলের মতো সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার কোনও সুযোগই পায় না।
0 notes
hasanmallick97 · 7 years
Photo
Tumblr media
এসিডিটি: সময় থাকতে সাবধান বিডিলাইভ ডেস্ক: কিছু খেলেই পেট ভার, বুক জ্বালা? ভাবছেন বদহজম? গিলছেন অ্যান্টাসিড? অবহেলা করে বিপদ ডেকে আনছেন আপনি। ক্রনিক গ্যাস-অম্বল থেকে হতে পারে পাকস্থলীর ক্যানসার। এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। ফাস্ট লাইফ। লাইফস্টাইলে আমূল বদল। খাওয়া কম, ঘুম কম। কাজ বেশি। ইয়ং জেনারেশনের সিংহভাগই বাড়িতে খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। ফাস্ট ফুড জায়েন্টদের রমরমায় তাদের পছন্দ এখন শুধুমাত্র ফ্রায়েড খাবার। খাবার সময়েরও কোনও ঠিক নেই। সকাল ৯টায় ব্রেকফাস্ট করে তারা দুপুরের খাবার খায় বিকেল ৪টায়। আর রাতের খাবার তো ঘড়ির কাঁটাকে তোয়াক্কাই করে না। কখনও রাত ১২টা তো কখনও ১��া। এমনই অস্বাস্থ্যকর ডায়েট ও লাইফস্টাইলের কারণে গ্যাস-অম্বল এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী। অ্যাসিডিটির মূল কারণ খালি পেট। দিনের বেশিরভাগ সময় পেট খালি থাকলে পাকস্থলীতে উপস্থিত অ্যাসিডগুলি খারাপ প্রভাব ফেলে। যার ফলে অ্যাসিড রিফ্লাক্স, বদহজম সহ হজমের নানা সমস্যা। ঘরে ঘরে গ্যাস, পেটের অসুখ। জল খেলেও গলা-বুক-পেট জ্বালা, চোঁয়া ঢেকুর, পেট ভুটভাট। এমন কোনও বাড়ি এখন খুঁজে পাওয়া মুশকিল, যেখানে অ্যান্টাসিড বা গ্যাসের ওষুধ মজুত থাকে না। অম্বল-গ্যাসে ডাক্তারের কাছে যাওয়া প্রায় ছেড়েই দিয়েছি আমরা। বুক জ্বালা করলে টুক করে একটা অ্যান্টাসিড। দিনের পর দিন এভাবে চলতে থাকলে ফের বদহজম। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যে পাকস্থলীর মুভমেন্ট ঠিক হয় না। ঠিকমতো মলত্যাগও হয় না। যার কারণেও অম্বল হতে পারে। মূলত বেশি ভাজাভুজি, মশলাদার খাবার খেলে হজমের সমস্যা হয়। অপরিচ্ছন্ন জায়গা থেকে খাবার খাওয়ার ফলেও তা হতে পারে। অনেক সময় খাদ্যনালী, পাকস্থলীতে সমস্যা থাকলেও অম্বল হয়। হাঁটাচলা না করলেও হজমের সমস্যা হয়। অ্যান্টাসিড বা গ্যাসের ওষুধে সাময়িক স্বস্তি মেলে। কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ না নিয়ে ফেলে রাখলে দীর্ঘস্থায়ী বিপদের আশঙ্কা। বিশেষজ্ঞদের দাবি, ক্রনিক গ্যাস-অম্বল থেকে পাকস্থলীর ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। শতকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে পাকস্থলীর ক্যানসার প্রাথমিকভাবে ধরা পড়ে না। এক্ষেত্রে পেটের গণ্ডগোল স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিদিন স্থায়ী হয়। পেটে অল্প অল্প ব্যথা, খিদে কমতে থাকে। ওজন কমতে থাকে, শরীর শুকোতে থাকে। বমি বমি ভাব, পরে টক বমি, হেঁচকি, রক্তবমি, রক্ত পায়খানা। গ্যাস-অম্বলকে তাই অবহেলা করা যাবে না মোটেই। চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে দিনের পর দিন গ্যাসের ওষুধ বা অ্যান্টাসিড খেতে থাকলে মারাত্মক বিপদ। প্রতিরোধের উপায় কী? চিকিৎসকদের পরামর্শ, বেশি তৈলাক্ত খাবার, ভাজাভুজি, বাসি-পচা খাবার, খুব বেশি খাবার, অত্যধিক চা-কফি, ধূমপান, জর্দা-তামাক, সুপারি খাওয়া ছাড়তেই হবে। ঠিক সময়ে খাওয়া, পর্যাপ্ত ঘুম মাস্ট। বদল আনতেই হবে লাইফস্টাইলে।–জিনিউজ।
0 notes
Text
বদহজমের সমস্যায় ভুগছেন, জেনে নিন করণীয়
বদহজমের সমস্যায় ভুগছেন, জেনে নিন করণীয়
বিভিন্ন ধরণের শারীরিক সমস্যার কারণে হতে পারে বদহজমের সমস্যা। পেট ফাঁপা, পেটে গ্যাস হওয়া, পেট ব্যথা করা, পেটের উপরের দিকে জ্বালা-পোড়া করা, মুখে আম্লিক স্বাদ লাগা এবং বমি হওয়া এগুলোই ডিসপেপসিয়া বা বদ হজমের লক্ষণ। তাহলে জেনে নিন বদহজমের সমস্যা থেকে মুক্তির সহজ কিছু উপায়…..
১. বেকিং সোডা পাকস্থলীর এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলেও হতে পারে বদহজম। এই সমস্যা দূর করার জন্য সবচেয়ে সহজ ও কার্যকরী প্রতিকার হচ্ছে…
View On WordPress
0 notes
paathok · 6 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/47354
যে ১১টি উপসর্গ দেখা দিলে মাংস খাবেন না
শরীরের পুষ্টির জন্য আমরা অনেক পুষ্টিকর খাদ্য বা আমিষ জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকি। মাংস এক ধরনের প্রোটিন জাতীয় খাবার। যা পানি, প্রোটিন এবং চর্বির সমন্বয়ে গঠিত। তবে মাংসের মতো প্রাণিজ প্রোটিন সবার শরীর ও বিপাক ক্রিয়ায় সমানভাবে খাপ খাওয়ানো যায় না। বরং মাংস কারো দেহের জন্য অসহিষ্ণু ও সংবেদনশীলতা হতে পারে, এমনকি মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।
যাদের মাংস হজমে সমস্যা হয় তারা যদি তা কিছু উপসর্গ দেখে জানতে পারেন এবং মাংসের পরিপূরক বিকল্প আমিষ গ্রহণ করেন তাহলে তারা ঝুঁকি এড়ানোর পাশাপাশি আরো স্বাস্থ্যকর ও স্মার্ট জীবন যাপন করতে পারবেন।
এখানে ১১টি উপসর্গ দেয়া হলো, যা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার দেহ মাংস প্রক্রিয়াকরণ করতে অক্ষম এবং আপনার সুস��থতার জন্য যতটা সম্ভব মাংস এড়িয়ে চলা উত্তম।
পেট ফাঁপা : মাংস খাওয়ার পর পেট ভারী বোধ ও ফোলা বা ফাঁপা ভাব এবং সেই সঙ্গে পেটে অস্বস্তি বা ব্যথা ইত্যাদি অনুভূত হতে পারে। এর পাশাপাশি আপনি যদি পেটের স্ফীতি এবং অবসাদ বোধ করেন তাহলে অবশ্যই সুস্থ থাকার জন্য মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
বমি ভাব : মাংস পরিপাক না হবার উপসর্গগুলোর মধ্যে বমিবমি ভাব, অম্বল আর বদহজম অন্যতম। এই উপসর্গগুলো আপনাকে প্রচন্ড অস্বস্তিতে ফেলতে পারে। আসলে কাজের সময় যদি আপনি এমন পাকস্থলীর অসুস্থতায় ভুগেন তাহলে কাজে মনোনিবেশ করে ফলদায়ক কিছু করাটা সত্যি কঠিন। এমতাবস্থায় দুপুরের খাবারে আপনি মাংস এড়িয়ে সবজি সালাদ খাবেন।
অত্যধিক বড় টুকরা গ্রহণ : প্রাপ্তবয়স্ক একজন মানুষ প্রতিদিন ২৮ গ্রামের মতো মাংস (হাতের তালুর সমান পাতলা এক টুকরো) খেতে পারে। তবে অতিরিক্ত মাংস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অতিরিক্ত মাংস খেলে আমাদের শরীরে অনেক ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে। আর তাই মাংস খেতে হবে বুঝে-শুনে, মেপে-ঝেপে।
দূর্বল চর্বণ : উদ্ভিজ্জ খাবারের চেয়ে মাংস সরল কণার বিশ্লিষ্ট করে পরিপাক করা পাকস্থলীর জন্য বেশি কঠিন। তাই মাংস খাওয়ার সময় তাড়াহুড়া করবেন না, আস্তে ধীরে চিবিয়ে খান। একটু সময় নিয়ে খাবার খান। গোগ্রাসে গেলা ঠিক না। পেটে বাতাস ঢুকবে না। মাংস কম চিবানো হলে পেট ভারী বোধ ও ব্যথার সৃষ্টি করে।
খাদ্যজনিত রোগাক্রান্ত : আপনি যদি মাংস ঠিকমতো হজম করতে অক্ষম হন তবে আপনি প্রায়ই খাদ্যজনিত রোগে বিশেষ করে ই-কোলাই,  স্যালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা অন্ত্রে আক্রান্ত হবেন। মাংস সঠিকভাবে হজম করে ব্যর্থ হওয়ার কারণে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যাবে।
উচ্চ রক্তচাপ : উচ্চ রক্তচাপ হচ্ছে মাংস খাওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যেটা হয়তো আপনি বুঝতেই পারেন না। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপ হলো নিরব ঘাতক। এক্ষেত্রে সবজি খেয়ে রক্তচাপ কমানো যায়, কিন্তু একজন শাকাহারী মানুষকে অবশ্যই সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। উচ্চ রক্তচাপধারীদের মাংস খাওয়ার অভ্যস্ততা ধীরে ধীরে বাদ দিতে হবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য : জিনগতভাবে প্রতিটি মানুষের যেমন অনন্য পাচনতন্ত্র রয়েছে, তেমনি রয়েছে খাদ্যতালিকাগত অভ্যাস। কোষ্ঠকাঠিন্য ৮০% বেলায় খাবারের সমস্যাজনিত কারণেই হয়ে থাকে এবং ২০% বেলায় পরিপাক তন্ত্রের যেকোনো ধরনের ইনফেকশন, প্রদাহ, ওষুধ অথবা হজমজনিত কারণে হতে পারে। বিশেষকরে লাল মাংসের চর্বি ও আয়রন কোষ্ঠকাঠিন্য হবার প্রধান কারণ। কেননা খাদ্য তালিকার যেকোনো খাবারের চেয়ে চর্বি পরিপাক হতে বেশি সময় নেয়।
চোখের নিচে কালো দাগ : শুধু নির্ঘুম কাটালেই চোখের নিচে কালো দাগ পরে না, মাংস ঠিকমতো পরিপাক না হবার প্রভাব স্পষ্টত আপনার সৌন্দর্যের ওপর পড়বে। আপনি যদি দেখেন মাংস খাওয়ার ঠিক পরের দিন আপনার চোখের নিচে কালো দাগ পড়েছে, তাহলে বুঝতে হবে এটা মাংস পরিপাকজনিত সমস্যার লক্ষণ।
শরীর ও নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ : মাংস ঠিকমত পরিপাক না হবার কারণে আপনার শরীর ও নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ দেখা দিতে পারে। পাচনতন্ত্রে মাংস পরিপাকে সমস্যা হলে পাচক অ্যানজাইম দ্বারা দুর্গন্ধযুক্ত গ্যাস তৈরি হয়, যা আপনার শরীর ও নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ আনে।
অবসাদ : মাংস খাওয়ার পর আপনার যদি কুঁড়ে এবং ক্লান্ত অনুভূত হয়, তাহলে ধরে নিন আপনি মাংস পরিপাকজনিত সমস্যায় ভুগছেন। মাংস পরিপাকে অতিরিক্ত শক্তি ব্যয়িত হবার কারণে আপনি এমনটি অনুভব করেন। কয়েকদিন যাবত যদি আপনার অন্ত্রে ইটের মতো বোঝা অনুভূত হয় তাহলে জানবেন আপনার মাংস পরিপাকে সমস্যা রয়েছে।
পেশী কমে যাওয়া : আপনি মাংস পরিপাকজনিত সমস্যায় এক ধরনের বমিবমি ভাব, পেট ফাঁপা ও মোচড়ানো, অবসাদ এবং অস্বস্তিকর অনুভূতি হবার সঙ্গে সঙ্গে আরেকটি লক্ষণ দেখতে পাবেন। সেটা হলো আপনার পেশী কমে যাওয়া।
উল্লেখিত যেকোনো একটি উপসর্গও দেখা দিলে মাংসের বিকল্প উদ্ভিজ্জ আমিষে অভ্যস্ত হওয়াটা আপনার জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে। মাংস ছেড়ে দেয়াটা আপনার কাছে ভীতিকর মনে হতে পারে। কিন্তু আপনার সুস্থ জীবনধারা যদি নষ্ট করতে না চান তবে আপনার জেনে নেয়া উচিত,  খাদ্যতালিকার কোনটি আপনার জন্য সঠিক খাদ্য এবং কোনটি আপনাকে শক্তি দেবার বদলে দুর্বল করে দিবে। তাই মাংস খাওয়ার সময় একটু সচেতনতা আপনাকে দিতে পারে স্বাস্থ্যগত সুরক্ষা।
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
খালি পেটে যে তিনটি কাজ কখনো করবেন না খালি পেটে – জানেন কি ক্ষুধা পেটে বা খালি পেটে কিছু কাজ করা একদম ঠিক নয়? না হলে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। যেমন ধরুন, সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা-কফি পান করা একদম ঠিক নয়�� খালি পেটে এগুলো পান করলে এসিডিটির সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া আরো কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো খালি পেটে করা ভালো নয়। খালি পেটে করা ঠিক নয় এমন কিছু কাজের কথা জানিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই। প্রদাহরোধী ওষুধ গ্রহণ খালি পেটে কখনো প্রদাহরোধী ওষুধ খাবেন না। এতে গ্যাস হতে পারে। এ ছাড়া এতে ওষুধের কার্যকারিতাও অনেক কমে যায়। চুইংগাম চিবানো চুইংগাম চিবালে ডাইজেস্টিভ এসিড তৈরি হয়। খালি পেটে চুইংগাম চিবানো পাকস্থলীর দেয়ালে সমস্যা করে। এতে গ্যাসট্রিকের সমস্যা হতে পারে। রাতে না খেয়ে ঘুমানো ক্ষুধা লাগলে এবং শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা কম থাকলে ঘুমের অসুবিধা হয়। কম ঘুম আবার ক্ষুধা তৈরির হরমোনকে বাড়িয়ে দেয়। তাই রাতে একটু কিছু খেয়ে ঘুমান।
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
খালি পেটে এই তিনটি কাজ কখনো করবেন না !! জানেন কি ক্ষুধা পেটে বা খালি পেটে কিছু কাজ করা একদম ঠিক নয়? না হলে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। যেমন ধরুন, সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা-কফি পান করা একদম ঠিক নয়। খালি পেটে এগুলো পান করলে এসিডিটির সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া আরো কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো খালি পেটে করা ভালো নয়। খালি পেটে করা ঠিক নয় এমন কিছু কাজের কথা জানিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই। প্রদাহরোধী ওষুধ গ্রহণ খালি পেটে কখনো প্রদাহরোধী ওষুধ খাবেন না। এতে গ্যাস হতে পারে। এ ছাড়া এতে ওষুধের কার্যকারিতাও অনেক কমে যায়। চুইংগাম চিবানো চুইংগাম চিবালে ডাইজেস্টিভ এসিড তৈরি হয়। খালি পেটে চুইংগাম চিবানো পাকস্থলীর দেয়ালে সমস্যা করে। এতে গ্যাসট্রিকের সমস্যা হতে পারে। রাতে না খেয়ে ঘুমানো ক্ষুধা লাগলে এবং শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা কম থাকলে ঘুমের অসুবিধা হয়। কম ঘুম আবার ক্ষুধা তৈরির হরমোনকে বাড়িয়ে দেয়। তাই রাতে একটু কিছু খেয়ে ঘুমান।
0 notes
gnews71 · 6 years
Photo
Tumblr media
গরম দুধের সাথে মাত্র এক চামচ মধু! … তারপরই দেখুন ম্যাজিক! বহুকাল আগে থেকেই দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ার প্রচলন চলে আসছে। মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাংগাল উপাদান। দুধের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, ডি। রয়েছে ক্যালসিয়াম, প্রাণিজ প্রোটিন ও ল্যাকটিক অ্যাসিড। দুধ ও মধু যখন একসঙ্গে মেশানো হয়, এটি আরো স্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে। জেনে নিন দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে কী কী উপকার পাবেন! মানসিক চাপ কমায় : গরম দুধ ও মধু একসঙ্গে খেলে স্নায়��র ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ বেশি থাকলে দিনে দুবার এই মিশ্রণ খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। ঘুম ভালো করে : দুধের মধ্যে মধু মিশিয়ে ঘুমের এক ঘণ্টা আগে খেলে এটি মস্তিষ্কের ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। মধু মস্তিষ্ককে শিথিল করে এবং ভালো ঘুমে সাহায্য করে। হজম ভালো করে : পেট ফোলা ভাব বা হজমের সমস্যা হলে গরম দুধ ও মধুর মিশ্রণ খেয়ে দেখতে পারেন। এটি পাকস্থলী থেকে গ্যাস বের করে দিতে সাহায্য করে এবং পেট ব্যথা কমায়। হাড়ের জন্য ভালো : দুধের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম। আর মধুর মধ্যে রয়েছে রোগ নিরাময়কারী উপাদান। তাই দুধ ও মধুর মিশ্রণ হাড়ের জন্যও ভালো। এটি হাড়কে শক্তিশালী করে এবং ক্ষয়রোধে সাহায্য করে। শক্তি বাড়ায় : সকালবেলা গরম দুধের মধ্যে মধু মিশিয়ে খেলে কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং সারা দিন শরীরের শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। পাকস্থলীর সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই : মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান পাকস্থলীর সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে। তাই পাকস্থলী ভালো রাখতে এই মিশ্রণ খেতে পারেন। তারুণ্য ধরে রাখে : মধু ও দুধের মিশ্রণ খাওয়া বার্ধক্যের আগমনকে ধীর করে। তারুণ্য ধরে রাখার জন্য এই খাবার শতবর্ষ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। মনোযোগ বাড়ায় : মধু মস্তিষ্কে ভালো প্রভাব ফেলে। আর দুধ মস্তিষ্ককে কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। দুধ ও মধুর মিশ্রণটি মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।
0 notes
paathok · 6 years
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/36889
গরম দুধে এক চামচ মধু, এরপরই জাদু!
Tumblr media
বহুকাল আগে থেকেই দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ার প্রচলন চলে আসছে। মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাংগাল উপাদান। দুধের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, ডি। রয়েছে ক্যালসিয়াম, প্রাণিজ প্রোটিন ও ল্যাকটিক অ্যাসিড। দুধ ও মধু যখন একসঙ্গে মেশানো হয়, এটি আরো স্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে।
জেনে নিন দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে কী কী উপকার পাবেন-
মানসিক চাপ কমায়
গরম দুধ ও মধু একসঙ্গে খেলে স্নায়ুর ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ বেশি থাকলে দিনে দুবার এই মিশ্রণ খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
ঘুম ভালো করে
দুধের মধ্যে মধু মিশিয়ে ঘুমের এক ঘণ্টা আগে খেলে এটি মস্তিষ্কের ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। মধু মস্তিষ্ককে শিথিল করে এবং ভালো ঘুমে সাহায্য করে।
হজম ভালো করে
পেট ফোলা ভাব বা হজমের সমস্যা হলে গরম দুধ ও মধুর মিশ্রণ খেয়ে দেখতে পারেন। এটি পাকস্থলী থেকে গ্যাস বের করে দিতে সাহায্য করে এবং পেট ব্যথা কমায়।
হাড়ের জন্য ভালো
দুধের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম। আর মধুর মধ্যে রয়েছে রোগ নিরাময়কারী উপাদান। তাই দুধ ও মধুর মিশ্রণ হাড়ের জন্যও ভালো। এটি হাড়কে শক্তিশালী করে এবং ক্ষয়রোধে সাহায্য করে।
শক্তি বাড়ায়
সকালবেলা গরম দুধের মধ্যে মধু মিশিয়ে খেলে কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং সারা দিন শরীরের শক্তি জোগাতে সাহায্য করে।
পাকস্থলীর সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই
মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান পাকস্থলীর সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে। তাই পাকস্থলী ভালো রাখতে এই মিশ্রণ খেতে পারেন।
তারুণ্য ধরে রাখে
মধু ও দুধের মিশ্রণ খাওয়া বার্ধক্যের আগমনকে ধীর করে। তারুণ্য ধরে রাখার জন্য এই খাবার শতবর্ষ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
মনোযোগ বাড়ায়
মধু মস্তিষ্কে ভালো প্রভাব ফেলে। আর দুধ মস্তিষ্ককে কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। দুধ ও মধুর মিশ্রণটি মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।
0 notes